নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন যুক্তির জবাব দেই যুক্তি দিয়ে

২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৯


সক্রেটিস কি ভুল বলেছিলেন?
তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনে তাকে হত্যা করলেন। আজ গ্রীসের বিচার বিভাগ বলছে ওই রায় ভুল ছিল।

হাইপেশিয়ার কথা মনে আছে?
আপনারা কি নৃশংসভাবেই না তাকে হত্যা করেছেন। মৌলবাদীদের ঐতিহাসিক ভুল ছিল। সেই হত্যার জন্য আরো হাজার হাজার বছর আপনারা নিন্দিত হবেন।

কোপার্নিকাস কি ভুল বলেছিলেন?
তার মৃত্যু হওয়ার তাকে হত্যা করতে পারেনি নি। তার বক্তব্যই আজ প্রতিষ্ঠিত।

ব্রুনো কি ভুল বলেছিলেন?
তাকে তো হত্যা করলেন। আজ তো লজ্জা পাচ্ছেন, তাকে সত্য বলায় হত্যা করে। আপনারা এতোটাই মূর্খ ও নির্বোধ ছিলেন যে তার বলা সত্যটা বুঝতে পারেননি।

গ্যালিলিও কি ভুল ছিলেন?
আজ চার্চ ক্ষমা চাচ্ছে গ্রালিলিওর কাছে। তারা ভুল করেছিল তার আবিষ্কারকে অস্বীকার করতে বাধ্য করে। আপনারা তখনও ভুল ছিলেন।

হুমায়ুন আজাদ কোন কথাটি ভুল বলেছিলেন?
ভাষাবিদ ও সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদকে কোন ভুল বলার জন্য হত্যা করলেন তা বললেন না। আমরাও বিজ্ঞানের আলোতে দেখি ভুলগুলো। শত বছর পরে কে ক্ষমা চাইবে তাকে আক্রমণ করার জন্য?

অভিজিৎ রায় কি ভুল বলেছিলেন?
তার ভুলগুলো কেউ দেখাতে পারলে আমরাও শিখতে পারতাম। অথচ তাকে হত্যা করে ফেললেন! তাকে হত্যার জন্য কয়েক শত বছর পরে কার দায়িত্ব থাকবে ক্ষমা চাওয়ার?

যুক্তির জবাব হোক যুক্তি দিয়ে। কোন তত্ত্ব বাতিল করতে হবে প্রমাণ করে। কথায় কথায় কতল করতে চাওয়া মানে হল, পরাজয় স্বীকার করে নেয়া। যাদের কোন যুক্তি নেই তারাই মতকে হত্যা করতে চায় ব্যক্তিকে হত্যা করে। সক্রেটিস, হাইপেশিয়া, ব্রুনো, গ্যালিলিও, হুমায়ুন আজাদ, অভিজিৎ রায় এবং আরো অনেকের প্রতি করা নৃশংস আচরণ ভুল প্রমাণিত হয়েছে। এসব করে মুক্ত চিন্তাকে থাপানো যাবে না, থামানো যায়নি, থামানো যায় না। কথা বলতে বলতেই না সত্যটা বের হয়। বিতর্কেই না বন্ধুত্ব। শাণিত যুক্তিতে, প্রমাণেই আমরা বের করি সত্যকে। আসুন এক সাথে মিলেই ভুল প্রমাণ করি-

পৃথিবী গোলাকার ও মহাবিশ্বের কেন্দ্র নয়।
পৃথিবী একটি গ্রহ ও চন্দ্র তার উপগ্রহ।
পৃথিবীই সূর্যের চার দিকে ঘোরে।
পৃথিবীর বয়স ৪৫০ কোটি বছর।
বিবর্তনের মাধ্যমেই নতুন প্রজাতির উদ্ভব হয়।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্মের নামে মানুষ যুক্তি শুনতে চায় না।
যুক্তি ছাড়া যারা কেবল ধর্মগ্রন্থে আছে বলেই কাজ করে তারা নির্বোধ।

২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৪

মুজিব রহমান বলেছেন: কথাই বলতে চাই। তারাওতো কথাই বলে।

২| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সবারই স্বাধীনতা থাকা দরকার -
১। ধর্ম মানার।
২। ধর্ম না মানার

এক জন মানুষকে কোন একটি ধর্ম গ্রহণ করতেই হবে?
এটা কি বাধ্যতামূলক?

