নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেসব আমলে হজের সওয়াব প্রাপ্তির আশা করতে পারেন আপনি

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৫



ইসলামি শরিয়তের নিয়মানুসারে আর্থিক ও শারীরিকভাবে সামর্থ্যবানদের ওপর হজ অবশ্য পালনীয় একটি বিধান। বস্তুত হজ্জ ইসলামি শরিয়তের অন্যতম একটি স্তম্ভ ও রুকন। সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণিত, প্রসিদ্ধ এক হাদিসে রয়েছে, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ''পাঁচটি স্তম্ভের ওপর ইসলামের ভিত্তি: একথার সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর রাসূল, নামাজ কায়েম করা, জাকাত আদায় করা, রমজানের রোজা রাখা এবং সামর্থ্য থাকলে বায়তুল্লাহর হজ্জ করা।'' (সহিহ বুখারি: ৮, সহিহ মুসলিম: ১৯)

প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একাধিক হাদিসে আমাদের হজ্জের গুরুত্ব, সওয়াব এবং উপকারিতা বুঝিয়েছেন। আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণিত, নবীজি বলেন, "জান্নাতই হচ্ছে মকবুল হজ্জের একমাত্র প্রতিদান।" (সহিহ বুখারি: ১৭৭৩, সহিহ মুসলিম: ৪৩৭)

তবে যাদের হজ অথবা উমরায় যাওয়ার সামর্থ্য ও সক্ষমতা নেই, তাদের জন্যও আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা এমন কিছু পথ বের করে দিয়েছেন; যেগুলো দ্বারা দুর্বল বান্দারা মকবুল হজ কিংবা উমরাহর সওয়াব লাভ করতে পারেন। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের সেসব পথ বা আমল বাতলে দিয়েছেন বিভিন্ন হাদিসে। সেসব হাদিসের কোনোটা সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম, সুনানে তিরমিজি কিংবা অন্য কোনো হাদিসগ্রন্থে অকাট্য সূত্রে বর্ণিত হয়েছে আবার কোনোটা ওই মানের না হলেও জয়িফ কিংবা মওজু নয়, পারিভাষিক দৃষ্টিকোণ থেকে যেগুলোকে হাসান বলা যায়। অতএব আমরা যদি বিশ্বাস এবং সওয়াবের দৃঢ় আশা নিয়ে এসবের উপর আমল করতে পারি, তবে অনেক বড় সাওয়াবের অধিকারী হতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

মসজিদে নামাজের জামাতে হাজির হওয়া

আবু উমামা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বর্ণনা করেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, "যে ব্যক্তি মসজিদে গিয়ে জামাআতের সঙ্গে ফরজ নামাজ আদায় করল সে যেন হজ্জ করে আসল। আর যে ব্যক্তি নফল নামাজ আদায় করতে মসজিদে গমন করল সে যেন ওমরাহ করে আসল।" (তাবারানি: ৭৫৭৮) হাদিসটি হাসান।

দ্বীন শিখা বা শিখানোর উদ্দেশ্যে মসজিদে যাওয়া

দ্বীন শিখা বা শিখানোর উদ্দেশ্যে মসজিদে যাওয়া অনেক বড় সওয়াবের একটি কাজ। হযরত আবু উমামা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, "যে ব্যক্তি মসজিদে গেল কোনো ভালো কথা শিখা বা শিখানোর উদ্দেশ্যে, সে পরিপূর্ণরূপে হজ্জ আদায়কারী একজন ব্যক্তির ন্যায় সওয়াব লাভ করবে।" (তাবারানি: ৭৪৭৩) আল্লামা নুরুদ্দিন হায়সামি (রহ.) বলেন, এর সনদ সহিহ। (মাজমাউয যাওয়াইদ, ১/১২৩, হাদিস: ৪৯৯)

ফজরের নামাজ আদায় করে মসজিদে সূর্যোদয় পর্যন্ত অবস্থান করা

হজরত আনাস ইবনে মালিক রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণিত, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, "যে ব্যক্তি জামাআতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করল, তারপর সূর্যোদয় পর্যন্ত মসজিদে বসে আল্লাহর জিকির করল, এরপর দু'রাকাআত নামাজ আদায় করল, সে ব্যক্তি হজ্জ ও ওমরাহর সওয়াব নিয়ে ফিরল।" (সুনানে তিরমিজি: ৫৮৬) হাদিসটি হাসান।

