নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাদিয়ানী আহমদীদের ধোঁকা থেকে বাঁচতে হলে তাদের অসারতা অনুধাবন অপরিহার্য্য পর্ব-০৩

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১০



এরকম খোলা পায়খানা একসময় গ্রামে গঞ্জে সচরাচর দেখা যেত। খালের পাড়ে, পুকুরের পাড়ে, নদীর কিনারের এ টয়লেটগুলোতে বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকতো, এগুলোর ময়লা নিষ্কাসনের নালা খাল, নদী কিংবা পুকুরে নামিয়ে দেয়া হত। কখনও কখনও কাঁচা এসব টয়লেটের ভেতরে কারও কারও পরে যাওয়ার ঘটনা শোনা যেত, আগেকার দিনে। এসব দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে কোন কোন সময়ে মানুষ মারা পর্যন্ত না কি যেত! কিন্তু কোন নবী রাসূল পায়খানায় ডুবে মারা গেছেন, এমন ন্যাক্কারজনক কথা ভাবা যায় না। কিন্তু ভূয়া নবী দাবীদার গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর কথা ভিন্ন। তার পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়ার ঘটনাটি অত্যন্ত জঘন্য। এইরকমেরই এক কাঁচা পায়খানায় ডুবে তিনি গু-মূত্র পান করে দুনিয়া ত্যাগ করেন জনশ্রুতি রয়েছে। আল্লাহ পাক নিশ্চয়ই ন্যায়বিচারক।

এখন অবশ্য সেই দিন নেই। আলহামদুলিল্লাহ, বিজ্ঞানের আশির্বাদে সমাজ বদলে গেছে। মানসিকতায়ও উন্নতি এসেছে মানুষের। মাশাআল্লাহ, মানব স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি এই ধরনের ঝুঁকিপূর্ন স্যানিটেশন ব্যবস্থা এখন নে্ই বললেই চলে। সবাই এখন স্বাস্থ্যসম্মত পাকা পায়খানা ব্যবহারে অভ্যস্ত। এটা সভ্যতার প্রকাশ। এটা অনেক আনন্দের।

মির্জা গোলাম আহমদের নবী রাসূল হওয়ার দাবী সম্বলিত কয়েকটি উক্তি

বুরূজী বা যিল্লী বা ছায়া নবী হওয়া সম্পর্কে তার কয়েকটি উক্তি:
মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ছায়া নবী হওয়ার দাবীর সপক্ষে যেসব বক্তব্য দিয়েছে, তার কয়েকটি উদ্ধৃতি নিম্নে পেশ করা হল। তবে তিনি যিল্লী নবীর সাথে সাথে নিজেকে উম্মতী নবী বলেও দাবী করেছেন।
১) 'ছায়া স্বরূপ যার নাম দেয়া হয় মুহাম্মাদ ও আহমদ তার (মসীহে মাওউদ) নবুওয়াতের দাবী সত্ত্বেও আঁ-হযরত সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাতামুন্নাবিয়্যীন থাকবেন। কেননা এই দ্বিতীয় মুহাম্মদ ঐ মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এরই রূপ এবং তাঁরই নাম।' সূত্র: এক গলতি কা এযালাহ, মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, পৃষ্ঠা-০৬।

২) 'আমি রাসূল ও নবী, অর্থাত, আমি পূর্নাঙ্গ ছায়া হিসেবে। আমি এমন আয়না যার মধ্যে মুহাম্মদী আকৃতি ও মুহাম্মাদী নবুওয়াতের পূর্নাঙ্গ প্রতিবিম্ব পড়ছে'। সূত্র: মুবাহাসাহ রাওয়ালপিন্ডি, মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, পৃষ্ঠা-১৩৪।

