![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যু নিয়ে ফেসবুকে ব্যাঙ্গাত্মক পোস্ট দেয়ার অভিযোগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) বাংলা বিভাগের শিক্ষিকা সিরাজাম মুনিরাকে ১৩ জুন গভীর রাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবু হেনা মুস্তফা কামাল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন। এরপর মোহাম্মদ নাসিমের সময়ে স্বাস্থ্যখাতের দুর্নীতি নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদুর রহমানকে গভীর রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। নগরীর সাগরপাড়ার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট তাপস কুমার সাহা বাদী হয়ে এ মামলা করেন। তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯ ও ৩১ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। তারা জামিন পাননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন অধ্যাপককে গ্রেফতার করায় যারা মুক্তচিন্তা করতে চায় তারা আতঙ্কের মধ্যে পড়েছে।
মানুষ মত প্রকাশ করতে চায়। ব্যর্থ হলে সুবিধা নেয় উগ্র ও প্রতিক্রিয়াশীলগোষ্ঠী। দেশে করোনা পরিস্থিতি দিনকে দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। প্রতি সপ্তাহই আগের সপ্তাহের চেয়ে খারাপ হচ্ছে। মানুষ ঢুকে যাচ্ছে হতাশার মধ্যে। এ সময়ে সবকিছু বিবেচনা করে করা যায় না। মানুষ ক্ষোভের কারণে বেফাঁস বলে ফেলছে। জনাব সিরাজুম মুনিরা পোস্ট দিয়েই তা ডিলিট করে দিয়েছিলেন হয়তো ভয়েই। তারপরেও রেহাই না পেলে ভুল বার্তাও যেতে পারে মানুষের কাছে।
প্রথম আলোর এক রিপোর্ট অনুযায়ী ব্রুকিংস ইনস্টিটিউটের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে করোনাকালীন জটিলতা মোকাবিলায় সরকারগুলোর সঠিক কর্মপরিকল্পনার অভাবে জনগণের একটা অংশ চরমপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়ছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এই পরিস্থিতিতে সহিংস উগ্রবাদ মোকাবিলায় আগের চেয়েও বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। দেখা যাচ্ছে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বেশি গুরুত্ব দিতে গিয়ে এই উগ্রবাদ মোকাবিলার মতো জরুরি বিষয়টির ক্ষেত্রে অধিকাংশ দেশগুলোই ছাড় দিচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার সংঘাতবিষয়ক বিশেষজ্ঞ মোন ইয়াকুবিয়া গত মাসে বলেন, চরমপন্থার জন্য আগে থেকেই নানাভাবে তৈরি হয়ে থাকা ক্ষেত্রগুলোতে এখন আমরা খুব দ্রুতগতিতে এবং আরও গভীরভাবে চরমপন্থী মতবাদ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখতে পাচ্ছি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাউন্টার টেররিজম সমন্বয়ক গিলেস দ্য কেরশোভের আশঙ্কা, করোনাকালীন বিপর্যয়ের কারণে অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং স্বাস্থ্যসুরক্ষায় যে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে, তাতে সহিংসতা নিরোধের নিরাপত্তার দিকটি খুবই দুর্বল হয়ে পড়তে পারে।
মত প্রকাশের সুযোগ সীমিত হয়ে পড়লে মানুষ হতাশ হয়ে ঝুঁকে পড়বে উগ্রপন্থার দিকেই। স্বাস্থ্যখাতের দুর্নীতি নিয়ে বহু রিপোর্ট পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। ফলে সে নিয়ে মানুষ ফেসবুকে লিখে যদি ক্ষোভ প্রশমন করে তবে তা ভাল হিসেবেই বিবেচনা করা যেতে পারে। গত ৫ বছরে বাংলাদেশে অন্তত ৬০ জন মানুষ জঙ্গীদের হামলায় নিহত হয়েছেন। বাংলাদেশ যেকোনো ধরনের উগ্রপন্থা ছড়িয়ে পড়ার সঠিক ক্ষেত্র হিসেবে অনেক আগে থেকেই চিহ্নিত হয়ে আছে। এমন গ্রেফতার মানুষের মধ্যে হতাশা ও ভীতি বাড়িয়ে দিবে।
