![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব সাধারন মানুষ ভুল সময়ের, ভুল মানুষ
১.
তখনও বুঝিনি আকাশে অতটা উজ্জলতা ছিল। হঠাত করেই ইলেকট্রিসিটি চলে গেল। মুমু বল্ল সে ছাদে যাবে। বন্ধ ঘরে তার ভাল লাগছেনা। দম বন্ধ হয়ে আসছে। বাধ্য হয়ে তাই বেরিয়ে আসি। মোমের আলোয় যতটা দেখা যায় ততটা দেখে সিড়ি বাইতে থাকি। একহাতে মোম অন্য হাতে ধরে রাখি মুমুকে।
সিড়িটা বেশ খাড়া। অন্যবাড়ির দেড় সিড়ি সমান এর একেকটা সিড়ি! মুমুকে বলি, কষ্ট হচ্ছে উঠতে। ম্লান হাসি হেসে বলে, তুমি জিজ্ঞেস করতেই উধাও হয়ে গেল! আমি দাঁড়িয়ে যাই। ওর চোখে চোখ রাখার চেস্টা করি। মোমের আলোয় কেমন এক মায়ার খেলা দেখতে পাই। বিষন্নতার মাঝে খেলা করে যেন অন্যরকম এক আলোর ছটা।
সিড়ি ঘরের দরজাটা খুলতেই আমি চমকে উঠি। বিস্ময়ে উল্লাস করে উঠে মুমু। কতদিন পর মুমু এমন বিস্মিত হয়! আশ্চর্য রুপালী আলোর কেমন এক ঘোর লাগা সময়ে আমরা প্রবেশ করি। মুমু মাদক জড়ানো কন্ঠে বলে, আজ কী পূর্ণিমা! আমি বলতে পারিনা। কতদিন হল পূর্ণিমার খোজ নিতে পারিনা।
ছাদে ছড়িয়ে আছে ছোটবড় বেশকটা ফুলের টব। বাগান বাগান একটা ভাব আনার চেস্টা করা হয়েছে। তিনতলার মিতা ভাবীর কাজ। সিমেন্ট দিয়ে দুটি বেঞ্চও বানানো হয়েছে। তারই একটাতে বসি। আসলে আমি বসি। মুমু দাড়িয়ে থাকে বেশ কিছুন। চাদের দিকে অপলক তাকিয়ে থাকে। কয়েক মিনিট পর, কোমরের পেছনে একটা হাত আর আরেক হাতে তলপেটটা হালকা তুলে ধরে এক অনুপম ভঙ্গিতে মুমু বসার চেস্টা করে। আমি হাত বাড়িয়ে ওকে একটু ধরতে চেস্টা করি। মুমু মানা করে, বলে দেখিনা বসতে পারি কিনা... বলতে বলতে বসেও পড়ে। তারপর হেসে বলে, দেখলে, বসে পড়লাম!
বেশিক্ষন আর বসা হয়না।প্রথমে মাথাটা আমার কাধে হেলিয়ে দেয়... তারপর পুরোটা শরির। একসময় বলে পা’টা একটু তুলে দাওতো...। আমার কোলে মাথা রেখে আধশোয়া হয়ে পড়ে থাকে। কস্ট হচ্ছে কিনা জিজ্ঞেস করলে বলে, নাহ... অনেকদিন ধরে এমন ভাল লাগেনা... কেমন চাদ উঠেছে দেখ আকাশে।
পূর্ণিমা নিয়ে আমার অত রোমান্টিকতা ছিলনা কোনকালেই। মুমু আমাকে কোন ফাঁকে চাঁদকে ভালবাসা শেখালো জানিনা। আমিও এখন মুগ্ধতা নিয়ে চাঁদ দেখতে পারি সারাটা রাত!
