নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে বোঝার আগেই মনের মধ্যে একটা চেতনা তাড়া করে ফিরতো। এই ঘুণে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে বদলাতে হবে, একটা বিপ্লব দরকার। কিন্তু কিভাবে?বিপ্লবের হাতিয়ার কি? অনেক ভেবেছি। একদিন মনের মধ্যে উঁকি দিয়ে উঠলো একটি শব্দ, বিপ্লবের হাতিয়ার \'কলম\'।

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল)

পৃথিবীতে ঘুরতে আসা কিছু দিনের পর্যটক

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবার এক একটি ফরাসি দেশ, ফরাসি দেশটাই একটি বৃহত্তর বাংলাদেশী পরিবার।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০


আমার দুটি দেশ। একটি প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ, অন্যটি জীবন ও জীবিকার দেশ ফ্রান্স । আমার মা স্নেহের পরশ দিয়ে আমাকে বড় করে তুলেছেন,আর পিতা তার শ্রম ঘাম দিয়ে আমার নিরাপদ জীবন নিশ্চিত করার সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। আমার জীবনে দুটি দেশের ভূমিকাও আমার পিতা মাতার মতই। ।সেই অর্থে একটিকে আমি মাতৃভূমি বলি অন্যটিকে বলি পিতৃভূমি ।মাতৃ ভূমির আলো বাতাস মাটির সোঁদা গন্ধ আমাকে দেয় মায়ের ভালোবাসার মতই আদরের ছোঁয়া ও বেঁচে থাকার সঞ্জীবনী শক্তি আর পিতৃভূমি দেয় মাথার উপর প্রখর রোদের উত্তাপ থেকে রক্ষার শীতল ছায়া।

বাংলাদেশ এবং ফ্রান্স এই দুটি দেশের মানুষের জীবন যাপন,রীতি নীতি'র মধ্যে পার্থক্যের ফারাক বিস্তর, কিন্তু একটি বিষয়ে উভয়ের মধ্যে দারুণ এক সাদৃশ্য বিদ্যমান।সেটা হল, বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবার ফরাসি দেশের মত, আর ফরাসি দেশটাই এক একটি বাঙালী পরিবারের মতো।

রাষ্ট্র এবং পরিবারের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়না কারণ রাষ্ট্র হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট সীমানার অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি মানুষকে নিয়ে একটি বৃহত্তর পরিবার, আর পরিবার হচ্ছে রাষ্ট্র নামক বৃহত্তর পরিবারের মধ্যে অবস্থিত এক একটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ।

আমার মাতৃভূমির পরিবারের বৈশিষ্ট্য হল,প্রতিটি পরিবারে এক কি দুজন উপার্জনক্ষম ব্যক্তি থাকে এবং এদের উপর গড়ে পাঁচ থেকে সাত জন মানুষের ভরণ পোষণের দায়িত্ব থাকে। যেমন বৃদ্ধ পিতা মাতা,নিজ সন্তান স্ত্রী, যৌথ পরিবারের ক্ষেত্রে ছোট ভাই বোন কখনো পরিবারের কোন প্রতিবন্ধী সদস্য।পরিবারের কর্তা ব্যক্তিরা নিজের ব্যক্তিগত ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষাকে জলাঞ্জলি দিয়ে তার উপর নির্ভরশীল পোষ্যদের সামাজিক আর্থিক নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য,শিক্ষা এবং বিনোদনের জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যান, যতদিন না তাদের মধ্য থেকে আর্থিক উপার্জনক্ষম মানুষ তৈরি না হয়। এদের মধ্য থেকে যে মানুষটি আগে কর্মক্ষম বা উপার্জনক্ষম হয়, সে তার আয়ের অংশ পরিবারের শেয়ার করে মূল কর্তা ব্যক্তির দায়িত্বের বোঝা অনেকটা লাঘব করেন।সময়ের প্রবাহে মূল কর্তা ব্যক্তি একদিন দেহের বার্ধক্য জনিত অবসাদ থেকে অবসরে চলে গিয়ে রোজগারহীন হয়ে পড়েন।তখন তার জীবনের দায়িত্বভার চলে যায়,পরিবারের যে মানুষগুলোকে সক্ষম করে তোলার জন্য বিরামহীন পরিশ্রম করে গেছেন সেই উপার্জনক্ষম সন্তান বা অন্যদের হাতে।

