নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশুদের বাসযোগ্য একটি সুন্দর পৃথিবীর জন্য.................

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৩১



শিশুদের বাসযোগ্য একটি সুন্দর পৃথিবীর জন্য.................

ইসলামী বিধি-বিধান ও দন্ডবিধির অনেকগুলোই বর্তমানে এক শ্রেণির মানুষের নির্মম অপপ্রচারণার শিকার। এসব লোকেরা ইসলাম ধর্মের ফরজ (অত্যাবশ্যক) বিধান পর্দা প্রথা নিয়ে কটাক্ষমূলক কথাবার্তা বলেন। পুরুষের জন্য একাধিক বিয়ে বৈধ হওয়ার বিষয়ে তাদের ব্যাপক মাথা ব্যাথা। ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বহু বিবাহ নিয়ে তাদের অপপ্রচারের সীমা নেই। কিন্তু এই শ্রেণির লোকদের দ্বারা ইসলামী দন্ডবিধির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় আক্রমণের শিকার সম্ভবত: 'ব্যভিচারের বিরুদ্ধে ইসলামের কঠোর শাস্তির বিধানটি'। এই ক্ষেত্রে ইসলাম ধর্মের কঠোর শাস্তিকে এরা বর্বর, মধ্যযুগীয় এবং সেকেলে আখ্যায়িত করে আনন্দ পেয়ে থাকেন। হাস্যো-কৌতুকেরও কমতি নেই। ইসলাম ধর্মের বিধানে ব্যভিচারের কঠোর শাস্তি নিয়ে তাদের অনেকের ইর্ষনীয় এলার্জি। তাদের নিকট বিনীতভাবে জানতে ইচ্ছে হয়, প্রশ্ন রাখতে ইচ্ছে করে যে- ব্যভিচারের কঠোর শাস্তিতে কেন তাদের এত পরিমান এলার্জি! জানি, তারা এ বিষয়ে মুখ ফুটে কিছু বলবেন না! হয়তো বলার কিছু নেইও তেমন! আর এই সহজ বিষয়টি বুঝার জন্য আইনস্টাইন হওয়ারও কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। স্পষ্টতই বুঝা যায় যে- ধর্ষনের অপরাধে ইসলাম প্রবর্তিত এ ধরণের কঠোর শাস্তির প্রয়োগ করা হলে সিরিজ ধর্ষণে বাধা এসে যাবে, উলঙ্গপনা-বেহায়াপনা, উদ্দাম-উদম নৃত্য আর অবাধ বেলেল্লাপনা ইত্যাদি করতে সমস্যা হবে! পাশ্চাত্যের নষ্ট দেশগুলোর ততোধিক ক্ষয়িষ্ণু সমাজের মতো প্রতি দিন, প্রতি ঘন্টা-মিনিটে ধর্ষণের সুযোগ হাত ছাড়া হয়ে যাবে! এ জন্যই হয়তো এতো হৈ চৈ! এতো এতো মায়াকান্না দরদীদের কন্ঠে! ধর্ষকদের রক্ষায় এতো এতো মানবাধিকারের বুলি! বলি, ধর্ষকের অাবার মানবাধিকার কিসের? বিকৃত রুচির পরিচায়ক একজন শিশুকামী ধর্ষককে মানুষ ভাবতে হবে কেন? তাকে রক্ষা করার চেষ্টা কেন করা হবে? পুন:পুন: ধর্ষনের মহড়া প্রত্যক্ষ করার জন্য? তাকে আইনি সহায়তা যারা দিতে চান, তাকে বাঁচাতে যারা মরিয়া, ধর্ষকের শাস্তি কমাতে কিংবা মওকুফ করতে যারা যারপরনাই দরদী, তারাও কি ধর্ষনকান্ডের সহযোগী হওয়ার অপরাধে অপরাধী নন? ধর্ষনের অবাধ অধিকার রক্ষা করে সমাজটাকে ধর্ষনকারীদের অভয়ারণ্য বানানোর বাসনাই ধর্ষন প্রতিরোধে ইসলামের কঠোর আইনের প্রতি ক্ষুব্ধ-বিক্ষুব্ধ করে তোলে তাদের? ধর্ষকদের রক্ষায় তাদের প্রাণ এত কাঁদে কেন?

