নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নামে মি. বিকেল। একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব ডিজাইনার, সম্পাদক, উপস্থাপক এবং নাট্য পরিচালক সহ - এই বহুমুখী পেশার সাথে জড়িত থাকলেও, আমার মূল পরিচয় একজন গল্পকার।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নামে মি. বিকেল। একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব ডিজাইনার, সম্পাদক, উপস্থাপক এবং নাট্য পরিচালক সহ - এই বহুমুখী পেশার সাথে জড়িত থাকলেও, আমার মূল পরিচয় একজন গল্পকার।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের সেরা কিছু নাটক, তালিকায় থাকছে “বিশ্বাস”

২২ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৫৩



বাংলাদেশী নাটকের জয়-জয়কার ছিলো ঠিক যেন এর সূচনালগ্ন থেকেই। বর্তমান প্রজন্মের আমার মত এই অজ্ঞাত ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করে হয়তো সে সম্পর্কে বিশেষ তথ্য পাওয়া যাবে না। কিন্তু আমি যখন একটি ছোট্ট তালিকা তৈরি করে উপস্থাপন করছি তখন মনে হয় আমি ভুল বলে কাউকে প্ররোচনা বা মিথ্যার ডাক দিচ্ছি না।


বাংলাদেশের সেরা ৩০টি নাটক
এক পলক দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সেরা কিছু নাটকের নাম ও মুক্তিকাল সম্পর্কে। তালিকায় আপনার পছন্দের নাটকের নাম প্রথমে না পেলে আমায় মাফ করবেন। আমি কোন সেরা বা বাছাইকৃত নাটকের তালিকা তৈরি করিনি।

১. সকাল সন্ধ্যা(১৯৮২)
২. এইসব দিনরাত্রি(১৯৮৫)
৩. বহুব্রীহি(১৯৮৮)
৪. সংশপ্তক(১৯৮৯)
৫. আয়োময়(১৯৯০)
৬. কোন কাননের ফুল(১৯৯০)
৭. কোথাও কেউ নেই(১৯৯৩)
৮. রুপনগর(১৯৯৩)
৯. নক্ষত্রের রাত(১৯৯৫)
১০. আজ রবিবার(১৯৯৭)
১১. ছোট ছোট ঢেউ(১৯৯৭)
১২. সবুজ ছায়া(১৯৯৮)
১৩. বন্ধন(২০০১)
১৪. প্রেত(২০০১)
১৫. ৫১ বর্তী(২০০৩)
১৬. রঙের মানুষ(২০০৪)
১৭. নুরুলহুদা একদা ভালোবেসেছিলো(২০০৪)
১৮. উড়ে যায় বকপক্ষী(২০০৪)
১৯. ৬৯(২০০৫)
২০. কাছের মানুষ(২০০৫)
২১. ভবের হাট(২০০৬)
২২. রমিজের আয়না(২০০৬)
২৩. ৪২০(২০০৮)
২৪. হাউজফুল(২০০৯)
২৫. সাকিন সারিসুরি(২০০৯)
২৬. বিশ্বাস(২০১০)
২৭. গ্রাজুয়েট(২০১০)
২৮. এফ এন এফ(২০১০)
২৯. চৈতা পাগল(২০১০)
৩০. হাড় কিপ্টে(২০১১)

এই দেখুন, তালিকায় জনপ্রিয় “বড় ছেলে(২০১৭)” নাটক তালিকা থেকে বাদ পড়ে গেছে। এরকম অসংখ্য নাটক আমার তালিকায় খুঁজে পাবেন না যেসব নাটকও বাংলাদেশের নাটক জগতে কোন অংশে কম ভূমিকা রাখেনি। তুলে ধরা হয়েছে গ্রাম বাংলার চিত্র।

সাম্প্রতিক সময়ে কিছু নাটক আলোচিত ও সমালোচিত হলেও বাংলা নাটকের প্রতি দর্শকদের প্রচন্ড আগ্রহ দেখে মুগ্ধ না হয়ে পারা যায় না। শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা সেই সব গুণী মানুষদের প্রতি যারা নিরন্তর বাংলা নাটক জগতে অবদান রেখে গেছেন এবং যাচ্ছেন।