৩) 'আল্লাহ তাআ'লা নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নবুওয়াতের সীল মোহর দিয়েছেন। অন্য কথায় কামালিয়াতের ফয়েজ দানের ক্ষমতা দিয়েছেন, যা আর কোন নবীকে দেয়া হয় নি। সে জন্য তাঁর নাম হয় খাতামুন্নাবিয়্যীন। অর্থাত, তাঁর আনুগত্য নবুওয়াতের কামালিয়াত দান করে। তার রূহানী তাওয়াজ্জুহ (দৃষ্টি) নবী সৃষ্টি করে। এ পবিত্র ও ঐশ্বরিক শক্তি আর কোন নবীকে দান করা হয় নি।' সূত্র: প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-১৪১।

৪) 'যে সমস্ত জায়গায় আমি নবুওয়াত বা রিসালাত সম্পর্কে অস্বীকার করেছি তা শুধু এই অর্থে যে, আমি স্বতন্ত্র কোন শরীয়ত নিয়ে আসি নি এবং পৃথক কোন নবীও নই। তবে এই অর্থে আমি রাসূল এবং নবী যে, আমি স্বীয় পথপ্রদর্শক রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে অদৃশ্য বা আধ্যাত্মিক ফায়েজ ও শক্তি লাভ করে এবং নিজের জন্য সেই নাম গ্রহন করে তাঁরই মধ্যস্থতায় আল্লাহর পক্ষ থেকে ইলমে গায়েব পেয়েছি। কিন্তু নতুন শরীয়ত ছাড়া আমাকে নবী এবং রাসূল বলে আহবান করেছেন। সুতরাং এখনো আমি এ অর্থে নবী এবং রাসূল হওয়ার কথা অস্বীকার করি না।' সূত্র: প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-১৪২।

যিল্লী বা ছায়া নবী হওয়ার দাবীটি একটি উদ্ভট, অযৌক্তিক ও অবৈজ্ঞানিক দাবী। এটা অনেকটা হিন্দু ধর্মের পুনর্জন্মের আকিদার নামান্তর। গোলাম আহমদ কাদিয়ানী যেসব কথার মারপ্যাঁচে নিজেকে যিল্লী বা ছায়া নবী বলেছেন হিন্দুরা অনুরূপভাবে বলতে পারে যে, আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই- মুসলমানদের এই আকিদার সাথে আমাদেরও কোন বিরোধ নেই। আমাদের সব খোদা হল যিল্লী খোদা বা ছায়া খোদা।

স্বতন্ত্র নবী হওয়া সম্পর্কে তার কয়েকটি উক্তি:
১) 'আমি সেই আল্লাহর শপথ করে বলছি, যার হাতে আমার প্রান, তিনিই আমাকে পাঠিয়েছেন এবং তিনিই আমার নাম নবী রেখেছেন।' সূত্র: প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-১৪৫।

২) 'আমি সেই আল্লাহর শপথ করে বলছি, যার হাতে আমার প্রান, তিনিই আমাকে প্রেরন করেছেন, তিনিই আমার নাম নবী রেখেছেন। তিনিই মাসীহে মাওউদ নামে আমাকে ডেকেছেন। তিনিই আমার সত্যতা প্রমান করার জন্য বিরাট নিদর্শন পেশ করেছেন, যার সংখ্যা তিন লাখ পর্যন্ত পৌঁছেছে।' সূত্র: বারাহীনে আহমদিয়াহ, গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, পৃষ্ঠা-৫৯।

উল্লেখ্য, তিনি যেসব প্রমানের কথা বলেছেন, তার মধ্যে রয়েছে তার মনি অর্ডারের মাধ্যমে বা বিভিন্ন উপায়ে টাকা-পয়সা বা হাদিয়া-তোহফা আগমনের সংবাদ। অথচ এটা কৃত্রিম কৌশলের মাধ্যমেও বলা যেতে পারে। যেমন তিনি বলেছেন: 'আমার ব্যাপারে আল্লাহ তাআ'লার নিয়ম হল, প্রায়শই নগদ টাকা-পয়সা যা আসে বা যা হাদিয়া-তোহফা আসে তা পূর্বাহ্নেই এলহাম কিংবা স্বপ্নযোগে আমাকে অবগত করানো হয়। এ ধরনের নিদর্শন হবে পঞ্চাশ হাজারের উর্ধ্বে।' সূত্র: কাদিয়ানী মাজহাব, পৃষ্ঠা-৩৩৩।

