নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আয়েশ করে, আলসেমিতে...

অলসদের দিয়ে কী আর হয়। আলসেমি ছাড়া!

মুনির হাসান

অলস লোক। নানা কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার খায়েশ কিন্তু করতে পারি না!

মুনির হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পড়,পড়,পড়-৭

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৩৮

পড়,পড়,পড়-৬



[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ - এই পর্বটি যথেষ্ট বড়]



বাস চলতে শুরু করল। এখনকার মতো আরামের গাড়ি নয়। দূরপাল্লার হিনো গাড়ি। প্রথম ফেরি মেঘনা ঘাটে আর এর পরেরটা দাউদকান্দিতে। ততক্ষণ পর্যন্ত ঘুমানোর উপায় নাই। গাড়িতে কোন টেলিভিশন নাই তবে একটা ক্যাসেটে নানান পদের গান চলতে থাকে। ফুলবাড়িয়া থেকে বের হয়ে গাড়ি যাত্রবাড়ি পার হয়ে ডেমরা রোডে উঠো পড়ার পর পর ঢাকা শহরের আলোর রেখা মিলাতে থাকে। আমার মনে ভেসে ওঠে নানান মুখ। সবচেয়ে বড় হয়ে প্রথমে হাজির হোন বাদল ভাই।

আমি এইচএসসি পাশ করি ১৯৮৪ সালে। তারও আগে, আমাদের পাড়ায় একজন সিনিয়র ভাই ছিলেন, শহিদুল ইসলাম বাদল (প্রকৌশলী, বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী)। বাদল ভাই ছিলেন আমাদের বন্ধু, ফিলসফার এবং গাইড। স্কুলে অঙ্ক নিয়ে কোন ঝামেলা হলে তার কাছে যেতাম, ইন্টারে ম্যাথের প্রাইভেটটাও তাঁর কাছে পড়েছি। তো, বাদল ভাই-এর কাছে জীবনের লক্ষ্য ছিল একটা- বুয়েটে ভর্তি হওয়া। কিন্তু তিন হাজারের গ্যাড়াকলে তিনি বুয়েটে পরীক্ষা দিতে পারেননি, পড়েছেন চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে। তিন হাজারের গ্যাড়াকল মানে হল ইন্টারে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি আর ম্যাথে ৬০ এর ওপরে পেলেই বুয়েটে দরখাস্ত করা যেত। তবে দরখাস্ত করতে পারলেই সেখানে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া যেত না। বুয়েট কর্তৃপক্ষ যত এপ্লিকেশন পড়তো তাদের ফিজিক্স কেমিস্ট্রি আর ম্যাথের মার্ক যোগ করে নতুন একটা মেরিট লিস্ট করতো। এই লিস্টের প্রথম থেকে ৩০০০ তম পর্যন্ত সবাইকে ভর্তি পরীক্ষা দিতে দিত। তবে, বুয়েট কর্তৃপক্ষ নিষ্ঠুর ছিল না। তারা ৩০০০তম শিক্ষর্থীর যে নম্বর হতো, সেই নম্বর আরো যাদের থাকতো সবাইকে পরীক্ষা দিতে দিত। ফলে মোটেমাটে ৩১০০ বা সেরকম ছেলেমেয়ে পরীক্ষা দিতে পারতো। ১৯৮১ বা ১৯৮০ সালে সেরকম ৩০৬৮ তম ব্যক্তিটি কিন্তু বুয়েটে চান্স পায়। যাইহোক, বাদল ভাই দুইবার আবেদন করেও পরীক্ষা আর দিতে পারেননি। ভর্তি হয়েছেন চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে। আমরা যারা তার ছোট তাদেরকে দেখা হলেই তিনি একটি মন্ত্র দিতেন – ফার্স্ট ডিভিশন বা স্টার কিংবা স্ট্যান্ড করাটা কোন কাজের কাজ না, যদি তুমি বুয়েটে ভর্তি হতে না পারো!!! আর বুয়েটে ভর্তি হওয়ার জন্য কেবল দরকার ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি আর ম্যাথ!তিনি আবার অন্য গল্পও করতেন। যেমন রেজাউল করিম স্যার যখন তাঁর কলেজের অধ্যক্ষ তখন তিনি ভর্তি পরীক্ষার একটি সভা ডাকেন। সেখানে এক স্যারের হাতে একটা ভর্তি গাইড ছিল। সেটার নাম বিদ্যুৎ। তো, স্যার জানতে চাইলেন সেটা কি?-এখানে পুরানো ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন আছে। ছেলে-মেয়েরা এটা পড়ে প্রিপারেশন নেয়।-কী!!! বিদ্যুৎ পড়ে ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ভর্তি হবে। ঠিক আছে। এই বছর ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন আমি করবো। সেই সময় কলেজগুলোতে ৩০০ নম্বরের পরীক্ষা হত। শোনা যায়, ভর্তি পরীক্ষাতে ৭২ নম্বর গ্রেস দিয়ে সেবার ছাত্র ভর্তি করাতে হয়েছে!!!আর বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষা যে, পৃথিবী গ্রহের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা সেটা বাদলভাই আমাদেরকে নিশ্চিত করেছেন। প্রথমত এখানে কোন সাজেশন নাই। ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি আর অংক প্রতিটা থেকে ২০টি করে মোট ৬০টি প্রশ্ন। ১০ নম্বর করে ৬০০ নম্বরের পরীক্ষা। সময়?-তিন ঘন্টাই!বাদল ভাই-এর পাল্লায় পড়ে আমার এমন অবস্থা হল যে, আমি বাংলা আর ইংরেজি পড়া বাদই দিলাম। খালি ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি আর ম্যাথ। এমনকি সাজেশনের তোয়াক্কা না করে বইগুলোর সব কাল কাল অংশ পড়ে ফেলেছি। প্ল্যান করে, প্রতি সপ্তাহে কী পড়বো, এইসএসসির কাঁথা পুড়ে খালি বুয়েটের জন্য পড়া। চট্টগ্রাম কলেজে আমাদের বারে অনেকেই স্ট্যান্ড করেছে। তবে, আমি দাড়াতে পারি নাই। আমি যেদিন মার্কশীট আনতে যাই, তখন মোজাম্মেল স্যার আমাকে বলেন – তুই চেষ্টা করলে একটি বিশ্বরেকর্ড করতে পারতি।- কোনটা স্যার।- ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি ম্যাথে লেটার মার্কসহ ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় ফেল করা!স্যার এই কথা বলছিলেন আমার বাংলা আর ইংরেজির দুরবস্থা দেখে। সেগুলোতে আমি কোনমতে পাস করেছি (নম্বর কত এটা না হয় না বলি। পোলাপান আমার নোট পড়ে)। আর জয়নাব ম্যাডাম তো মারতে উঠলেন কারণ আমি নাকি কলেজে জীববিজ্ঞান অংশে যত বেশি নম্বার পাওয়া সম্ভব সব পেয়েছি কিন্তু উদ্ভিদ বিদ্যা খাতায় কিছু লিখি নাই।-ম্যাডাম, বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষায় বায়োলজি নাই। এটা বলেই আমি দৌড় দিয়েছিলাম।