মাতা-পিতার সেবা এবং তাদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা

মাতা-পিতার সেবা এবং তাদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা অন্যতম উত্তম আমল। হজরত আনাস ইবনে মালিক রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বর্ণনা করেন, ''জনৈক ব্যক্তি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে বলল, আমি জিহাদে অংশগ্রহণ করতে চাই, কিন্তু আমার সেই সামর্থ্য ও সক্ষমতা নেই। নবীজি প্রশ্ন করলেন, তোমার মাতা-পিতার কেউ কি জীবিত আছেন? লোকটি বলল, আমার মা জীবিত। প্রত্যুত্তরে নবীজি বললেন, তাহলে মায়ের সেবা করে আল্লাহর নিকট জিহাদে যেতে না পারার অপারগতা বা ওজর পেশ কর। এভাবে যদি করতে পার এবং তোমার মা সন্তুষ্ট থাকেন তবে তুমি হজ্জ, ওমরাহ এবং জিহাদের সওয়াব পেয়ে যাবে। সুতরাং আল্লাহকে ভয় কর এবং মায়ের সেবা কর।" (মাজমাউয যাওয়াইদ: ১৩৩৯৯) হায়সামি (রহ.) বলেন, হাদিসটি সহিহ।

রমজানে ওমরাহ পালন করা

উমরাহ পালন পূন্যের কাজ। রমজানে তা আরও বেশি গুরুত্ব বহন করে।লন করা। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, "রমজানে ওমরাহ আদায় করলে আমার সঙ্গে হজ্জ আদায়ের সমপরিমাণ সওয়াব লাভ করবে।" (সহিহ বোখারি: ১৭৮২, সহিহ মুসলিম: ২২২)

নামাজের পর আল্লাহর জিকির করা

হজরত আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বর্ণনা করেন, ''দরিদ্র লোকেরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে বলল, সম্পদশালী ব্যক্তিরা বেশি সওয়াব এবং জান্নাত নিয়ে যাচ্ছে! আমরা যেমন নামাজ পড়ি; তারাও পড়ে! আমরা যেমন রোজা রাখি; তারাও রাখে! উপরন্তু তাদের রয়েছে অতিরিক্ত সম্পদ; ফলে তারা হজ্জ করতে পারে, ওমরাহ করতে পারে, জিহাদে অংশগ্রহণ করতে পারে এবং সদকাও দিতে পারে! নবীজি তাদেরকে বললেন, আমি কি তোমাদের এমন একটি আমল শিখিয়ে দিব না; যা করতে পারলে তোমরা অগ্রগামীদের স্তরে পৌঁছে যাবে এবং যারা তোমাদের পেছনে তারা তোমাদের স্তরে পৌঁছতে পারবে না, তোমরা হবে শ্রেষ্ঠতম মানব, তবে অন্য কেউ এটি করলে সেও তোমাদের মতো হয়ে যাবে। আমলটি হলো, প্রত্যেক নামাজের পর তেত্রিশবার করে সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ এবং আল্লাহু আকবার পাঠ করবে।" (সহিহ বোখারি: ৮০৭, সহিহ মুসলিম: ১৬৭৪)

মসজিদে কুবায় নামাজ আদায়

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, "যে ব্যক্তি নিজ ঘরে পবিত্রতা অর্জন করল, তারপর মসজিদে কুবায় এসে কোনো নামাজ আদায় করল, সে ওমরাহর সওয়াব হাসিল করল।" (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৪১২) হাদিস বিশারদগণ বলেন, হাদিসটি সহিহ।

আল্লাহ পাক দয়া করে এই আমলগুলো অধিক পরিমানে করার তাওফিক সকল মুসলমানদের দান করুন।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: জাজাকাল্লাহ। অনেক সুন্দর পোস্ট।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহু তাআ'লা খাইরান ফিদ্দা-রাইন। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সকলেরই এমন সৌভাগ্য হোক।