ফেসবুকে উগ্রপন্থা ছড়ানোর লক্ষ লক্ষ আইডি রয়েছে। উগ্রপন্থীদের অনেকেই সুবিধা নেয়ার জন্য সরকারি দলে ছদ্ম আশ্রয় নেয়। ব্যক্তিগতভাবে আমাকেই অন্তত ২৫টি আইডি থেকে হুমকি দেয়া হয়েছে। উগ্রপন্থীরা নিরবিচ্ছিন্নভাবে তাদের প্রচারণা চালাচ্ছে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও তথ্যবিকৃত করে। তারা দিনের পর দিন ভুল তথ্য ও ছবির ভুল ব্যাখ্যা বা এডিট করে উপস্থাপন করে মানুষকে বিভ্রান্ত করে আসছে।
টংগীর ইজতেমার ছবি এডিটিং করে প্রচার দেয়া হল- এটা করোনা ভয়ে চায়নারা ব্যাপকহারে মুসলমান হয়ে যাওয়ায় নামাজ পড়ার জায়গা পাচ্ছে না বলে রাস্তার উপরেই নামাজ পড়ছে। চীনের প্রেসিডেন্ট কয়েক বছর আগে একটি মসজিদ পরিদর্শন করেছিলেন। সেই ছবি দিয়ে প্রচারণা চালনো হল যে, চীনের প্রেসিডেন্ট মসজিদে এসেছেন দোয়া চাইতে। আবার করোনা ভাইরাসের কথা কোরআনে আগে থেকেই লেখা আছে দাবি করে বসলেন কেউ কেউ। কেউ কেউ কাছাকাছি কোন শব্দকেই হাজির করলেন। বিজ্ঞানের সব কিছুই আবিষ্কার হয়েছে কোরান গবেষণা করে এমন মতামতও বহুজন প্রচার করেন। ইসলামিক স্বর্ণযুগের দার্শনিকদের সামনে নিয়ে আসেন। তাদের কর্মকাণ্ড আরো বাড়িয়ে প্রচার দেন। কিন্তু তাদের সাথে ওই সময়ে রাষ্ট্র ও ধর্মান্ধ শ্রেণি কি ভয়ঙ্কর আচরণ করে তাদের কণ্ঠরোধ করে দিয়েছিল এবং মুসলমানদের জ্ঞানচর্চা চীরতরে বন্ধ করে দিয়েছিল তা তারা বলেন না।
আমরা দেখি অধিকাংশ শিক্ষক ও সচেতন মানুষই আজকাল ফেসবুকে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকছেন। তারা আশঙ্কা করেন, এতে কোন ঝামেলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন। চাকরি হারাতে পারেন। এ দুটি গ্রেফতার তাদের আশঙ্কাকে হাজারগুণ বাড়িয়ে দিল। সমাজের শিক্ষিত ও সচেতন মানুষরাই অন্যদের এগিয়ে নেয়ার জন্য ভাবাদর্শ গঠন করে দেন। যদি মুক্তভাবে ফেসবুক-ব্লগসহ বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়াতে লেখা যেতো তাহলে মানুষ বিতর্কটা শুনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারতো। উগ্রপন্থাকে নাশ করার জন্য স্বাধীনভাবে লেখার সুযোগ খুবই জরুরী। চুপ করে থাকলে উগ্রপন্থীরাতো চুপ করে থাকবে না। তারা সামাজিক মাধ্যমে সমাস্যায় পড়লে সরাসরি যোগাযোগ করবে। যদি সঠিক তথ্য নিয়ে হাজির হওয়া না যায় তবে উগ্রপন্থাকে মোকাবেলা করা যাবে না। ভারতে মৌলবাদের বিকাশ আমাদের জন্য আরো ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার মধ্যে করোনা বহু মানুষকে কর্মহীন করে দিয়েছে। তারা দাঁড়িয়ে আছে হতাশা ও ভয়ঙ্কর চাপের মধ্যে। এই হতাশাগ্রস্থ ও চাপের মধ্যে থাকা তরুণদের উগ্রপন্থার দিকে টেনে নেয়া সহজ হয়ে যাবে।
১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০১
মুজিব রহমান বলেছেন: মন্তব্য করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সামান্য ফেসবুকে কয়েক সেকেন্ডের একটি পোস্ট। কত তুচ্ছ একটি বিষয়। হয়তো দুতিন জনে দেখেছে। তাতেই কি মোহাম্মদ নাসিম সাহেবের সুদীর্ঘকালের রাজনীতি ধুলায় মিশে যাবে? এ মতাদর্শ ভুল। যদি তাকে কেউ ভুল কথা বলে ফেসবুকে তার বন্ধুরাই তা প্রতিহত করবে। মামলার সুযোগ থাকা উচিৎ নয়। ওই সব পোস্ট কি আমরা চোখে দেখতাম?
২| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: সাধারন মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তাই তারা দিন দিন বেপরোয়া হয়ে যাচ্ছে। যা ইচ্ছা তাই বলছে। জনগন রাজনীতিবিদদের সমালোচনা করবে এটাই স্বাভাবিক। ট্রাম্পকেও তো কত কথা শুনতে হয়েছে।
দেশের জন্য নিজের অবদান কিছুই নাই অথচ সম্পদের পাহাড় গড়ে ফেলেছেন এক একজন। মানুষ কত চুপ থাকবে? সাধারন মানুষ বলতে চায়। তাদের অনেক কথা জমে হয়ে আছে। সাধারন মানূষের কথা সরকারের শুনতে হবে। শোনা উচিত। মানুষের জন্য প্রচুর কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের মতো গরীব দেশে বেসরকারী হাসপাতাল ও মেডিক্যাল খোলার অনুমতি দেয়া বড় ধরণের অপরাধ।
১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০৪
মুজিব রহমান বলেছেন: মানুষ তো ট্রাম্পকে গালি দিচ্ছে অহরহ। তাতে ট্রাম্পকি দেখে, না শুনে। তবে সব শুনে মানুষের একটা ধারণা তৈরি হয়। মানুষ বুঝতে পারে কোনটা সঠিক আর কোনটা ভুল। আমাকে বহু লোক গালি দেয়। কেয়ার করি না। বুঝি ওর হাজার ভাগের এক ভাগ বললে, আমাকে চৌদ্দ সিকে ঢুকিয়ে দিতো।
৩| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৪
সুপারডুপার বলেছেন:
কিছু প্যারা পুনরাবৃত্তি হয়েছে। এডিট করে ঠিক করে নিবেন ।
যথার্থ বলেছেন , "মানুষ মত প্রকাশ করতে চায়। ব্যর্থ হলে সুবিধা নেয় উগ্র ও প্রতিক্রিয়াশীলগোষ্ঠী"। এই ব্লগেও যারা উদাসী স্বপ্নের বিরুদ্ধে লেগেছে তারা তাদের ধর্মীয় -উগ্রবাদী ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে উগ্রবাদী ভাইরাস দিয়ে সমাজকেই ধ্বংস করতে চায়।
গণতন্ত্রের কথা বললে, ভাইরাসের সংখ্যা বেশি। অতএব আসুন আমরা সবাই ভাইরাসের সাপোর্ট করি।
১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০৮
মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ!
যদি সামুতেও মুক্তভাবে কথা বলা যেতে তবে উগ্রপন্থা কমে আসতো। কিন্তু এখানে একজন উগ্রপন্থী অনায়াসেই মিথ্যাচার করতে পারে। তার জন্য তাকে ব্লক করা হয় না। কিন্তু একজন প্রগতিশীল যদি মিথ্যাটা ধরিয়ে দিয়ে ভুলগুলো সামনে আনে তবেই অনুভূতিতে আঘাত চলে আসে। দুঃখজনক যে, এখনও আমাদের কথা বলার স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে।
৪| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৬
আমি সাজিদ বলেছেন: নাসিম সাহেব ও তার ছেলে জয় সাহেব এবং তাদের পিএ ( বর্তমান বনানী থানা আলীগ এর সভাপতি) এনারা দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা পালন করেছেন। নতুন ও পুরনো মেডিকেল কলেজে উন্নত ও অতিরিক্ত বেশী দামী যন্ত্রপাতি কিনে দিয়ে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে তাদের ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকবে। হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী ইতিহাসের রাখাল রাজা বাংলার দুঃখী মানুষের ভরসাস্থল জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার নির্দেশকে মাথা পেতে নিয়ে তাঁরই সুযোগ্য কণ্যা, দেশরত্ন, মাদার অব হিউমানিটি জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বাস্থ্যখাতকে শক্তিশালী করার জন্য করোনা ভাইরাসে দেশের জন্য শহীদ হওয়া জননেতা নাসিম সাহেবের প্রতি প্রতিটি বাংলাদেশীর অন্তর থেকে অনেক শ্রদ্ধা দোয়া ও ভালোবাসা। জয় সাহেবকে নাসিম সাহেবের আসন থেকে জনমানুষের রায়ে নির্বাচিত অবস্থায় দেখতে চাই। জয় বাংলা।
১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:১২
মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার চাওয়ার প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
যদি কেউ উল্টোটা বলতে চায় তবে তার সেই অধিকারও থাকুক। বলুন এমন মহৎ মানুষকে এবার কেন মন্ত্রী করা হল না? মন্ত্রী না করাটা কি ভুল?
