নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাচীন দেবতারা কোথায় হারিয়ে গেল?

২২ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০


প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে একটি মজার মিল লক্ষ্য করা যায়- সেখানে কোন না কোন ধর্মবিশ্বাস ছিল। তাদের প্রধান প্রধান দেবতা ছিল। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতায় ছিল সূর্যদেব আতেন, বেবিলনীয় সভ্যতায় ছিল মারদুক, ভারতীয় সভ্যতায় ছিল ইন্দ্র, ইনকা সমাজে রাজা ছিলেন সূর্যদেবতা ইনটির প্রতিনিধি, মায়া সভ্যতায় সৃষ্টির দেবতা ইটজাম্না, গ্রীক সভ্যতায় ছিল জিউস, রোমানদের প্রধান দেবতা ছিল জুপিটার।প্রাচীন সভ্যতার বিলুপ্তির সাথে সাথে হারিয়ে গেছে প্রতাপশালী সেই দেবতারাও। ইন্দ্র টিকে থাকলেও তিনি আর প্রধান দেবতা নন। হিন্দু ধর্মের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ দেবতা ছিলেন- বলরাম, কুবের, বরুণ, ব্রহ্মা, যম, অগ্নি, ধন্বন্তরি, ধরিত্রী ইত্যাদি যারা আজ আর পূজিত হন না। প্রধান দেবতা ছাড়াও আরো অসংখ্য দেবতা ছিল। প্রেম-ভালবাসা থেকে শুরু করে জীবন, খাদ্য, বৃষ্টি সবকিছুরই দেবতা ছিল। দেবতাদের খুশি রাখতে সব খানেই থাকতো ক্ষমতাধর পুরোহিত শ্রেণি। তাদের ইচ্ছায় রক্ষা পেত ফসল, সন্তান, সাম্রাজ্য …! শেষ পর্যন্ত কোন দেবতাই কোন সভ্যতা টিকিয়ে রাখতে পারেননি। বাহিরের কোন কারণেই সভ্যতাগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে একই সাথে হারিয়ে গেছে কাল্পনিক দেবতারাও।

প্রাচীন রোমান সভ্যতায় ছিল প্যাগান ধর্ম অর্থাৎ দেবতাদের আরাধনা করা ধর্ম। কিছু নমুনা এখনো পাওয়া যায় যেমন তাদের দেবতা ছিল সানগড। সানগড থেকেই সানডে এসেছে আর তারা সানডেকেই বানিয়ে নিয়েছে উপাসনার দিন। প্যাগান ধর্মের উৎসব থেকেই এসেছে ভ্যালেনটাইন ডে যা ১৪ ফেব্রুয়ারি পালন করা হয়। যিশু খৃস্টের মৃত্যুর কয়েকশ বছর পর্যন্ত খৃস্ট ধর্মের প্রসার ছিল না। রোমানদের কাছে প্যাগান দেবতাদের ফাঁক গলে খৃস্ট ধর্ম পৌঁছাতে পারেনি। বার বার দাস বিদ্রোহ রোমান রাজাদের ভিন্ন কিছু ভাবতে বাধ্য করে। শেষে তারা মনে করলো একেশ্বরবাদী খৃস্ট ধর্মে দাসদের আসক্ত করাতে পারলেই দাস বিদ্রোহ দমানো সম্ভব হবে। রাজা কনস্টান্টাইনের সেই প্রচেষ্টা সফল হওয়াতেই খুবই শক্তি নিয়ে আবির্ভূত হল খৃস্ট ধর্ম যা আজ পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ মানুষের ধর্ম।