এসব নাটক দেখে বোধদয় হয় যে, এখনো সব নষ্টের দখলে যায়নি। আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের ভাষা, আমাদের বন্ধুত্ব, আমাদের প্রেম, আমাদের ভালোবাসা বেঁচে আছে এখনো এই সব নাটকগুলোর মধ্যে। একবার অতীতে গিয়ে দেখুন প্রমাণ পেয়ে যাবেন।

আমার আজকের আসর একটি বিশেষ নাটক কে কেন্দ্র করে। সাদাকালো ঝিরিঝিরি বিটিভির পর্দায় যে নাটক দেখে আমার কৈশোর কেটেছে। আমি সে সময় মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে দেখতাম সেই সময়ের জনপ্রিয় ধারাবাহিক “বিশ্বাস” নাটক।

অ্যান্টেনা কতবার যে এদিক ওদিক করে ঘুরিয়ে নিতে হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। কিন্তু আমার যে “বিশ্বাস” নাটক দেখতেই হবে। বান্ধবীর বাড়িতে নিমন্ত্রণ ত্যাগ করে নাটক দেখা কম সাক্রিফ্যাইস মনে করবেন না, যদি সেই বান্ধবী হয় আপনার স্বপ্নের মানুষ।

বিশ্বাস মানে আমার সেই ফেলে আসা প্রিয়তমা, আমার জীবনের প্রথম বান্ধবী। একসময় সেও রাগ করে বলেছিলো, “তুই মনে হয় ‘বিশ্বাস’ নাটক দেখিস! তাই না? নতুবা বাড়িতে যাবার এত তাড়া কেন?”

আমি হাসতাম। কারণ মিথ্যা তাকে বলা যায় না যাকে আপনি খুব করে ভালোবাসেন। কারণ অন্ধের মত বিশ্বাস আমরা এই পৃথিবী কে করেছিলাম। আর এই পৃথিবী হাতে আমাদের হারিকেন ধরে দিয়েছিলো। ব্যক্তি কর্চা এই পর্যন্তই। চলে যাচ্ছি বিশ্বাস নাটকে। সে সময়ে আমাদের বাড়িতে সাদাকালো একটি টেলিভিশন ছিলো। আর বিশ্বাস নাটকের সেই সব অতিপ্রাকৃত দৃশ্য আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে দেখতাম।


একনজরে ধারাবাহিক বিশ্বাস নাটক সংক্ষেপ:

নাটক: বিশ্বাস(টেলিভিশন ধারাবাহিক)
অর্থায়ন: বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস
ধরণ: অতিপ্রাকৃত নাটক, দুঃসাহসিক, ফ্যান্টাসি, গোয়েন্দা, রহস্য
প্রকাশকাল: ১৬ই অক্টোবর ২০১০ থেকে শুরু করে ১৮ই মার্চ ২০১১ অবধি
মোট পর্ব: ২৪টি
সম্প্রচার: জি ক্যাফে ও বিটিভি

জেনে রাখা ভালো, “বিশ্বাস” হলো দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম অতিপ্রাকৃত ধারাবাহিক গোয়েন্দা সিরিজ পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ডের মধ্যেও প্রথম ধারাবাহিক সিরিজ।

সাঈদ বাবু বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা। তিনি ১৯৯৫ সাল থেকেই থিয়েটারে কাজ শুরু করেন, ২০০৫ সাল থেকে তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন টি.ভি.সি তে কাজ করতে থাকেন, তবে সবথেকে বেশি পরিচিতি লাভ করেন বিশ্বাস নাটকে অভিনয় করার পর থেকেই।

আমাদের কাছে তিনি এখনো আবির নামেই বেশি পরিচিত। সত্যিকথা বলতে গেলে বিশ্বাস নাটক শেষ হওয়ার ৪ বছর পর জানতে পারি তার নাম আবির নয়, সেদিন অবশ্য একটু কষ্টও লেগেছিল। বিশ্বাস নাটকে তার অসাধারণ অভিনয় সবার প্রশংসা কুড়ায়। অসাধারণ বাচনভঙ্গি, স্মার্টনেস তাকে তৎকালীন মেয়েদের ক্রাশ বানিয়ে দেয়।

অনেকেরই পচ্ছন্দের জুটি ছিলো জারা-আবিরের জুটি। আমাদের বাড়িটি ছিলো একটু গ্রাম্য এলাকার দিকে, এখন যথেষ্ট উন্নত হলেও ২০১০ সালের দিকে এতোটা উন্নত ছিল না। সবার বাড়িতে টিভি ছিলো না, তাই সবাই দল বেঁধে আমাদের বাড়িতে আসতো বিশ্বাস দেখতে এবং সবচেয়ে মজার কথা তারা এটাকে বিশ্বাস বলতো না বলতো জারা-আবিরের নাটক।

যাইহোক সাঈদ বাবু তখন অনেক জনপ্রিয় ছিলেন। বিশ্বাস ছাড়াও তিনি অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন। বড় পর্দায় তাকে খুব একটা বেশি দেখা যায় না। তবে সম্প্রতি নডরাই, পোড়ামোন-২ এ তিনি অনেক ভালো অভিনয় করেছেন।

তবে আক্ষেপ কম নয়, তার অনেক ভালো কিছু করার ক্ষমতা অবশ্যই ছিলো। বিশ্বাস নাটকের পর থেকে আমরা ভাবতাম পরবর্তীতে তিনি বাংলাদেশের হিট নায়ক হবেন। এখানে অবশ্যই বাংলাদেশের পরিচালকদের ব্যর্থতা রয়েছে। তবে সময় এখনো শেষ হয়ে যায়নি, ভবিষ্যতে আরো বড় বড় কাজের মাধ্যমে আমাদের মনে তিনি জায়গা করে নিবেন, ইনশাআল্লাহ্।


বিশ্বাস নাটক ও গোধূলি পর্বটি
খুব খারাপ লাগছিল কারণ টিভি বন্ধ করে পড়া নিয়ে বসতে হবে। কিন্তু কিছুতেই টিভি বন্ধ করতে মন চাইছিল না। কারণ কিছুক্ষনের মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে নাটকটি। আর টিভি বন্ধ করলে আজকের পর্বটি দেখতে পারবো না। এটি ভেবেই খুব মন খারাপ লাগছিল। কিন্তু পরে ঠিকই নাটকটি শুরু হলো এবং টিভি বন্ধ করতে আর মন চাইলো না।

দিচ্ছিল গোধূলি পর্বটি। আবির জারাকে দেখছে। আর সেই বাকগ্রাউন্ড মিউজিক শুনলেই মনে একটি গুঞ্জন সৃষ্টি হতো। খুবই ভালো লাগার একটি দৃশ্য ছিল। এ পর্বে একটি দৃশ্যে দেখা যায় রাইসুল ইসলাম আসাদ, শিমুল ইউসুফ এবং এটি.এম শামসুজ্জামান তিন জন লেকে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হলো।

লেকের পানিতে যাবার আগে শিমুল ইউসুফ আবির, জারা, লাবনী এবং ফেরদৌস চাচাকে বলেছিল, “তোমাদেরকে অনেক ধন্যবাদ বাবারা।”

এ বাবারা কথাটি শুনে মনে মনে আমরা একটু উদ্বিগ্ন হয়ে গিয়েছিলাম। প্রশ্ন জাগছিল, এখানে তো মেয়েরাও আছে মেয়েরাও বাবারা হয়ে গিয়েছে! আরেকটি দৃশ্যে দেখা যায় আবির এবং জারা একে অপরকে প্রশংসা করছে। সেই দৃশ্যটিও দূর্দান্ত ছিল। এ দৃশ্যটি খুব সম্ভবত বিবিসি জানালায় দেখিয়ে ছিল। এখানে আরেকটি দৃশ্যে দেখা যায় জারা গাড়ির থেকে নেমে আবিরের সাথে কথা বলছে।

পুনরায় আবির রুস্তম চাচার বাসায় রুস্তম চাচার সাথে কথা বলছিল। শেষে দেখা যায় রুস্তম চাচা কুস্তি খেলছে আর আবির রুস্তম চাচার কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তারপর ফেরদৌস চাচার মশা ধরতে গিয়ে পড়ে যাওয়া। এ দৃশ্যটি দেখে একটু হাসিও পেয়েছিলো বৈকি!

