নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নাম মি. বিকেল।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জর্জ অরওয়েলের চোখে কেন মানুষ মানুষের জন্য বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে পারে না?

০৩ রা নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০১



‘বৈষম্যহীন’ সমাজ বলতে আমরা কী বুঝি? কোনো সমাজ কে পুরোপুরি বৈষম্যহীন করে কি গড়ে তোলা সম্ভব? বিশেষ করে এমন একটি নিখুঁত ইউটোপিয়ান সমাজের ধারণা যেখানে সবাই সমান হবে।

না, পুরোপুরি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন কখনোই সম্ভব নয়। ‘বৈষম্য’ শব্দটি একটি প্যাকেজ আকারে আমাদের সামনে এসে থাকে নির্দিষ্ট বা নির্বাচিত কিছু জায়গায় সর্বোচ্চ সমতা প্রতিষ্ঠা করবার জন্য। আমরা যখন ‘বৈষম্য’ শব্দটি উচ্চারণ করি তখন এক অর্থে ধরে নিতে হয় যে, আমাদের মধ্যে ‘বৈষম্য’ করা হচ্ছে।

কিন্তু কি ‘বৈষম্য’ করা হচ্ছে সে বিষয়ে স্পষ্ট বার্তা থাকতে হয়, একটা রোডম্যাপ, একটা নকশা। কারণ মানুষ মানুষের জন্য কখনোই পুরোপুরি বৈষম্যহীন সমাজ উপহার দিতে সক্ষম নয়। যে সমাজে সবাই সমান, সবাই সমান সুবিধা পায়, সবাই ভালো আছে… এমন সমাজের অস্তিত্ব পৃথিবীতে একটিও কি আছে?

বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে আমরা প্রায় প্রায় ‘অ্যানিমেল ফার্ম (Animal Farm)’ উপন্যাসের উদাহরণ টানি। আমি নিজেও আমার একাধিক লেখায় অ্যানিমেল ফার্ম উপন্যাসের উক্তি যুক্ত করেছি। এই উপন্যাসের বিখ্যাত একটি উক্তি দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া/ব্লগে অনেকেই নীরবে প্রতিবাদ জানান। বহুল ব্যবহৃত ঐ উক্তিটি হলো,

“All animals are equal, but some animals are more equal than others.”
- (অ্যানিমেল ফার্ম, অধ্যায় ১০, শেষ দিকে)

অ্যানিমেল ফার্ম উপন্যাসটি আহামরি কিছু নয়। শুরুটা হয় একটি পশুর খামার আর একজন বৃদ্ধের পশুদের উপর অত্যাচার দিয়ে। পশুরা একত্রিত হয় এবং বিপ্লব করে। একসময় তারা ঐ বৃদ্ধের হাত থেকে রক্ষা পায় মানে নতুন স্বাধীনতার সূর্য উদয় হয়। কিন্তু আস্তেধীরে দেখা যায় পশুদের মধ্যেই বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। নতুন নিয়ম, নতুন শ্লোগানে সবাই মুখরিত হয়। সর্বশেষ পশুরাও টের পায় মানুষ আর পশুর মধ্যে বিশেষ কোনো তফাৎ নাই। ব্যস! গল্পটা ঠিক এতটাই সাধারণ।

কিন্তু মুশকিল তখন হয় যখন আপনি জানতে পারেন উপন্যাসটির লেখক হলেন ‘জর্জ অরওয়েল’। একবার… দুইবার… পাঁচবার থেকে দশবার পড়ার পরেও বুঝতে পারেন খুব সম্ভবত আপনি উপন্যাসটি আজও বুঝতে পারেন নাই। এবং এই উপলব্ধি অর্জন করাই হলো একরকম সার্থকতা। মানে হলো একজন সত্যিকারের পাঠক হয়ে উঠতে পারা সহজ নয়। আর তারচেয়েও কয়েকগুণ বেশি কঠিন এবং ক্ষেত্রবিশেষে অসম্ভব বৈষম্যহীন সমাজ গঠন করা।

মি. জোনস হচ্ছেন বৃদ্ধ ও মাতাল এক খামারি। তিনি শুধু এই গল্পে খলনায়ক নন, তিনি আসলে উদাসীন, রাগী এবং তার আচরণ খুবই নিষ্ঠুর। খামারের মালিক হওয়া সত্ত্বেও তিনি পশুদের খাবার সঠিক সময়ে দেন না। বরং প্রায় প্রায় মাতাল হয়ে খামারে ঢুকে মধ্যরাতে পশুদের মারধর করে ঘুমিয়ে যান। পশুদের দূর্বিষহ জীবন তার চোখে খুবই স্বাভাবিক।