খৃস্টপূর্ব সাড়ে তিন হাজার বছর আগে মিশরে একজন ফারাও শাসক নিজেকে ঈশ্বর ঘোষণা দিয়ে সমস্ত দেবতাদের বাতিল করে দেন। তিনি মন্দির ও রাজ্যের সকল দেব দেবীদের মূর্তি ধ্বংস করে তাদের পূজা করা বন্ধ করে দেন। মানুষ গোপনে তখনও তাদের পুর্বের দেব দেবীদের কাছে প্রার্থনা করতে থাকেন। রাজার মৃত্যুর পর মানুষ তাদের পুরাতন দেব দেবীদের মূর্তি উপাসনা আবারো প্রকাশ্যে শুরু করে। মন্দির গুলিতে ফিরে আসে দেবতারা। তবু বলতে পারি একেশ্বরবাদের একটা ধারণা তৈরি হয়েছিল। বর্তমান ইসলাম পূর্ব আরবের মক্কা নগরীতে প্যাগান ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে অনেক দেব দেবীদের মধ্যে একজন প্রধান দেবতা ছিল। প্যাগানদের প্রধান দেবতা থাকতো একজনই এবং সহ দেবতা থাকতো অনেক। মক্কার কাবা ঘরে সর্বোমোট ৩৬০ টি মূর্তি ছিল। প্যাগান ধর্মাবলম্বীদের দেব দেবী ছাড়াও এখানে একত্রে বেশ কিছু ধর্মের মানুষ তাদের পূজা অর্চনা করতো। পরবর্তিতে ওই প্যাগান ধর্মাবলম্বীদের উচ্ছেদ করার মাধ্যমে একেশ্বরবাদী ধর্মের প্রচার শুরু হয় এবং আস্তে আস্তে আরবে ইসলাম বাদে সব ধর্মই প্রায় বিলীন হয়ে যায়। দেবী লাত, উজ্জাসহ সবাই হারিয়ে যায়।

খৃস্টানরা সারা পৃথিবী জুড়ে কলোনী গড়ে তুললে স্থানীয় লৌকিক ও প্যাগান ধর্মগুলো বিপাকে পড়ে। খৃস্টান মিশনারীরা ছলে বলে কৌশলে তাদের ধর্মান্তরিত করে ফেলেন। ফলে ইউরোপ থেকে, ল্যাটিন আমেরিকা, আফ্রিকা, অষ্ট্রেলিয়ায় ছড়িয়ে যায় খৃস্ট ধর্ম। সমস্যা হয় আরবে। এখানে খৃস্ট ধর্মের চেয়ে আধুনিক একই রকম আরেকটি ধর্ম জোরালোভাবেই বসে ছিল। ফলে খৃস্ট ধর্ম এখানে হানা দিতে পারে নি। ভারতে তখন ইসলাম গ্রাস করছিল স্থানীয় ধর্মকে। সেটা চলমান থাকাকালীণ সময়ে আসে খৃস্টান ধর্ম। ভারতে ইউরোপীয়ানরা আসে মূলত ব্যবসা করতে। প্রথম শত বছর পরে যখন বৃটিশ শাসনে ভারত আসে তখন ইউরোপে খৃস্ট ধর্মের বিরুদ্ধেই শুরু হয়ে যায় ব্যাপক প্রচারণা। মানুষ বিজ্ঞান মনস্ক হয়ে উঠছিল। সেই দ্বন্দ্ব সংঘাতে খৃস্ট ধর্ম প্রচারে আর জোর আসেনি। ব্যহত হয় ইসলামের প্রসারও। তাই টিকে যায় বৈদিক/সনাতন ধর্ম যা আজ হিন্দু ধর্ম নামেই পরিচিত। ভারত বর্ষে একেক রাজ্যের মানুষ একেক দেবতাকে প্রধান ধরে পূজা করলেও তারা সকলেই হিন্দু। আবার তাদের মাঝ থেকেও হারিয়ে গেছে শত শত দেবতা। কেন ও কোথায় হারিয়ে গেল এতো দেবতা?