৫| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫০
করুণাধারা বলেছেন: বিপজ্জনক পোস্ট। মন্তব্য করলাম না।
১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:১৪
মুজিব রহমান বলেছেন: কি যা তা বলছেন! এটা বিপজ্জনক পোস্ট হবে কেন? খুবই সাধারণ নির্বিষ পোস্ট! খুবই সাধারণ, সাদামাটা ভেজালহীন।
৬| ১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নাসিম সাহেবের ছেলের আমেরিকায় ঘর বাড়ির ব্যবসা আছে। উনারা চলে যেতে পারবে কিছু হলে। তবে দেশটাও তাদের আমারা উনাদের দয়ায় বাস করি।
৭| ১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে কিন্ত যাতা বলার স্বাধীনতা পৃথীবির কোথাও নেই।
১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৪৮
মুজিব রহমান বলেছেন: মতপ্রকাশটা কার মতো হবে? আমার মত হবে অন্য কারো মতো, তাইতো? যদি কেউ ভুল মত প্রকাশ করে তবে সেটা সমাজে গ্রহণযোগ্য হবে না। অন্যরা সঠিকটাই প্রকাশ করবে এবং সমাজে সঠিকটাই গ্রহণযোগ্য হবে।
৮| ১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: ক্ষমতাসীন মন্ত্রী এম্পিদের সম্বন্ধে কেবল উপড়ের ৪ নং মন্তব্যকারীর মন্তব্যই এখন শুধু গ্রহনযোগ্য নোবেলের দাবিদার মাদার অভ হিউম্যনিটির কাছে। এর বাইরে কিছু কইলেই ৫৭ ধারা
১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫০
মুজিব রহমান বলেছেন: ৪ নং মন্তব্যকারীদেরই জয়জয়াগার। সব সুবিধাভোগ তারাই করেন। আর আমরা সুবিধা না নিয়েও থাকি হুমকিতে, ঝুঁকিতে!
৯| ১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৯
সাইন বোর্ড বলেছেন: দু'জনই নাকি লীগ সমর্থক, তবু ঘটে জল পায়নি ।
১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫৪
মুজিব রহমান বলেছেন: এটাই হয়। তাইতো বলি দল করলেও সবসময় সুবিধা পাওয়া যায় না। প্রতিবাদ করাকে সহ্য করতে চায় না।
১০| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:১২
নতুন বলেছেন: সাধারন কথা সহ্য করতে পারেনা ???
সাধারন ফেসবুকের পোস্টের জন্য শিক্ষকে জেলে পুরে রাখা কিভাবে হাসিনা সমথ`ন করে বুঝিনা।
শেখ হাসিনাকে এরাই বিপথে নিয়ে যাবে।
১১| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:২২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মানুষের আর কোন উপায় দেখি না! প্রাচীন রাজা বাদশার শাসনে আছি আমরা!
১২| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১:৫৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ইতিহাসে ব্যাপারটা কি নতুন ঘটছে?
১৩| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:১৪
চাঙ্কু বলেছেন: আপনার পোষ্টের ফন্টগুলো সেইরকম সুন্দর, ছবিগুলো সুন্দর, সাদা-কালোর মিশ্রনে লেখাটা ভালা হইছে।
ইয়ে মানে পোষ্টের কন্টেন্টের ব্যাপারে কিছু কমু না। ডিজিটাল আইন ডিজিটাল চাক্কু নিয়ে পিছনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কমেন্ট পর্যবেক্ষন করতেছে !!
