![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেয়েটা দেখতে খুবই ..., । সব সময় .... নীচে শাড়ি পড়ে থাকে । দেখলেই .... ইচ্ছে করে । ..., পারলে মন্দ হতো না । অফিসে নতুন জয়েন করেছে মেয়েটা । প্রথম দিনই মেয়েটার দিকে নজর পড়েছে অফিসের বস আনিস সাহেবের । ঘরে তার সুন্দরী স্ত্রী। তবুও কেন যেন পর নারীতে প্রচন্ড আসক্তি তার ।
জরুরি কাজের কথা বলে একদিন নিজের রুমে ডাকলেন মেয়েটাকে । অনেক্ষণ গল্প গুজব করলেন । মেয়েটাকে খুবই আন্তরিক মনে হলো । কয়েকদিন খুবই ভাব জমানোর চেস্টা করলেন আনিস সাহেব ।
তারপর হঠাৎ করেই একদিন প্রস্তাব টা দিয়ে ফেললেন তিনি । মেয়েটা দৃঢ়তার সাথে তার কু প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলো । কিন্তু দমে গেলেন না আনিস সাহেব । অনেক ...., তিনি । মেয়েদের কে কীভাবে পটাতে হয়, তা তার ভালোই জানা আছে ।
শেষে একদিন রাজিই হয়ে গেল মেয়েটা ! অবশ্য এর জন্য আনিস সাহেবকে অনেক কাঠ খড় পোড়াতে হয়েছে । অনেক কিছু উপহার দিতে হয়েছে, বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিতে হয়েছে, চাকড়ি থেকে বরখাস্ত করার হুমকিও দিতে হয়েছে । দুজন মিলে ঠিক করলেন শুক্রবারে অফিসে এসে মিলিত হবেন তারা । বাসায় বলে আসতে হবে জরুরি মিটিং আছে শুক্রবারে ।
শুক্রবার সকালে খুব ফুরফুরে মেজাজে সেজেগুজে ,সেন্ট মেখে বাসা থেকে বের হলেন আনিস সাহেব । স্ত্রী জিজ্ঞেস করলো ,শুক্রবারে আবার কিসের অফিস ?ফিরবে কখন তুমি ? আনিস সাহেব জবাব দিলেন, জরুরি মিটিং আছে অফিসে ফিরতে রাত হবে । যথা সময়ে অফিসে পৌছলেন আনিস সাহেব । একটু পরেই মেয়েটি চলে আসলো তার অফিস রুমে । অনেক দিনের আকাঙ্ক্ষা পুরন করলেন আনিস সাহেব !
দশটার দিকে মেয়েটিকে নিয়ে হোটেলে চায়নিজ খেলেন । মনটা অনেক ফুরফুরে । শেষে দুপুর ১২টার দিকে বিদায় জানিয়ে ফুরফুরে মেজাজে বাসার পথ ধরলেন আনিস সাহেব। বাসায় ফিরে স্ত্রীর খোজ করলেন আনিস সাহেব। স্ত্রীকে কোথাও দেখলেন না । রুমে ঢুকতে যাবেন, দেখেন দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করা । ভাবলেন স্ত্রীর হয়তো অসুখ করেছে, তাই এই অবেলায় দরজা বন্ধ করে শুয়ে আছে ।
কী মনে করে তিনি দরজা ধাক্কা দিলেন, দরজা হা হয়ে খুলে গেল । ভেতর থেকে না লাগিয়ে ভেজিয়ে রাখা ছিল দরজা । খোলা দরজা দিয়ে বেডরুমের দিকে তাকিয়ে আনিস সাহেব যা দেখলেন ,তা তিনি স্বপ্নেও কল্পনা করেননি। তিনি দেখলেন, ..., ..., ..., .., স্ত্রী ও তার গাড়ির ড্রাইভার । তারপর কী হলো তা বলার প্রয়োজন নেই ।
সবাইকে একটা কথাই বলি, মনে রাখবেন যেমন কর্ম তেমন ফল। কারন আল্লাহ তায়ালা কিন্তু সুক্ষ্ম বিচারক ।
