নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাওয়াত

০৯ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪১


জব্বার আলি বিক্রমপুরীর মেয়ের বিয়ে। মেয়েটি ক্লাশ টেন পর্যন্ত পড়েছে। পাত্র অনেক বছর ধরে সিংগাপুরে ছিল। এখন বিয়ে করতে দেশে এসেছে। বিয়ের তারিখ পড়েছে আগামী মাসের ১৫ তারিখ অর্থাৎ আরো ২০ দিন বাকী। জব্বার আলি একটু বেশি সময় নিয়েছেন যাতে ঠিকঠাক মতো বিয়ের দাওয়াত দেয়া যায়। তার শ্যালক শফিকুলকে নিয়ে বসেছেন দাওয়াত লিস্ট করার জন্য। এক হাজার লোককে দাওয়াত দিবেন শুনেই শফিকুল আঁতকে উঠে, বলেন কি? এক হাজার লোক কি চাট্টিখানি কথা। খরচ ৫শ করে ধরলেওতো পাঁচ লক্ষ টাকা ব্যয়। এতো টাকাই বা পাবেন কোথায়?
জব্বার আলি রেগে যায়, তোমার মতো বলদকে ফরিতপুর থেকে ডেকে আনছি বুদ্ধি ধার করার জন্য না। বিক্রমপুরের বিয়ের বিষয়ে তুমি কি জানবা। আমি ৭ লক্ষ টাকা বিয়েতে ব্যয় করবো। কিন্তু আমার ফিরে আসবে ১২ লক্ষ। লাভ হবে ৫ লক্ষ।
শফিকুলের চোখ চকচক করে উঠে। বলেন কি দুলাভাই! এক মাসেই ৫ লক্ষ টাকা লাভ?
আমার মাপের অন্যরা তাদের ছেলে মেয়েদের বিয়েতে লাভ করে এক বা দুই লক্ষ কিন্তু আমি মেম্বার হইছি, সরকারি দল করি আমার মেয়ের বিয়েতে কম করে হলেও ৫ লক্ষ থাকবো। নির্বাচন আইতাছে না, তখনতো খরচ করতে হবে। সময় মতো মেয়ের বিয়ে দিতে পারতাছি বলেইতো কাজ হইছে।
শফিকুল ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে তার দুলাভাইর দিকে। দুলাভাই খারাপ লোক। বহু আকাম কুকাম করে। সরকারি গাছ কাটা, সরকারি জায়গা দখল, বিচারে ঘুষ খাওয়া তার কাছে নস্যি ব্যাপার। কিন্তু বিভিন্ন খানে টাকা পয়সার ভাগ দিতে হয়, আবার চরিত্র লুজ বলে খুব বেশি থাকে না। তারপরও বাড়িতে আগে তিনটি ছনের ঘর ছিল এখন তিনটিই সেমি পাকা ঘর হয়েছে, কম কি? কিন্তু এক দাগে ৫ লক্ষ! শফিকুল হিসাব মিলাতে পারে না। বলে, দুলাভাই খুইলা বলেন। আমার মাথায়তো ঢুকতাছে না।