অনেক মানুষ আছেন যারা ধর্ম না নিয়েও ভালো থাকতে চান।
তাদেরকে ভালো থাকুতে দেয়া হোক।

২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৪

মুজিব রহমান বলেছেন: সহমত।
মানুষের স্বাধীনতা থাকা উচিত।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম ওয়ালারা যুক্তি বুঝে না।
আর জ্ঞানীগুনীরা ধর্মের ধারধারে না।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

মুজিব রহমান বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। তারা কেবলই কল্লা চায় আর হুরি চায়।

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রবার্ট বাড ডয়ারঃ
রাজনীতিবিদ রবার্ট বাড ডয়ারের মৃত্যুই সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে আলোচিত আত্মহত্যা। আমেরিকার পেনসিলভানিয়া রাজ্যের একসময়ের সিনেটর ডয়ার ১৯৮০ সালে রাজ্যের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন। ট্রেজারির প্রধান থাকাকালীন সময়ে তার বিরুদ্ধে ঘুষ নেয়ার মতো গুরুতর অভিযোগ ওঠে। ডয়ার তখন তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ পুরোপুরি নাকচ করে দেন। কিন্তু তদন্তকারী কর্মকর্তারা তা মানতে রাজি ছিলেন না। তারা ডয়ারকে প্রস্তাব করেন, তিনি যদি নিজের দোষ স্বীকার করে নিজের পদ থেকে ইস্তফা দেন এবং তদন্তে সাহায্য করেন, তাহলে তাকে মাত্র পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। তা না হলে তার জন্য অপেক্ষা করছে বিশাল দুর্ভোগ । তারপরও ডয়ার তদন্ত কর্মকর্তাদের প্রস্তাবে রাজি হননি। তিনি নিজের নিষ্কলুষতার ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চিত ছিলেন। কিন্তু কোর্টে শেষ পর্যন্ত তিনি দোষী সাব্যস্ত হন। তাকে ৫৫ বছরের কারাদণ্ড এবং তিন লক্ষ ডলারের জরিমানা করা হয়। তার দণ্ড শুরু হওয়ার কথা ছিল ১৯৮৭ সালের ২৩ জানুয়ারি থেকে। কিন্তু ডয়ারের মনে ছিল অন্য পরিকল্পনা। দণ্ড শুরুর একদিন পূর্বে তিনি একটি প্রেস কনফারেন্স ডাকেন। সেখানে অনেক সাংবাদিক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তারা। সেই কনফারেন্সে তিনি পুনরায় নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন এবং তার মৃত্যুকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি দৃষ্টান্ত হিসেবে রেখে যাওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। এরপরই একটি হলুদ খামের ভেতর থেকে আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে তিনি একটি .৩৫৭ ম্যাগনাম রিভলভার বের করেন। এ সময় উপস্থিত সবাই চিৎকার করে ডয়ারকে এই কাজ থেকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছিল। তাদের উদ্দেশ্যে ডয়ার বলেন, ‘তোমাদের যদি এই দৃশ্য দেখতে ভালো না লাগে, তাহলে প্লিজ এই রুম থেকে চলে যাও।’ এর পরপরই তিনি ট্রিগার টেনে দেন এবং সাথে সাথেই তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এই ঘটনার প্রায় দুই দশক পরে প্রমাণিত হয় যে, ডয়ার আসলেই নিরপরাধ ছিলেন, যা তার মৃত্যুকে বিশ্ববাসীর নিকট আরও দুঃখজনক করে তোলে

