নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাইতুল্লাহর মুসাফির (পর্ব-৪)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬



'আল্ল-হুম্মা ইন্না লাকা আলাইয়্যা হুক্কূক্কান কাসিরাতান ফীমা বাইনী অবাইনিক। অহুক্কূক্কান কাসি-রাতান ফীমা বাইনী অবাইনা খলক্কিক। আল্ল-হুম্মা মা- কা-না লাকা মিনহা- ফাগফিরহু- লী, ওয়ামা- কা-না লিখলক্কিকা ফাতাহাম্মিলহু- আন্নী। অগনিনী বিহালা-লিকা আন হারা-মিক। অবিত্ব-আ'তিকা আম্মা'ছিয়াতিক। অবিফাদলিকা আম্মান ছিওয়াক। ইয়া অ-ছিআ'ল মাগফিরাহ! আল্ল-হুম্মা ইন্না বাইতিকা আজীম। অঅজহাকা কারীম। অআনতা ইয়া আল্ল-হু হালীমুন কারীমুন আ'জীম। তুহিব্বুল আ'ফওয়া ফা'ফু আন্নী।'

'হে আল্লাহ! আমার এবং আপনার মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্কের কারনে আমার ওপর আপনার রয়েছে বহু হক্ক, বহু অধিকার। আর আপনার সৃষ্টিজগতেরও রয়েছে আমার প্রতি অনেক হক্ক ও অধিকার। হে আল্লাহ! এর মধ্যে যা আপনার হক্ক দয়া করে তা ক্ষমা করে দিন। আর যেসব হক্ক আপনার সৃষ্টি তথা মাখলূকের তা ক্ষমা করানোর দায়িত্ব আপনি গ্রহন করুন। হালাল রোজগার দিয়ে আমাকে হারাম থেকে বাঁচান। ইবাদাত-আনুগত্যের সামর্থ্য দিয়ে পাপ এবং অন্যায় থেকে রক্ষা করুন। আপনার করুনা দিয়ে অন্যের দ্বারস্থ হওয়া থেকে আমাকে মুক্ত রাখুন। হে অসীম ক্ষমাশীল! হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আপনার এই ঘর মহামহিমান্বিত! আর আপনার পবিত্র বদন চির সম্মানিত! আর, হে আল্লাহ আপনি চির সহনশীল, মহানুভব, মহামহিম! আপনি ক্ষমা ভালবাসেন, তাই আমাকে ক্ষমা করুন।'

আলহামদুলিল্লাহ! সকল শুকরিয়া মহান রবের জন্য, যিনি আবার নতুন পর্ব লেখার এবং তা উপস্থাপনের তাওফিক দিলেন। গত পর্বে বলেছিলাম, এই পর্বটি ষষ্ঠ চক্করের দোআটি দিয়ে শুরু করব। আল্লাহর প্রশংসা, তিনি তাওফিক দিলেন। প্রিয় এবং মর্মস্পর্শী, হৃদয়ে দাগ কেটে যাওয়া দোআটি উপস্থাপন করেছি। সংক্ষিপ্ত অথচ এমন ব্যাপক অর্থবোধক, এমন গভীর উপলব্দির দোআ আর কি থাকতে পারে? যখনই এই দোআটি পড়েছি, এখনও পড়ি, শরীর শিউরে উঠে। হায় হায়! আল্লাহর কত হুকুম অমান্য করেছি! তাঁর কত হক্ক বুঝে না বুঝে নষ্ট করেছি! তাঁর সৃষ্টির কত অনিষ্ট আমার দ্বারা হয়েছে! কত আত্মীয়-স্বজনের অধিকার আমার দ্বারা লঙ্ঘিত হয়েছে! কত মাখলূকের কষ্টের কারন আমি হয়েছি! জ্ঞাতে কিংবা অজ্ঞাতে! হায় হায়! আমার কি হবে? কি উপায় হবে আমার? আল্লাহ, আপনি আপনার সাথে রিলেটেড ভুলভ্রান্তিগুলো ক্ষমা করে দিন! আপনার বান্দার সাথে, সৃষ্টিকূলের সাথে সংঘটিত আমার অপরাধগুলো ক্ষমা করানোর দায়িত্ব আপনি গ্রহন করে নিন! আয় আল্লাহ, আপনিতো তা পারেন। অনায়াসেই পারেন! আপনারতো কাউকে জবাবদিহি করতে হয় না। হবেও না কখনও! আল্লাহ! আমার দ্বারা আপনার যেসব মাখলূক ঠকেছে, কষ্ট পেয়েছে, আঘাত পেয়েছে, ব্যথা পেয়েছে, দু:খ-লাঞ্চনা পেয়েছে, তাদের থেকে আমাকে ক্ষমা করার দায়িত্ব আপনি গ্রহন করুন। বিনিময়ে আপনার সীমাহীন ভান্ডার থেকে তাদের প্রত্যেককে অগনন দান করুন। আপনার রহমতের খাজানাকে তাদের জন্য অবারিত করুন। হে মার্জনাকারী! হে মহান! হে মহামহিম! হে অসীম-অপরিসীম ক্ষমতার একচ্ছত্র অধিকারী প্রভূ মহিয়ান!

