নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবশেষে সিআইএ\'র স্বীকারোক্তি: মোহাম্মদ বিন সালমানই খাশোগিকে হত্যার নির্দেশ দেন; নির্দেশদাতা যদি সত্যি তিনি হয়ে থাকেন, যুবরাজ বলে কোনো কথা নেই, শাস্তি চাই।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭



আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে থলের বিড়াল! অনেক নয় ছয় করেও শেষ রক্ষা বুঝি আর হল না! বন্ধু রাষ্ট্রের কর্তা ব্যক্তিদের অনৈতিক কাজকে ধামাচাপা দেয়ার অনেক কসরত করেও শেষ পর্যন্ত আমেরিকার ট্রাম্প প্রশাসন সত্য প্রকাশ না করে বুঝি আর পারলেন না! যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমানই দেশটির রাজতন্ত্র-বিরোধী সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন বলে অবশেষে স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে বলে জানিয়েছে, আমেরিকার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। আমেরিকার পূর্বেকার অবস্থান থেকে সরে এসে সত্য উচ্চারন করাটা ছিল বড় একটি ব্যাপার। খাশোগি নির্মমভাবে খুন এবং খুনের পরে তার লাশ গুম করার পর থেকে আমেরিকা সৌদি রাজপরিবারের পক্ষে ব্যাপক সাফাই গেয়ে এসেছে। গত মাসে তুরস্কের ইস্তাম্বুলস্থ সৌদি কনস্যুলেটে ব্যক্তিগত কাগজপত্র সংগ্রহ করতে গিয়ে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হন খাশোগি।

আমেরিকার প্রভাবশালী দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্ট গতকাল ১৬.১১.২০১৮ সংশ্লিষ্ট অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, সিআইএ এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে মোহাম্মাদ বিন সালমানই খাশোগিকে হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন যদি সৌদি আরবের পক্ষ থেকে তা অস্বীকার করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার আগে আমেরিকায় বসবাসরত খাশোগি ওয়াশিংটন পোস্টে নিয়মিত কলাম লিখতেন।

পত্রিকাটি আরো জানিয়েছে, সিআইএ যেসব তথ্য-উপাত্ত পরীক্ষা করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমানের ছোট ভাই ও আমেরিকায় নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত প্রিন্স খালিদ বিন সালমানের সঙ্গে খাশোগির টেলিফোনালাপ। ওই ফোনালাপে খালিদ খাশোগিকে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে গিয়ে সৌদি কনস্যুলেট থেকে কাগজপত্র সংগ্রহ করতে বলেন এবং এই নিশ্চয়তা দেন যে, তার কোনো ক্ষতি হবে না।

কিন্তু খাশোগি সেখানে গিয়ে নিহত হন এবং এর দু’দিন পরই খালিদ বিন সালমান আমেরিকা থেকে তড়িঘড়ি করে সৌদি আরবে ফিরে যান। তাকে আর ওয়াশিংটনে ফেরত পাঠানো হয়নি বরং অন্য কাউকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

ওয়াশিংটন পোস্ট আরো জানিয়েছে, খাশোগি হত্যাকাণ্ডের পরপরই ইস্তাম্বুলের সৌদি কনস্যুলেট থেকে করা একটি ফোনকলও আমলে নিয়েছে সিআইএ। ওই ফোনকলে খাশোগি হত্যাকাণ্ডের ঘাতক দলের সদস্য মাহের মুতরেব জানান, অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে।

পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরবের কাছে ১১ হাজার কোটি ডলারের সমরাস্ত্র বিক্রির স্বার্থে খাশোগি হত্যায় সৌদি যুবরাজের হাত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করে এতদিন যেসব বক্তব্য দিয়ে আসছিলেন সিআইএ’র এই মূল্যায়নের পর তা আর সম্ভব হবে না। আমেরিকার পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে খাশোগি হত্যার জন্য সৌদি যুবরাজকে দায়ী করা হয়নি।

যুবরাজের নাম খাসোগি হত্যাকান্ডের প্রথম থেকেই আলোচিত। এত দিন পরে সিআইএ'র 'স্থির সিদ্ধান্ত' সে আলোচনার পাল্লাকে আরও কিছুটা ভারী করে তুললো। সঠিক তদন্তের মাধ্যমে পর্দার অন্তরালে মঞ্চায়িত নাটকের বাকি দৃশ্যগুলোও উম্মোচিত হোক। বিচারের আওতায় আনা হোক খাশোগি হত্যাকান্ডে জড়িত সকল অপরাধীকে। যুবরাজ বলে কারও জন্য কোনো ছাড় দেয়ার সুযোগ নেই। পার্সটুডে, ওয়াশিংটন পোস্ট এবং দৈনিক নয়াদিগন্ত অবলম্বনে।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জটিল পরিস্থিতি!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১