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

মুজিব রহমান বলেছেন: হ্যাঁ এমন ঘটনা পৃথিবীতে অনেকগুলোই আছে। মৃত্যুদণ্ড দেয়ার বহু পরে প্রমাণিত হয়েছে তিনি নির্দোশ ছিলেন।

তবে এক্ষেত্রে শুধুমাত্র ধর্মীয় কারণে তাদের উপর নিপীড়ত/হত্যা করা হয়েছে। তারা আক্রোশের বশবতি হয়ে এটা করেছে।

৫| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১:৩০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মৌলভীরা ইচ্ছামত ধর্মের এবং আরবী ভাষার ব্যাথা করে । আর বিজ্ঞান মানা লোকেরা ধর্মের বিপরীত- ব্যাখা করে । আমরা ধর্ম মেনে আছি বিপদে।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১

মুজিব রহমান বলেছেন: যারা বিজ্ঞানমনস্ক তারা সত্যের অনুসন্ধান করে। সত্যটাইতো জানবো। অন্ধ বিশ্বাসে কেন সাপের গর্তে হাত দিবো, মন্ত্র পড়ে কিছু হবে না বলে।

৬| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৩:২০

জিজ্ঞাসু মন বলেছেন: ভাল আহবান মুজিব ভাই। কিন্তু যাদের প্রতি এই আহবান জানানো তারা কি এটা পড়বে ? জানা বোঝা মানা তো আরো অনেক পরের কথা। মৌলবাদীদের ঐতিহাসিক ভুল বলে আজ যে ঘটনাগুলোকে চিহ্নিত করা হচ্ছে সে গুলোতে জয়ী কিন্তু সেই মৌলবাদীরাই । বার বার মার খেয়েছে প্রাণ দিয়েছে উচ্চ বুদ্ধিবৃত্তির মানুষ । পাঁচশো হাজার বছর পরে তাকে সঠিক প্রমাণ করে কার কি লাভ? আমাদের কি সময় আসেনি সঙ্ঘবদ্ধ হওয়ার? এইসব মানুষদের কাছ থেকে মানব জাতি অনেক অনেক উপকৃত হতে পারত । নেহাত নিজের প্রাণ বাঁচানো ছাড়াও মানব জাতির উন্নতির জন্যও মুক্তমনাদের সংগঠিত হওয়া দরকার । লেখক ও পাঠকদের কি মত?

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪

মুজিব রহমান বলেছেন: এখন ইউরোপে খৃস্টান পাদ্রীরা বারবারই মাথা নত করছে, ক্ষমা চাচ্ছে। ক্যাথলিকদেতো মার্টিন লুথার কিংই টলিয়ে দিয়েছিল।

৭| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঈশ্বরের অনুগ্রহে মানুষ বেঁচে থাকে কিনা এখনো নিশ্চিত না হলেও এটা বলা যায় মানুষের উপাসনায় বন্দনায় প্রার্থনা অনুগ্রহেই ঈশ্বর বেঁচে আছে।
মানব ইতিহাসে হাজার হাজার ধরনের সর্ব শক্তিমান বিভিন্ন রূপে দেবতা, ঈশ্বর এসেছিল। কালের গর্ভে একে একে সবাই মারা গেছে, এরপর ভিন্ন রুপে ভিন্ন নামে আবার এসেছে, এরপর আস্তে আস্তে সব নাই হয়ে গেছে।
মুলত বান্দার বন্দনার অভাবেই মারা গেছিল সব ঈশ্বর।

বর্তমানে বান্দারা বদ্ধপরিকর। আর মরতে দিবেনা বর্তমান ঈশ্বরকে। অনেক পুথি পুস্তক বক্তৃতা ওয়াজ ফটোশপ ভিডিও লেখালেখি করে সর্বশক্তিমানকে মহান করে রাখা। শত শত বার ঈশ্বরের নাম জপ/জিকির চলবে। আর ঈশ্বরের বিরুদ্ধে সামান্য সন্দেহকারিকেও সহ্য করা হবে না।
নুন্যতম সন্দেহকারিকে যার যা কিছু আছে তা নিয়েই কোপানো হবে।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৮