আমাদের রাষ্ট্র নামক যে যন্ত্রটি রয়েছে, সেটি মূলত একটি নির্দিষ্ট সীমা রেখার একটি স্বীকৃত মানচিত্র।জনগণের জন্য রাষ্ট্র নামক যন্ত্রটির যে পাঁচটি মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি রয়েছে তা মূলত সংবিধানের লিপিবদ্ধ কালীর হরফ মাত্র।

মাথার উপর আচ্ছাদনহীন রাস্তার ধারে যেসব ক্ষুধার্ত শীর্ণ দেহের কঙ্কালসার মানুষ পড়ে থাকে। ওই মানুষগুলোকে নিয়ে মূলত রাষ্ট্রের কোন চিন্তা বা পরিকল্পনা নেই।তাদের জীবন চলে সমাজের মানবিক মানুষদের দয়া বা দানের উপর ভিত্তি করে, বরং রাষ্ট্রের কোন দায়িত্বশীল ব্যক্তির পাঁজেরো গাড়ীর চাকা যদি দুর্ঘটনাক্রমে ওই সব রাস্তার অসহায় মানুষগুলোর বুকের পাঁজর মাড়িয়ে চলে যায় যে ক্ষেত্রেও রাষ্ট্রের কোন জবাবদিহিতা নেই।

আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আইন আদালত প্রকৃত পক্ষে সর্ব স্তরের মানুষের জন্য নয়। সাধারণ মানুষকে তাদের প্রয়োজনে অর্থের বিনিময়ে সেবা কিনতে হয়। সমাজের প্রভাবশালী ও উচ্চবিত্তদের রক্ষার জন্যই মূলত এই সব প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হয়।

দেশে সার্টিফিকেট ভিত্তিক বৈষম্য শিক্ষা ব্যবস্থা চালু রয়েছে, কিন্তু কেন রাষ্ট্র সার্টিফিকেট দিচ্ছে এবং সার্টিফিকেটধারী মানুষগুলোকে কি কাজে রাষ্ট্র ব্যবহার করবে তা নিয়েও সরকারের নেই কোন উদ্বেগ, কোন বৃহৎ পরিকল্পনা। বরং অর্থ ও জীবনের মূল্যবান পঁচিশ ছাব্বিশ বছর ব্যয় করার পর মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে দেশের দায়িত্বশীলদের দ্বারে ধর্না দিতে হয় শুধু খেয়ে পড়ে একটু সম্মান বেঁচে থাকার অবলম্বন একটি চাকুরীর আশায়। চাকুরীর জন্য ঘুষের টাকা দিয়ে চাকুরী না পাওয়ায়, টাকা ফেরত চেয়ে প্রতারিত হয়ে আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটে।

চিকিৎসার মতো অতি মানবিক ক্ষেত্রটিও এখন হাট বাজারে পরিণত। অর্থ থাকলে সেবা কেনা যায়, না থাকলে চরম অনিশ্চয়তা ও হতাশায় মানুষের দুয়ারে দুয়ারে হাত পেতে ভিক্ষা করতে হয়।এ নিয়ে রাষ্ট্রের না আছে মাথা ব্যথা না আছে না আছে মানুষের জন্য নতুন কিছু করার প্রচেষ্টা।

এখানে রাষ্ট্রের সঙ্গে জনগণের সরাসরি সম্পৃক্ততা নেই। রাষ্ট্র এবং জনগণ দুটি বিচ্ছিন্ন অংশ। রাষ্ট্র জনগণের মধ্যে সম্পর্ক অনেকটা প্রভু ও দাসত্বের।ফলে রাষ্ট্র পরিচালনায় যারা যায় তারা জনগণের স্বার্থের চিন্তা না করে ক্ষমতাকালীন সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রীয় কোষাগার লুটে কে কত বড় বিত্তশালী হতে পারে সেই প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত সময় পার করে। অর্থ বিত্ত ও রাষ্ট্রীয় যাবতীয় সেবা প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ যেহেতু স্বার্থান্বেষী রাজনৈতিক মহলের নিয়ন্ত্রণে,সেহেতু বেঁচে থাকার প্রয়োজনে কিছু পেতে হলে ওদের দাসত্বও করা ছাড়া এই সমাজের সাধারণ মানুষের অন্য কোন উপায় থাকে না।

এমন রাষ্ট্র কাঠামো সাধারণ মানুষদের জন্য স্বস্তি নয় বরং একটা শোষণ ও নিষ্পেষণ যন্ত্র।