কেমন এক কস্টের শব্দ উঠে মুমুর গলা থেকে। আমার সকল ভূবন কেঁপে উঠে। কি হয়েছে জিজ্ঞেস করতেই আমার হাতটা ধরে নিয়ে তার পেটে হালকা ভাবে রেখে দেয়! সেখানে তখন উথাল পাথাল ঢেউ উঠেছে। বলি, কস্ট হচ্ছে তোমার? মুমু বলে, হ্যা, আবার না। আমি ধ্বন্দে পড়ে বলি, কি বল।
তখনও চলছে উথাল পাতাল ঢেউ। আমি বলি কি দিয়ে এমন ঢেউ তুলে? হাত? না বলে মুমু... এটা হল পা। আঁতকে উঠি! পা! তাহলেতো খুব শক্তি নিয়ে নাড়াচ্ছে। আমাকে আশ্বস্ত করে বলে, নাহ। বরং না নড়লেই কষ্ট। মনে ভয় হয়, কী হল সোনাটার? ওর কি কোন সমস্যা? নড়াচড়া করা মানে ও সুস্থ আছে! আমি কোন কথা বলিনা, অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি।
মুমু জিঙ্গেস করে, আজ কত তারিখ। জানুয়ারির বিশ। আঙ্গুলে গুনতে গুনতে বলে, তাহলেত আর দশ দিন। আমি কেঁপে উঠি। ওর হাতটা শক্ত করে ধরি। মুমু বলে, কি হল। তুমি এমন করছ কেন? কই আমাকে একটু সাহস দেবে! না উল্টো নিজেই ঘাবড়ে যাচ্ছ। আমি হাতটা আরও শক্ত করে ধরি। বলি, না ঠিক আছে।
২.
উনত্রিশ তারিখ বিকেলে হাসপাতালে যেতে হয়। মুমুর শরিরটা তেমন ভালনা। ডাক্তার আগেই বলেছেন অপারেশন লাগবে। তাছাড়া আরও সমস্যা হতে পারে। তাই আগে থেকেই হাসপাতালে থাকতে হবে। আগের রাত পর্যন্ত আমরা একসাথে ছিলাম। বিচ্ছিন্নতা। কেমন খালি খালি লাগে সব কিছু। লেবার ওয়ার্ডে পুরুষদের যেতে দেয়না। আমার তবু যেতে ইচ্ছে হয়। আমি করিডোরে পায়চারি করি। মা আমাকে বলেন, তুই বাড়িতে চলে যা। অন্যবেলাতে আসিস। আমি হ্যা না কিছুই বলিনা। মাথা নেড়ে আবার পায়চারি করতে থাকি।
৩.
সন্ধা তখনও নামেনি। অথবা রাত হয় হয়। সাদা সাদা চোখ নিয়ে আমার দিকে তাকায় মুমু। আমি কোন চোখে তাকাই তার কোন বর্ণনা নিজের কাছে নেই। একবার ছুতে মন চায় মুমুর কোমল গাল। ওর কাঁধে হাত রেখে বলতে ইচ্ছে করে, এইতো আমি আছি। বলা হয়না। চেনা অচেনা কতজন তাকে ঘিরে ধরেন। আমি আর এগুতে পারিনা। চোখে শুধু চোখ রাখা হয় মুহুর্তের জন্য। দরজা পেরিয়ে নিঃশব্দের ওপাশে চলে যায় মুমু। মিনিট পাঁচেক পর সেই দরজায় জ্বলে ওঠে লাল রঙের বাতি... আমি দাড়িয়ে থাকি... আমি হাটতে থাকি...
------------------------------------------------------
ছবি : মাশীদের ব্লগ থেক মেরে দেয়া। এত ভালোবাসায় আর কোন হাতের যুগলকে জড়াজড়ি করে থাকতে দেখিনি কখনও।
২| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:০২
ফ্রুলিংক্স বলেছেন: কঠিন হইছে। পরে যেন নায়িকাকে মেরে না ফেলা হয়। অবশ্য সব লেখকেই সেই চেষ্টা করে।
আমার আবার খুব শুনতে ইচ্ছে করে-"তারপর উনারা সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিলেন" ডায়লগটা।
৩| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:০৫
আরিফ জেবতিক বলেছেন: মাশীদের ব্লগ থেকে মেরে দেয়া ছবিটা আসে নি।
৪| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:০৮
চানাচুর বলেছেন: নজমুল ভাই, well done
আরিফ ভাই, সমস্যাটা আপনারই। আমারতো ঠিকই লাগলো।
৫| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:১৪
ফাহা বলেছেন: সুন্দর!!
৬| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:১৯
তারেক রহিম বলেছেন: মুমুর জন্য প্রার্থনা।
৭| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:১৯
ফাহা বলেছেন: মন্তব্যগুলো পড়ার আগে আমার একবারের জন্য হলেও মনে হয়নি, এটা একটা গল্প। আমার মনে হয়েছে এত আবেগ কখনই বানোয়াট নয়, হতে পারে না। এ বাস্তব, এ জীবিত ! আমি মন্ত্রমুগ্ধের মতন পড়ে গেছি । দয়া করে কেউ বলবেন না এটি একটি গল্প বা গল্পের অংশ ছিল !
৮| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:২২
চানাচুর বলেছেন: বুঝা গেল, ফাহা ভাই/ আপা খুবই ইমোশনাল
৯| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:২৩
নজমুল আলবাব বলেছেন: আরিফ ভাই, গল্পটায় একটু অন্যভাবে কথা বলতে চেয়েছি। ভাষা বদলানোর চেস্টা কিছুটা। বার বার পড়ছি। বদলানোর চেস্টা করছি। দেখি কি করা যায়... আর ছবি দেয়াতো পুলসিরাত পাড়ি দেওনের মত কঠিন কইরা ফালাইছে দেখি।
ফ্রু, যা আপনার ভাবতে ভালো লাগবে তাই ভাবুন। সবার ভাবনা যাতে নিজের মত করে চলতে পারে তাই বেশি বলিনি আমি। ... রেখে দিয়েছি।
চানাচুর এবং ফাহা : ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা।
১০| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:২৭
নজমুল আলবাব বলেছেন: ফাহা : গল্পগুলো কোননা কোনভাবে জীবনেরই অংশ। হতাশ হবেননা। আপনার মন্তব্যটা আমার পরম পাওয়া।
তারেক রহিমের প্রার্থনা সৃস্টিকর্তা নিশ্চয় ফেলবেননা।
১১| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:৪১
ফাহা বলেছেন: নজমুল আলবাব: পরের পর্ব কখন পাচ্ছি? তর আর সয় না রে ভাই!
চানাচুর: ছি ছি আমার এত ইমোশন দেখানো ঠিক হ্য়নি। নিজের লিংগ নিয়ে কনফিউশনে পড়ে যাচ্ছে লোকজন!
১২| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:৪৮
নজমুল আলবাব বলেছেন: ফাহা : এই মুহুর্তে আর পর্ব বাড়ার চান্স নাই। আমি আসলে ভাবনার প্রান্তরটা খোলা রাখতে চাইলাম।
'শেষ হইয়াও হইলনা শেষ টাইপের কিছু একটা...'
১৩| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:৫২
দেবরা বলেছেন: the writing was so beautiful that i had to comment on it, supparb this cannot be a story only
১৪| ০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:৫৫
আরিফ জেবতিক বলেছেন: এই বার মরছ নজমুল।দীর্ঘঘুম ফেলে দেবরাও দেখি কমেন্ট মেরেছেন।
ইউনূসের মতো তোমারও আর পিছিয়ে আসার উপায় নেই ।
১৫| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৩:০১
নজমুল আলবাব বলেছেন: আরিফ ভাই: বিব্রতকর অবস্থায় আছি। দেবরা দেখি ইংরেজী কমেন্টাইছেন। আমি আবার ইংরেজী কমেন্ট মুইছা দেই। ব্লগের এই অবস্থায় অনেকেই বাধ্য হয়ে ইংরেজী লিখছেন!
দেবরা আপনাকে ধন্যবাদ।
১৬| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৩:০৭
আরিফ জেবতিক বলেছেন: নাহ,আবার খুব মন দিয়ে পড়লাম।এখন মনে হচ্ছে, ছাদে উঠার আগের অংশটুকুতে ছোট বাক্য দেয়া ঠিকই আছে।
কারন মূল কাহিনী এসেছে ছাদে উঠার পর।তাই আগের অংশটুকু বোধহয় আটকে রাখার দরকার নেইশুধু জানিয়ে রাখার জন্যই তৈরী।
ফিনিশিংটা খুব ভালো হয়েছে।
১৭| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৩:১০
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: অসম্ভব ভাল লেগেছে... কি জীবন্ত!
১৮| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৩:১৯
নজমুল আলবাব বলেছেন: ধন্যবাদ সন্ধ্যাবাতি।
আরিফ ভাই ধন্যবাদ পুনর্বার। আমার ভাবনাটা এত বিন্যস্ত ছিলনা। তবে তোমার কথা ঠিক আছে। এমনি কিছু একটা চেয়েছি।
১৯| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৩:৫১
ঝড়ো হাওয়া বলেছেন: ভালো লেখা।
গল্প হ্ওয়াতে ভালো হয়েছে ... তা না হলে কষ্টের পরিসীমা থাকতো না।
২০| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৪:০৭
রাগ ইমন বলেছেন: আপনি বিশ্বাস করবেন ? প্রতিটা শব্দ চোখের সামনে ছবি হয়ে উঠলো । আমি মুমুকে দেখলাম , দেখলাম প্রথম বার বাবা হওয়ার তীব্র আকুলতা , প্রেম আর উৎকন্ঠা নিয়ে অস্থির "শিশির ভেজা ঘাসের মত ভয়াবহ কঠোর " একজন পুরুষকে । সুপার্ব!
বাবাদের লেবারের সময় যে কাছে থাকতে দেয় না , সেটার পিছনে অনেক কারন আছে ঠিক । অশিক্ষিত বা না বুঝ বাবারা আবার বহুত অপকর্ম করে ফেলে।কিন্তু , তার পরও আমি বলবো ।ওটির ম্যানেজমেন্ট ভালো করে আর আগে থেকে একটু ট্রেনিং দিয়ে - যেভাবেই হোক - বাবাকে কাছে থাকতে দেয়া দরকার । মায়ের জন্য এর চেয়ে দরকারী আর জরুরী কিছু হতে পারে না। বড় আপুর বাচচা হওয়ার সময় আরও বেশি করে টের পেয়েছি ।
গপ্পো কোথায় এনে শেষ করলেন? ধুরো , আমার বুক কাঁপছে রে ভাই । আর কতক্ষন?
২১| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৪:০৯
রাগ ইমন বলেছেন: হাতের ছবি "কনফু আর প্রজাপতির " না?
আসলেই , দারুন ভালোবাসার ছবি ।
২২| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৪:১৫
আনোয়ার সাদাত শিমুল বলেছেন: লেখনী চমতকার, বরাবরের মতো।
আচ্ছা, এটা কী ক্রমশ: প্রকাশ্য?
মনে হয় শেষ হয়ে গেলো, তবুও ৩য় সেকশনে একটা তাড়াহুড়ার ছাপ আছে। আবার একটু ফিনিশিং দিবেন নাকি!
২৩| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৪:২০
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: এই জনমে এমন মায়ার ছবি- অসাধারণ!! অসাধারণ!!!
২৪| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৪:২৩
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: এই ছবিটা হাতের ছবি না। জীবনের এক কঠিন মমতার ছবি। তবে হাতের ছবিটাও মায়াবী।
২৫| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৪:৪২
সুমি বলেছেন: ছবি টা দারুন
২৬| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৪:৫০
কালপুরুষ বলেছেন: লেখাটা দারুন অনুভূতি জড়ানো লেখা। ভাল লেগেছে। তবে প্রথমে এই ছবিটা দেখে ভেবেছিলাম আমি কী মাশীদের ব্লগে ঢুকলাম? পরে দেখি না ঠিকই আছে।
২৭| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৪:৫৪
কালপুরুষ বলেছেন: হরিপদ কেরাণী,
আপনি কোথায় উধাও হয়ে যান মাঝে মাঝে? মাঝে মাঝে মনে শঙ্কা জাগে, ঘুষ নেয়ার অপরাধে আপনি কী ধরা খাইলেন কী না? আপনার উপস্থিতিতে সেই শঙ্কা মন থেকে তিরোহিত হয়।
২৮| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:০২
বকলম বলেছেন: প্রাপ্তি আর হারনোর উৎকণ্ঠায় একজন মানুষের অনুভূতি ভাল লেগেছে।
২৯| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:০৪
বকলম বলেছেন: হারনোর = হারানোর
৩০| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:০৮
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: কালুদা,
কেরানীগিরি করতে করতে জান শেষ। ঘুষ কেলেঙ্কারী আমার কাজ না। দুণীতির অপরাধে জেলে থাকলেও আফসোস হবে না। অন্তত কেরানীগিরি করার হাত থেকে রক্ষা পেতাম!!
৩১| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:১৭
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব বলেছেন: সব্বাই খালি দুই হাতের ছবি দিতাছে... (মন খারাপ)
আমার একটা হাত দরকার
৩২| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:২৩
অনন্তমৈথুন বলেছেন: আলবাব ভাই, গল্পটা পড়ার পর কিছুক্ষণ শুধু আমার চোখের সামনে ছবির মতো ভেসে থাকলো...কি ভেসে থাকলো..!!?
৩৩| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:২৯
সৃজন বলেছেন: দারুন .... আলবাব ভাই .... দারুন
৩৪| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:৩১
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব বলেছেন: নায়িকা যদি মরে বুইঝেন... খবর আছে কিন্তু ... (কার???)
৩৫| ০৮ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:৫১
হাসান মোরশেদ বলেছেন: এইসব মুগ্ধতা ।
৩৬| ০৮ ই মে, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
মাশা বলেছেন: হালায়
মনে করসি পুরা কেরাণী হইয়া গেসো। এখন দেখি ভেতরের মানুষটা মরে নাই। লাগে রাহো।।
৩৭| ০৮ ই মে, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
পথিক!!!!!!! বলেছেন: সুন্দর লেখছেন....সুন্দর..
তয় ছেল হলো না মেয়ে
৩৮| ০৮ ই মে, ২০০৭ রাত ১০:৪৪
ত্রিভুজ বলেছেন: ৫ ....
৩৯| ০৮ ই মে, ২০০৭ রাত ১১:২১
মাহবুব সুমন বলেছেন: মাথা ঘুরছে
৪০| ০৯ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:৫৬
তাহসিন সাঈদা মুন বলেছেন: অসাধারন.. ৫
সত্যিই অনেক দারুন।
পথিক ভাইয়ার প্রশ্নটা আমারও...
ছেলে হলো না মেয়ে?
৪১| ০৯ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৩:১৮
নজমুল আলবাব বলেছেন: মাশা ভাই বল্ল এখনও ভেতরের মানুষটা মরেনি আমার!!! তবে বাইরেরটাতো মরেই গেছে! তাই এত এত বন্ধু গল্পটা পড়ে মুল্যবান মন্তব্য করে গেলেন আর আমি কিনা নিরুত্তর!!! যন্ত্র হতে মনে হয় আর বেশি দেরি নাই...
ঝড়ো, ইমন, কালপুরুষদা, শিমুল, হরিপদ,বকলম,সুমি, প্রত্যু, ত্রিভুজ, পথিক, মা. সুমন ভাই এবং মুন প্রত্যেকের জন্য আমার শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতা। এমন পাঠক পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার...
৪২| ০৯ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৩:২৩
নজমুল আলবাব বলেছেন: দুঃখিত, হাসান, সৃজন এবং মৈথুনের কথা বলা হয়নি। আর ছেলে মেয়ে বিষয়টা খোলাসা করার কি দরকার? সন্তানের জন্য জননী এবং জনক... এই পর্যন্তই থাকতে চেয়েছি।
৪৩| ০৯ ই মে, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮
শাহেনশাহ বলেছেন: ভামা, আমার চোখেও কিছু একটা ভেসেছিলো আরকী!
৪৪| ০৯ ই মে, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫
নজমুল আলবাব বলেছেন: তাই নাকী... থেঙ্কু
৪৫| ১০ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৩:৪৬
জানালা বলেছেন: আপনি ধাচের বাইরে এসে লিখছেন।
ভালো লাগছে।
৪৬| ১১ ই মে, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
বিন্দু আমি বলেছেন: মুগ্ধ।
পাঠকের একটাই সমস্যা...
প্রকাশ করি কেমনে?
ভালোলাগাটাকে প্রকাশ যদি করতেই পারতাম....
তাহলে তো লিখতামই.. পাঠক হতাম কি?
৪৭| ১৬ ই মে, ২০০৭ বিকাল ৫:২২
নজমুল আলবাব বলেছেন: জানালা এবং বিন্দু: বেশ কয়েকদিন পর ব্লগে আসলাম। তাই উত্তর দেয়া হয়নি।
দুজনকেই ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
বিন্দু, যে এত চমতকার কমেন্টাইতে পারে সে লিখতে পারেনা সেইটা একিন করা বেশ কঠিন।
৪৮| ১৯ শে মে, ২০০৭ বিকাল ৪:২৪
হাসান মোরশেদ বলেছেন: কিতা খবর?
বিয়া করানিত বিজি?
৪৯| ১৯ শে মে, ২০০৭ বিকাল ৪:৩০
নজমুল আলবাব বলেছেন: হু... মামু বালানি? কত বিয়াযে দেখরাম মামু!
৫০| ২০ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:২৩
আনোয়ার সাদাত শিমুল বলেছেন: কমেন্টে হাফ সেঞ্চুরি করে দিলাম। কই গেলেন? ব্যস্ত খুব?
৫১| ২১ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:০২
নজমুল আলবাব বলেছেন: ধন্যবাদ শিমুল। খুব ব্যস্তরে ভাই। জেবনটা লাইফ হয়া গেলরে ভাই!!!
৫২| ২১ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:০৫
মানবী বলেছেন: ভালো লেখার জন্য ধন্যবাদ নাজমুল আলবাব.
৫৩| ২১ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:০৭
আনোয়ার সাদাত শিমুল বলেছেন: আজকে মাসের ২১ তারিখ।
এই মাসে পোস্ট দিলেন মাত্র ১টা?
কিছু মেডিসিন জাতীয় অসুদ খান, লাইফটা আবার জীবন হয়ে যাবে।
(নতুন পোস্ট দেন, কুইক। জনদাবী)
৫৪| ২১ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:০৭
সাদিক বলেছেন: সেইরকম!
পুরাদস্তুর আলবাবীয় স্টাইল।
জিও বিগ বস।
৫৫| ২১ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:১৪
নজমুল আলবাব বলেছেন: মানবীকে ধন্যবাদ।
সাদিক, আছেন কেমন ভাইজান। বাঁচনটা বড় কস্টকর হয়ে যাচ্ছেগো ভাই।
শিমুল মেডিসিন জাতীয় অসুধে কাম হইব বইলা মনে হইতাছেনা। সবচেয়ে বড় সমস্যা হইছে বাসায় নেট কানেকশন নস্ট হয়ে যাওয়া। এই সপ্তাংয় আবার ঠিক হবে আশা করি। জিপিআরএস-এ ঝাপ দিতাছি এইবার।
৫৬| ২১ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:২৭
সাদিক বলেছেন: আমি ভালো বিগ বস।
টেইক ইট ইজি করেন। বাকিটা সহজ হইবেক।
৫৭| ২১ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:৩৫
নজমুল আলবাব বলেছেন: থ্যাঙ্কু সাদিক ভাই। ট্রাই করছি।
৫৮| ২২ শে মে, ২০০৭ রাত ১২:৫০
আলভী বলেছেন: আমারও নেট কানেকশনে ব্যাপক প্রবলেম ছিল। তাই, আগুন লেখাগুলো মিস করছিলাম। জটিল।
৫৯| ২২ শে মে, ২০০৭ রাত ১:১৭
নজমুল আলবাব বলেছেন: ইন্টারনেট আসলেই একটা বিড়াট ভেজালে পরিণত হইছে। কিসব সাবমেরিন ক্যাবল ট্যাবল শুনি। ওইগুলান দিয়া কি হয়?
৬০| ২২ শে মে, ২০০৭ রাত ১:২৭
আলভী বলেছেন: যুদ্ধটুদ্ধ করে মনে হয়
৬১| ২২ শে মে, ২০০৭ রাত ১১:৩২
মাবরুকা তোয়াহা বলেছেন: সুন্দর।
৬২| ২৩ শে মে, ২০০৭ বিকাল ৩:০৫
নজমুল আলবাব বলেছেন: ধন্যবাদ মাবরুকা।
৬৩| ২৩ শে মে, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
আ স ম মাসুম বলেছেন: মৃত্যু জিনিসটা আমি কাছ থেকে দেখেছি...
