নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন অতি সাধারণ মানুষ...একটু লিখতে ভালোবাসি...এই যা...ব্লগে নিজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক...তবে সা হো স এটাই আমার পুরো নামের সংক্ষেপ। \n\nসবার ব্লগিং হোক সুন্দর ও আনন্দময়।

গুরুর শিষ্য

একজন অতি সাধারণ মানুষ

গুরুর শিষ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ম কি নারীকে জ্ঞানার্জন করতে বলেনি?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৮



বেগম রোকেয়ার ‘অবরোধ-বাসিনী’ পড়ার আগে প্রস্তুতিমূলক একটা প্রবন্ধ পড়া দরকার। তা হলো- আহমদ ছফার ‘বাঙালি মুসলমানদের মন’। বাস্তবে বাঙালি মুসলমানদের জাতিসত্তার বিকাশ ঘটেছে অনেক ধীরে। অজ্ঞতার অন্ধকার তাদের জীবন থেকে দূর হয়নি দীর্ঘদিন। এরফলে সংস্কারের বদলে কুসংস্কারকেই তারা ধর্মীয় বিধি হিসেবে মেনে চলতো...আর বলপূর্বক কিছু বিধান মানুষকে মানানোর চেষ্টা করতো...এর সবচেয়ে বেশি শিকার হতেন নারীরা...বেগম রোকেয়া কতগুলো অণু গল্পে এসব বিরণই তুলে ধরেছেন। তবে কেবল মুসলমানদের গোঁড়ামিগুলোই তিনি তুলে ধরেননি অন্যান্য ধর্মেরও নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণগুলো তুলে ধরেছেন।

১২ নং গল্পে তিনি তুলে ধরেছেন, ‘পশ্চিমদেশের এক হিন্দু বধূ তাহার শাশুড়ি ও স্বামীর সহিত গঙ্গাস্নানে গিয়াছিল। স্নান শেষ করিয়া ফিরিবার সময় তাহার শাশুড়ি ও স্বামীকে ভিড়ের মধ্যে দেখিতে পাইলো না। অবশেষে সে এক ভদ্রলোকের পিছু-পিছু চলিল। কতক্ষণ পরে পুলিশের হল্লা- সেই ভদ্রলোককে ধরিয়া কনস্টেবল বলে, ‘তুমি অমুকের বউ ভাগাইয়া লইয়া যাইতেছ।’ তিনি আচম্বিতে ফিরে দেখেন : আ-রে এ কাহার বউ পিছন হইতে তাহার কাছার খুঁটি ধরিয়া আসিতেছে! প্রশ্ন করায় বধূ বলিল, সর্বক্ষণ মাথায় ঘোমটা দিয়া থাকে- নিজের স্বামীকে সে কখনও ভালো করিয়া দেখে নাই। স্বামীর পরিধানে হলদে পাড়ের ধুতি ছিলো...তাহাই সে দেখিয়াছে, এই ভদ্রলোকের ধুতির পাড় হলদে দেখিয়া সে তাঁহার সঙ্গ লইয়াছে।’

এমন গোড়ামি মুসলমানরাও করেছে। তবে নারীদের শিক্ষার বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ না করাটাই প্রমাণ করে তারাও অজ্ঞ ছিলেন। ইসলাম জ্ঞানার্জনকে নারী-পুরুষ সকলের জন্য ফরজ (আবশ্যক) করেছে...আর এর পরিধি বলে দেয়া আছে, দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত...

এজন্য দোষ ধর্মের না, দোষটা অজ্ঞ মানুষের...কোরআনে প্রথম যে কথা এসেছে তা হলো- ‘পড়ো তোমার প্রভূর নামে...’ মানুষকে একটা নিরপেক্ষ মন নিয়ে পড়তে হবে এরপর ভাবতে হবে...তারপর ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে হবে...আগে ভালো করে জানা তারপর মানার প্রশ্ন...জানার কোন আগ্রহ নেই অথচ কিছু একটা মানা হচ্ছে!!!

