![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যায়ামের পর গোসল করলে শুধু যে প্রশান্তি মেলে তাই নয়, ঘামের কারণে ত্বকের ব্যাকটেরিয়া থেকে র্যাশ ও ব্রণ হওয়ার আশঙ্কাও কমে।
তাই গোসলটা জরুরি হলেও একটু ধৈর্য ধরতে হবে।
ব্যায়ামের পর শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক হওয়ার জন্য ২০ মিনিট অপেক্ষা করা দরকার।
ভারী ব্যায়ামের পর ব্যায়ামাগার থেকে বের হওয়ার আগেই শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক হওয়ার জন্য সাধারণ এবং হালকা কিছু ‘স্ট্রেচিং’ করা উচিত। এতে শরীর ক্রমেই বিশ্রামের পর্যায়ে আসবে, কমাবে হৃদস্পন্দন এবং শরীরের তাপমাত্রা।
এবার ২০ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে ঘাম হওয়া থেমে গেলে তারপর গোসলে যাওয়া উচিত।
ঘামে ভেজা শরীর নিয়ে অপেক্ষা করা হয়ত বিরক্তিকর মনে হতে পারে। সেক্ষেত্রে সময়টাকে কাজে লাগাতে পারেন পর্যাপ্ত তরল পানের মাধ্যমে। সেটা হতে পারে পানি কিংবা ফলের শরবত। সঙ্গে মোবাইলে কয়েকটি প্রিয় গানও শুনতে পারেন। তবে ভারী কিছু খাওয়া উচিত হবে
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আচ্ছা আপু, বাইরে থেকে ঘেমে ঘরে ফিরে সেক্ষত্রেও কী এমন ২০ মিনিট পরে ওয়াশরুমে ঢোকা কাম্য?
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: বাহ্ কি দারুন পোষ্ট.......
ব্লগে স্বাগতম ।
শুভ হোক আপনার পথ চলা ।
সুষ্ঠ স্বাভাবিক শরীর ঘঠনে গোসলের জুড়ি নেই ।
ঘুম খাওয়া আর গোসলই আমাদের মনে প্রশান্তি আনে ।