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সবাই হারিয়ে যাচ্ছে। এক সময় বর্তমান সময়ের প্রচলিত ধর্ম গুলো হারিয়ে যেতে পারে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪

মুজিব রহমান বলেছেন: ইতিহাস সেদিকেই ইংগিত দেয়।

২| ২২ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

নতুন বলেছেন: বত`মানে ধম` বেশির ভাগ মানুষের কাছে পোষাকী।

কাজে কর্মে বাস্তবে ব্যবহার করেনা কিন্তু লোক দেখানোতে অনেকেই ব্যবহার করে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৫

মুজিব রহমান বলেছেন: বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করেই ধর্ম পালন করেন।

৩| ২২ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আগের ধর্মগুলো হারিয়ে গেছে, অথবা বিবর্তনের মাঝ দিয়ে যাচ্ছে; খৃষ্টান ধর্ম, ইসলাম, বৌদ্ধ ধর্ম ও হিন্দু ধর্ম এখন পরিবর্তননের মাঝে আছে, এগুলোর মুল ভাবনাও হারিয়ে যাবে; এগুলো সামাজিক ট্রেডিশনে পরিণত হবে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৭

মুজিব রহমান বলেছেন: বিজ্ঞান যেভাবে আগাচ্ছে তাতে একটি পরিবর্তন দ্রুতই এসে যাবে। বিজ্ঞানের সাথে মানুষের সম্পর্কও অনেক বেড়েছে তাই তারা আস্তে আস্তে বিজ্ঞানমনস্ক হয়ে উঠবেই। হয়তো কয়েকটি প্রজন্ম লাগবে।

৪| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:০০

জাহিদ হাসান বলেছেন: আপনি খুবই চমৎকার লিখেছেন। এক পোস্টেই মানবসভ্যতার ইতিহাস উঠে এসেছে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৯

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
দেবতা বিশ্বাসের ইতিহাসের সাথে সভ্যতার সম্পর্ক রয়েছে। মানব ইতিহাসের অংশ অবশ্যই।

৫| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২০

রাজীব নুর বলেছেন: দেবতারা কোনো দিন ছিলোই না। সমস্ত দেবতারা আসলে মানুষের কাল্পনিক সৃষ্টি। রুপকথা আর দেবদেবী সব মানুষ বানিয়েছে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪০

মুজিব রহমান বলেছেন: যারা বিশ্বাস করেন তারাতো আপনার কথাকেই উড়িয়ে দিচ্ছে।

৬| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্ম বলেন, দেবতা বলেন সেটা কোন না কোন এক জন মানুষের মাথায় তৈরি হয়েছে ।

তিনি গ্রন্থ রচনা করেছেন । এবং সেটাকে ঈশ্বর কর্তৃক প্রদত্ত বলে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০৮

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমরা বিজ্ঞানের আলোতেই সব কিছু দেখতে চাই।

৭| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: শক্ত অর্থনীতি আর শক্ত ডাণ্ডা সবকিছুর পরিনতিতে মুখ্য ভুমিকা পালন করে । আমি আমার সাদা বন্ধুদের জীবনেও চার্চমুখী হতে দেখিনি । মুসলিমদের বড় অংশ শুক্রবারের জামাতে যায় । হিন্দুদেরও খ্রিষ্ট ধর্মের মত একই অবস্থা । মিশরীয়দের মত এখন সম্ভব না হলেও চীনে ঈশ্বর বিহীন মানুষেরা কিন্তু লাল পতাকার ঈশ্বরকে প্রয়োজন মত সেজদা দেয় । বৌদ্ধরা এইসব ক্ষেত্রে বেশ নমনীয় । মহামারী চলার সময়ে মানুষের ভেতরে ঈশ্বর ভয়, ভক্তি বেড়ে গেছে । আসলে আধুনিক সময়ে টাকা নামের ঈশ্বরের পাশাপাশি আধ্যাত্মিক বিষয়াবলী থাকা প্রয়োজন বলে আমার মনে হয় । ভণ্ডামি যে কোন বিষয়ের গুরুত্বকে ক্ষতি করে হোক তা ধর্ম , অর্থ , তত্ত্ব । ফারাও বুঝতে পারেনি তাদের অসাধারন সৃষ্টিকে মানুষ তার ঈশ্বররুপি ভণ্ডামির চেয়েও অনেক বেশী মর্যাদা দেয় । অশরীরী এবং একেশ্বর পন্থা মুহাম্মদকে বেশ মর্যাদার আসনে বসিয়েছে । মহামারী পরবর্তী জীবনে অনেক পরিবর্তন আসবে সবকিছুতে ।

