নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার পরিচয় হলো আমি মানুষ। পৃথিবী নামক গ্রহে এশিয়া মহাদেশে ১৯৭১ সালে জম্ম নেয়া বাংলাদেশে আমার জম্ম। ছোট কথার মাধ্যমে আমার পরিচয় দেয়া সম্ভব না তাই সংক্ষিপ্তভাবে আমার পরিচয় আমি মানুষ।

নাঈম ০০৯

মোঃ নাঈম হাসান

নাঈম ০০৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অর্থের জন্য কী মেধাবীরা হারিয়ে যাবে ??

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা বাংলাদেশের একটি বড় প্রতিযোগিতা। এখানে ১ টি করে সিটের জন্য ৫০-৭০ জন ছাত্র পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

এই ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উচ্চবিত্ত , নিম্নবিত্ত , মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরা। নিম্নবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের] সন্তানদের এখানে পড়ার ইচ্ছাটা একটু বেশিই থাকে । কারণ এখানে ভর্তি হতে পারলে নাম মাত্র খরচে পড়াশুনা করতে পারবে । তাদের পরিবারের তো আর উচ্চবিত্তদের মতো প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ার সামর্থ নাই ।

নিম্নবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী সন্তান গুলো তাদের মেধার জোরে এযাবৎকাল পড়ার সুযোগ পেয়ে আসছিল । এই সুযোগটা এখন বন্ধের পথে ধাবিত হচ্ছে । কতিপয় অসৎ মেধাহীন সন্তান , তার পরিবার এবং কর্মচারীর কারণে গরিব মেধাবী ছাত্র গুলো সুযোগ হারাচ্ছে ।

বাংলাদেশ এ প্রশ্ন ফাঁস হওয়া নতুন কিছু নয় । এতদিন এই প্রশ্ন হওয়া পাবলিক পরীক্ষাগুলোর মাঝে সীমাবদ্ধ ছিল । এতে মেধাবী গরিব ছাত্রগুলোর কোন ক্ষতি হয়নি কারণ তারা তাদের মেধার জোরে ভালো ফলাফল অর্জন করেছে । প্রশ্ন ফাঁস করে পরিক্ষা দেওয়া ছাত্রগুলো শুধু ভাল ফলাফল এর সার্টিফিকেট ই অর্জন করতে পেরেছে । এতে গরিব মেধাবী ছাত্র গুলোর ক্ষতি হয়নি কারণ ভালো ফলাফল এর পরিমাণ নির্দিষ্ট করা থাকেনা ।
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড এর প্রশ্ন ফাঁস
কিন্তু বর্তমান সময়ের পাবলিক ভার্সিটি গুলোর প্রশ্ন ফাস হওয়াটা অত্যন্ত বেদনাদায়ক । এর ফলে গরিব মেধাবী ছাত্র গুলো শিক্ষা থেকে হারিয়ে যাবে । পাবলিক ভার্সিটিগুলোতে সিট নির্দিষ্ট করা থাকে । নির্দিষ্ট সংখ্যার বাইরে ছাত্র নেওয়া হয়না । অর্থের বিনিময়ে মেধাহীন ছাত্রগুলো স্থান দখল করে ফেললে গরিব মেধাবী ছাত্রগুলো হারিয়েই যাবে।

নিম্নবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান গুলোর সেই সামর্থ নেই যে তারা অর্থ দিয়ে পাবলিক ভার্সিটি গুলোতে ভর্তি হবে । তাদের সামর্থ নেই বলেই তারা পাবলিক ভার্সিটিতে পড়ার স্বপ্ন দেখে । এই স্বপ্ন গুলো এখন তাদের কাছে কী এখন থেকে স্বপ্ন হয়েই থাকবে ।

শিক্ষাব্যবস্থার উত্তরোত্তর উন্নতির ফলে হুয়ত একদিন অর্থের অভাবে গরিব মেধাবী ছাত্র গুলো হারিয়ে যাবে । :||

জয় শিক্ষাব্যবস্থার জয়।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সাল থেকে সবার ক্সজন্য ফ্রি পড়ালেখার ব্যবস্হা করলে, আজকে এই অবস্হা হতো না।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