বাংলাদেশের একটি পরিবারের পাঁচ ছয় জন সদস্য যেমন এক জন কর্তা ব্যক্তির উপর নির্ভর করে জীবনের প্রশান্তি অনুভব করেন। তেমনি ফরাসি দেশের প্রতিটি মানুষ রাষ্ট্রকে কর্তা ভেবে শির উঁচু করে নিশ্চিন্ত মনে জীবনের স্বাদ গ্রহণ করেন।কোন মানুষকে তার মৌলিক চাহিদার জন্য বিশেষ কোন মানুষের নিকট পদানত হয়ে করুণা ভিক্ষা করতে হয় না।কারণ ফরাসি রাষ্ট্র ব্যবস্থায় প্রতিটি জনগনই রাষ্ট্রের সন্তান এবং রাষ্ট্র সরাসরি প্রতিটি জনগণের জন্য পিতার ভূমিকায় অবতীর্ণ।পিতা যেমন সন্তানকে বুকে আগলে রেখে তার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য চিন্তিত থাকেন এবং পরিশ্রম করেন,জনগণের জন্য ফরাসি রাষ্ট্রের ভূমিকাও তেমন।এখানে মানুষ পরিবারভুক্ত হয়ে বাস করলেও, প্রতিটি মানুষ মূলত রাষ্ট্র নামক বৃহৎ পরিবারের সদস্য এবং তার সুরক্ষিত জীবন নিশ্চিতের চিন্তা রাষ্ট্রের মাথার উপর।এখানে কোন মানুষ ক্ষুদ্র পরিবারের বোঝা বা চিন্তার বিষয় নয়।একজন মানুষের পাঁচটি মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের।এই কাজটি রাষ্ট্র মূলত জনগণের উপার্জিত অর্থের একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে দিয়ে সমন্বয় করে থাকেন।এখানে যে মানুষটি উপার্জন করেন তার আয়ের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ কর হিসেবে রাষ্ট্র কেটে রাখেন। সেই কেটে রাখা অংশ দিয়ে রাষ্ট্রের যে মানুষটি এখনো কর্মক্ষম বা উপার্জনক্ষম হয়ে ওঠেনি তাকে কর্মক্ষম মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য তার শিক্ষা ও পেশাগত প্রশিক্ষণের জন্য ব্যয় করেন,সামগ্রিক মানুষের স্বাস্থ্য সেবা,স্বল্প আয়ের মানুষের বাসস্থানের ব্যবস্থা, যে মানুষ পঙ্গু বা কাজ করে উপার্জন করতে অক্ষম তার জীবনের নিরাপত্তার বিধান,মানুষের চিত্ত বিনোদনের জন্য খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড,অবকাঠামো উন্নয়ন,রাষ্ট্রীয় প্রশাসন পরিচালনা, রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ আইন শৃঙ্খলা রক্ষা ও বহিঃশত্রুর আক্রমণ হতে জাতিকে নিরাপদ রাখার জন্য সামরিক এবং আধাসামরিক বাহিনীর পরিচালনা ইত্যাদি খাতে ব্যয় করে থাকেন।

একজন মানুষ অসুস্থ হলে তাকে সুস্থ করে তোলার জন্য সর্বোচ্চ চিকিৎসা ব্যয় রাষ্ট্র নিশ্চিত করেন।এজন্য তাকে বিত্তবান বা প্রভাবশালী মানুষ হওয়ার প্রয়োজন নেই, নেই কোন সমাজের বিশেষ পদ পদবীর মানুষ হবার।শুধু এই সীমানাভুক্ত একজন মানুষ হলেই হল।হোক তিনি এই সীমানার বৈধ কিংবা অবৈধ নাগরিক।হঠাৎ কেউ চাকুরীচ্যুত হলে,এই দুর্যোগকালীন সময়ে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রতি মাসে তার পূর্বের বেতনের পঁচাত্তর শতাংশ ভাতা প্রদান অব্যাহত রেখে নতুন একটি চাকুরীর সন্ধানে জোর প্রচেষ্টা চালায় রাষ্ট্র। যাতে হঠাৎ করে একজন মানুষকে হতাশায় নিমজ্জিত হতে না হয়।যে মানুষটির কর্ম মিলছেনা, অর্থাৎ বেকার রয়েছেন। আমাদের দেশে পরিবারের বেকার ছেলেটির চলার জন্য পিতা বা উপার্জনক্ষম বড় ভাই যেমন তার পকেটে নীরবে টাকা ঢুকিয়ে দেয়। ফরাসি দেশে প্রতিটি বেকারের জন্য এই কাজটি করে থাকেন সরাসরি রাষ্ট্র।এই বেকার ছেলেটি যখন কর্মে প্রবেশ করে অর্থ উপার্জন করতে শুরু করে, তখন আবার তার আয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ কর হিসেবে কেটে রেখে রাষ্ট্র তার উল্লেখিত দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যয় করে সামাজিক ভারসাম্য বজায় রাখেন এবং যাদের আয়ের উপর ভিত্তি করে একজন মানুষের কর্মক্ষম হওয়ার এতোটা পথ পাড়ি দিতে হয় সেইসব অবসর গ্রহণকারী সম্মানিত প্রবীণ মানুষদের নিশ্চিন্ত জীবন উপহারের ব্যবস্থা নিশ্চিত করেন।এখানে যে রাজনৈতিক দলগুলো রয়েছে তাদের চিন্তাধারা ও কর্মকাণ্ডও আবর্তিত হয় জনগণের জন্য উল্লেখিত সুযোগ সুবিধা সমুন্নত রাখা এবং সেগুলোকে আরও বৃদ্ধি করাকে কেন্দ্র করে।

ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান এবং সংগঠন সম্মিলিত ভাবে রাষ্ট্রীয় আইনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক হাতকে শক্তিশালী করার জন্য প্রত্যেকেই যার যার অবস্থান থেকে কাজ করেন করেন, এবং প্রত্যেকেই তার জন্য নির্ধারিত রাষ্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা ও অধিকার রাষ্ট্রের কাছ থেকে বুঝে নেন।এখানে কোন ব্যক্তি বিশেষের জনগণের উপর মহিরুহু রূপে আবর্তিত হওয়ার সুযোগ নেই।জনগণের কল্যাণে জনগণ কর্তৃক প্রবর্তিত আইন ও সংবিধানই হচ্ছে জনগণের মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার শক্তি।

এছাড়া, তাদের দেশ পরিচালনা ও রাষ্ট্রের কাছে গচ্ছিত সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য স্বচ্ছ গন্ত্রান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে ফরাসি জনগণ বেছে নেন সময়ের সেরা, সৎ,সুশিক্ষিত,চৌকস কোন রাজনৈতিক নেতা ও দলকে।দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা ও রাজনৈতিক দল একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ কালীন সময় এই মহান দায়িত্ব পালনের চ্যাঁলেঞ্জ অতি সতর্কতার সহিত পার করেন স্বচ্ছ জবাবদিহিতার মধ্যদিয়ে।

রাষ্ট্র যদি তার প্রতিটি জগণকে বৃহত্তর পরিবারের অংশ ভেবে তাদের শ্রমের উপার্জন সঠিক ভাবে সংরক্ষণ, সমবণ্টন এবং সঠিক ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে ব্যয় করেন তাহলে ফরাসি দেশের মতো আমার মাতৃভূমিও হয়ে উঠতে পারে একটি পরিবার রাষ্ট্র ।তাই বাংলাদেশের প্রতিটি জনগণের স্লোগান হওয়া উচিত,
রাষ্ট্র পরিচালনার অর্থ দেব, আমার অধিকার বুঝে নেবো, অথবা আমার টাকায় রাষ্ট্র চলছে, আমার প্রাপ্য বুঝিয়ে দেবে…।।

ছবি ইন্টারনেট থেকে নেয়া


বিপ্লবের ময়দান তৈরী,শুধু বিপ্লবীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

রাজীব নুর বলেছেন: ''ছবির দেশে কবিতার দেশে'' সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বইটি নিশ্চয়ই পরেছেন?

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: পড়েছিলাম ...অনেক আগে।

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ফরাসীরা এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের নেতৃত্ব দেয়ার জন্য সারা বিশ্বের সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা পাওয়ার দাবিদার | ফরাসি বিপ্লব ইতিহাসের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা যা রাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিলুপ্তি করে জনগণের স্বাধীনতা, সমতার নতুন যুগের সূচনা করে | এর পর রুশ বিপ্লব সম্পদের সুষম বন্টন ও সমতার পথে বিশ্বকে আরো এগিয়ে নিয়ে যায় | এই সব রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা ভুল ত্রূটির উর্ধে ছিল না বটে, কিন্তু এখনো পশ্চিমা উন্নত রাষ্ট্রগুলো পুঁজিবাদের প্রবক্তা হলেও তাদের জনগণকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সমাজতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মতবাদের অনেক নীতি অনুসরন করে চলছে | আমাদের

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রিয় ব্লগার স্বামী বিশুদ্ধানন্দ গঠন মূলক মতামতের জন্য ......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.