নতুন নকিব বলেছেন:



দুনিয়া কাঁপানো হত্যাকান্ড। জটিলতা বটে। অাগমনে মুগ্ধতা, প্রিয় কবি। ভালো থাকুন সারাক্ষন।

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমার আজকের পোষ্ট একটু দেখে দিবেন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

নতুন নকিব বলেছেন:



ইনশাআল্লাহ দেখে দিব।

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার এক শিক্ষক প্রায়ই বলেন- সৌদি একটা সোনার দেশ অথচ এই দেশকে মুষ্টিমেয় কিছুলোক বর্বর বানিয়ে রেখেছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার শিক্ষকের কথায় যুক্তি রয়েছে।

কৃতজ্ঞতা আগমনে। শুভকামনা।

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪

আখেনাটেন বলেছেন: এই মোহাম্মদ বিন সালমান অাগাগোড়াই একটি রক্তপিপাসু মনস্টার। ইয়েমেনে রক্তের হোলি খেলছে। ইসরাঈল-যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অাঁতাত করে মধ্যপ্রাচ্যেও শান্তি প্রক্রিয়ার অন্তরায়।

এই দৈত্যরা গোটা মধ্যপ্রাচ্য তথা বিশ্বকেই হুমকীর মুখে রেখেছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



একদম মনের কথাগুলোই বলেছেন। এই যুবকের অনেক কাজই বিতর্কিত। একের পর এক বিতর্ক নিয়েই আছেন তিনি।

মন্তব্যে আসায় আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

এই ভদ্রলোক(!)ই তো গেল ক'দিন পূর্বে তথাকথিত এমন এক শুদ্ধি অভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন, যে অভিযানের মাধ্যমে প্রকারান্তরে তার ক্ষমতারোহনের সিঁড়িকে বিপদ মুক্ত করাই ছিল উদ্দেশ্য। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার কেড়ে নেয়া হয়েছে। প্রতিদ্বন্ধী হিসেবে ভবিষ্যতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেন এমন সন্দেহের তালিকায় যারা ছিলেন, তাদের কোমর ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে। শারিরীক, মানসিক এবং অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করে তাদের নিকট থেকে সবশেষে নি:শর্ত বন্ড সিগনেচার নিয়ে এই মহান(!) পুরুষ তাদের প্রতি অসম্ভব করুনা দেখিয়েছেন। তিনি তাদের ধর থেকে মস্তক আলাদা করেননি। ছেড়ে দিয়েছেন আপাতত।

অনেক ভালো থাকবেন। কামনা নিরন্তর।

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১

নজসু বলেছেন:




আস সালামু আলাইকুম।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

নতুন নকিব বলেছেন:



ওয়াঅালাইকুমুস সালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ। আপনাকে মন্তব্যে পেয়ে আনন্দিত। আপনি কেমন আছেন?

পোস্ট সম্মন্ধে কিছু বলেননি দেখে মনে হচ্ছে যুবরাজকে নিয়ে লিখেছি বলে কষ্ট পেয়েছেন! অারবের ধূলো, মাটিও অামার কাছে পবিত্র, অতি প্রিয়। আর তার পেছনে একমাত্র কারন, এই আরবের মাটিতেই অাগমন ঘটেছে রাসূলে পাক সল্লাল্লাহু অালাইহি ওয়াসাল্লাম এর। তাঁকে ভালোবাসি বলেই নিরবে সয়ে যাই অনেক অনাচার। কিন্তু আর কত? আর কত প্রানে সয় জ্বালা?

লক্ষ্য করে থাকবেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসব অতি উতসাহী যুবরাজ নামের কিছু অপরিনামদর্শীর কারনে ইয়েমেনে রক্তের নহর বইছে।

একদিকে ফিলিস্তিনে হত্যার মহোৎসব চলছে অন্য দিকে এরা ইসরাইলী দখলদারদের সাথে গোপন আঁতাত করছে।

সম্প্রতি বিশ্ব অবাক বিস্ময়ে দেখেছে, গোটা অারাকানজুড়ে মানবতার যখন কবর খনন করা হয়, এরা তখন গভীর কূম্ভকর্নের নিদ্রায় মগ্ন। পশ্চিমা গোষ্ঠীর পদলেহনে ব্যস্ত এসব যুবরাজদের লাগাম এখনি টেনে না ধরা হলে ভবিষ্যত বিশ্ব মুসলিমদের সামনে কঠিন দুর্দিন অপেক্ষমান।