প্রিয় বন্ধু, বিশ্বাস করুন, এই প্রিয় দোআটি পড়ার সময়ে কেন জানি না, আমি বারবার অশ্রুসজল হয়েছি! বেদনাহত পাখির মত ছটফট করেছি! মালিকের সামনে অবনত মস্তকে নিজেকে সোপর্দ-অর্পন-সমর্পন করতে আরও বেশি উদগ্রীব-উৎকন্ঠিত হয়েছি! মনের কোনে জেগে উঠেছে, অন্যরকম এক অনুভব-অনুভূতি! কেন যেন আমার মালিককে, আমার প্রিয়তম প্রভূকে বার বার প্রান খুলে বলতে ইচ্ছে করেছে- 'প্রভূ হে! পৃথিবীতে অনেকেই দেখি সুন্দর বাড়ি-ঘর সাজিয়ে সংসার পাতেন, আয় আল্লাহ! আমারতো ওরকম তেমন কিছু করা হয় নি! আমারতো গোছানো কোন কিছু নেই! আমি নিজে যেমন অগোছালো আজীবন! আমার পৃথিবীটাও সেরকমই রয়ে গেল! আয় আল্লাহ! বন্ধুরা গাড়ি-বাড়ি-ব্যাংক ব্যালেন্স কত কিসের গল্প শোনান! আয় আল্লাহ! আপনিতো জানেন, আমি কেন সবসময় তাদের সামনে অলক্ষ্যেই-চেতন কিংবা অবচেতনে চেপে যাই! অনেক কিছুতে গুটিয়ে যাই! যার ব্যাংকই নেই, তার আবার ব্যালেন্স! যার আশ্রয়ই নেই, তার আবার আবাস-নিবাস! যার আপন বলতে কেউ নেই, তার আবার সহায়-স্বজন! প্রভূ গো! কষ্ট নেই, কোন দু:খ নেই, কোন আফসোস-হা-পিত্যেস নেই, আপনিতো রয়েছেন! আমার বলতেতো আপনিই কেবল! আায় আল্লাহ! আমার তবে কিসের অভাব? কিসের শুন্যতা? কিসের অপ্রাপ্তি? কিসের অপূর্নতা? আয় রব! আপনি দয়া করে আপনার কৃপা দিয়ে, দয়া দিয়ে, প্রেম-প্রেমানল দিয়ে আমার অন্তরকে পূর্ন-পরিপূর্ন করুন! আপনাকে চেনার-জানার-ভালবাসার তাওফিক দান করুন! আয় আল্লাহ! আয় প্রিয় মালিক আমার! পৃথিবী গোছাতে পারি নি আফসোস নেই। আপনি কি আমার আখেরাতটা একটু গুছিয়ে দেবেন?'