নাঈম ০০৯ বলেছেন: আপনার সাথে একমত।

২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০০

শামচুল হক বলেছেন: দিন দিন বিষয়টি জটিলের দিকে যাচ্ছে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৩

নাঈম ০০৯ বলেছেন: অর্থই যে সব তা বাস্তবায়িত হচ্ছে । অর্থের কাছে মেধা মূল্যহীন।

৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমাদের একজন ডিকটেটর দরকার। যে সব মত উপেক্ষা করে দেশে এক হাজার বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করে ফ্রি পড়াশুনার ব্যবস্থা করবে। নিম্ন/প্রাথমিক+মাধ্যমিক শিক্ষা তো অবশ্যই বাধ্যতামুলক করবে। আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে কেরানিবিদ্যার বদলে যুগের দরকারি শিক্ষাক্রম+ প্রাকটিক্যাল শিক্ষা + প্রায়োগিক শিক্ষাকে সবচেয়ে প্রাধান্য দেয়া হবে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৬

নাঈম ০০৯ বলেছেন: সহমত 8-|
কিন্তু এই ডিক্টেটর পাওয়াটাই তো কল্পনাতীত। আর যদি পাওয়া যায় তাকে হয়ত আর অগ্রসর হতে দেওয়া হবেনা । অগ্রসর হলে দেশের অসৎ মানুষগুলোর পাকেট এ টাকা ডুকা বন্ধ হয়ে যাবে না।

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

শিখণ্ডী বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই সরকারের ব্যর্থতার সাথে সাথে বলব আমাদের পশ্চাদেশে উত্তমরূপে ডাণ্ডার মালিশের প্রয়োজনও আছে। যেটুকু সরকার করে তার কতটুকু আমরা কাজে লাগাই? আমার গ্রামে দুটো প্রাথমিক, দুটো উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল আছে। সেখানে বিনে পয়সায় শিশুদের না পাঠিয়ে এর-ওর কাছে সাহায্য তুলে গরীবেরা তার সন্তানকে মাদ্রাসায় পাঠায়, এর ব্যখ্যা কী? যাদের টাকা আছে তারা বিনে পয়সার স্কুলে পাঠায়।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৮

নাঈম ০০৯ বলেছেন: আপনার এখানে মাদরাসার প্রসঙ্গটি তুলে আনা নিতান্তই বাম্পন্থিতার পরিচয় দেয়। একজনের ধর্ম বিশ্বাস থেকে তার সন্তানকে মাদ্রাসায় পাঠাতেই পারে । যেহেতু সে গরিব আর মাদ্রাসায় পড়াশুনা ফ্রী করানো হয়না তাই সাহায্য তুলতেই পারে। তার ইচ্ছা হয়নি তাই মাদ্রাসায় পড়াবেনা।

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০০

আবদুল মমিন বলেছেন:

আমাদের নেতারা আমাদের ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই করে , গুষ্টি কিলাই তোদের এই আধিকারের আন্দোলনের আমাদের দেশের সকল সন্তানের শিক্ষার অধিকার বাস্তবায়ন কর আগে ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২২

নাঈম ০০৯ বলেছেন: মূর্খ , অযোগ্য , লোভি ব্যক্তিদের আমরা যতদিন নির্বাচিত করব ততদিন দেশের এই অবস্থাই থাকবে।
অবশ্য এখন নেতা নির্বাচন করার ক্ষমতা জনগণের নেই বললেই চলে।

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


@শিখণ্ডী,

এখনো বাংলাদেশের ৬০% মাতাপিতা আছেন, যারা কোনদিন স্কুলে যায়নি; সেখানে তাদের বাচ্ছাদের দায়িত্ব সরকারকে নেয়ার দরকার ছিলো; ২/৩ স্কুল মিলে একজন এডভাইজার দিলে, এরা বাচ্ছাদের স্কুলে নিয়ে আসতে পারবে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

নাঈম ০০৯ বলেছেন: সহমত :|

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিছু মেধাবী হারিয়ে যাবে এই ধনীদের আগ্রাসনে। আবার কিছু টিকে যাবে। সবার জন্য সমান সুযোগ করা যাচ্ছে না দীর্ঘকালীন অথর্ব প্রশাসনের কারণে। যেদিন বাংলাদেশে সুশাসন হবে সেদিন সবাই সমান সুযোগ পাবে...

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

নাঈম ০০৯ বলেছেন: সুশাসন এর জন্য সুশাসক প্রয়োজন । শাসক নির্বাচিত করার ক্ষমতাটাই তো জনগণের থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সুশাসন এর দেখা কী কখনো বাংলার জনগণ পাবে?

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫১

কালীদাস বলেছেন: কিছু বিশেষ রংএর লোকজন আমার কমেন্টে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠবে তবে লীগের আমলগুলোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস এবং পরীক্ষায় ব্যাপক হারে দুই নাম্বারি। একটা সময় পরীক্ষার হলের বাইরে মাইকিং করার গল্প এখনও শুনা যায় মুরুব্বীদের কাছে। গ্যান্জামটা আরেকটু বাড়াই:

আমি যতদূর জানি উচ্চশিক্ষা মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না, কোন দেশেই। এইযে পাবলিক ইউনিগুলো এত ভুর্তুকি দিয়ে চালানো হচ্ছে, এত এত হাজার গ্রাজুয়েট তো এতদিনে বাংলাদেশকে অনেক কিছুই করে ফেলতে পারত। হয়নি কেন? কারণ বেশিরভাগ সময়েই এই উচ্চশিক্ষা ছিল সামাজিক চাহিদা, অনেক সময় এই জিনিষ বাস্তবসম্মত কিনা সেটাও প্রশ্নসাপেক্ষ। প্রাইভেট ইউনিগুলোতে খরচ সবসময়ই বেশি পাবলিকের চেয়ে, তাই বলে এত বেশি না বাংলাদেশের মত। এই টাকার রামসাগর আসলে কাদের পেছনে ঢালা হচ্ছে? যাদের পেছনে ঢালা হচ্ছে, আউটকামটা কি? দেশের সবচেয়ে পুরান ইউনির গত সাতাশ বছরের শ্রেষ্ঠ অবদান বলতে এখনও দুইবার আর্মি পেটানোকে মেনশন করা হয় (একটার সময় আমি নিজেও ছিলাম)। এই জন্য ইউনিভার্সিটি? আসল কাজ, পড়াশোনা/গবেষণা সেখানে খবর কই?

এমডিজিতে আফ্রিকান দেশগুলো মহামুসিবতে পড়েছে এই সার্বজনীন শিক্ষা চালু করে। একটা দেশে শতভাগ উচ্চশিক্ষিত পয়দা করার আগে ভাবা উচিত এই শতভাগ উচ্চশিক্ষিতের জন্য উপযুক্ত জব আছে কিনা। যেটা কোনভাবেই বাংলাদেশের কেস না। আজকে শতভাগ জনতা গ্রাজুয়েট হওয়ার পর সবাই চাইবে ইন্জিনিয়ার ডাক্তার বা ম্যানেজমেন্টে যেতে। তাহলে ফিল্ডে কাজ করবে কে? এই জিনিষটা লোকজন ভাবছে না। দুনিয়ার সবচেয়ে উন্নত দেশটাতেও সবাই সামাজিক চাহিদার জন্য এরকম উচ্চশিক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়ে না যেভাবে বাংলাদেশে হচ্ছে এসএসসি/এইচএসসিতে পাশের হার মাত্রাতিরিক্ত বাড়ানোর পর থেকে। এই পাসের কোয়ালিটি নিয়েও প্রায়ই ইন্টারেস্টিং সব ইনফো মিডিয়ায় ফ্লাশ হয়।


এই ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উচ্চবিত্ত , নিম্নবিত্ত , মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরা। নিম্নবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের] সন্তানদের এখানে পড়ার ইচ্ছাটা একটু বেশিই থাকে । কারণ এখানে ভর্তি হতে পারলে নাম মাত্র খরচে পড়াশুনা করতে পারবে । তাদের পরিবারের তো আর উচ্চবিত্তদের মতো প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ার সামর্থ নাই ।

একমত না। প্রাইভেট ইউনির সাথে ডিটাচড হয়ে গেছি বেশ কয়েক বছর হয়, কিন্তু স্পষ্ট মনে আছে যে পাসের হার এবনর্মালি বাড়ানোর পর থেকে প্রাইভেটে গরীব মেধাবীদের সংখ্যাও অনেক বেড়েছে। এখন আর নব্বইয়ের দশক না যে খালি টাকার কুমীরের বাচ্চারা পড়ে ঐখানে, আর ব্যাপক টিউশন থাকলেও ইভেন বিনা পয়সায় পড়ার অপশনও রাখে অনেক ইউনি: ভাল রেজাল্টের সাপেক্ষে। এই বিপুল সংখ্যক গ্রাজুয়েট কোন জায়গায় কি করে খাবে সেটা ভাবা উচিত ছিল এই শিক্ষাষ্ফীতি সৃষ্টি করার আগে।


এই ট্রেন্ড চলতে থাকলে পঞ্চাশ বছর পরে ফ্যাক্টরিগুলোতে কাজ করার জন্য একটা লোকও পাওয়া যাবেনা দেশে। সব রোহিঙ্গাকে নিয়োগ দিয়েও কোন প্রডাকশনে যেতে পারবেনা কেউ। বাংলাদেশ হবে শতভাগ শিক্ষিত বেকারের প্রথম দেশ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

নাঈম ০০৯ বলেছেন: াংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে গবেষণা বলতে কিছু নেই। গবেষণার জন্য দেওয়া সামান্য বাজেটটাও কুমিরদের পেটে যাচ্ছে ।

উচ্চশিক্ষাটা এক ধরনের সামাজিক চাহিদাতেই পরিণত হয়েছে । এত এত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করে কর্মস্থান তৈরী করা প্রয়োজন

কোন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়েই সম্পূর্ণ বিনে পয়সায় পড়ার সুযোগ নেই।

বাংলাদেশ হবে শতভাগ শিক্ষিত বেকারের প্রথম দেশ।

শিক্ষিত বেকার না অর্থহীন শক্ষিত বেকারের দেশ হবে। এখন শিক্ষার পাশাপাশি চাকুরির জন্য কুমির দের পেট ঠান্ডার জন্য অর্থও দিতে হয়।

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কালিদাসের মন্তব্য দেখে আবার না এসে পারলাম না। আমার (মধ্যপ্রাচ্যের এক তুর্কি কোম্পানী) এখানে এক তুর্কী ফোরম্যান (যে আবার আমার মতই হোমসিক) কথায় কথায় বলছিল, সে দেশে ফেরত চলে যাবে তার একটা বাড়ি হলে! আমি বললাম ওখানে গিয়ে কী করবে? সে বললো, প্লাম্বিং-এর কাজ করবে - এটা দিয়ে তার চলে যাবে। সে তুর্কীল উচ্চ শিক্ষিত নয়। কিন্তু এখানে তুর্কী ফোরম্যান মানে অনেক বড় কিছু। এখন চিন্তা করুন, বাংলাদেশের কেউ (হয়তো বা আমিই) যদি ফোরম্যান হয় তখন কী সে আর দেশে গিয়ে প্লাম্বার-এর কাজ করবে? কারণ, বাংলাদেশে এখন ডিগ্রী পাসের অভাব নেই। ডিগ্রী/মাস্টার্সের কেউ প্লাম্বার-এর কাজ করবে? হঠাৎ করে উচ্চশিক্ষা উচ্চশিক্ষা করে আমরা বিশাল সংখ্যক অকর্মক্ষম বেকার তৈরি করছি। আমি নিজে দেশে গিয়ে ড্রাইভিং-কে পেশা হিসেবে নিব ভাবছি কিন্তু দেশের সামাজিক প্রেক্ষাপট আমাকে বাধা দিচ্ছে। এগুলো থাকতো না যদি সরকারগুলো আরেকটু প্ল্যান করে উচ্চশিক্ষা কঠিন করতো...

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

নাঈম ০০৯ বলেছেন: ামাজিক দৃষ্টিঙ্‌গির পরিবর্তন টা খুব বেশিই প্রয়োজন

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮

বাসার স্যার বলেছেন: শিক্ষাব্যাবস্থা ধ্বংস হতে আর কী বাকী রইল?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.