নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ৪ জুন লাওসের রাজধানী ভিয়েনতিয়েন থেকে প্রায় ২ ঘণ্টার পথ চলতে চলতে লাওসকে খুব একটা ভাল লাগেনি আমার। ভিসা জটিলতা, আবার এখানে এসে ইমিগ্রেশানের ঝামেলায় বেশ বিরক্ত ছিলাম। কিন্তু অনুষ্ঠান ভেনু দেখে মনটা ভাল হয়ে গেলো। রিসোর্ট টা আসলেই সুন্দর, বিশাল এক লেক, লাগোয়া পাহাড়, মাঝখানে ছোট ছোট দ্বীপের মতো, লেক জুড়ে ভেসে বেড়াচ্ছে নান রকমের নৌকা, আছে ভাসমান রেস্টুরেন্টও। এই লেক বা বিশাল পুকুর তৈরি হওয়ার ইতিহাসটার সঙ্গে মিল আছে আমাদের কাপ্তাই লেকের। কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো এখানেও আছে একটা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, আর তা করতে গিয়েই সৃষ্টি হয় যায় এই লেকটার!
আমাদের হোটেলের সামনেই লাওসের সবচাইতে বড় কৃত্তিম জলাধার নামগুম। নদীতে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করার ফলেই নাকি এই ৩৭০ বর্গ কিলোমিটারের বিশাল জলাধারটির সৃষ্টি হয়েছে। নৌকায় করে সেখানেই ঘুরতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আমাদের। দুপুরের খাবার হয়েছে নৌকায় বসেই! ভীষণ সুন্দর দেখতে, সবুজ ঝকঝকে পানি। মাঝামাঝি জায়গায় ছোট একটা টাওয়ার করা হয়েছে যেখান থেকে আরও সুন্দর লাগে দেখতে, চাইলে সেখানে কেউ গোসলও করতে পারে, আছে সে ব্যবস্থাও! নৌকা গিয়ে আবিষ্কার করলাম, আমাদের হোটেলটা আসলে পাহাড়ের মাঝামাঝি একটা জায়গায়! অবাক হয়ে খেয়াল করলাম, যত দূর চোখ যায়, পানিতে কোন প্লাস্টিকের বোতল নেই! নেই চিপসের খালি প্যাকেট, বাদামের খোসা বা অন্য কোন ময়লা। অনেক খুঁজেছি আমি, পানিতে এক কণা ময়লাও চোখে পরেনি!
১৩ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ!
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
পবন সরকার বলেছেন: চমৎকার ছবি বর্ণনা।
১৩ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর তবে আরেকটু গোছানো হলে ভাল লাগতো আরো
১৩ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি তো আসলে লেখক না, এজন্য লেখা গোছানো হয় না। যা দেখি আর যা ভাবি শুধু সেটাই একটু বলার চেষ্টা করি।
৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: প্রথম পানির ছবিটা অসাধারণ!!!!!
১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩০
মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯
আহলান বলেছেন: সুন্দর ..