সংগৃহীত এবং সংকলিত। (মাঝে মাঝে যে শব্দগুলো উল্লেখ করা হয়নি তা আপনারা যুক্তিশীল পাঠক হিসাবে যেইরকম অনুমান করে নিয়েছেন মূল লেখকের লেখায় ঠিক সেইরকমই ছিল, আমার এখানে সেগুলো উল্লেখ করা হয়নি, তবুও আমার ধারণা গল্পটির মূলভাব বুঝে নিতে কারো কোন সমস্যা হয়নি )
লেখক -নামটা প্রকাশ করলাম না।
গল্পটি এখানে শেষ, এবার আসি মূল কথায়- আচ্ছা ধরুন, শব্দগুলোকে কাটছাঁট না করে হুবহু প্রকাশ করলাম, তাহলে কেমন লাগতো? নিঃসন্দেহে পড়তে কিন্তু মজা লাগতো, আমার পোষ্টের ভিজিটর, লাইক কমেন্টও বাড়তো। পাশাপাশি আমাকেও যৌনতার জন্য দোষারোপ করার সুযোগ ছিল না, কারণ একদিকে সংগৃহীত অন্যদিকে বলতে পারতাম শিক্ষামূলক, বাস্তবতা তুলে ধরার প্রয়োজনেই কিছুটা যৌনতার আশ্রয় নিতে হয়েছে, উদ্দেশ্য কিন্তু সৎ ছিল।
গল্পটি পোষ্ট করার পরে কিছু পাঠকের সমালোচনার প্রেক্ষিতে লেখকের জবাব কিন্তু এইরকমই ছিল। একটা মন্তব্যের জবাবে লেখকের পাল্টা একটি মন্তব্য এরকমও ছিল যে, এইভাবে না লিখলে পাবলিক খায় না মানে পড়তে চায়না। আরেক পাঠকের. পাল্টা মন্তব্য ছিল- পাঠককে খাওয়ানোর জন্য যদি এইরকম পোষ্ট দিতে হয় তাহলে চটি লেখকেরা কি দোষ করলো?
লেখকের ফেসবুক টাইমলাইন ভিজিট করে দেখলাম লেখকের অবশিষ্ট. পোষ্টগুলো শিক্ষামূলক এবং মোটামুটি ইসলামী ভাবধারারই। সংশ্লিষ্ট পোষ্টটির ক্ষেত্রেও লেখকের উদ্দেশ্য ইতিবাচক বলে অনুমান করা যায়। পোষ্টটির কয়েকটি কমেন্টেও তার পোষ্ট এর ভাষাগত অশ্লীলতার বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছে, আমার পোষ্টটির উদ্দেশ্যও কিন্তু লেখকের ঢালাওভাবে সমালোচনা করা নয়, বরং আমি লেখকের সাহিত্য প্রতিভার প্রশংসা করি।
কিন্তু বিভিন্ন সময়ে সাহিত্য চর্চা করতে গিয়ে আমরা যে ভুলগুলো করে থাকি তা হলো লেখার মধ্যে রোমান্টিক আবেগ মিশিয়ে পাঠকের কাছে লেখা আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য অশ্লীল যৌনতার আশ্রয় নিয়ে থাকি মনে হয় যেন অশ্লীলতা এবং যৌনতা ছাড়া কোনপ্রকার সাহিত্য রচনা করা সম্ভব নয়। অথচ অশ্লীলতা ছাড়াও যে অনেক সুন্দর সাহিত্য রচনা তার উৎকৃষ্ট প্রমান তো আমরা পবিত্র কোরআন থেকেই পাই। যে ইউসুফ জোলেখাকে নিয়ে রচিত হয়েছে শত শত গল্প উপন্যাস সেই ইউসুফ জোলেখার মূল ভিত্তিতো কোরআন থেকেই গ্রহণ করা হয়েছে, অথচ সেখানে ছিলোনা লেশমাত্র অশ্লীলতার ছোঁয়া, কোনপ্রকার অশ্লীল যৌনতা ছাড়াই কত উন্নত মানের সাহিত্যিক ভাষায় বিবৃত হয়েছে ইউসুফ জুলেখার সম্পূর্ণ কাহিনী।