৪) 'এটা অত্যন্ত পরিষ্কার যে, এইসব এলহামের মধ্যে আমার সম্পর্কে বারবার বলা হয়েছে যে, এ ব্যক্তি আল্লাহর প্রেরিত, আল্লাহর আদেশপ্রাপ্ত, খোদার বিশ্বস্ত এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে আগত। যা কিছু সে বলে তার প্রতি তোমরা ঈমান আনয়ন কর। তার শত্রুগন জাহান্নমী।' সূত্র: কামালাতে ইসলাম, গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, পৃষ্ঠা-৪২৩।

৫) মসীহ মাওউদ (গোলাম আহমদ কাদিয়ানী) নিজেকে স্পষ্টভাবে আল্লাহর নবী ও রাসূল হিসেবে পেশ করেছেন। এবং নিজেকে নবী রাসূলদের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত বলে উল্লেখ করেছেন। সূত্র: প্রাগুক্ত।

এই ভ্রান্ত গোষ্ঠীসহ যাবতীয় বাতিল মতবাদ এবং এসবের প্রবক্তা ও অনুগামী-অনুসারীদের কুমন্ত্রনা থেকে আল্লাহ পাকের কাছে পানাহ চাই।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ, প্রথম মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

সকালবেলাই আপনার দর্শনলাভ হল। আলহামদুলিল্লাহ। ভাল আছেন নিশ্চয়ই।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: দেখবো ক্যাচাল প্যাঁক-কাঁদারি
প্রায় আসি এই ছুতায়;
পার্ট টু'তে হায় ছন্দপতন
ধাইছে আকাশ কোথায়?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২১

নতুন নকিব বলেছেন:



ক্যাচাল বুঝি শেষ হল গো,
কাদিয়ানীর খবর নাই।
আমরা তবুও চালিয়ে যাব,
জনতার চোখ খুলতে চাই।

সবাই যেন চিনতে পারে,
কাদিয়ানীর আসল রূপ।
ধর্ম নয় এ- বৃটিশ প্রভূর,
খনন করা অন্ধ কূপ।

সকাল সকাল কি করি কে,
কেমনে জানাই প্রীতি।
ছন্দ ছড়ায় হৃদ্যতা হোক,
বাড়ুক প্রেমের স্মৃতি।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষরুপী শয়তানের বর্ণনা ভালো লাগলো।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় সত্যের ছায়া,
পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যে ধন্যবাদ।

আপনার ইতোপূর্বেকার স্বপ্ন বয়ান ছিল অসাধারন! এই পর্বেও কি ওরকম কোন ব্যাখ্যা-ট্যাখ্যা দিয়ে পাঠকদের মনোরঞ্জনের চেষ্টা করা যেত না?

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

মরুসিংহ বলেছেন: মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানির নবুওত দাবিকে শাহ আতাউল্লাহ বুখারি রহঃ যেভাবে চ্যালেঞ্জ করলেন-

প্রায় ১৯০০ শতক খ্রিষ্টাব্দ এর অল্প কিছু দিন আগের কথা।সঠিক তারিখটা এ মুহূর্তে আমার জানা নেই। যাইহোক,মির্জা কাদিয়ানী(১৮৩৮-১৯০৮)নিজেকে নবুওত দাবি করলে তার বিরুদ্ধে মুসলমানগণ তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেন।উলামায়ে কেরাম তাকে কায্যাব ও ভন্ড মুসাইলামাতুল কাজ্জাবের উত্তরসূরী মুরতাদ বলে ঘোষণা দিলেন।কিন্তু Divide and rule(ভাগ কর এবং শাসন কর)বৃটিশনীতির এ ঘৃণিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে মির্জা সাহেব বৃটিশদের আশীর্বাদ পেয়ে গোটা ভারত উপমহাদেশে তার উক্ত দাবিতে দাবড়ে বেড়াতে যখন শুরু করল,তখনি বিশিষ্ট আলেম সমাজ কাদিয়ানীর ভন্ডামির লেগাম টেনে ধরতে সামনে এগিয়ে যাওয়া শুরু করলেন।শাহ আতাউল্লাহ বুখারি রহঃ তাদেরই অন্যতম একজন।