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫

Jahirul Sarker বলেছেন: যথার্থ ই বলেছেন। সহমত।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ সহমত পোষণের জন্য...

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: একজন একটা কথা বললো যাচাই বাছাই ছাড়া বিশ্বাস করে ফেলি।

এটা আলসেমি ছাড়া আর কিছুই না।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

গুরুর শিষ্য বলেছেন: এই অলসতা ত্যাগ করা উচিত

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ...

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

সে্‌নসেটিভ শিমুল বলেছেন: ভালো লাগলো .।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ...

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: এজন্য দোষ ধর্মের না, দোষটা অজ্ঞ মানুষের...কোরআনে প্রথম যে কথা এসেছে তা হলো- ‘পড়ো তোমার প্রভূর নামে...’ মানুষকে একটা নিরপেক্ষ মন নিয়ে পড়তে হবে এরপর ভাবতে হবে...তারপর ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে হবে...আগে ভালো করে জানা তারপর মানার প্রশ্ন...জানার কোন আগ্রহ নেই অথচ কিছু একটা মানা হচ্ছে!!!


ভালো বলেছেন , তবে এখনকার জ্ঞানী রা জ্ঞান অর্জন করে জানতে না জানাতে ,নিজেকে সংশোধনের চাইতে অন্যের ভুল আবিস্কারের নেশায় ( অধিকাংশই) আমার তাই ধারনা ।
আর গোঁড়ামি টা সব জায়গাতেই বিদ্যমান , প্রকাশের রুপ টাই ভিন্ন তা হোক মূর্খ , জ্ঞানী , ধার্মিক কি অধার্মিক !!

ধন্যবাদ

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

গুরুর শিষ্য বলেছেন: সহমত...ধন্যবাদ একটা চমৎকার মন্তব্যের জন্য...

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫২

আখেনাটেন বলেছেন: নিজেকে আবিস্কার করতে পারাটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় জ্ঞান অর্জন। আর এর জন্য জানতে হবে। আর জানতে হলে পড়তে হবে। সক্রেটিস যথার্থই বলেছেন,'নো দাইসেলফ মানে নিজেকে জানো'।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ঠিকই বলেছেন...

৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

আরজু পনি বলেছেন:

জানতে হলে পড়তে হবে।
পড়ার কোন বিকল্প নেই বলেই আমার মনে হয় ।
রোকেয়ার অবরোধবাসিনীরা এতো বছর পরে এখনও অনেক জায়গায় অন্যরুপে আছে ।

ভালো ভাবনা শেয়ার করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

গুরুর শিষ্য বলেছেন: আপনার ভাবনাটুকু মন্তব্যে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ...

৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

লেখোয়াড়. বলেছেন:
লেখার বিষয়টি ভাল লাগল। এরকম বিষয় নিয়ে বেশি বেশি লেখা দরকার।

বেগম রোকেয়া থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আজকের আরজুপনি বা সায়েদা সোহেলীরা কিন্তু ব্লগে বা ব্লগের বাইরে লিখতে পারছেন। এটা কিন্তু বিশাল ব্যাপার!!

বেগম রোকেয়ার কিছু লেখার জন্য জামাতবাদীরা উনাকে ইসলামবিরোধী ট্যাগ দেয়নাই সেটাই একটি দেখার বিষয়, সম্ভবত বেগম রোকেয়া ঘটনাক্রমে ইসলাম ধর্মে জন্মেছিলেন বলে রক্ষা। জামাতবাদীরা এক সময় কাজী নজরুল ইসলামকে হিন্দুদের দোসর কিংবা কাফের বানিয়েছিল, পরে দেখল যে এসব করলে তো আর মুসলিমদের ভিতর লেখক-সাহিত্যিক থাকেনা, তাই পরে চুপ হয়ে গেল। তবে তারা থেমে নেই, বঙ্কিম, রবীন্দ্র, শরৎ সাহিত্য থেকে খুঁজে খুঁজে ইসলামের কোথায় কি লিখেছেন তার একটি অপব্যাখ্যা দাঁড় করায়।

তবে ভাই, যাই বলেন না কেন, বাঙালি মুসলমানদের মানুষ হতে এখনো অনেক দেরী।
এরা এখনো ধর্মব্যবসায়ী সাইদীকে চাঁদে দেখতে পায়। চাপাতি চালায়।

আপনার লেখায় প্লাস।
ধন্যবাদ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

গুরুর শিষ্য বলেছেন: বেশি বেশি লেখার বিষয়টি মাথায় রাখলাম...আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য...