পোস্ট রিলেটেড বিষয়ে কিছু না বলার ক্ষেত্রে আপনার সময় স্বল্পতা কিংবা অন্য কারনও থাকতে পারে। তবু মনের কথাগুলো আপনার সাথে শেয়ার করলুম।

আশা করছি, এই প্রতিমন্তব্যে কষ্ট নিবেন না। অনেক ভালো থাকুন। প্রার্থনা নিরন্তর।

৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ নতুন নকিব- জনাব, বাস্তব দুনিয়ায় স্বাগতম !

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার অপেক্ষায় সেই কখন থেকে!

আচ্ছা, আমি কি এই পোস্ট আপনাকে উতসর্গ করলে আপনি খুশি হতেন?

৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ নতুন নকিব-জনাব, ধন্যবাদ। না। তবে আপনি যদি জামাল খাসোগীর হত্যাকান্ড পরবর্তী ঘটনাক্রম খেয়াল করেন, তবে বুঝবেন আধুনিক বিশ্বের কূটনীতি কি পরিমাণ জটিল ও হিংস্র। ধর্মীয় নীতিবোধের কোন স্হানে এখানে নেই।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি যদি জামাল খাসোগীর হত্যাকান্ড পরবর্তী ঘটনাক্রম খেয়াল করেন, তবে বুঝবেন আধুনিক বিশ্বের কূটনীতি কি পরিমাণ জটিল ও হিংস্র। ধর্মীয় নীতিবোধের কোন স্হানে এখানে নেই।

টুকটাক খেয়াল রাখার চেষ্টা করি। আর আধুনিক বিশ্বের কূটনীতি যে জটিল ও হিংস্র তাতে সহমত।

ধন্যবাদ আপনাকেও পুনরায় মন্তব্যে আসায়।

৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: Click This Link
এখানে একটা প্রশ্ন করেছিলাম

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার প্রশ্নটি খুবই গুরুত্বপূর্ন ছিল। আমি কিন্তু আখেরি চাহার শোম্বা পালনের কোন শরয়ী দালিলিক বৈধতা আছে এমনটা বলিনি। আচ্ছা, ইসলাম ধর্মে দিবস পালন বিষয়ে স্বতন্ত্র একটি পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

অনেক ভালো থাকুন।

ও আচ্ছা, এই পোস্টের প্রাসঙ্গিক কোনো কথা বললেন না যে!

৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খুবই জটিল পরিস্থিতে আছি আমরা সাধারণ জনগণেরা....

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটাই। পরিস্থিতি দিনকে দিন জটিলতার দিকেই যাচ্ছে।

দুআ করুন, যেন পরিস্থিতির উন্নতি হয়। পরিত্রানের পথ খুলে যায়।

শুভকামনা আপনার জন্য।

১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: তেলের বিশাল ভান্ডারের অধিকারী এবং বিশ্বের দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ট ধর্মের পবিত্র স্থানের অধিকর্তা হওয়ার কারণে এদেরকে এতদিন কেউ ঘাটাঘাঁটি করে নি | তবে এদের নৈতিক স্খলন এবং অধঃপতন এতই ঘটেছে যে তাদের শেল্টার দেয়ার মতো কোনো দেশ ভবিষ্যতে থাকবে কিনা সন্দেহ |

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



এক্সাক্টলি। সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ।

সউদি আরবের শাসক শ্রেনির অবিচার অনাচার রূপকথাকেও বুঝি ছাড়িয়ে যাবে। তাদের অব্যহত স্বৈরাচারিতার সর্বশেষ ফলাফল খাসোগির মত একজন মানুষকে পৃথিবীর আলো বাতাস থেকে সরিয়ে দেয়া। কত যে আঁধার লুকিয়ে ঐ রাজতন্ত্রের খুঁটির আড়ালে আবডালে! শেল্টারওয়ালারাও একসময় আটলান্টিকের চুবানি খাবে। তাদেরই খবর নেয়ার কেউ থাকবে না।

সে দিন খুব বেশি দূরে নয়, রাশিয়ার মত আমেরিকাও তার নিজের মাটিতে নিজের হাতে শায়েস্তা হলো বলে! মুখ থুবরে পড়লো বলে মহান(!) এই খুনি রাষ্টের স্বৈরতান্ত্রিক সকল আয়োজন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.