নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি হাসতে পছন্দ করি, হাসাতে চেষ্টা করি , মানুষের সাথে দুষ্টামি করতে ভালোলাগে, দুষ্টামি করলে অনেকেই মাইন্ড করে , আর আমার তখন খুবই খারাপ লাগে , মনে মনে ভাবতে থাকি যে হয়তো বেশিই দুষ্টামি করে ফেলেছি,পরোক্ষনে আবার ভুলে যায়ে দুষ্টামি শুরু করি, আমার ব্রেনে কোন স

মোহামদ শাকিল

আমি হাসতে পছন্দ করি, হাসাতে চেষ্টা করি , মানুষের সাথে দুষ্টামি করতে ভালোলাগে, দুষ্টামি করলে অনেকেই মাইন্ড করে , আর আমার তখন খুবই খারাপ লাগে , মনে মনে ভাবতে থাকি যে হয়তো বেশিই দুষ্টামি করে ফেলেছি,পরোক্ষনে আবার ভুলে যায়ে দুষ্টামি শুরু করি, আমার ব্রেনে কোন সমস্যা আছে কি না জানি না , আমি কোন কিছু মনে রাখতে পারি ন, কিছুক্ষন মাথায় থাকে,তারপর ভুলে যাই, কার ও সাথে রাগ করি না, যদি কখনো কারো সাথে রাগ করি তাইলে তার সাথে আর কখনো কথা বলি না, আমি একবার যা বলি তাই করি, এজন্য আমাকে কেউ দেখতে পারে , আমার আচরণ খুবই খারাপ, আমি তেমন smart না, গরীব বাবা,মার দিত্বীয় সন্তান, একটু লাজুক টাইপের, মেয়েদের সাথে ঠিক মত কথা বলতে পারিনা, কথা বলতে গেলে মুখে কথা আটকে যায়, বুক ধব,ধব করতে থাকে, মেয়েদের দিকে তাকিয়ে থাকার মত সাহস নেই, এক নজর, একবার ই এক সেকেন্ট তাকাতে পারি, আর সাহস হয় না, এসব কারেনে এখনো কেউ জোটে নি, তবে এ খনকাউকে জোটানোর মত ইচ্ছে ও নেই, এখনো খুবই ছোট আমি !

মোহামদ শাকিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

পেনিসিলিন আবিষ্কারের মজার কাহিনী !!!

০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

পেনিসিলিন আবিষ্কারের মজার কাহিনী

আমরা সবাই পেনিসিলিন সম্পর্কে জানি।

কিন্তু আমরা কি জানি কিভাবে আবিস্কার

হয়েছিল এই পেনিসিলিন? তখন সময়

১৯২১ সাল। একদিন ইংল্যান্ডের সেন্ট

মেরিজ মেডিকেল স্কুলের

ল্যাবরেটরিতে কাজ করছিলেন

আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। কয়েকদিন

ধরে তিনি সর্দি-কাশিতে ভুগছিলেন।

তিনি তখন সেটে জীবানু কালচার

নিয়ে কাজ করছিলেন। হঠাৎ হাঁচি এলো।

তিনি নিজেকে সামলাতে পারলেন না।

সেটটা সরানোর আগেই নাক

থেকে কিছুটা সর্দি সেটের উপর

পড়ে গেল। পুরো জিনিসটা নষ্ট হয়ে গেল

দেখে সেটটা এক পাশে সরিয়ে রেখে নতুন

আরেকটা সেট নিয়েকাজ শুরু করলেন। কাজ

শেষ করে বাড়ী ফিরে গেলেন।

পরদিন ল্যাবরেটরিতে ঢুকে টেবিলের এক

পাশে সরিয়ে রাখা সেটটার দিকে নজর

পড়লো, ভাবলেন সেটটা ধুয়ে কাজ করবেন,

কিন্তু সেটটা তুলে ধরে চমকে উঠলেন।

দেখলেন, গতকালের জীবাণুগুলো আর নেই।

দেহ নির্গত এই প্রতিষেধক উপাদানটির

নাম দিলেন লাইসোজাইম। দীর্ঘ ৮ বছর

পর হঠাৎ একদিন কিছুটা আকষ্মিকভাবেই

ঝড়ো বাতাসে খোলা জানালা দিয়ে ল্যাবরেটরির

বাগান থেকে কিছু পাতা উড়ে এসে পড়ল

জীবাণুভর্তি প্লেটের উপর। কিছুক্ষন

পরে কাজ করার জন্য

প্লেটগুলো টেনে নিয়ে দেখলেন জীবানূর

কালচারের মধ্যে স্পষ্ট পরিবর্তন

ঘটেছে। ছত্রাকগুলোর বৈজ্ঞানিক নাম

ছিল পেনিসিলিয়াম নোটেটাইম। তাই এর

নাম দিলেন পেনিসিলিন।

এভাবে আলেকজান্ডার

ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিস্কার করেন।

রসায়ন সম্মন্ধে জ্ঞান না থাকার

কারণে পেনিসিলিন আবিস্কার করলেও

ঔষধ কিভাবে প্রস্তুত করা যায়

তা তিনি বুঝে উঠতে পারেননি। এরপর

ডাঃ ফ্লোরি ও ড. চেইন

পেনিসিলিনকে ঔষধে রুপান্তরিত করেন।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭

হাসান বিন নজরুল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই জেনে উপকৃত হলাম B-)

২| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

রাতুল_শাহ বলেছেন: জানিতে পেরে বড় তৃপ্ত হলাম

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫

মোহামদ শাকিল বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.