মি. জোনস মূলত একজন পুঁজিবাদী স্বৈরশাসক। সোজা বাংলায়, আমি যেহেতু তোমাকে থাকার জায়গা দিচ্ছি, তোমাকে নিয়মিত খাবার দিচ্ছি, তোমার সুরক্ষা দিচ্ছি সেহেতু আমার ইচ্ছা হলে আমি তোমাকে আঘাত করবো, ক্ষুধার্ত রাখবো এবং পেটাবো। এই গল্পে তিনি দেখান, ক্ষমতা যখন অবহেলায় থাকে, তখন বিপ্লবের বীজ তৈরি হয়। কিন্তু সেই বিপ্লব যে আবার নতুন ক্ষমতার বৈষম্য সৃষ্টি করতে পারে, তার ইঙ্গিতও কিন্তু লুকিয়ে থাকে।

প্রতিটি বিপ্লবের জন্য একজন নেতার প্রয়োজন হয়। এই গল্পে এই বিপ্লবের একজন আদর্শিক নেতা হলেন ১২ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ শূকর। তাকে ‘Old Major’ বলে ডাকা হয়। তিনি বিপ্লবের পর যে সমস্ত বৈষম্য আর হবে না সেসব নিয়ে সাতটি আজ্ঞা নামা বা সংস্কারের তালিকা তৈরি করেন। যেমন: দু’পায়ে চলা শত্রু (মানুষ); চার পা বা ডানা থাকলে বন্ধু। কাপড় পরা নিষেধ, বিছানায় ঘুমানো নিষেধ, মদ পান করা নিষেধ, খুন করা নিষেধ আর সব পশু সমান।

আমি অবশ্য এটা প্রথমেই বলেছি, ‘বৈষম্য’ শব্দের সাথে নির্বাচিত কিছু বিষয় সামনে আনতেই হবে। আপনি সব জায়গায় বৈষম্য নিরসন করতে পারবেন না। আপনি ঈশ্বর নন। যাকগে, এই বৃদ্ধ শূকর বিপ্লবের আগেই মারা যান। আমরা এই বৃদ্ধ শূকর কে আদর্শিক নেতা যেমন মার্ক্স বা লেনিনের সাথে কিছুটা তুলনা করতে পারি। মানে হলো যিনি স্বপ্ন দেখেন এবং পরবর্তীতে ঐ স্বপ্ন অন্য নেতারা বাস্তবে রুপান্তর করেন।

প্রশ্ন হলো, এই গল্পে তিনি কি সত্যিকারের নায়ক ছিলেন? Old Major-এর ভাষণ বিপ্লবের আগুন জ্বালিয়েছিল, কিন্তু তিনি নিজে বিপ্লব দেখেননি। তাই তিনি বিপ্লবের আদর্শিক জনক হতে পারেন কিন্তু নায়ক নন। নায়কত্ব পরে আরেক শূকর Napoleon-এর হাতে যায়, যিনি আদর্শটাই বিকৃত করে ফেলেন।

এই গল্পে নেপোলিয়ন (Napoleon) হচ্ছেন আদর্শের হত্যাকারী। বড়, কালো-ধূসর শূকর, চোখে ঠান্ডা, গভীর দৃষ্টি। কথা কম বলে, কিন্তু পেছনে কুকুরছানা ঠিকই পালে। এক ঘোড়া (Boxer) শ্লোগান দেন, “Napoleon is always right.”। পরবর্তীতে এই শ্লোগান গোটা খামারের প্রধান মন্ত্র হয়ে যায়। বিপ্লবের পরে নেপোলিয়ন আরেক তরুণ ও জনপ্রিয় শূকর স্নো-বল কে নিজের কুকুর দিয়ে হত্যা করেন। Old Major নামে বৃদ্ধ শূকরের আজ্ঞা নামা পরিবর্তন করেন। তিনি লিখেন,

“All animals are equal, but some animals are more equal than others.”
- (জর্জ অরওয়েল, অ্যানিমেল ফার্ম, নেপোলিয়ন, অধ্যায় ১০, শেষ দিকে)

প্রতীকী অর্থে এই নেপোলিয়ন কে জোসেফ স্টালিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। উপন্যাসের শেষের দিকে এসে এই নেপোলিয়ন মানুষের সাথে কার্ড পর্যন্ত খেলেন। আমাদের নেপোলিয়ন দেখিয়ে দেন, ক্ষমতা যখন একজনের হাতে থাকে, তখন ‘সমান’ শব্দটাই অসমানের মত বিশাল ছদ্মবেশ ধারণ করে।

