নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
ইন্টারনেটের অন্যতম পথিকৃত লরেন্স রবার্টস মারা গেছেন। গত ২৬ ডিসেম্বর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে আর মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে বিবিসি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। ইন্টারনেটের যে চার আবিষ্কারক ছিলেন তাদের অন্যতম ছিলেন লরেন্স রবার্টস বা ল্যারি রবার্টস। রবার্টস ষাটের দশকের শেষ দিকে মার্কিন অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সির (আরপা) একটি অংশের দায়িত্বে ছিলেন। সেসময় তিনি আরপানেট নামের এক কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরির কাজ করেন।এই নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা তৈরি এবং হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার পরীক্ষার জন্য প্রকৌশলীও নিয়োগ দিয়েছেন রবার্টস। বর্তমানে আমরা যে ইন্টারনেট ব্যবহার করছি তার মূলে রয়েছে রবার্টসের ওই আরপানেট।রবার্টস ছাড়াও ইন্টারনেটের অন্য তিন আবিষ্কারক হলেন বব কান, ভিন্ট সার্ফ এবং লেন ক্লেইনরক।
১৯৬৬ সালের শেষ দিকে ২৯ বছর বয়সী এক কম্পিউটার বিজ্ঞানী ছবি আঁকার কাগজ ও কুয়াডরিল প্যাডে একটি ধারাবাহিক বিমূর্ত পরিসংখ্যান আঁকেন। যার মধ্যে কয়েকটি ক্যাটস কেডল খেলার সঙ্গে মিলে যায়। বাকিগুলো দেখতে স্বর্গী নক্ষত্রপুঞ্জের মতো। বাকিগুলো পোশাকের নকশার মতো।
ওই আজগুবি আঁকিবুকিই ছিল আজ আমরা যেটাকে ইন্টারনেট বলে জানি, তার প্রথম মানচিত্র। এই আঁকিবুকি যিনি করেছেন, সেই লরেন্স জি. রবার্টস গত ২৬ ডিসেম্বর ৮১ বছর বয়সে রেডউড সিটিতে মারা গেছেন।
টেক বিশ্বে ল্যারি রবার্টস নামেই তিনি বেশি পরিচিত। হৃদরোগেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার ছেলে পাশা।
বিবিসির খবরে বলা হয়, ষাটের দশকের শেষ দিকে মার্কিন অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সির (আরপা) একটি অংশের দায়িত্বে ছিলেন রবার্টস। তখন তাকে আরপানেট নামের একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরির কাজে লাগানো হয়।
বিশ্বের মানুষ এখন যে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে, তার মূলে রয়েছে রবার্টসের ওই আরপানেট।
দুই রসায়নবিদের ছেলে ড. রবার্টস। ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে ইলেকট্রনিকস নিয়ে পড়াশোনায় আগ্রহী হন তিনি।
মার্কিন দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক সাক্ষাৎকারে রবার্টস বলেন, আমি নতুন কিছু চেয়েছি, রসায়নের মতো পুরানো কিছু নয়।
ইন্টারনেট প্রযুক্তির দুইটি ব্যবস্থার জন্য কৃতিত্ব রয়েছে রবার্টসের, মূল নেটওয়ার্কের কাঠামো নকশা এবং নোডগুলোর মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান।
আরপানেটে প্রথম চারটি কম্পিউটার যুক্ত হয়েছিল ১৯৬৯ সালে। পরবর্তীতে ইউনিভার্সিটি এবং অন্যান্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো এতে যুক্ত হওয়ায় এই নেটওয়ার্ক দ্রুত বাড়তে থাকে।
বাস্তবিক প্রয়োগের দিকেও নজর ছিল রবার্টসের। যোগাযোগ এবং সহায়তা উন্নত করতে প্রথম দিকের আরপানেট ব্যবহারকারীদের উৎসাহ দিয়েছেন তিনি।
এই বিজ্ঞানী যুক্তরাষ্ট্রের কানেক্টিকাটে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৩৭ সালের ২১ ডিসেম্বর।
সূত্র:Daily Inqilab
Daily Jugantor
bangla.bdnews24
shikshabarta
globalnews
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩
নতুন নকিব বলেছেন:
হেনা ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, পাঠ এবং মন্তব্যে মানবতার কল্যানে নিবেদিত এই বিশ্ববরেন্য বিজ্ঞানীর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে যাওয়ায়।
অনেক ভালো থাকুন।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩২
বিজন রয় বলেছেন: গভীর শোক প্রকাশ করছি। তার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
দাদা, সত্যি আপনার উপস্থিতি সবসময় আলোড়িত করে। আপনার জন্য হৃদয় নিংড়ানো কল্যান কামনা। এবং সবসময়।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই এই মহান ব্যক্তি কে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬
নতুন নকিব বলেছেন:
মানবতার কল্যানে অপরিসীম অবদান রেখে যাওয়া মহান এই বিজ্ঞানীর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোয় আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই এই মহান ব্যক্তি কে।
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩
হাবিব বলেছেন: গভীর শোক প্রকাশ করছি। তার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭
নতুন নকিব বলেছেন:
তিনি অসাধারন মেধাবী একজন মানুষ ছিলেন। তার অবদান বিশ্ব সভ্যতার ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে।
মন্তব্যে আসায় আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তাঁর জন্য শ্রদ্ধা
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
নতুন নকিব বলেছেন:
অভিনন্দন। মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো। আপনিও মানবতার কল্যানে প্রযুক্তি নিয়ে এগিয়ে যান। দুআ থাকলো।
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯
ল বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১
নতুন নকিব বলেছেন:
অশেষ শ্রদ্ধা তার প্রতি।
আপনাকে অনি:শেষ অভিনন্দন। ব্যস্ততম সময়ে দুই শব্দ নিয়ে হলেও উঁকি দিয়ে যাওয়ার জন্য। ভালো থাকবেন সারাক্ষন।
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২
ম্যাড ফর সামু বলেছেন: তাঁর বিদেহী আত্মা মুক্তি লাভ করুক। তিনি আমাদের এমন এক বিশ্বগ্রামের অধিবাসী বানিয়ে দিয়েছেন যেখানে সারা পৃথিবীটাই এখন আমাদের পকেটে থাকে। আর এর ব্যবহার একেকেজন একেকভাবে করে। এমনকি কত্ত কত্ত বেকারকে সল্প সময়ের মধ্যেই একদম মিলিওনিয়ার, বিলিওনিয়ার হতে সাহায্য করে। আজ আমরা কি না করছি এই ইন্টারনেট ব্যবহার করে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ইন্টারনেটের চারজন পথিকৃতের একজন লরেন্স রবার্ট-এর মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। তার প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলি।