নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বড় হচ্ছি আর লেখালেখি করি মনের ইচ্ছামত, যা আমাকে পরিচয় করিয়ে দেয় আমার সত্ত্বাকে।

নাঈম মাহমূদ

ছাত্র

নাঈম মাহমূদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরিষ্টোক্রেটিক

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

১৩শ পর্ব:

আজ শুক্রবার ২৪শে এপ্রিল। সবার মনে ফূর্তি রিফাতকে ফিরে পাওয়ার ও দুই পরিবারের মিলন যেন পূর্ণতা দিল। সকল রাইডে উঠে সবাই ক্লান্ত তখন রাহাত লূনার ব্যাপারে কথা বলল রিফাতের সাথে। রিফাত আগপাছ ভেবে বলল, ও নিয়ে মাথা ঘামাস না ভাইয়া রয়েছি না। সব ঠিক করে দেব আমার ও তোদের একসাথেই হবে ইনশাআল্লাহ্‌। কথাবার্তার একপর্যায়ে সবার ক্ষিধাতে পেট চো চো করছে। তাই রিফাত সবাইকে নিয়ে খাবার খেলো ও উপভোগ করলো দিনটি। একটা চমক দিতেই তার নিজের লেখা কবিতা আবৃত্তি করে শুনায়, যা উপস্থিত সকলের চোখেরজল গড়িয়ে পড়লো মাটিতে। যা কিনা মন ছুঁইয়ে দিলো মা ও তার খালাকে। যা হোক ক্লান্তশ্রান্ত পরিবারকে নিয়ে বাসায় পৌছল রাত সাড়ে ৮টায়। সকলেই নিজেদের নামাজ শেষ করে ছোটখাটো আড্ডা বসলো যার মধ্যমণি রিফাত ও তাদের ছেলেবেলার গল্প। এই আড্ডায় পূর্ণতা দিলো গরম গরম দুধ পরিবেশন। আড্ডার শেষে আলোচনা হলো কে কোন ঘরে শুবে। রিফাত বলল, আমার দুই মা ও আমি একঘরে। তিন বোন একঘরে এবং তিন বাবা ছেলে একঘরে। কারণ আমার কিছু দরকারি জিনিষ রয়েছে যা ইনারা জানেন, তাছাড়া ডাক্তারের কিছু নিয়মকানুন রয়েছে। সকলে তা মেনে নিলো, আর যার যার ঘরে চলে গেল। রিফাত মনে মনে বলল, আজ কিছু না বলে কালকে দুজনকে বলবে। রিফাতের খাঁটটি বেশ বড়। এবারে ঘুমের সময় নিজের ছেলেবেলার কথা তার মাঝে একটি কথা রিফাতের কানে বিঁধল যেটি হল, রিফাতের খালাই হলো রিফাতের দুধমা। Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.