১৪| ১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:২৯
হাবিব ইমরান বলেছেন:
নিউটনের তৃতীয় সূত্রের কথা বলেছেন মনে হয়। যাইহোক, দেশটা শান্তিতে থাকুক এ প্রত্যাশাই করি।
১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:০৩
মুজিব রহমান বলেছেন: জেল অবশ্য শান্তিরই জায়গা!
১৫| ১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমার ম্নতব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৬| ১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আল্লাহ বাঁচাইছে কবি নজরুল ১০০ বছর আগে জন্মেছিলেন!
বৃটিশদের বিরুদ্ধে আগুনঝড়া লেখা লিখেও রাজবন্দির মর্যাদা পেয়েছিলেন!
এখন শিকল ভাংগার গান দূরে থাক, কারার ঐ লৌহ কপাটের আহবান দূরপরাহত থাক
নিজেকে বিদ্রোহী ঘোষনা দূরে থাক.. অতি সামান্য ভিন্নমতেই যে হাল! নজরুল রচনাবলী অপ্রকাশিতই থাকতো!
১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:২১
মুজিব রহমান বলেছেন: ওই সময়ে সংকট আরো বেশিই ছিল। কিন্তু নজরুলরা তা ভাঙ্গতে পেরেছিলেন। মধ্যবিত্ত চেতনা, সুবিধাবাদ ইত্যাদি বহু বিষয়গুলোও ভাবনায় আনতে হবে। আবার আমাদের বুদ্ধিজীবীরা কিভাবে বিক্রি হয়ে দলদাসে পরিণত হলেন, লেখকগণ নান্দিপাঠেই সীমাবদ্ধ থাকলেন সেসব ভাবনার বিষয়। তবুও পরিবর্তন আসবে, অবশ্যই ভেসে আসবে সুঘ্রাণ!
১৭| ১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বলেছেন প্রতিমন্তব্যে!
মাঝে মাঝে তাই ভাবি- আমাদের সময়ের মতো এত নতজানুতা যদি ১৮৫৭, ১৯৫২ বা একাত্তরে থাকতো
কোনদিনই হয়তো বৃটিশ বা পাকিদের থেকে স্বাধীন হওয়া হতো না।
এই লেজুরবৃত্তি মানসিকতা, দলান্ধতা, দলদাসে পরিণত হওয়া, বাস্তু এবং বস্তু লোভ,
এই সকল ক্ষুদ্রতার শেকল ভাংতে পারলে এখনো সেই সুদিন আসবে
সত্য সুন্দর আর সুঘ্রাণ আমোদিত করবে দেশ এবং বিশ্ব।
১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। প্রভাবশালীদের কাছ থেকে সেটা আসছে না বলে থেমেও যায়নি। অনেকেই কথা বলতে চাচ্ছেন। কেউ কেউ জেলেও যাচ্ছেন। আশা করবো এই অচলায়তন ভাঙ্গবেই।
১৮| ১৯ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮
হাবিব ইমরান বলেছেন:
বলেছেন, জেল অবশ্য শান্তিরই জায়গা! কিন্তু এখন ভিন্নমত দমনে জেল দিয়ে সময় নষ্ট করা হয় না, সোজা গুম করা হয় আর না হয় সন্ত্রাসী সাজিয়ে ‘বন্দুকযুদ্ধ’ নামক নাটক মঞ্চায়ন করে সরিয়ে দেয়া হয়। টাইম আছে চুনোপুঁটির জন্য সময় নষ্ট করার!!!!!
পোস্টে উল্লেখিত প্রভাবশালী ব্যক্তিদের জন্য হলো জেলের টিকেট, সাধারণ ম্যাংগো পিপলদের জন্য পরকালের টিকেট।
তাই নিজের ওজন বুঝে মত প্রকাশ করা প্রয়োজন। বর্তমান সময়ে মীর জাফরদের ভীড়ে নজরুলরা সাহস হারিয়ে ফেলেছে।
১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মুজিব রহমান বলেছেন: বিশ্ব যখন মতপ্রকাশের স্বর্ণযুগে বাস করছে যেখানে আমরাই কেবল পেছনে থাকবো তা হয় না। সময় বদলাবেই। সুঘ্রাণ আসবেই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: অকার্যকর কিন্তু ভীতিকর ।
কোন কোন মন্তব্য শাসক দলের পক্ষ থেকে বিপদ ডেকে আনতে পারে মন্তব্যকারীর ।তাই মন্তব্য না করা, কিছু না বলে চুপ চাপ থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।