৬৪| ২৪ শে মে, ২০০৭ রাত ২:৪৮
মাশীদ বলেছেন: আগে পড়া হয়নি। এইমাত্র পড়লাম।
খুব ভাল লাগল। ক্যামন একটা রেশ রয়ে গেল।
তবে বস্, ছবিটা কিন্তু আমার ব্লগ থেকে মেরে দেয়া নয়। আজকাল তো দেখি যুগল হাতের ছবি দেখলেই আমাদের হাত ভাবা শুরু হয়ে গেল। এই ছবিটা অবশ্য আগে দেখেছি। রাগুপুর কথামতো কনফু-প্রজাপতির হতে পারে।
৬৫| ২৪ শে মে, ২০০৭ রাত ৩:৩২
অলৌকিক হাসান বলেছেন: অসাধারণ। প্রথমবার পড়ার পর দ্বিতীয়বার মুমুর পাশে নিজেকে বসিয়ে পড়লাম। একটা বাবা-বাবা ফিলিংস হলো।
হুমম। অনেক তো হলো। বাবা হওয়াটা খারাপ হবে না দেখছি।
৬৬| ২৪ শে মে, ২০০৭ রাত ৩:৫০
ধুসর গোধূলি বলেছেন: অফলাইনে পড়ে নিলাম, মুগ্ধতায় জরজর।
৬৭| ২৪ শে মে, ২০০৭ বিকাল ৫:০৩
নজমুল আলবাব বলেছেন: মাশীদ ছবিটা কার তাইলে? প্রজাপতির ব্লগেত এই ছবি পাইলামনা!
হাসান, তাইলে বাপ হয়ে যান। অগ্রিম শুভ কামনা জানিয়ে রাখলাম।
ধু.গো. ধন্যবাদ বরাবরেস্য...
৬৮| ২৮ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:০৮
আবু সালেহ বলেছেন: লেখনি এক কথায় চমৎকার হইছে.....
প্রথম অংশের পর থেকে বিশেষ করে ছাদে উঠার পর থেকে শেষ পর্যন্ত চমৎকার হয়েছে....
৬৯| ২৮ শে মে, ২০০৭ দুপুর ২:৩৫
নজমুল আলবাব বলেছেন: ধন্যবাদ আবু সালেহ।
৭০| ১৫ ই জুন, ২০০৭ রাত ৯:১১
ঝরা পাতা বলেছেন: একদিন পূর্ণিমার রাতে,
জ্যোৎস্না গিলে খাবো চাতক চোখে,
একদিন পূর্ণিমার রাতে,
নাও ভাসাবো শীতলক্ষার নরম বুকে।
৭১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৭:৪৯
রাশেদ বলেছেন: ভালো লাগছে।
৭২| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
ফারজানা মাহবুবা বলেছেন:
সন্ধ্যাবাতির প্রিয় লিংক দেখে এমনি সময় কাটাতে ঢুকেছিলাম লেখাটায়… এত প্রানবন্ত ঝরঝরে লেখাটা প্রায় একবছর পর পড়লাম বলে আফসোস হচ্ছে…
৭৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নিলা বলেছেন: মন্ত্রমুগ্ধের মতন পড়ে গেলাম লেখাটা এক নিমিষে। কিন্তু এখানেই শেষ কেনো?! এর পর কি হলো? বাবুটা ঠিক আছে তো? ছেলে না মেয়ে হয়েছে? মুমু কেমন আছেন?
৭৪| ২১ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৭
রাশেদ বলেছেন: আবার পড়লাম।
৭৫| ২১ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২৫
যূঁথী বলেছেন: এরপর কি হল? এটা কি ঠিক হল? কোথায় আপনি নায়ক- নায়িকাকে কোন একটা ছোট্ট পুতুল হাতে ধরিয়ে তারপর একা ছেঁড়ে দিবেন তা না করে আগেই শেষ!!! ঠিক হল না। প্রতিবাদ করছি।
হে হে হে!!!
৭৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৮
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: ঠেলা
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মে, ২০০৭ দুপুর ২:০২
আরিফ জেবতিক বলেছেন: লেখার মূল কনটেন্টের সাথে ছোট ছোট বাক্যগুলি ভালো যাচ্ছে না।গল্প বলা হচ্ছে,কিন্তু কেমন যেন বাধো বাধো লাগছে।
সমস্যাটা আমারও হতে পারে।দেখা যাক,অন্য পাঠকরা কি বলেন।