মুজিব রহমান বলেছেন: সভ্য দেশগুলোতে ঈশ্বর বিপদে রয়েছেন। সভ্য মানুষ ফাঁকটা ধরে ফেলেছেন।

৮| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৬:০৬

কানিজ রিনা বলেছেন: উগ্রধার্মীক ও ঊগ্রনাস্তিক একই অচল টাকার এপিট ওপিট , পৃথিবীর অসংখ্য মানুষ খুন হয় প্রতি নিয়ত ,অপরাধি
নিরঅপরাধি কেউ কূখ্যাত বিখ্যাত কেন কি কারনে প্রশ্ন থেকেই যায়া া
আমার একটা প্রশ্নের জবাব দিবেন ধর্মীয় শাসন কতদিন চলেছে, আর বিজ্ঞানের শাসন কতদিন চলতে পারবে া
যেভাবে পরমানু এটোমের হোমকি ধোমকিতে বিশ্ব প্রকম্পিত া
চীন করোনা ভাইরাস আবিস্কার করে ছড়িয়ে দিয়েছে যদি প্রমানিত হয় ,তাহলে বিজ্ঞানের আধুনিকতার বড়াই কোথায়
থাকে া যেমন ধর্মের বাড়াবাড়ি তেমন নাস্তিকতার বিজ্ঞানের অহংকার বাড়াবাড়ি া
যুক্তি সব বিষয়ে প্রযজ্য নয় া যেমন আপনি একটা গাছ কেটে আবার জোড়া দিতে পারবেন না কেন , না কোন বিজ্ঞানীও
পারবেনা , একথার যুক্তি সারা জনম ধরে কেউ তর্ক করলে সমাধান পাবেনা া



২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২

মুজিব রহমান বলেছেন: একটু চেষ্টা করে দেখেন বিজ্ঞানের আশির্বাদ ছাড়া একটি দিন চলতে! যদি ১ বছর থাকতে বলা হয়?

৯| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:৫১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শোষণের বিরুদ্ধে কথা বলুন,সত্যের পক্ষে কথা বলুন ধর্ম নিজে নিজেই বিলিন হয়ে যাবে।মুসলিম দেশগুলির আজ এই করুন অবস্থান জন্য দায়ী ধর্মিয় উগ্রতা।আমেরিকা,ইউরোপ,চীন,রাশিয়া,ইসরায়েল ও ভারতীয় মিলিত শক্তির কাছে তারা নস্যি।তারা যদি ধর্মীয় উগ্রতা থেকে ফিরে না আসে একে একে সবার অবস্থা আফগান,ইরাক ও লিবিয়ার মতো হবে।ভিক্ষার থলি নিয়ে মুসলিম বিশ্বকেই কয়েকশ বছর ঘুরতে হবে।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ধর্মের বিরুদ্ধে কিছুই বলি না। বিজ্ঞানের কথাই বলি। বিজ্ঞানীদের নিপীড়নের কথাই বলেছি।

বাংলাদেশেই আমরা ভাববাদী সমাজতান্ত্রিক দেখেছি। ইনু-মেনন-মঞ্জুরুলদের হজব্রত পালন করতে হয়। মঞ্জুরুল আগেও মাজার পূজারী ছিলেন। আরো আগে এসেছে- ধর্মকর্ম সমাজতন্ত্র! তারও আগে এসেছে মাওলানা সমাজতান্ত্রিক! শুধু বস্তুবাদটাই নাই। বস্তুবাদ ছাড়া, বিজ্ঞান মনস্কতা ছাড়া কিভাবে বামপন্থী নেতা হওয়া যায় সেটা বাংলাদেশেই সম্ভব হয়েছে। পরিণতি হল- প্রগতিশীল মানুষও নাই, ধর্মান্ধরাও নাই হয়ে গেছে।