জব্বার আলি পকেট থেকে দুটি খাতা বের করে বলে, এই দুইটা খাতা হল দুই বিয়ে বাড়ির বিয়ে খেয়ে যারা টাকা দিয়েছে তাদের লিস্ট। তোমার কাজ হল এই দুই তালিকা থেকে কারা কারা ২ হাজারের বেশি টাকা দিয়েছে তাদের নামের তালিকা বের করা। আজ সন্ধ্যায় আরো দুটি লিস্ট পাবো। এই চার লিস্টে যারা বেশি টাকা দিয়েছে তাদের দাওয়াত দিবো। এই চার তালিকা থেকে যারা কম করে ২ হাজার করে দেয় তাদের প্রত্যেকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কয়েকবার করে দাওয়াত দিবো। এরা আসবে একজন করে। গড়ে যদি ২ হাজার করেও হয় তাহলে ৩শ জনের কাছ থেকে আসবে ৬ লক্ষ।
রাতে জব্বার আলি বাড়িতে এসে দেখে শফিকুল দুই তালিকা থেকে ২শ নাম বানিয়ে ফেলেছে। সে উৎসাহী হয়ে বলে, দুলাভাই দুই তালিকা থেকেইতো ২শ হয়ে গেছে। তাহলেতো আয় বেড়ে যাবে।
জব্বার আলি বলে, আরে নারে বলদ। এমন লোকও পাবা যে সব বাড়িতেই দাওয়াত খেয়েছে। আবার অন্য ইউনিয়নের লোক বাদ দিবা।
একথা শুনে শফিকুল একটু চুপসে যায়। তার মনমরা ভাব দেখে জব্বার আলি বলে, আরে মন খারাপ করো কেন? আমার তিনজন ভায়রা ১০ হাজার করে দিলেই ৩০ হাজার। মেয়ের মামা আছে ৩ জন ১০ করে দিলে আরো ত্রিশ।
এ পর্যন্ত শুনেই শফিকুল অস্থির হয়ে বলে, না মানে দুলাভাই আমাদের ফরিতপুরে কিন্তু এতো টাকা দেয়ার চল নাই। এছাড়া আমার সামর্থতো জানেন।
জব্বার আলি বলে, তুমিতো এখন ফরিতপুরে না। আছো বিক্রমপুরে। এখন এই রীতিতেই চলবো। তুমি হিসাব করো, আমার আপন তিন ভাই দিবো ৩০ হাজার। চাচাতো ভাই, ফুপাতো ভাই, মামাতো ভাইদের কাছ থেকে পাবো ৫০ হাজার।
শফিকুল বলে, এদেরতো অনেক টাকা আছে শুনি। তারা আরো বেশিও দিতে পারবো।
জব্বার আলি বলে, ধরো আগে সবাই হাই স্কুলের হেড মাস্টারের কাছে একটা কার্ড দিতো। মাস্টাররা পাল ধইরা আইসা খাইয়া দিতো দুই বা তিন হাজার। এবার আমি প্রত্যেক মাস্টারকে আলাদা আলাদাভাবে দাওয়াত কার্ড দিবো। সবার সাথে দেখা করবো নিজে গিয়ে। এতে সুবিধা হল এরা আসবে একজন করে আর দিবে এক হাজার করে। প্রাইমারি স্কুলের মাস্টারদেরও একই ব্যবস্থা। বাজারের দোকানদার আছে ১শ জন। তাদের সবাইকে একইভাবে দাওয়াত দেবো।
শফিকুল আবারো খুশি হয়ে বলে, দুলাভাই তাহলেতো টাকা আরো বেশি লাভ হবে?
জব্বার আলি বলে, আরে বলদ সবাইতো আর আসবে না। কেউ কেউ ফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করবো। তবে আমিও নাছোরবান্দা। নিজে গিয়ে সবাইকে দাওয়াত দিবো। পরে গিয়ে মনে করিয়ে দিবো। এরপর বসে বসে দিবো ফোন। তারা ভাববে মেম্বার সাহেব কত আন্তরিক। মনে করবো ভোট পাওয়ার আশায় সবাইকে দাওয়াত দিচ্ছি। আসলে আমার আসল উদ্দেশ্য ৫ লক্ষ টাকা লাভ করা।