মনের কোনে বারংবার ইচ্ছেরা ডানা মেলেছে। প্রিয় বাইতুল্লাহর চৌকাট ধরে। বিনীত ফরিয়াদ জানাই প্রানখুলে মালিকের দরবারে। নিকৃষ্ট অত্যাচারী ফেরাউনের পূন্যবতী সাধ্বী স্ত্রী হযরত আছিয়া আলাইহাসসালামের মত করে। তারই ভাষায়। কুরআনের অপূর্ব বাচনিকে- 'রব্বিবনি লি ইনদাকা বাইতান ফিল জান্নাহ', 'প্রিয় রব হে! আমার জন্য আপনার কাছে জান্নাতে একটি বাড়ি নির্মান করে দিয়েন!'

বন্ধুরা, ক্ষমা চাচ্ছি। বার বার ঝাপসা হয়ে আসা চোখকে আর কত ঠেকিয়ে রাখা যায়! এ পর্বে আর নয়। ইনশাআল্লাহ, পরবর্তী পর্বে সামনে যাওয়ার চেষ্টা থাকবে।

আল্লাহ পাক আমার অক্ষমতা ক্ষমা করুন। অপরাধ মার্জনা করুন। সকল ভাই-বোনকে নেককা্র মুত্তাকী হিসেবে কবুল করুন। প্রত্যেককে বাইতুল্লাহর মুসাফির হওয়ার তাওফিক প্রদান করুন। আমীন।

কৈফিয়ত: প্রত্যেক চক্করের জন্য নির্দিষ্ট করে কোন দোআ পড়া জরুরী নয়। তবে মুহাক্কিক আলেম-উলামাদের মাধ্যমে বাছাইকৃত কিছু উত্তম দোআর একটি সংকলন রয়েছে। এক এক চক্করে পড়া যায় দোআগুলো। আর এই সংকলনটিতে প্রত্যেক ভাল বিষয়াদি যা দোআর ভেতরে বান্দা আল্লাহ পাকের নিকট চাইতে পারেন, মোটামুটি উঠে এসেছে। ওখানে গেলে তো সবকিছু কেমন এলোমেলো হয়ে যায়। মালিকের সামনে দাস! কিছু কি আর মনে থাকে! এইরকম একটি সংকলন কাছে থাকলে সেটি সময়মত কাজে দেয়। তবে, সর্বোপরি আমাদের মনে রাখতে হবে, তাওয়াফের সময় যে কোন দোআ করা যায়। আর রুকনে ইয়ামেনী থেকে হাজরে আসওয়াদ পর্যন্ত অংশটুকু অতিক্রমকালে ''রব্বানা আ-তিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাও ওয়াফিল আখিরাতে হাসানাতাও ওয়াকিনা আজাবান না-র " দোআটি বার বার পড়া উত্তম।

এই পর্বেও যুক্ত করা হল প্রিয় বাইতুল্লাহর কিছু চোখ জুড়ানো ছবি। আশা করি ভাল লাগবে প্রত্যেকের।


কা'বা শরীফের ছাদের উপরে তাওয়াফের মনোরম দৃশ্য।


আলো ঝলমলে পবিত্র বাইতুল্লাহর অন্যরকম সৌন্দর্য।


রৌদ্রকরোজ্জ্বল পবিত্র বাইতুল্লাহয় তাওয়াফের দৃশ্য।


১৫ বিলিয়ন ইউএস ডলারে সউদি বিন লাদেন গ্রুপ নির্মিত ১২০ তলাবিশিষ্ট ৬০১ মিটার উঁচু বিশাল জমজম টাওয়ার। যার প্রতি ফ্লোরে জায়গার পরিমান 3,343,680 স্কয়ার ফিট। এর চূড়ার চার দিকে বসানো হয়েছে সময় দেখার জন্য পৃথিবীর সবচে' বড় সাইজের চারটি বিশাল ঘড়ি। প্রতিটি ঘড়ির আয়তন ১৪১ ফুট x ১৪১ ফুট। দূরে পবিত্র বাইতুল্লাহ।


খুব নিকট থেকে বাইতুল্লাহর সৌন্দর্য্য।


অনন্য! অপরূপ! বাইতুল্লাহ কমপ্লেক্স!


