নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলি, কিছু কথা!

মুনিরেভ সুপ্রকাশ

খুঁজে ফিরি অর্থপূর্ণ জীবন!

মুনিরেভ সুপ্রকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অ- তে কি শুধু অজগরই হয়? ‘অলি’ হয় না?

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৭

ছেলেকে অ আ শেখাব। ভাল বই খুঁজছি, যেখানে যাই পাই পরখ করে দেখছি। এমনও হতে পারে যে অনেক ভাল বই অাছে, কিন্তু আমার চোখে এখনও পর্য ন্ত যেগুলো পড়লো সেগুলো দেখে আবাক-হতাশ না হয়ে পারছি না। আমি কোনভাবেই বুঝি না, আমার ছেলেকে তাঁর জীবনের প্রথম বাংলা অক্ষরটা কেন একটা ভয়ংকর জন্তুর উদাহরণ দিয়ে শেখাতে হবে? অ- তে কি শুধু অজগরই হয়? ‘অলি’ হয় না? হাট্টিমা টিম টিম ছড়াটা কি খুব জরুরি? খুব শিখার কিছু কি আছে এতে?



কিছু বই দেখলেই বোঝা যায় যে, এগলো কলকাতার কোনও বই থেকে কপি-পেস্ট করা। েযার অনেক কিছুই আমাদের সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের সঙ্গে মেলে না্।



ভুল বানানের কথা না হয় বাদেই দিলাম। ঞ তে দেওয়া অাছে মিঞা, সঙ্গে এক ভিখারির ছবি। এর মানে কী?



বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে রইলো। লিখেই বা কী হবে?

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১৩

জুন বলেছেন: সহমত

২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২২

ভিটামিন সি বলেছেন: চলুন এটাকে পরিমার্জন করে ফেলি। ওহ, থুক্কু ভুল কইছি, মিয়া ভাই। এখন কপি পেষ্টের যুগ চলতাছে। কলকাতারটাই কপি পেষ্ট হবে। মৌলিক কিছু আর আসবে না।

৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

মুহম্মদ ইমাম উদ্দীন বলেছেন: অতি ছোট লেখায় অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ জিনিস তুলে ধরেছেন। আসলেই। সহমত।

৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

আদম_ বলেছেন: সম্পুর্ন ভাবে দ্বিমত পোষণ করছি। অ তে অজগর শিখলে কি ক্ষতি হবে তা বলেননি। আপনার বাচ্চাটি ভয়ে মরে যাবে-আপনি ভয় পেয়েছিলেন ছোট বেলায়। হাট্রিমাটিম ছড়াটি একটি শিশুতোষ ছড়া এমন হাজারো শিশুতোষ ছড়া আছে যার কোন বাস্তব মানে নেই। আর তাছাড়া কোন ছড়াটি শেখা খুব জরুরী। কোন ছড়া শেখাই জরুরী নয় তবু এগুলো পড়ানো হয় বিনোদন এবং শিশু মনের কল্পনায় খাদ্যের যোগান দেবার জন্য। এই ধরনের কথা আমি শুনেছি আমাদের গ্রাম দেশে ওয়াজ করা অর্ধশিক্ষিত মোল্লাদের কাছে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৫

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: জনাব অাদম, ক্ষতি কী হবে সেটা আমিও জানি না। আমি শুধু বলতে চাইছি যে, একটা ভয়ংকর জিনিস দিয়ে বর্ণমালা শেখাটা শুরু না করলেই কি নয়? অজগরও বাচ্চা চিনবে, কিন্তু আমার চাওয়া হলো জীবনের প্রথম অক্ষরটা যদি সে সুন্দর কিছু দিয়ে শিখে সেটা ভাল হয়। উড়োজাহাজ অাবিষ্কার, চাঁদ-সূর্য, টেলিফোন, ইন্টারনেট, বিখ্যাত মানুষের গল্প এগুলো দিয়ে কল্পনা শক্তি বড়ানো যায়। বাচ্চাদের কল্পনা শক্তি বাড়ানোর জন্য আমাদের মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হাজারো উপাদান আমাদের সাহিত্যে, আমাদের সংস্কৃতিতে, আমাদের ইতিহাসে, আমাদের চারপাশে আছে। আমি বলছি না যে, এগুলো থাকলে সব ধ্বংস হয়ে যাবে। অজগর আর হাট্টিমা টিম পড়ে তো বহু বাঙ্গালীই বিখ্যাত হয়েছেন। আমি শুধু বলছিলাম, এত ছোট বয়সে কিছু আজগুবী- অর্থহীন কথা এড়িয়েও তো এগুনো যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.