শফিকুল বলে, আচ্ছা দুলাভাই আপনি যে ৭ লক্ষ টাকা ব্যয় করবেন, সেই টাকাই পাবেন কোথায়? বড় ঘর তুলতে গিয়েইতো নাকি আপনার টাকায় টান পড়েছিল।
জব্বার আলি বলে, আরে বলদ তুই ফরিত পুইরাই থাকলি। এসব ব্যাপারে দোকানদাররা বাকি দেয়ার জন্য লাইন দেয়। তারাও জানে বিয়েতে যে টাকা ওঠে তার তুলনায় খরচ কমই হয়।
শফিকুলের সম্প্রতি এক বিয়ে খাওয়ার কথা মনে পড়ে। সে হে হে করে হেসে উঠে বলে, জানেন দুলাভাই আমার ভায়রার ভাইর মেয়ের বিয়েতে গিয়েতো আমি ১হাজার টাকা দিয়েছি। আমি দেখি মেয়ের আপন খালু বরিশাইল্যা উকিল, পরিবারের সবাইকে নিয়ে খেয়ে দিছে ২শ টাকা। পরে আমারটা দেখে সে লজ্জায় পড়ে দিলো ৫শ সেখানে আবার ২শ বাকী।
জব্বার আলি বলে, তোমার ভায়রার ভাইর মেয়ের বিয়েতে একলা গিয়ে দিছো ১ হাজার আর তোমার আপন একমাত্র ভাগ্নির বিয়েতে ১০ হাজার দিতে ডরাও। ছোটলোকি করবা না।
শফিকুল দ্রুত প্রসঙ্গ ঘুরায়। বলে, দুলাভাই শুনেছি আপনার বড় ফুপাতো ভাইর ১১ পোলা ৪ মাইয়া আবার তাগো বউ, পোলাপান, জামাই। সবাই আসলে এক ঘরেইতো কত মানুষ।
জব্বার আলি, আরে বলদ তুমি কি আমারে এতো বোকা ভাবো। আমি ওই পনের জনকে আগেই বিচার করে ভিন্ন করে দিছি। এখন দাওয়াত দিবো আলাদা আলাদা ভাবে। তবে আমার এক মামাতো ভাই আছে, তারও বড় সংসার এখন একটু টানাটানিও যাচ্ছে। একপাল লোক আইসা দুইদিন ধইরা খাইয়া যদি ১হাজার টাকা দেয় তবেতো লোকসান। ওরসাথে ঝামেলা পাকাইয়া দাওয়াত দেয়া বাদ দিব কিনা ভাবছি। অবশ্য দাওয়াতে নাও আসতে পারে। ওর বড় পোলা জলিলরে সেদিন থাপরাইছি।
শফিকুল জানতে চায়, কেন দুলাভাই থাপরাইলেন কেন?
জব্বার আলি, আর বলোনা। তোমার ভাগ্নি টেনে উঠতে না পারলে হেড মাস্টাররে ধমকাইয়া টেনে উঠাইছিলাম। একদিন দেখি সে জইল্যার লগে কথা বলতাছে আর হাসতাছে। তোমার বইনতো আবার তোমার লাহানই বুদ্ধি রাখে। আমার চোখ হল শকুনের। আমি বুঝে গেছি, ফকিন্নির পুতে আমার মাইয়ার লগে পিরিত করতে চায়। দিছি ঠাটাইয়া এক থাপ্পর।
শফিকুল বলে, তয়তো ভালই হয়েছে। দাওয়াত দেয়ার দরকার নাই।
জব্বার আলি, তোমার বুদ্ধিতে চললে তো মেম্বার হতে পারবো না। দাওয়াত না দিলে কি অরা আমার নির্বাচন করবো?