আবির দাঁড়িয়ে খাচ্ছে লাবনী বসে আছে ল্যাপটপের কাছে জারা বসে খাচ্ছে দাদী দাঁড়িয়ে। ফেরদৌস চাচা দাঁড়িয়ে মশা মারছে। দোকানে আবিরের সাথে রাইসুল ইসলাম আসাদের দেখা হওয়া। জারার একটু সাহস জাগে পা দেখার। এ দৃশ্যটি দেখে খুবই মজা পেয়েছিলাম।

এ সব দৃশ্যগুলিও অনেক ভালো লাগার। পত্রিকায় একবার দেখেছিলাম নাটকটির গোধূলি পর্বটি ছাপিয়েছে। রাইসুল ইসলাম আসাদের সেই বৃষ্টিতে ভিজে গান করার দৃশ্যটি। আর লিখেছিল কয়টায় দিবে কারা কারা অভিনয় করছে।

নাটকটির সব পর্বগুলি ছিল অনেক ভালো লাগার যার মধ্যে এটি একটি হলো নাটকটি শুরু হলেই একে একে সবাইকে দেখানোর পর বড় করে একটি সোনালী রঙের বাংলা অক্ষর আসতো “বিশ্বাস”।

এটি দেখেই মনোযোগ দিয়ে টিভির সামনে বসে থাকতাম। আজকের পর্বে কি দেখাবে সেটি নিয়ে অনেক কৌতুহল জাগতো। পর্বগুলি শুরু হলে পর্বের নামগুলি যখন বাংলায় চলে আসতো তখন মনে মনে বুঝতাম, হ্যাঁ, আজকে এই পর্বটি দেখাবে!

পরিশেষ
সত্যি বলতে স্মৃতি রোমন্থন করার এখানেই শেষ নয়। এ যেন এক জীবন গল্প যা এখনো জীবিত যাছে বিশ্বাস নাটক প্রেমীদের কাছে। ধন্যবাদ।


- মেহেদি হাসান(Mehedi Hasan)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: ৩০ নাটকের লিস্টটা চমৎকার একটা লিস্ট । একেবারে পুরানো গুলো ছাড়া সব কটা দেখা । তখন এই নাটক গুলো এতো চমৎকার ছিল, এতো চমৎকার কাহিনী এতো চমৎকার অভিনয় ! আর এখনকার নাটকের কথা বাদই দিলাম !


বিশ্বাস নাটকটা সত্যিই চমৎকার । সেই সময়ে এমন একটা ধারাবাহিকের কথা ভাবাই যেত না । আমি ১৬/১৭টা পর্ব দেখেছি ইউটিউব থেকে । বাকিগুলো পাই নি ।

২২ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২১

মি. বিকেল বলেছেন: আমি তো পুরোটাই দেখেছি। অসাধারণ ছিলো।

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বিশ্বাস দেখা হয় নাই।

২২ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৩৯

মি. বিকেল বলেছেন: সময় করে একবার দেখে নিতে পারেন। কথা দিচ্ছি, একেবারে হতাশ হবেন না।

ধন্যবাদ

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: গত তিন বছর বাংলা নাটক সিনেমা দেখা হয় নাই।
তবে আপনার লিস্টের বেশির ভাগ নাটক দেখেছি।

পোষ্ট টা ভালো লেগেছে।

২২ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪৫

মি. বিকেল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:০৮

কুশন বলেছেন: বিদেশে থাকার কারনে আমি প্রচুর নাটক সিনেমা দেখি। ছুটির দিনে সারাদিন ইউটিউবে সারা দিন বাংলা নাটক সিনেমা দেখি। ভালো লাগে। মনে হয় দেশেই আছি।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩

মি. বিকেল বলেছেন: সুন্দর মন আপনার।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার তালিকায় সবগুলো নাটকই ভালো।

ধন্যবাদ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৪

মি. বিকেল বলেছেন: অন্তত একবার দেখে নেবার অনুরোধ।

ধন্যবাদ

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪৩

শার্লক_ বলেছেন: আপনার লিস্টের উপরদিকের অনেকগুলি নাটক আমার প্রিয়। ভালো লাগলো বিশ্বাস নাটকটি আপনার লিস্টে আছে এবং বিশ্বাস নিয়ে আপনার লিখাটি। আমার সৌভাগ্য যে আমি নাটকটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ক্যামেরার পিছনে অনেক কাজে জড়িত ছিলাম।

২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৫৮

মি. বিকেল বলেছেন: আমি আনন্দিত আপনার পরিচয় পেয়ে। এমন নাটক বা ধারাবাহিক আর কি আমরা পাবো না?

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.