++++

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



কৃতজ্ঞতা এবং শুভকামনা।

আন্তরিক মন্তব্য এবং প্লাসে প্রেরনা।

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ নতুন নকিব - জনাব, হজ্জ হচ্ছে ইসলাম পূর্ববর্তী আরব পৌত্তলিকদের একটি প্রথা, মক্কার লোকজনের জীবিকা নির্বাহের একমাত্র উপায়। ইসলাম এই প্রথাকে কিছুটা বদল করে নিজেদের ধর্মের ritual হিসাবে নেয়। সৌদী আরবে petrolium আবিষ্কারের আগে গত চৌদ্দশ বছর ধরে হতদরিদ্র বেদুঈন মক্কাবাসীরা এই হজ্জ দিয়েই জীবনধারণ করতো।

বর্তমানেও হজ্জ হচ্ছে সৌদীদের প্রধান ধর্মীয় পর্যটন ব্যবসা। 2017 সালে হজ্জ থেকে সৌদী আরবের সরাসরি রোজগার হয়েছিল। প্রায় 12 বিলিয়ন ডলার (12×85 = 1020 বিলিয়ন টাকা = এক লাখ দুই হাজার কোটি টাকা !!)। আর হজ্জ করতে যাওয়া হাজীরা সৌদী আরবে খরচ করেছেন 23 বিলিয়ন ডলার । অপরিশোধিত তৈল বিক্রয় করে সৌদীরা যা রোজগার করে তা থেকেও বেশী আয় করে তারা হজ্জ থেকে । বলেন সোভানাল্লাহ্ !

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার দৃষ্টির সংকীর্নতার সমস্যা ইসলাম ধর্মের উপরে পতিত হওয়াতে উদ্ভূত এই সমস্যা। দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে ফেলুন, দেখবেন জগতটা সুন্দর লাগবে। পৃথিবীতে প্রচলিত সকল ধর্মের মধ্যে শুধু ইসলাম ধর্মের প্রতি আক্রমনের ব্যাড প্রাকটিসও দূর হয়ে যাবে।

ভিন্ন ভাই, হ্যাঁ, 'ভিন্ন' ভাই নামেই সম্বোধন করছি। কারন, যার চিন্তা ভিন্ন, মত ভিন্ন, পথ ভিন্ন তার তো দেখা যায় সবকিছুতেই ভিন্নতা। তাকে 'ভিন্ন' নামে ডাকা অসংগত হওয়ার কথা নয়।

বিনয়ের সাথে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, সামগ্রিকভাবে ইসলাম ধর্মের প্রতি যে পরিমান ঘৃনা আর হিংসা আপনার অন্তরে ধারন এবং লালন করেন দেখে মাঝে মাঝে আশ্চর্য্য হই। হায়! একজন মানুষ একটি ধর্মের প্রতি কিভাবে এতটা বিদ্ধেষ পোষন করতে পারেন! আগেও সম্ভবত: বলেছি, ধর্ম আপনার ভাল মনে হলে মানুন, অন্যথায় ছেড়ে দিন। কে আপনাকে বাধ্য করছে যে, ধর্ম ফলো করতেই হবে? তবে ধর্মভীরুদের পেছনে খামাখা লাগতে যান কেন? ধর্মীয় পোস্ট দেখলেই্ অপরের অনুভূতিকে পদদলিত করার খায়েশ কেন জাগ্রত হয়? ধর্মীয় লেখার উপরে উদ্দেশ্যমূলক হামলে পড়ার প্রয়োজনটা কিসে?

ইসলাম ধর্মীয় প্রায় পোস্টেই দেখি, আপনি খোঁচা দেন। মিথ্যাচারও করেন প্রচুর। ইসলামের ইতিহাস নিয়ে আপনার বিভ্রান্তি উপভোগ্য। খোলাফায়ে রাশেদাগন না কি কিলাকিলি করেছেন! এসব বিভ্রান্তি কেন যে ছড়িয়ে বেড়াচ্ছেন, লাভটা কী, ভেবে পাই না। এই পোস্টের মন্তব্যগুলোতেও সুন্দরভাবে মিথ্যাচার করেছেন। আচ্ছা, জগতের সকল সমস্যা কি শুধু ইসলামেই? আর কোনো ধর্মের কোনো সমস্যা কি আপনার দৃষ্টিতে কখনো ধরা পড়েছে? পড়লে তা বলেন না কেন?