এদিকে বাদল ভাই-এর অত্যাচারে ইন্টার পরীক্ষা শেষ হওয়ার মাত্র সাতদিন পরই টেবিলে পড়তে বসি। দাদী ক্ষেপে গিয়ে বললো – তোর না পরীক্ষা শেষ। বেড়াতে যা। আমাকে বাঁচাতেন আমার দাদা বলতেন ওরে পড়তে দাও।এর মধ্যে একদিন শুনলাম বুয়েটে ভর্তি হতে হলে কোচিঙ করতে হয় ঢাকাতে। কাজে আমাকেও করতে হবে। বাকীরা কী করবে?আমি, আলী, শাহেদ, তানভীর, অলক এবং আরো কয়েকজন মিলে ঠিক করলাম আমাদেরকেও কোচিং করতে হবে। সব খোজ খবর নিয়ে ঠিক হল আমরা সবাই কোচিং-এর টাকা নিয়ে ঢাকায় চলে যাবো। তিনভাগ হয়ে একভাগ আমার চাচার বাসায়, একভাগ তানভীরের খাচ্চু (খালু+চাচ্চু)র বাসায় আর একভাগ অলকের কাকা (বা ফুফু)র বাসায় থাকবো। সেই হিসাবে আমরা ঢাকায় আসলাম। প্রত্যেকে চাচা-খালার কাছে যথেষ্ট সমাদর পেয়েছি। আসার পরদিন আমরা একজায়গায় জড়ো হলাম। এর মধ্যে দুইটা কোচিং সেন্টারের খোঁজ নিয়ে বোঝা গেল ওখানে পড়া যা, না পড়াও তা। কাজে আমরা ঠিক করলাম প্রতিদিন সকালে আমরা নিজনিজ ডেরা থেকে বের হব। তারপর সবাই এসে স্টেডিয়ামের সামনে, গুলিস্তান সিনেমা হলের সামনে জড়ো হব। তাই সই। আমরা প্রতিদিন সেখানে জড়ো হই। তারপর দলবেধে বেড়াতে বের হয়ে যাই। এতদিস সংসদ ভবন, একদিন সোনারগাও, একদিন স্মৃতিসৌধ এভাবেই আমারে কোচিং চলতে থাকে। এর মধ্যে আমরা ফরম জমা দিতে যাই বুয়েটে। তানভীরের ফরমের এটাসটেশন ছিল না। সেটার জন্য আমরা সবাই মিলে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে আমার চাচার কাছে যাই। চাচা তার কলিগদের ডেকে পরিচয় করিয়ে দেন। বিশেষ করে তানভীর তাহেরকে। ও ইন্টারে মাত্র ৯৫৬ পেয়ে কুমিল্লা বোর্ডে ফার্স্ট হয়েছে। তো এভাবেই আমাদের কোচিং আগাতে থাকে। চাচীরা বিশেষ খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করে কারণ কোচিং-এ আমরা প্রতিদিন টায়ার্ড হয়ে ফিরতাম। তাই রাতে সবাই টেলিভিশন দেখতাম!যাইহোক, কিছুদিনের মধ্যে আমাদের টাকা ফুরিয়ে গেল। আমরা তখন জানালাম আমাদের কোচিং শেষ। আমরা চিটাগাং চলে যাই। ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসবো। মনে পড়লো বাবার কথা। বাবার একটা গোপন ইচ্ছা ছিল আমাকে ডাক্তারী পড়ানোর। কাজে যেদিন বুয়েটে ফরম জমা দেওয়ার টাকা নিয়েছি সেদিন বলেন – ডাক্তারী পরীক্ষা যেহেতু একটা, ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ও কেবল একটা দিতে পারবা। ডাক্তারী পড়বো না বলে মেডিকেল ভাইভাতে অনেক ক্যাচাল করলাম। বোর্ডরে অনেক ক্ষেপাই দিলাম এবং ঐদিনের সবচেয়ে কম নম্বর পেলাম।