ভাল পোস্ট , এক আলাপে সব বিষয় তুলে এনেছেন।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৯

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। শুধু একটি বিষয় তুলে ধরেছি। সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে।

৮| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মানুষের প্রয়োজনেই মানুষ ঈশ্বর ধর্ম দেব দেবী এই সব বানিয়েছে।সামাজিক বিকাশের সাথে সাথে একদিন এর প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে তখন এসব থাকবে না।পুঁজিপতিরা চেষ্টা করছে ধর্ম গুলিকে টিকিয়ে রাখতে।ধর্মগুলো টিকে থাকলে শোষণ করতে সুবিধা হয়।

২৩ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১৫

মুজিব রহমান বলেছেন: পুঁজিপতিরাই টিকিয়ে রেখেছে তা নিয়ে কনফিউশন রয়েছে। ইউরোপের ক্ষেত্রে এ নজির বেশি নয়। স্ক্যান্ডেনিভিয়া অঞ্চলের মানুষ এখন সিংগভাগই ধর্মহীন। আবার আধা সমাজতান্ত্রিক চীনেও তাই।

৯| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নতুন বলেছেন: বর্তমানে ধর্ম এখন বেশির ভাগ মানুষের কাছে পোষাকী।

আমিও বলি বাস্তবে ধার্মিক বলতে কেউ নেই।
নইলে ৯৬ ভাগ ধার্মিকের দেশে এত মিথ্যা এত পাপ এত অনাচার কোন ধার্মিকের পক্ষে সম্ভব হয় কি ভাবে।
ধার্মিক মূলত ভন্ড। এরা সব অপকর্ম করে ধার্মিক সেজেই। নইলে সব ধার্মিকরা সৎ, সত্যবাদী হয় না কেন?
ভদ্র শিক্ষিতদেরও দেখি ভুয়া রগকাটা ছবি, ভুয়া ফটোশপ ছবি ছড়য়ে দাংগা হাংগামা উষ্কে দিতে প্রাণান্তকর চেষ্টা ..
বরং ধার্মিকের চাইতে সাধারন মানুষরা সত্যবাদী হয়ে থাকে। তাদের অন্তত ধার্মিকের মত ঈস্বরকে মুখে মানি বলে, আড়ালে সব অপকর্ম করবার মত ভন্ডামি নেই।
একজন ভাল মানুষ মানবকল্যাণ করে পূণ্যের লোভ ছাড়া। তারা ভাল হলে নিজগুনেই ভাল হয়- কোন জান্নাতের লোভেও নয়। নরকের শাস্তির থেকে পরিত্রাণের স্বার্থেও নয়।

২৩ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১৮

মুজিব রহমান বলেছেন: বাস্তবিক দক্ষিণ এশিয়ার অধিকাংশ মানুষই ধার্মিক কঠোরভাবেই। তাদের মধ্যে ধর্মান্ধতা রয়েছে কিছু জঙ্গিও রয়েছে। পোষাকী বলার মতো কোন তথ্য দেখিনি। সাম্প্রতিক সময়ে উদারনৈতিক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে ঠিক তবে তা খুবই ধীর গতিতে।

১০| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মানুষ যেত দিন আছে তেত দিন ধর্ম চর্চা চলতে থাকবে সেটা কেয়ামত পর্যন্ত । যে যার ধর্ম পালন করবে । আমি মুসলিম ইসলাম আমার ধর্ম আমি মানি ।

২৩ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১৯

মুজিব রহমান বলেছেন: লক্ষ লক্ষ ধর্ম বিলীন হয়েছে। এখনো ৪৩০০টি রয়েছে এবং নিয়মিতই বিলুপ্ত হচ্ছে।েআজ স্ক্যান্ডিভেনিয়ার দিকে দেখুন একদা তারা গোড়া ক্যাথলিক ছিল আজ নাস্তিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.