পবিত্র বাইতুল্লাহর ভেতরের বিরল দৃশ্য।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার একটি দোয়া ।
অসাধারণ প্রকাশ ভঙ্গি ।
ধন্যবাদ অনুভূতি ও ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহ খাইর।

পাঠ এবং অনিন্দ্য সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা, প্রিয় শামছুল ইসলাম ভাই। ভাল থাকুন নিরন্তর।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বরাবরের মত এই পর্বটিও খুব ভাল লাগল।
পোষ্টে প্লাস+++

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় সোহেল ভাই,
বরাবরের মত আপনার সরব উপস্থিতি প্রেরনাদায়ক। পাঠ এবং দারুন মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা অশেষ।

ভাল থাকুন নিরন্তর।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর ও প্রশংসনীয় একটা পোস্ট।


++

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় বিলি ভাই,
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা-অভিনন্দন। আপনি নিজেও লোক হিসেবে সুন্দর।

ভাল থাকুন নিয়তই।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আগের পর্বের মতো এই পর্বও খুব সুন্দর হয়েছে।




ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২০

নতুন নকিব বলেছেন:


প্রিয় বাঙালী,
জাজাকুমুল্লাহু খাইর। পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা অপরিসীম।

ভাল থাকুন নিরন্তর আপনিও।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:
ধীরেধীরে জানছি আর মুগ্ধ হচ্ছি শ্রদ্ধেয়।
আরো জানার আশায়.... শুভকামনা

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২১

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় কবি ভাই,
অন্তহীন শুভকামনা। পাঠ এবং চমকপ্রদ মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা অশেষ!

ভাল থাকার প্রার্থনা আপনার জন্যও।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগা।

প্রথম অংশ টুকু পড়ে- হারিয়ে গেছিলাম সকালে- মগ্নতায় মাওলার অস্তিত্ব যেন প্রাণময়তায় সজীব হয়ে উঠল- সব কাজে পাশে রেখে কাওয়ালী একটা ছেড়ে ডুবে গেলাম প্রেম সাগরে! :)

ব্যবসা, কাষ্টমার, আশপাশ সব যেন পলকে বিস্মৃত! ছোট বাপজান এসে একটু জ্ঞ্যান দিল এভাবে কেউ করে??- মুচকি হাসলাম শুধু :)

শুভকামনা অফুরান।

সাত পাকে সাতটা জ্ঞানের স্তর বিকশিত হবার কথা! প্রাণময় তাওয়াফে। যদি আমরা বাহ্যিক পোষাকী বিষয়গুলো মনে রাখতেই হিমশিম খাই। তবে আত্মানুসন্ধানীরা সেই সত্যানুসন্ধানেই মজনুন :)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক অনেক ভাল লাগা।

প্রথম অংশ টুকু পড়ে- হারিয়ে গেছিলাম সকালে- মগ্নতায় মাওলার অস্তিত্ব যেন প্রাণময়তায় সজীব হয়ে উঠল- সব কাজে পাশে রেখে কাওয়ালী একটা ছেড়ে ডুবে গেলাম প্রেম সাগরে! :)

ব্যবসা, কাষ্টমার, আশপাশ সব যেন পলকে বিস্মৃত! ছোট বাপজান এসে একটু জ্ঞ্যান দিল এভাবে কেউ করে??- মুচকি হাসলাম শুধু :)

শুভকামনা অফুরান।

সাত পাকে সাতটা জ্ঞানের স্তর বিকশিত হবার কথা! প্রাণময় তাওয়াফে। যদি আমরা বাহ্যিক পোষাকী বিষয়গুলো মনে রাখতেই হিমশিম খাই। তবে আত্মানুসন্ধানীরা সেই সত্যানুসন্ধানেই মজনুন :)


-আপনার প্রতিটি মন্তব্যই বুদ্ধিদীপ্ত! জ্ঞানের আলোকোচ্ছটায় ভিন্ন স্বাদ-আস্বাদের উপাদেয় উপাদানে পরিপূর্ন!
দারুন মন্তব্যে সত্যি অভিভূত! আপ্লুত প্রিয় ভৃগু!