এখানে Old Major নামক শূকরের মৃত্যুর পর প্রধান দুইজন নেতা বা সমন্বয়ক কে দেখা যায়। একজন আদর্শের বিপক্ষে এবং হত্যাকারী (নেপোলিয়ন), একজন আদর্শের পক্ষে এবং জনপ্রিয় (স্নো-বল)। স্নো-বলের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, তিনি সাদা-দাগযুক্ত তরুণ শূকর, চোখে তার উদ্যম, মুখে তার উদার ভাষা। বিপ্লবের পর তরুণ এই শূকর (Snowball) পড়াশোনা করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা চিন্তা করেন (Windmill পরিকল্পনা), বক্তব্য দিলে সব পশু শুনে মুগ্ধ হয়ে হাততালি দেয়, সব পশুর পরিশ্রম কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেন, সবাই তাকে ভালোবাসে।

প্রতীকী অর্থে Snowball হলো, লিওন ট্রটস্কি। তিনি আমাদের দেখান যে, ভালো আইডিয়াকে ক্ষমতা যদি ভয় পায়, তখন সেটিকে মুছে ফেলাই সবচেয়ে সহজ পথ। অবশ্য লেখক এখানে পরিষ্কার করেন নাই যে, স্নো-বল কে শুধুই নির্বাসিত করা হয় নাকি মেরে ফেলা হয়। তবে তিনি বিদেশী এজেন্ট হিসেবে তকমা পান।

পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হলো, বক্সার (Boxer) নামক একটি বৃহদাকার ঘোড়া এবং গায়ের রঙ বাদামি-কালো। তিনি শ্রমের প্রতীক এবং প্রান্তিক। বক্সার সহজেই অন্যকে বিশ্বাস করেন এবং কঠিন শ্রম দেন। কিন্তু তিনি প্রশ্ন করতে জানেন না। তার মতে নেপোলিয়ন সবসময় ‘ঠিক’। বিপ্লবের পর তিনি সকল কাজের দায়িত্ব নেন। উইন্ডমিল ঠিক করা, ফসল কাটা থেকে রাস্তা মেরামত সকল কাজের সামনে থাকেন। কিন্তু বক্সার যখন অতিরিক্ত পরিশ্রমে অসুস্থ হয়ে পড়েন তখন ভেটেরিনারি হাসপাতালের চিকিৎসার আশ্বাস দিয়ে তাকে এক ফ্যাক্টরি (Glue Factory) তে বিক্রি করে দেওয়া হয়।

এই গল্পে বক্সার রিপ্রেজেন্ট করে সকল শ্রমজীবী মানুষদের। তার অক্লান্ত শ্রমের বদৌলতে ক্ষমতার দালান তোলা হয়, কিন্তু শেষে সেই দালানেই তাকে আর ঠাঁই দেয়া হয় না। বক্সার আমাদের শেখান যে, “শ্রমকে যতই পূজা করা হোক, শ্রমিকের যত্ন না নিলে আখেরে বৈষম্য বাড়তে বাধ্য।”

এসব গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র ছাড়াও কিছু ছোট ছোট কিন্তু খুবই তাৎপর্যপূর্ণ চরিত্রও আছে। সংক্ষেপে লিখছি,

১. Squealer: ছোট, সুদর্শন শূকর; মিথ্যা হাজির করে সত্যি বানিয়ে দেয়।
২. Benjamin: বুড়ো গাধা; সব জানে, কিন্তু মুখ খোলে না। চরিত্রের নাম বাইবেল থেকে নেওয়া।
৩. Clover: মায়ের মতো ঘোড়া; সন্দেহ দেখলেও চুপ করে থাকে।
৪. Moses: কাক; ‘সুগারক্যান্ডি পাহাড়’-এর গল্প বলে সান্ত্বনা দেয়। এই চরিত্রের নামও বাইবেল থেকে নেওয়া।
৫. The Dogs: নেপোলিয়নের প্রশিক্ষিত কুকুর; ভয় ছড়ানোর সেনাবাহিনী।

বছর কয়েক পর…
খামারের বাইরের মানুষ (প্রতিবেশী খামারি) আমন্ত্রণ পান কিন্তু আজ্ঞা নামায় দুই পা থাকলে সে শক্রু হবার কথা ছিলো। ভেতরে দীর্ঘ টেবিলে বসে আছেন নেপোলিয়ন ও অন্যান্য শূকর। তারা হুইস্কি পান করছেন, কার্ড খেলছেন, আর ভীষণ আনন্দে হাসছেন। ঠিক যেন মানুষের মতোই। মি. জোনস যেন আবার ফিরে এসেছে!

জানালার বাইরে দাঁড়িয়ে বাকি পশুরা দেখে যে, শূকরদের মুখে মদ, পায়ে জুতো, হাতে কার্ড। মানুষদের মুখেও একই হাসি। এখানে কে মানুষ, কে শূকর? পার্থক্য আর করা যায় না। পুরোনো শাসকের (মি. জোনস) জায়গায় এসেছে নতুন শাসক (নেপোলিয়ন)। বৈষম্য পুরোনো রূপেই ফিরে এসেছে, শুধু যেন মুখ পাল্টেছে।

শেষ বাক্য সব পশুরা পুনরায় অতীতে ফিরে যায়, মনে মনে আবার নেপোলিয়নের সাত আজ্ঞার শেষ লাইনটি মুখস্থ করে।

“All animals are equal, but some animals are more equal than others.”

Also Read It On: জর্জ অরওয়েলের চোখে কেন মানুষ মানুষের জন্য বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে পারে না?

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৫৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সেই বিপ্লব যে আবার নতুন ক্ষমতার বৈষম্য সৃষ্টি করতে পারে,
..........................................................................................
তা আমরা এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি !

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:১৫

Ontu Ghosh বলেছেন: প্রাণীজগতের অন্যান্য সদস্য যারা আছে তাদের দিকে যদি একবার তাকান, দেখতে পাবেন সেখানে প্রভাবশালীদের একটা আধিপত্য সবসময় থাকে। আধিপত্যের ব্যাপারটা আমাদের জেনেটিক সিস্টেমের মধ্যে সেই আদিম যুগ থেকেই বিদ্যমান রয়েছে। খেয়াল করে দেখবেন সমাজের প্রভাবশালী মানুষদের আচরণে সেচ্ছাচারীতার অনেক নজির রয়েছে, একারণে আমরা অনেকসময় বলে থাকি, তারা মানুষ না পশু। মূলত আমরাও পশুই, কিন্তু আমাদের নানারূপ দূর্বলতা আদর্শ, নৈতিকতা, সামাজিকতা ইত্যাদির মাধ্যমে ঢেকে দেওয়া হয়েছে এবং সেই ঢেকে দেওয়ার কাজটাও করে থাকে সেই প্রভাবশালীরাই। আমরাও তা মেনে নিয়ে চুপচাপ জীবন নির্বাহ করে যাই। আবার আমাদের মধ্যে অনেকের সেই আধিপত্য সহ্য হয়না ফলে সে বিদ্রোহ করে বসে, দল পাকায়, বড় আকারে বিদ্রোহের প্রচার ঘটিয়ে এক পর্যায়ে নিজের আধিপত্য কায়েম করে। এই একই প্রথা শিম্পাঞ্জি, গরিলা এদের মধ্যেও প্রচলিত আছে। এই ক্ষমতা, সম্পদ, নারী ইত্যাদি বৈষয়িক উন্মাদনা মানুষকে চিরকালই প্রলুব্ধ করে এসেছে। আমাদের মস্তিষ্ক উন্নত হয়েছে ফলে আমরা আমাদের আদিমতার বহিঃপ্রকাশ ঘটানোর নানান আধুনিক উপায় খুঁজে পেয়েছি। বৈষম্য আছে বলেই আধিপত্য আছে, প্রভাব আছে, ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণের সুযোগ আছে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমরা যেভাবেই হোক না কেন ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণ থেকে বিরত থাকিনা, হোক সে দাম্পত্য জীবনে, পরিবারে, সমাজে, অফিসে, রাজনীতির মাঠে, রাষ্ট্রপরিচালনার সর্বোচ্চ চেয়ারে বসে।

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২৮

নদী কান্ত বলেছেন: এই বই নিয়ে অনেক কথা শুনেছি। কার অনুবাদ ভালো হবে?

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৪১

শ্রাবণধারা বলেছেন: জর্জ অরওয়েলের নাম দেখে পোস্টটি পড়ার আগ্রহ হলো।

আপনি কি বইটা পড়েছেন? আপনার এই এআই-দিয়ে লেখা পোস্টটি পড়ে আমি মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছি যে আপনি বইটা পড়েননি, এমনকি দেখেনওনি। দেখেননি কারণ আপনার দেওয়া ছবির মতো বইটা এত মোটা নয়, মোটামুটি ১১০-১২০ পৃষ্ঠার মত হবে।

আপনার এআই মিস্টার জোন্স আর ওল্ড মেজরকে নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা করেছে। বইটিতে এই দুই চরিত্র খুবই ছোট। এআই দিয়ে দিনের পর দিন এই ধরনের আবর্জনা ব্লগে পোস্ট করে কী আনন্দ পান?

৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি লেখা পড়লাম।

এনিম্যাল ফার্ম বইটি আমি পড়েছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.