জব্বার আলি তার শ্যালককে নিয়ে খুব খেটেপুটে ৪দিনে এক হাজার জনের তালিকা চূড়ান্ত করে। এরপর দাওয়াত দিতে নামে। সবার বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে, কার্ড নিয়ে নিজ হাতে দাওয়াত দেয়। বাজারের প্রত্যেক দোকানদারকে বিশেষ ভাবে নিজে একা আসার দাওয়াত দেয়। স্কুল শিক্ষকদের স্কুলে গিয়ে কার্ড দেয় আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলে, স্কুলে দাওয়াত দেয়াটা ঠিক হয় নাই তাই বাড়িতে আসলাম মনে করিয়ে দিতে। একা যাবেন, ভালমতো খেয়ে আসবেন আর দোয়া করবেন। আত্মীয়দের বাড়িতে পাঠায় তার স্ত্রীকে। একদিন নিজে বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিয়ে খেতে আসতে বলে আসে। যাতে টার্গেট কেউই দাওয়াত থেকে বাদ না যায়। এতে ছয়দিন লেগে যায় এলাকার দাওয়াত শেষ করতে। এরপর যায় ঢাকায়। এলাকার যারা গণ্যমান্য ব্যক্তি রয়েছে, ঢাকায় থাকে, ভাল ব্যবসা করে তাদের সবাইকে দাওয়াত দিতে হবে। এদের দাওয়াত দিলে সুবিধা হল তারা আসে একা একা। দুই-চার জন গাড়ি নিয়ে আসে। এতে অবশ্য ড্রাইভারকে খেতে দিতে হয় কিন্তু গাড়ি আসলে ইজ্জতটা বেড়ে যায়। ঢাকায় নওয়াবপুর রোডে হোটেলে থেকে সবার দোকানে দোকানে গিয়ে দাওয়াত দেয়। কয়েকজন চাকুরিজীবী আছে তাদের অফিসে অফিসে গিয়ে দাওয়াত দেয়। বাড়িতে গিয়ে দাওয়াত দিলে সপরিবারে চলে আসতে পারে। একা আসলেই বেশি লাভ। নওয়াবপুর রোডের হোটেলে থাকাটা তার একটা খারাপ নেশাই। এখানে বিভিন্ন হোটেলে বসে জুয়ার আড্ডা। এখানকার আড্ডায় এলাকার ব্যবসায়ীদের সাথে কয়েকবার জুয়া খেলেছেন বটে তবে সুবিধা করতে পারে নি। তবে তার টার্গেট জুয়া নয়, অন্য মনোরঞ্জন। এ নেশায় প্রতি মাসেই তিনি অন্তত একবার এখানে আসেন।
বাড়ি ফিরে জব্বার আলির ব্যস্ততার সীমা থাকে না। সে বড় ছেলেকে দায়িত্ব দেয় কেনাকাটা আর বাবুর্চির তদারকি করার। বাবুর্চি যাতে কোন অপচয় করতে না পারে। সে জানে বাবুর্চি যে ১হাজার জনের রান্না করবে তা দিয়ে ১২শ লোকের খাওয়া হয়ে যাবে। সে সবাইকে বলেছে খাওয়াবে ১হাজার কিন্তু সে আসলেই খাওয়াবে ১২শ জনকে। লিস্টের বাইরে কিছু লোককে দাওয়াত দিতে হয়েছে। শেষে বাবুর্চি দেখবে তার খাওয়াই টান পড়ে গেছে, বাড়িতে নিবে কচু! ভাবতেই জব্বার আলির ঠোঁটের কোনা দিয়ে মুচকি হাসি বের হয়ে যায়। দ্বিতীয় ছেলেকে দিয়েছে ডেকোরেশনের দায়িত্ব। এই ছেলের অনেকগুলো বন্ধু রয়েছে। তাদের নিয়েই সে খাওয়াবে, টেবিল সাজাবে, খানসামার কাজ করাবে। এতে অন্তত ১০-১২জন খানসামার টাকাও বেঁচে যাবে।
বিয়ের আগের দিন বাড়িতে রাতভর আনন্দ উৎসব চলে। বহু আত্মীয়স্বজন চলে এসেছে। সকালে সে কাজের সুচারু রূপ দেখে তৃপ্তি বোধ করে। তখনই তার মনে পড়ে আরে কাজের চাপে গত ৭/৮ দিনেতো বর পক্ষের সাথে কোন কথাই বলা হয়নি। সে মোবাইল বের করে ছেলের বাবাকে ফোন করে, আসসালামো আলাইকুম বেয়াই সাব। কাজের ঠেলায়তো আপনাকে ফোনই করতে পারি নাই। লোক কিন্তু একশ জনই আনবেন, বেশি আসলে বিপদে পড়ে যাবো।
- বুঝলাম না, কে বলছেন?
জব্বার আলি, আরে আমি জব্বার আলি বিক্রমপুরী মেম্বার, আপনের হবু বেয়াই।
- কেন আপনি খবর পাননি, আপনাকে আপনার মামাতো ভাইর ছেলে জলিল বলেনি। এ যুগের ছেলেতো বাপের পছন্দ মানেনি। সে আরেকটু লম্বা, আরেকটু ফর্সা মেয়ে চায়। সে হিসাবেই আগামীকাল ফুলতলার শিকদার বাড়ির মেয়ের সাথে বিয়ে।
জব্বার আলি, হায় হায় করে উঠে। জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পরে যায়। বাড়ির লোকজন তাকে ধরাধরি করে ভেতরে নিয়ে যায়। পানির ছিটা পেয়ে চোখ মেলে বলে, সর্বনাশ হইছে, ঝুমুরের বিয়া ভেঙ্গে গেছে। ঘরের ভিতরে মহিলাদের মাঝে কান্নার রোল উঠে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মনোরম লেখা ।