যথারীতি বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা দিতে এসেছি। প্রথমদিন ইঞ্জিনিয়ারি আর পরের দিন স্থাপত্য। আবার তিন চাচার বাসায়। আমার সিট পড়েছে বুয়েটের লাইব্রেরিতে। আমার দুইপাশে যথাক্রমে যশোর আর ঢাকা বোর্ডের দুইজন। দুইজনই আমার কাছে জানতে চাইল – আমার প্লেস কত? হলে আমিই ছিলাম একমাত্র যে বোর্ডে প্লেস করে নাই কিন্তু ফিজিক্স কেমিস্ট্রি ম্যাথে প্রায় ৯০% নম্বরের কাছে পেয়েছে! বাদল ভাই-এর কথা মনে রেখে আল্লাহর নামে শুরু করলাম। কিছুক্ষনের মধ্যে বুঝলাম আমারে দিয়ে হবে না। খাতা দিয়ে বের হয়ে যেতে চাইলাম। যিনি গার্ড দিচ্ছিলেন (পরে জেনেছি মশিউর রেজা স্যার, চট্টগ্রামের) তিনি আমাকে বললেন – টাকা দিছ না। কস্ট করছো না। তিন ঘন্টা বসে থাকলে কী হবে। বন্ধুরা কী বের হবে?- বললাম। স্যার। অংকগুলো কিছুই তো পারি না।-বললেন। ফিজিক্স কেমিস্ট্রি করো।কী আর করা। যা মনে আসে করেটরে সময় কাটালাম। কিছু কিছু অংকের, ফিজিক্সের রেজাল্ট দেখে বুঝলাম সেগুলো হওয়ার কোন কারণ নাই। পরীক্ষা শেষে হল থেকে বের হলাম পাংশু মুখে।বাকীদের সঙ্গে উত্তর মেলানোর চেস্টা করলাম এবং তৎক্ষনাৎ বুঝলাম যা করার করে ফেলেছি। আমাকে মেডিকেলই পড়তে হবে!