আপনার প্রতি অনুরোধ, আপনি যেহেতু কোনো পোস্ট দেয়ার সক্ষমতা রাখেন না! রাখলে তো পোস্ট দিতেনই! ইসলামের ইতিহাস যদি এতই ভাল জেনে থাকার দাবি করতে চান, পারলে গুছিয়ে সুন্দর করে পোস্ট আকারে দিয়ে ইসলামের ইতিহাস নতুনভাবে প্রকাশ করুন। সক্ষমতা থাকলে ঐতিহাসিক বনে যান না! কিন্তু তা যদি করতে ব্যর্থ হন, তাহলে অন্যদের ধর্মীয় পোস্টে এসে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর কাজ থেকে বিরত থাকুন প্লিজ!

ভাল থাকবেন।

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

মলাসইলমুইনা বলেছেন: নতুন নকিব, লেখা ভালো হয়েছে I @ ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ, ইসলামের ইতিহাস নিয়ে আপনার ব্যাপক হেকমতপূর্ণ জ্ঞান দেখে বিগলিত হলাম ! ইতিহাসের বয়ান আরো একটু এক্সটেন্ড করলে আরো বিগলিত হতাম I

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



মোবারকবাদ। আপনার আগমন আনন্দিত করলো।

শুভকামনা এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি সব সময় আল্লাহকে স্মরন করি।
ভালো মন্দে সব সময় অটোমেটিক আমার মুখে আল্লাহর নাম চলে আসে নিজের অজান্তে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটাই। আমারও তাই ধারনা। আপনি তো একজন ভাল মানুষ।

কৃতজ্ঞতা শুভকামনাসহ।

৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০২

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ মলাসইলমুইনা- জনাব, ইসলামের ইতিহাস তো কোন রহস্যময় বিষয় না। বাংলাদেশর প্রায় প্রতিটি সরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাসের উপর অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি আছে, লাইব্রেরি ভর্তি শত শত বই আছে । কিছু বই পড়ুন না। ইসলামের মহান খলিফা ও সাহাবীদের মধ্যে কিলাকিলি, খুনাখুনি, রক্তারক্তি, যুদ্ধের কাহিনি পড়ে ঘাবড়ে যেতে পারেন, মাথা ঘুরে পড়েও যেতে পারেন।

কি দরকার এই সব এইসব ভেজাইল্ল্যা বই পড়ে ঈমান নষ্ট করার ?

তার চাইতে বরং মিষ্টি মিষ্টি কিছু বই পড়ুন । এই ধরুন " মোকসেদুল মো'মেনীন ও নারী শিক্ষা বা বেহেশতের কুন্জী " , " জ্বীন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস "- জালাল উদ্দিন সয়ূতী," বেহেশতী জেওর "- মাওলানা আশরাফ আলী থানবী," জান্নাতী হুরী কেমন হবে" - মাওলানা তারিক জামিল।

এই সব বই পড়বেন। ঈমান ও আমলের বহুত ফায়দা হবে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



অন্যকে নসিহত করা ভাল; তবে তা নিজেকে ভুলে গিয়ে নয়।

ধন্যবাদ।

৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: জামাতে নামায, জিকির, দ্বীন শিক্ষা করা, পিতা মাতার সেবা।

চেষ্টা করবো।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



আলহামদুলিল্লাহ। ভাল কাজের প্রতি আপনার আগ্রহ দেখে আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। আপনি নি:সন্দেহে একজন সম্ভ্রান্ত এবং ভদ্র ব্যক্তি।

আল্লাহ পাক আপনার প্রতি রহমতের বৃষ্টি বর্ষন করুন।

৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

আন্নীআক্তার৭৮৬ বলেছেন: আমিন

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

নতুন নকিব বলেছেন:



কৃতজ্ঞতা। শুভকামনা।

৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: উত্তম পোস্ট। যারা মানার তারা মানবে।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



পোস্টটি দেখে যাওয়ায় কৃতজ্ঞতা অফুরান।

নিরন্তর শুভাশীষ আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.