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

সুলতানা রহমান বলেছেন: ঘটনা যদিও হাসির তবু একটা গভীর দুঃখবোধ আছে। কোন জায়গায় নারী ছিল। এখন ও যে অনেক পরিবর্তন হয়েছে তা নয়।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

গুরুর শিষ্য বলেছেন: পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে...

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪২

প্রামানিক বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে সহমত।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই...

১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০

আমার বাংলা পোষ্ট বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন। তবে আরো বলতে পারতেন। ছোট লেখা হলে ভালো, মানুষকে পড়তে সময় ব্যয় করতে হয় না। যারা ইসলামের সমালোচনা করে তারা এটা দেখে না যে ইসলাম কি বলে। তারা ব্যক্তির কর্মকান্ড দেখে ইসলামকে হেয়ও করে কথা বার্তা বলে। আমাদের মাঝে এমনটা হয় সঠিক ধর্মীয়ও জ্ঞান না থাকার কারণে। যাদের নারী শিক্ষা নিয়ে সন্দেহ আছে তারা এই লেখাটি পড়ে দেখতে পারেন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

গুরুর শিষ্য বলেছেন: আরো বলার ইচ্ছে আছে...যদি আপনারা সহায়তা করেন...আর আপনার লিঙ্কটা শেয়ারের জন্যও ধন্যবাদ পড়ার বিষয়ে আমি বরাবরই ইতিবাচক...

১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

আমার বাংলা পোষ্ট বলেছেন: খেলোয়াড় ভাই, আপনি এখানে এক পক্ষে নিয়ে কথা বলেছেন। আপনার কথার ধরণ দেখে বুঝা যায় আপনি হিন্দু ধর্মের অনুসারী। আর আপনাদের কাজ হচ্ছে মুসলমানদের যে ভাবেই হোক হেয়ও করা। আপনি একজন ব্লগার হয়ে এখানেও মুসলমানদের হেয়ও করে কথা বলতে ভুল করেননি। আর যেটা বলেছেন, সেটাও রবীন্দ্রনাথের কথাটাকে নকল করে বলেছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, রেখেছো বাঙ্গালী করে মানুষ করোনি। কবিগুরুর ভাষায় আপনিও মানুষ হননি। আগে মানুষ হোন, তারপর ব্লগার হোন।

১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

আমার বাংলা পোষ্ট বলেছেন: দুঃখিত, নামটি লেখোয়াড় হবে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

গুরুর শিষ্য বলেছেন: আক্রমণাত্মক মন্তব্য এড়িয়ে চলুন ভাই...

১৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: এজন্য
দোষ ধর্মের না,
দোষটা অজ্ঞ
মানুষের সুন্দর একটা কথা বলেছেন

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ...

১৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

লেখোয়াড়. বলেছেন:
@ আমার বাংলা পোষ্ট ....................

দুঃখিত। আপনি যা বলেছেন তার উত্তর করতে হলে যে ভাষা আর প্রতিক্রিয়া দেখাতে হবে সেটা আমার দ্বারা সম্ভব নয়। ব্লগে গত ছয় বৎসর ব্যাপী আমার ইতিহাসটা একটু জেনে নিবেন।

আমি এখানে জামাতীদের বিপক্ষে কথা বলেছি, জামাতীদের বিপক্ষে কথা বললে যদি আমাকে অন্য যেকোন একটি পক্ষের হতে হয় তো আমার কোন আপত্তি নেই। আমি সেই পক্ষের যে আজীবন জামাতীদের বিপক্ষে। জামাতীদের বিপক্ষে কথা বললেই যে ইসলামের বিপক্ষে কথা বলা হয় না সেটা আপনাকে বোঝাবে কে? সম্ভবত আপনাকে সে শিক্ষা পাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়নি।