পরেরদিন আমরা ঘুরে বেড়ালাম। শাহেদ আর তানভীর পরীক্ষা দিল মনে হয়। রাতে চট্টগ্রাম চলে গেলাম।বাসায় কিছু বলি না। মন খারাপ করে ঘুরে বেড়ায়। মা জানতে চাইলেন। বললাম – চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ফরম তুলবো। যেহেতু বাবার সঙ্গে ওয়ান মেডিকেল –ওয়ান ইঞ্জিনিয়ারিং-এর চুক্তি কাজে ফরম কেনার টাকা নাই। মা বললেন – তোর দাদীরে দিয়ে বলা। মায়ের কথাতো তোর বাপ ফেলবে না। আমিও তাই দাদীরে বললাম বাবা পরেরদিন অফিস যাবার সময় যেন আমাকে ১৫০ টাকা দিতে বলে। ব্যাস কাজ খতম।এর মধ্যে মেডিকেলের রেজাল্ট দিয়ে দিয়েছে। সিএমসি হয়ে গেছে। তবে, ভর্তির জন্য মাসখানেক সময় আছে। এর ভেতরে বুয়েটের রেজল্ট দেওয়ার কথা। আর রাঙ্গুনিয়ার পরীক্ষা। আন্দরকিল্লায় আমাদের বাসার পেছনে একটা মাঠছিল। সেখানে রাতে আমরা ব্যাডমিন্টন খেলি। আমাদের দোতলার বাসা থেকে মা সরাসরি জানালা দিয়ে আমাদের ডাকতে পারেন। তো সেদিন রাতের দিকে জানলা খুলে ডাকাডাকি শুরু করলেন।



- কী ব্যাপার। ডাকো ক্যান।



- তোর বাবলা ভাই (প্রকৌশলী, সে সময় পরমাণু শক্তি কমিশনে চাকরি করেন আর বুয়েটে মাস্টার্স করেন। একটা লুনা মোটর সাইকেল আছে। বেইলি রোডে খালার বাসায় থাকেন) ফোন করে বলছে – বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট দিছে কতক্ষণ আগে। চান্স পাইছো।

তারপর মা আমার রেজাল্টে যে পজিশন বললেন তাতে আমার পুরাই টাসকি অবস্থা।-



মা, বাললা ভাই (বাবলা ভাইকে আমি ছোট বেলাতে বাললা ভাই বলতাম, এখনো বলি) তো আমার রোল নম্বরই জানে না। কেমনে রেজাল্ট দেখছে।

- তোর নাম বলছে তো।

- আরে না। তুমি ভাইয়াকে আমার রোল নম্বর দাও। আর আমার মনে হয় আমার যে পজিশন বলছে সেটা ওয়েটিঙ লিস্টের হবে। মেরিট লিস্টের না।

তারপর সেটা ভুলে খেলে টেলে রাতে বাসায় এসে শুনলাম এই শীতের মধ্যে বাবলা ভাই আবার বুয়েটে গিয়ে রেজাল্ট দেখে এসেছে এবং আগেরটাই সঠিক। মানে আমি যা ফার্স্ট চয়েজ দিয়েছি সেটাই পাবো। তার আগে ভর্তি পরীক্ষার ফরম নিতে যখন আসি তখন শুনলাম সবার পছন্দ হলো ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। মানে সেটা হল ফার্স্ট চয়েজ। যেমন মেডিকেল ডিএমসি। কাজে, সবার মত আমিও সেটাই দিয়েছি। কিন্তু তখন জানতাম না ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ব্যাপারটা কী? সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সঙ্গে ইলেকট্রিক্যালের পার্থক্য কে জানে? আমি তো জানি না। আমার চাচা, তখন রেলের বড় প্রকৌশলী, নিজে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বললেন ইলেকট্রিক্যালএর তো চাকরি নাই, পড়ে কী হবে! তারপরও অন্যদের থেকে তো পিছায় থাকতে পারি না।



তো, আমার বাবার ১৫০ টাকা জলে গেল। আমার আর চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পরীক্ষা দিতে হবে না।



আমি ব্যাগ-ট্যাগ গুছায়ে ঢাকা চলে আসলাম। স্বাস্থ্য পরীক্ষা হচ্ছে। এক ডাক্তার চোখের কী জানি দেখলেন।

তারপর ফরমে কী জানি লিখে দিলেন। লেখাটা দেখে আমি হতভম্ব হয়ে ফরমের দিকে তাকিয়ে থাকলাম।













টেম্পারারিলি আন ফিট ফর ইঞ্জিনিয়ারিং!!!!!

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: সময়ের গল্পও এটা।

২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পরবর্তী পর্ব তাড়াতাড়ি দিয়ে ফেলুন।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৫

ইলুসন বলেছেন: চমৎকার। অনেক মজা পাচ্ছি। বাড়ি পালিয়ে যাচ্ছিলেন সেটা শেষ করলেন না কেন?

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

মুনির হাসান বলেছেন:
পরের পর্ব দিলাম।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮

ডরোথী সুমী বলেছেন: হায়রে বুয়েট।.........সুখ বেশীক্ষণ সহ্য হয়না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.