১০| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: যুক্তির বাইরেও অনেক কিছু আছে। যা ব্যখ্যা করা যায় না।

২৯ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮

মুজিব রহমান বলেছেন: যুক্তির বাইরে কিছু নেই। হয়তো আজ ব্যাখ্যা করা যাচ্ছে না অবশ্যই কাল যাবে। পৃথিবীতে অলৌকিক বলে কিছু ঘটেনি, ঘটে না, ঘটবে না।

১১| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল বলেছেন। যুক্তি হবে, তর্ক- আলোচনা হবে। কারো মতকে অপছন্দ করলে তার সঙ্গ পরিহার করে চলুন-কিন্তু তাই বলে তাকে কথা না বলতে দেবার জন্য গলা চেপে ধরা, সেটা কোন কোন কোনভাবেই মেনে নেয়া যায়না

২৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৬

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
গলাতো চেপে ধরেই, সাথে খুনও করতে চায়।

১২| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৯

রাশিয়া বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ ও অভিজিৎ রায় ভুল বলেছিল না শুদ্ধ বলেছিল, সেটা তর্কসাপেক্ষ। তবে তাদের ঔদ্ধত্য মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। দেশের সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়কে খেপিয়ে তারা নিশ্চিন্তে বইমেলায় ঘুরে বেড়াবে - এটা আশা করা নিশ্চয়ই ঠিক হবেনা। যদিও হত্যাকান্ড কোন যুক্তিতেই সমর্থন যোগ্য না, কিন্তু যেসব কর্মকান্ড মাস পিপলকে ক্রেজি করে তোলে, সেগুলোকে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা উচিত।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৭

মুজিব রহমান বলেছেন: সত্য বলতেতো সাহস লাগেই। এদেশে সত্য বলাটা ঝুঁকিপূর্ণও। তারা একটি আলোকিত প্রজন্ম তৈরি করে গেছে যারা সমাজ তৈরি করছে। মাস পিপল যদি মূর্খ হয় তবে তাদের জাগ্রত করার দায়িত্ব বুদ্ধিজীবীদেরই। সেটাই করেছেন তারা দুজন।

১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: যুক্তির বাইরে কিছু নেই। হয়তো আজ ব্যাখ্যা করা যাচ্ছে না অবশ্যই কাল যাবে। পৃথিবীতে অলৌকিক বলে কিছু ঘটেনি, ঘটে না, ঘটবে না।

একদম আমার মনের কথা টা বলেছেন। আমি আপনার কাছে এই কথাটাই শুনতে চাইছিলাম।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪০

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। খুবই মজার কথা বললেন। ভাল থাকবেন। একই এলাকার মানুষ আমরা একদিন দেখা হবে এবং কথা হবে।

১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৪৫

একাল-সেকাল বলেছেন: যারা পৃথিবীকে আবাস যোগ্য করেছে। এই পৃথিবী তাদের ধরে রাখতে পারেনাই। এখনও পারছেনা।

৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪২

মুজিব রহমান বলেছেন: সেই ভাবাদর্শ তৈরি করার কাজ করতে হয়।

খৃস্ট ধর্মের আবির্ভাব পৃথিবীকে হাজার বছর পিছিয়ে দিয়েছিল। এমন একেকটা ঘটনা সামনে আসলে মানুষ পিছিয়ে যায়। আবারো ওই অবস্থায় যেতে সময় লেগে যায়। এখন আমাদেরই দায়িত্ব রয়েছে কথা বলার এবং ভাবাদর্শ তৈরি করার।

১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৮

একাল-সেকাল বলেছেন: এই দেশ প্রতিবাদ আর মতাদর্শের উর্ধে চলে গেছে।
কিছু হাতে তেলের শিশি আর বাকিদের সামনে নিকষ আঁধার।

৩১ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:১০

মুজিব রহমান বলেছেন: অন্ধকার যুগে ইউরোপ আরো খারাপ অবস্থায় ছিল। সেখানে অল্প কিছু মানুষই চেষ্টা করে যাচ্ছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.