শাহ সাহেব বললেন,
তুমি কি নবুওত এর দাবি কর?

মির্জা বলল,জ্বী হ্যাঁ।

শাহ সাহেব বললেন,দলিল কী?

মির্জা জবাবে বলল,সূরা ছাফের ৬ নং
আয়াতে আছে-হযরত ঈসা নবী তার বনী ইস্রাইল সম্প্রদায়কে সুসংবাদ দিয়ে বলে গেছেন,শেষ যুগে আহমদ নামক একজন নবী আসবে।আমি হলাম সেই“আহমদ”।এটি আমার নবুওত দাবির পক্ষে দলিল।[বলল মির্জা কাদিয়ানী]।

শাহ সাহেব হেসে বললেন,উক্ত আয়াতে উল্লিখিত“আহমদ”নামিয় ব্যক্তিটি তো হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

মির্জা বলল,না,“আহমদ”দ্বারা আমিই উদ্দেশ্য।

এবার শাহ সাহেব বৃটিশ আশীর্বাপুষ্ট মির্জা কাদিয়ানীকে কহিলেন,তুমি তো আহমদ নয়,বরং গোলাম আহমদ (আহমদের গোলাম)।

এবার মির্জা কাদিয়ানির টনক নড়ে গেল।সে বুঝতে পারল,তার এ চালবাজি ধোপে টিকছেনা।তখন হুড়মুড় করে সে একটি চালাকি করল।বলতে লাগল, এখন থেকে আমি আমার নামের প্রথমাংশ(গোলাম)বাদ দিয়ে দিলাম। আমার নাম এবার থেকে“আহমদ”।

প্রতিউত্তরে শাহ সাহেব তাকে প্রশ্ন করে জানতে চাহিলেন-নামের ভেতর রদবদল করা কি বৈধ?

মির্জা কাদিয়ানী জবাব দিল,হ্যাঁ
আমার মতে এটি বৈধ।

তখন শাহ বুখারি রহঃ মির্জাকে উদ্দেশ্য করে জানিয়ে দিলেন,তাহলে আমিও আমার নামের প্রথমাংশ(আতা)বাদ দিয়ে দিলাম।এবার আমি তর্কের খাতিরে আতাউল্লাহ নাম থেকে“আল্লাহ”হয়ে গেলাম।যেহেতু তোমার মতে এটি বৈধ।সে হিসেবে আজ এ ভরা জনসমাবেশে সবার সামনে ঘোষণা দিচ্ছি-আমি আল্লাহ তোকে নবুওত দিই নি। তোর মত কাজ্জাব আর ভন্ডের জন্য জাহান্নাম অবধারিত।

(এটি একটি বহুল আলোচিত তর্কযুদ্ধ)

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



ঠিক বলেছেন, মরুসিংহ। এটা বহুল আলোচিত এবং বিখ্যাত একটি ঘটনা। মাওলানা আতাউল্লাহ বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহির অসাধারন প্রত্যুতপন্নমতিত্বের পরিচয় পাওয়া যায় এ ঘটনা থেকে। ঠকবাজ, মিথ্যাবাদী, প্রতারকদের উচিত শিক্ষা দেয়ার জন্য তাদের মত যোগ্য আলেমে দ্বীনের আজকের সমাজে বড় অভাব।

পাঠ ও মন্তব্যে অভিনন্দন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.