পবিত্র কা'বার সৌন্দর্য সৌকর্যকে আপনি যেভাবে বুকে লালন করেন, আল্লাহ পাক তার আরও পরিবিবৃদ্ধি, বিস্তার ঘটান। বাইতুল্লাহর মুসাফির হিসেবে আপনাকে বারবার মনোনিত করুন।

নিরন্তর ভাল থাকার কামনা।

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
পবিত্র বাইতুল্লাহর ভেতরের বিরল দৃশ্য আপনি কি দেখেছেন??
পবিত্র বায়তুল্লাহ তাওয়াফ করার সৌভাগ্য মহান আল্লাহ্‌ আমাকে দিয়েছেন।
আবারো যেতে মন চায়!!

আপনার এ লেখার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
আপনার সুস্থতা কামনা করি!!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



পবিত্র বাইতুল্লাহর ভেতরের বিরল দৃশ্য আপনি কি দেখেছেন??
পবিত্র বায়তুল্লাহ তাওয়াফ করার সৌভাগ্য মহান আল্লাহ্‌ আমাকে দিয়েছেন।
আবারো যেতে মন চায়!!

আপনার এ লেখার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
আপনার সুস্থতা কামনা করি!!


-জ্বি, আলহামদুলিল্লাহ! সরাসরি না দেখলেও বহুবার বহুভাবে অবলোকন করার সৌভাগ্য লাভে ধন্য হয়েছি। পবিত্র বায়তুল্লাহ তাওয়াফ করার সৌভাগ্য মহান আল্লাহ্‌ আপনাকে দিয়েছেন জেনে আনন্দিত। আবার যাওয়ার ইচ্ছেকে স্বাগত! আল্লাহ পাক কবুল করুন।

আপনার জন্যও শুভকামনা, সুস্থতা প্রার্থনা নিরন্তর, সম্মানিত বোন আমার।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫২

কালীদাস বলেছেন: বাইতুল্লাহর ভেতরের ছবিটা আগে দেখিনি। থ্যাংকস। পুরা কাবাই তো সাদা মার্বেলের ফ্লোর, রোদে গরম হয় কিরকম?

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় ভাই কালীদাস,
ধন্যবাদ আপনাকেও। কৃতজ্ঞতা পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যে।

পুরো কা'বা শরীফের সাদা মার্বেল পাথরে ঢাকা চত্বর প্রচন্ড গরমে, এমনকি ৪৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায়ও স্বাভাবিক দেখেছি। একটুও গরম হয় নি।

নিরন্তর ভাল থাকার প্রার্থনা আপনার জন্য।

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

মাহিরাহি বলেছেন: প্রত্যেককে বাইতুল্লাহর মুসাফির হওয়ার তাওফিক প্রদান করুন। আমীন।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় মাহিরাহি,
আপনার নেক দোআ 'প্রত্যেককে বাইতুল্লাহর মুসাফির হওয়ার তাওফিক প্রদান করুন। আমীন।' আল্লাহ পাক কবুল করুন।

আপনি ভাল থাকুন নিরন্তর।

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে কাবা শরীফ নিজ চোখে দেখার তৌফিক দিন।

লেখাটা পড়ে নিজের চোখও ঝাপ্সা হয়ে এলো।প্রতিদিন জেনে না জেনে কত পাপ যে করে চলেছি।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



আল্লাহ আমাদের সবাইকে কাবা শরীফ নিজ চোখে দেখার তৌফিক দিন।

-আপনার হৃদয়ের আঁকুতি আল্লাহ পাক কবুল করুন। আমীন।

ভাল থাকার প্রত্যয়ে।

১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:০৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: সংক্ষিপ্ত করে কিন্তু লিখবেন না সামনের পর্বগুলোও | বড় করে চাই | ভালো লেগেছে খুবই | অনেক ধন্যবাদ |

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় মলাসইলমুইনা,
জাজাকুমুল্লাহু খাইরান ফিদ্দারাইন। আপনার সুপরামর্শ মনে রাখার চেষ্টা থাকবে ইনশাআল্লাহ। ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত। কৃতজ্ঞতা অপরিসীম।

ভাল থাকুন নিরন্তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.