![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বে জিএমও খাদ্য শস্য প্রথম উৎপাদন করে চীন। ১৯৯২ সালের দিকে। এখন এইক্ষেত্রে শীর্ষে আছে যুক্তরাষ্ট্র আর ব্রাজিল। ১৯৯৬ সালের দিকে জিএমও খাদ্য উৎপাদনে কৃষি জমি ব্যবহারের দিক থেকে দেশ তিনটি ছিলো প্রায় সমান অবস্থানে। মজার ব্যাপার হলো, বিশ্ব জুড়ে জিএমও শস্য বীজের কারবার করলেও, এই নিয়ে নানা বিতর্ক থাকায় চীন কিন্তু ধীরে ধীরে তাঁর নিজের কৃষি জমিতে জিএমও খাদ্য শস্য উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছে! এমনকি, আমরা যে দেশের পদাঙ্ক অনুসরণ করে কৃষিতে বিতর্কিত এই প্রযুক্তি এনেছি, সেই ভারতও কিন্তু কমিয়ে আনছে এই খাতে কৃষি জমির ব্যবহার! আমরা চলছি উল্টো পথে! বিষয়টি নিয়ে কিন্তু ভাবার প্রয়োজন। সূত্রঃ The Economist. November 3rd-9th, 2018.
উল্লেখ্য: কোন ফসলের সব জিনের সাথে সেই ফসল প্রজাতির গন্ডির বাইরে থেকে সংগৃহীত একটি বা দুটি বাড়তি জিন জুড়ে দিয়ে পাওয়া ফসলকেই বলে জেনেটিক্যালি মোডিফাইড অরগানিজম বা জিএমও ফসল । এটা কৃত্রিমভাবে ফসলের বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করার একটি প্রযুক্তি। উদাহরণ, বেগুনে এক ধরণের বৈশিষ্ট্য ঢুকিয়ে দেওয়া হলো, যা এক ধরণের পোকার জন্য বিষের কাজ করে। এই বিষয়ে আমার একটি লেখা দেখা যেতে পারে এই লিঙ্ক থেকে - বেগুন বাণিজ্য
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: জি এম ও তে কৃষক নির্ভরশীল হয়ে যাবে।