অবশ্য একজন প্রকৃত মুসলমান বা বাংলাদেশপ্রেমী সেটা কখনো মনে করে না যে, জামাতীদের, ধর্ম ব্যবসায়ীদের, চাপাতিবাজদের বিপক্ষে কথা বললেই ইসলামের বিপক্ষে কথা বলা হয়। আপনি তা মনে করতে পারেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।

আমার ধর্ম হিন্দু না মুসলিম তা আপনি এত সহজেই হিসাব করে ফেললেন? হা হা পৃথিবীতে কিছু লোক অন্ধ হয়ে জন্মায় আর কিছু লোক অন্ধ থাকার ভান করে। একসময় তাদের চোখ এবং মন দুটোই অন্ধ হয়ে যায়, তখন তারা সারা জীবনই অন্ধকার দেখে আর অন্ধকারে থেকে যায়। আপনি কোন দলের তা আমার জানা দরকার নেই।

আমি মুসলমানদের হেয় করে কথা বললাম কিভাবে??
এই পোস্টে লেখক বলেছেন ...........‘বাঙালি মুসলমানদের মন’। বাস্তবে বাঙালি মুসলমানদের জাতিসত্তার বিকাশ ঘটেছে অনেক ধীরে।। বলেছেন বাঙালি মুসলমানদের মন, বাঙালি মুসলমানদের জাতিসত্তা, তাই আমি বলেছি বাঙালি মুসলমানদের মানুষ হতে অনেক দেরী আছে। তাতে দোষের কি হলো?? তাহলে এই লেখকও তো এক পক্ষ নিয়ে কথা বলে মুসলমানদের হেয় করেছেন, নাকি??

লেখক যদি এখানে বলতেন বাঙালি হিন্দু বা বৌদ্ধ বা খৃষ্টান তাহলে আমিও সেইভাবে বাঙালি হিন্দু বা বৌদ্ধ বা খৃষ্টান বলতাম।

আমি জানি আপনাকে বোঝানোর ক্ষমতা আমার নেই তবুও এই কথগুলো বললাম কারণ অন্য কেউ যেন আপনার কথা শুনে আমাকে ভুল না বোঝেন।

লেখক আপনাকে বলেছেন..................আক্রমণাত্মক মন্তব্য এড়িয়ে চলুন ভাই..
............ হুটহাট আক্রমণ করা কখনোই ঠিক না।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩

গুরুর শিষ্য বলেছেন: বিশ্বাসে বস্তু মেলে তর্কে বহুদূর...জামাত বিরোধিতা আর ইসলাম বিরোধিতা এক নয়...আর সবাই যে সবার মন মতো লিখবে এটাও কাম্য নয়...তাই আসুন মনটা নিরপেক্ষ রাখি...যা গ্রহণীয় তা গ্রহণ করি আর যা বর্জনীয় তা এড়িয়ে চলি...

১৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দোষ ধর্মের না, দোষটা অজ্ঞ মানুষের...কোরআনে প্রথম যে কথা এসেছে তা হলো- ‘পড়ো তোমার প্রভূর নামে...’ মানুষকে একটা নিরপেক্ষ মন নিয়ে পড়তে হবে এরপর ভাবতে হবে...তারপর ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে হবে...আগে ভালো করে জানা তারপর মানার প্রশ্ন...জানার কোন আগ্রহ নেই অথচ কিছু একটা মানা হচ্ছে!!!

+++++++++++++++++

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৪

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ...

১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মেয়েরা যত কম জানবে, ততই কম নিজের মূল্য ও অধিকার সম্পর্কে জানবে। এটাই সুবিধা বলে সমাজ তাদেরকে অজ্ঞানতায় রাখে। নাহলে ইসলামে নারীকে যে মর্যাদা দিয়েছে তা নারী জানলে তাকে দমিয়ে রাখা যে অসম্ভব হবে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

গুরুর শিষ্য বলেছেন: আপনার অনুভূতি যথাযথ...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.