নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে বোঝার আগেই মনের মধ্যে একটা চেতনা তাড়া করে ফিরতো। এই ঘুণে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে বদলাতে হবে, একটা বিপ্লব দরকার। কিন্তু কিভাবে?বিপ্লবের হাতিয়ার কি? অনেক ভেবেছি। একদিন মনের মধ্যে উঁকি দিয়ে উঠলো একটি শব্দ, বিপ্লবের হাতিয়ার \'কলম\'।

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল)

পৃথিবীতে ঘুরতে আসা কিছু দিনের পর্যটক

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) › বিস্তারিত পোস্টঃ

খুন যদি হয় সমাধান,তবে কেন “রাখিব নিরাপদ, দেখাব আলোর পথ"এই স্লোগান সম্বলিত প্রতিষ্ঠান ?

২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০২

মাদক ব্যবসা কোন সাধারণ মানুষের পক্ষে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে করা কখনোই সম্ভব নয়। সমাজের যে সাধারণ মানুষটিকে মাদক ব্যবসা করতে দেখা যায় তার পেছনে হয়তো প্রশাসনিক অথবা রাজনৈতিক সহায়তা থাকে। সমাজের একজন ক্ষমতাধর ব্যক্তি কখনো নিজে হাতে মাদকের ফেরী করেনা, তারা এজেন্ট হিসেবে বেছে নেয় সমাজের বেকার হতাশাগ্রস্ত যুবকদের।তারাই এই যুবকদের দিয়ে যুব সমাজের হাতে মাদক তুলে দিয়ে যুব সমাজকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়।প্রশাসনের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতাদের অর্থ বিত্ত বৈভবের গোপন সূত্র খুঁজতে গেলে দেখা যায় এর মূলে রয়েছে রাষ্ট্রীয় ভাবে নিষিদ্ধ কোন অবৈধ ব্যবসা।মাদক যখন কোন দেশের সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করে সেখানে প্রশাসনের সহায়তা থাকে, মাদক যখন স্থানীয় বাজারে বিক্রি হয় সেখানেও প্রশাসনের সহায়তা থাকে । এই সহায়তা যদি শুরু থেকে না করা হয় এবং শক্ত হাতে দমন করা হয় তাহলেতো এর বিস্তার ঘটেনা। মাদকের অভিযানের নামে সংশোধনের সুযোগ না দিয়ে বিচার বহির্ভূত ভাবে মানুষ হত্যার উৎসব করার প্রয়োজন হয়না ।

এই প্রসঙ্গে আমার দেখা বাস্তব অভিজ্ঞতার একটু বর্ণনা করি, আমার জেলা রাজবাড়ীতে এক সময় ভারতীয় ফেনসিড্রিলের রমরমা ব্যবসা হতো । যারা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের মাঝে মাঝে জীবন যাত্রার হালচাল দেখে বেশ ধনী মনে হতো। কিন্তু এমন সুখের সময় হঠাৎই পুলিশ এদের মাদক ব্যবসার অভিযোগে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যেতো, তখন মাদক ব্যবসায়ীর স্ত্রী নিয়মিত থানা কোট কাচারিতে দৌড়াদৌড়ি করতো। এভাবে মাস দুয়েক ফেনসিড্রিল ব্যবসার জমানো সব টাকা পুলিশ, উকিল, আদালতের পেছনে খরচ করে স্বামীকে জেল থেকে জামিনে মুক্ত করে বের করে নিয়ে আসতো। বেড়িয়ে আসার পর ওপার থেকে আবার সীমান্ত প্রহরীদের টাকা পয়সা দিয়ে ট্রেনে করে জি আর পি পুলিশের সহায়তায় ফেনসিড্রিলের চালান নিয়ে আসতো। আবার রমরমা ব্যবসা, নগদ টাকার উড়াউড়ি। সেই টাকার গন্ধে আবার পুলিশের হানা। আবার স্ত্রী’র কোট কাচারিতে দৌড়াদৌড়ি, থানা পুলিশ, উকিলের পেছনে ব্যবসার জমানো সমস্ত টাকা ঢেলে প্রিয় স্বামীকে মুক্ত কড়ে নিয়ে আসা। ওই মাদক ব্যবসায়ীকে পুলিশ বারবার মাদকসহ গ্রেপ্তার করলেও কখনো সংশোধনের সুযোগের জন্য মাদক আইনে সাজা ভোগ করে দীর্ঘদিন কারাবাস হতে দেখিনি।অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া, জামিনে ছাড়া পাওয়া, আবার ব্যবসা করা এটাই ছিল তাদের জীবনের নিয়মিত অংশ ।যারা এই ব্যবসা করতো তারা মূলত কিছুদিন ইলিশ মাছ, মাংস দিয়ে ভাত খেত আর ভালো কাপড় পড়তো,কিন্তু পাকা বাড়ী বানাতে পারতোনা কারণ, নগদ জমলেই পুলিশ হানা । ওর জীবন ঝুঁকির টাকায় হয়তো পুলিশ অফিসারের ফ্ল্যাটের কিস্তি পরিষদ হতো, রাজনৈতিক নেতার ভাই কিংবা বোন জামাইয়ের টাকার বাণ্ডিলের উপর বাণ্ডিল জমতো, কোটের উকিলের রুটি রুজি ভালো হতো। আর এই কারণেই ওই সব মাদক ব্যবসায়ীদের কখনো সংশোধনের জন্য সাজার ব্যবস্থা করা হতোনা। ওর সাজা হলে পুলিশ, রাজনৈতিক নেতা, উকিলদের উপরি আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে যায়।

নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে মাদক ব্যবসা মূলত প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভাবে মাদক বিক্রেতা,আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এবং রাজনৈতিক প্রভাবশালী ব্যক্তি, এই তিনের সমন্বয়েই সম্পন্ন হয়ে থাকে।দেশে যখন কোন বিশেষ অভিযান শুরু হয় তখন দেখা যায় যে লোকটা মাদক ব্যবসার টাকায় ইলিশ মাছ আর মাংস খায় ওই মারা পড়ে, যাদের মাদকের টাকায় ফ্ল্যাটের কিস্তি পরিশোধ হয় তাদের গুলিতে এবং টাকার বাণ্ডিলের পর বাণ্ডিল রাখা মহৎ জনদরদী নেতাদের পরিকল্পনায়।দেশের ক্ষমতাসীনরা যদি জনদরদী হয়ে থাকে তবে হঠাৎ করে বিশেষ অভিযানের প্রয়োজন আছে কি? তাদের সুশাসনের ফলে মাদকসহ আইন শৃঙ্খলা অবস্থা সারা বছর স্বাভাবিক থাকবে।সরকারের উদ্দেশ্য যদি মহৎ হয়ে থাকে তাহলে একটি জীবন্ত মানুষকে হত্যা না করে তাকে বিচারের সম্মুখীন করা হোক এবং মাদকের মূল হোতাদের আবিষ্কারের জন্য তাকে সরকারের পক্ষ থেকে নির্ভয় দিয়ে মিডিয়া এবং সমাজ সচেতন মানুষের উপস্থিতিতে রাষ্ট্রীয় আইনে বিচারের ব্যবস্থা করা হোক। রাষ্ট্র জনগণের কাছে পিতা মাতার মতো,সন্তানদের ভুল শুধরে সঠিক পথ দেখানোই তার দায়িত্ব। কিন্তু আমদের রাষ্ট্র অভিভাবক আমাদের ভরণপোষণের ক্ষমতা রাখেনা, রুটি রুজির ব্যবস্থা করতে পারেনা,অথচ যখন নিজহাতে হত্যা করার ধৃষ্টতা দেখিয়ে বর্বর উৎসবে মেতে ওঠে, তখন বুঝতে হবে আমাদের রাষ্ট্র মাতা সৎ পিতার অধীনের সংসার করছে। হত্যা যদি সমাধানের পথ হয় তবে জেল গেটের ফটকে লেখা “রাখিব নিরাপদ, দেখাব আলোর পথ” এ জাতিও নীতিবাক্যকে হাস্যকর মনে হয় এবং এমন প্রতিষ্ঠান নিষ্প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

সরকার যদি সত্যিই আন্তরিক ভাবে বাংলাদেশকে মাদকমুক্ত করতে চাই তাহলে প্রথম পদক্ষেপ হবে সরকারে ক্ষমতার মধ্যে থেকে কারা মাদক ব্যবসার পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদেরকে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে চিহ্নিত করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা।এই পদক্ষেপ কার্যকর করতে পারলে মাদক সমস্যার ৬০% সমাধান। দ্বিতীয়ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সৎ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে তৈরি তদন্ত কমিটির মাধ্যমে খুঁজে বের করতে হবে বাহিনীর কোন সদস্যের মাদক ব্যবসার সহযোগিতায় যোগসাজশ রয়েছে এবং প্রমাণিত অসৎ সদস্যদের বাহিনী থেকে চাকুরীচ্যূতির মাধ্যমে বের করে দিতে হবে। এতে ৩০% সমাধান মিলবে।বাকী দশ ভাগ সমস্যার সমাধান মিলবে , মাঠ পর্যায়ে যারা মাদক সেবীদের নিকট সরাসরি মাদক পৌঁছে দিয়ে অর্থ উপার্জন করে তাদেরকে ঝটিকা অভিযানের মাধ্যমে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে সংশোধনের সুযোগ দেয়া।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১০

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আলোচনায় যথার্থ যুক্তি আছে। অপরাধীর শাস্তি অপরাধ করে নয়। আর অপরাধীকে সুপথে ফিরিয়ে আনাই হলো আসল কথা। ছোট বেলায় ভাবসম্প্রসারণ পড়েছিলাম, "দণ্ডিতের সাথে দণ্ডদাতা কাঁদে সমান আঘাতে, তবে শ্রেষ্ঠ সে বিচার।"

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় সোহাগ তানভীর সাকিব ভাই আপনার যথার্থ মতামতের জন্য ।।

২| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৩৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: হত্যা কোনো সমাধান নয়। তবে কখনও কখনও চরম উপায় হিসেবে হ্ত্যাকে বেছে নেওয়া হয়। আর এটা রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যর্থতাই নির্দেশ করে।

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: যথার্থ বলেছেন প্রিয় ব্লগার অর্থনীতিবিদ ......