০৯ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। স্রেফ গল্পই। আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।

২| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০১

শায়মা বলেছেন: বাবার সাথে সাথে মেয়েটাও সর্বনাশ হলো!

০৯ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৫

মুজিব রহমান বলেছেন: কি করবো? পিতার এতো লোভ যে আসল খবর নিতে পারে না তখন মেয়ের ক্ষতিতো হবেই?

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শেষের দিকের ব্যাপারটা একটু অগোছালো হয়েছে।

০৯ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। তাহলে আরেকবার চেষ্টা করতে হবে।

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



হারমোনিয়াম লেখক!

০৯ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
হারমোনিয়াম সুর তৈরি করে। তারমানে সুরেলা লেখক!
একটু বেশি প্রশংসা হয়ে গেল না!

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০

তারেক ফাহিম বলেছেন: জব্বার মিয়ার মেয়ের জন্য এখন জলিলই ভরসা :)

০৯ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২১

মুজিব রহমান বলেছেন: ভালবাসার জয় হোক!

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০

কৃষিজীবী বলেছেন: আপনার লেখা গল্প এর আগেও একটা পড়েছিলাম, দুটোই বেশ উপভোগ্য লেগেছে । গতকালকে দেখলাম অন্য একজন ব্লগার আপনার লেখা "হুমায়ুন আজাদ থেকে শাহজাহান বাচ্চু, কপি করে প্রথম পাতায় পোষ্ট দিয়েছে।

০৯ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। গল্প ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
লেখা অনেকেই কপিপেস্ট করেন, কেউ স্বীকার করেন কেউ করেন না। আমি না হয় ধীরে ধীরে সংগ্রহ করেছি আর কেউ একবারে মেরে দিয়েছে। যে লেখাগুলোর প্রচার দরকার সেগুলো পোস্ট করলে অসুবিধা নেই। গল্প-কবিতা-প্রবন্ধ মেরে দিলে বিরক্ত হই।

৭| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: বিয়ে জীবনের অনেক বড় একটা বিষয়। অনেক চিন্তা ভাবনা এবং খোঁজ খবর নিয়েই বিয়ে দিতে হয়। বিয়েতে একটা ভুল মানে সারা জীবনের কান্না।

১০ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৭:৫৮

মুজিব রহমান বলেছেন: তারা চিন্তা করে আরেকটি প্রভাবশালী পরিবারে বিয়ে দিতে। ছেলে কি করে কি যোগ্যতা সেটা দেখতে চায় না। এতো প্রায়শই প্রভাবশালী পরিবারের যোগ্য পুত্র বা কন্যার সাথে আরেক প্রভাবশালী পরিবারের অযোগ্য কন্যা/পুত্রর বিয়ে দেয়। তাদের সারাজীবনই অসুখে সময় পার করে দম্পত্তি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.