আমরা কি সাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে কোরআনের সাহিত্য রীতির অনুসরণ করতে পারিনা, অনুসরণ করতে পারিনা আল্লামা ইকবাল, রুমীদের মত কাল বিজয়ী ইসলামী কবি সাহিত্যিকদের যাদের সাহিত্যকর্ম গুলো আজও আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে, আমাদেরকে টেনে নিয়ে যায় ইসলামের সোনালি ইতিহাস ঐতিহ্য ও হারিয়ে যাওয়া দিনগুলোর দিকে, সমাজ থেকে এক অশ্লীলতার প্রভাব দূর করতে আমাদেরকে আরেক অশ্লীলতার আশ্রয় নিতে হবে কেন?
২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
মুখতার বাবলু বলেছেন: গল্পের শিরোনাম পাঠক টেনে এনেছে কিনা সেটা মূখ্য বিষয় নয়, মূখ্য বিষয় হচ্ছে গল্পটির বিষয়বস্ত, গল্পটিতে অশ্লীলতা আছে কিনা সেটা বলুন। যেকোন গল্পের একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম দেওয়াটা কোনভাবেই দোষের কিছু নয়, বরং তা রচনার একটি উল্লেখযোগ্য শিল্পগুণ।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
সবুজ ( কষ্ট ) বলেছেন: ভাল লাগলো এবং গল্পটি আসলেই শিক্ষামূলক ।
আর , স্পেস দেয়া জায়গাগুলোতে উপযুক্ত শব্দটাই বসিয়ে নিয়েছিলাম । আমরা এই দেশের নাগরিক । এমন গল্প পড়ে কিংবা দেখে অথবা শুনতে পুরোপুরি অভ্যস্ত ।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
মুখতার বাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ @সবুজ কষ্ট
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: জুডাইজম, খ্বস্টান ও ইসলাম ধর্ম রাজতন্ত্রের সময় প্রচার করা হয়েছিল; এই ৩টি ধর্ম সময়ের কারণে তখনার রাজত্ত্ন্ত্রকে সাহায্য করেছে।
আজ মানুষ রাজতন্ত্রের বিপক্ষে। ইসলামের কোন সোনালীদিন ছিল না; ছিল আরব, মুর, তুর্কীদের রাজতন্ত্রের সোনালীদিন, যাদের ধর্ম ছিল ইসলাম।
রাজা, বাদশাহ, খলিফারা ইসলাম মানতো না; কিন্তু সময়ের সাথে মানুষ তাদেরকে ইসলামের সাথে নিজেরাই জোর করে জোড়াতালি দিয়ে লাগায়েছে।
৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
মুখতার বাবলু বলেছেন: আগে ভালোভাবে ইতিহাস জেনে আসেন, তারপরে কমেন্ট করিয়েন। @পাঠক ১৯৭১
৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০৫
অস্তিত্বহীন বলেছেন: @পাঠক১৯৭১: বেটা তরে থাপরানো দরকার। তু্ই বেশি বুঝিস সবসময়।
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২১
মুখতার বাবলু বলেছেন: থাক ভাই, কারোরে থাপড়ানোর দরকার নাই, চেতনায় আঘাত লাগিব @ অস্তিত্বহীন।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
বনসাই বলেছেন: গল্পের শিরোনাম পাঠক টেনে এনেছে। পরোক্ষভাবে আপনিও অশ্লীলতার বিপনন করেছেন।