৩| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৩৭

স্ব বর্ন বলেছেন: রাখিব নিরাপদ ,দেখাব আলোর পথ - সত্যি এ কথার আর মূল্য থাকল কই।সহমত আপনার সাথে ভালো বলেছেন।

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় স্ব বর্ণ ......।

৪| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৪০

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: পাপকে ঘৃণা করো, পাপিকে নয়। ছোটবেলা থেকে এই প্রবাদটির সাথেই পরিচিত ছিলাম। কিন্তু বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে আমরা মানুষকে মূল্যায়ন করি তার পাপ পুণ্যের বিচারে। যারা পাপ করে তাদেরকে গালির মাধ্যমে দশহাত দিতে ভুলে যাইনা। কিন্তু তাদেরকে শোধরানোর জন্য কি আদৌ আমরা কোন কাজ করেছিলাম? যখন সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে এই প্রশ্ন করবেন, তখন আমরা কি জবাব দিব! যদি তাদেরকে শোধরানোর জন্য কোন কাজ না করে থাকি তাহলে তাদেরকে ভালো খারাপ বলে অভিহিত করার ক্ষমতা আমি পেলাম কথা থেকে!

বর্তমানে ধর্ষকদের অবস্থান অপরাধ জগতের শীর্ষে। তাদেরকে আমরা সামাজিক ভাবেও অনেক হেয়প্রতিপন্ন করি। আচ্ছা আমরা কি আদৌ ধর্ষণ কমানোর জন্য, ধর্ষকদের মানসিকতা পরিবর্তন করার জন্য যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি!!!

ব্লগে আমি নতুন। আমার ব্লগে ঘুরে আসার আমন্ত্রণ রইলো।

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: যৌক্তিক বলেছেন প্রিয় ব্লগার ইব্‌রাহীম আই কে । শুভকামনা রইলো ......

৫| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৯

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমাদের আইনে যথেষ্ট ফাঁকফুকুর আছে। অপরাধীদের শুধরানোর পথ নেই, নিরুপাধির বাঁচার উপায় নেই।

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: এই ব্যাপারে এখন থেকেই আমাদের গণসচেতনতা ও প্রতিবাদ দরকার দেশ ও জনগণের স্বার্থে। ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার জুনায়েদ বি রাহমান......

৬| ২৬ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:৫০

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: শেষ প্যারার সাথে সম্পূর্ণ একমত।

সত্যিকারের প্রেমের না বলা গল্প ( true love )

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ...।।

৭| ২৬ শে মে, ২০১৮ ভোর ৬:১৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: পরবর্তীতে এই ক্রসফায়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক্সট্রা ইনকামের পথ হয়ে দাঁড়াবে | সরকার যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কিছু সদস্যদের উপরি ইনকামের সুযোগের পথ করে দিতে চায় তবে কিছু বলার নেই |

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে......

৮| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
আমি আপনার সাথে একমত।

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার রাজীব নুর ...।।

৯| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

কানিজ রিনা বলেছেন: গাছের ডালপালা ছেটে কি হবে গাছ শুদ্ধ
উপড়ে ফেলতে অসুবিধা কোথায়? কোটি কোটি
পতি মাদক ব্যবসায়ী পাকরাও করলে মাদক
আসা বন্ধ হবে। আর ছোট ব্যবসায়ী হোমরা
চোমরা মাদক ব্যবসায় হতাস হয়ে আর
ব্যবসার দিকে আগাবে না। তাই হোমরা চোমরা
না মেড়ে আসল মাধক সম্রাটদের বিচারের
আয়তায় আনলে গোড়া শুদ্ধ ব্যবসার পতন
হবে। মাদক সম্রাটদের চালান বন্ধ হলে
হোমরা চোমরার ব্যবসা বন্ধ হবে। সম্রাটরা
টাকার জোরে প্রসাশনের দূনীনিতিবাজ কিছু
কর্মকর্তার হাত করে রাখে,
সেই দিকে নীতিবান
প্রসাশনিক কর্মকর্তারা সোচ্চার হলে মাদক
ব্যবসা নির্মুল হবে। নিশ্চয় অনেক অনেক
নীতিবান প্রসাশনিক কর্মকর্তা আছে তাদের
হাত প্রসারিত হলে সরকার এঅবস্থা থেকে
উদ্ধার হবে। মাদকাশক্ত মহামহারীর কারনে
দেশে ধর্ষনের মহামারী বিরাজ করছে।
অশেষ ধন্যবাদ।

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: অনেক সুন্দর ও যৌক্তিক বলেছেন । ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইলো ......।https://blog.bdnews24.com/morshed1980/157682

১০| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

সাইন বোর্ড বলেছেন: সত্যকে উঘাটন করার চেষ্টা, ভাল লিখেছেন ।

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ......

১১| ২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ফ্রিটক বলেছেন: কথাগুলির মাঝে বাস্তবকে তুলে ধরেছেন, ভাল হয়েছে

২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ......।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.