যারা ইসলামী হুদুদ আইনের ধারাগুলোর প্রতি বর্বরতা এবং অমানবিকতার দায় চাপাতে চান, আমরা তাদেরকে বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই, ভাই- শুধু বিরোধিতার খাতিরেই বিরোধিতা পরিহার করুন। এক চোখা নীতি কোনো নীতি নয়। অপরাধীকে রক্ষার মানে হচ্ছে, অপরাধ জিইয়ে রাখা। অপরাধ টিকিয়ে রাখা। অপরাধ দীর্ঘায়িত করা। অপরাধের চাষবাস করা। অপরাধের বীজ বপন করা। নারী শিশুদের ধর্ষনকারীগন মানবতাবিরোধী অপরাধী। এদের জন্য কোনো দরদ নয়। অপরাধীর পরিচয় একটাই, তিনি অপারাধী। আর এই ধরনের জঘন্য মানবতাবিরোধী অপরাধীকে বাঁচানো নিশ্চয়ই কোনো মানবতা নয়। এদের মত নিকৃষ্ট নরকীটদের পক্ষে কথা বলাকে কোনো অবস্থায়ই মানবাধিকার বলার সুযোগ নেই। মাত্র পাঁচ কিংবা ছয় বছরের যে নিষ্পাপ মেয়ে শিশুটি আজ নির্মম ধর্ষনের শিকার হল, পৃথিবীর আলো-বাতাস ভালো করে চোখ মেলে তাকিয়ে দেখার পূর্বেই যার জীবন প্রদীপ নিভিয়ে দেয়া হল, সাত কিংবা আট বছরের ছোট্ট অবুঝ যে ছেলেটিকে পৃথিবীর ভালোমন্দ কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই বলাতকারের মত নির্মম অসভ্যতার বলি হতে হলো পাষন্ড হায়েনার নৃশংস থাবায় ঢলে পড়লো মৃত্যুর কোলে- নিত্য নতুন যাদের হিংস্র নখদংশনে এগুলো হচ্ছে, প্রতিনিয়ত হয়ে চলেছে, এদেরকে কোন জ্ঞানে আপনি মানুষ ভাববেন? কেন ভাববেন? কি কারণে ভাববেন? কেন তাদের রক্ষায় আপনার অন্তর কাঁদবে? কেন আপনি তাদের মত নৃশংস অপরাধীর পক্ষ নিয়ে মানবাধিকারের বুলি আওড়াবেন? মানবাধিকার আসলে কি? মানব + অধিকার = মানবের অধিকার। দু'হাত, দু'পাওয়ালা প্রাণি হলেই কি তাকে মানব বা মানুষ বলতে হবে? একজন মানবতাবিরোধী অপরাধী ধর্ষককে কিভাবে মানুষের মর্যাদা দিতে চান? মানবাধিকারের সংজ্ঞাটা নিয়ে সত্যিকারভাবে আরেকবার ভাববার সময় সম্ভবত: দ্বারপ্রান্তে।

একজন ধর্ষক ধর্ষকই। তার আর কোনো পরিচয় নেই। তিনি সমাজের কোন্ উঁচু স্তরের কে হন, এটা বিবেচ্য নয়। তার বংশ মর্যাদা, অর্থ-প্রতিপত্তি কিংবা সামাজিক স্ট্যাটাস বিবেচনার কিছু নেই। তিনি মসজিদের ইমাম, না কি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, না কি স্কুলের প্রধান শিক্ষক, না কি কোনো কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, না কি কোনো দলের নেতা, না কি স্বনামধন্য কোনো ব্যবসায়ী পুত্র, না কি বিখ্যাত কোনো খেলোয়ার, না কি রাজনীতির মহান কোনো বরপুরুষ, না কি আইনের প্রণেতা-প্রয়োগকারী-রক্ষক- এসব দেখার কোনো প্রয়োজন নেই। দেখার বিষয় শুধু একটিই- ধর্ষনের মত নিকৃষ্ট মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে তার ন্যায়ানুগ উপযুক্ত বিচার প্রাপ্তির অধিকার রয়েছে। আমাদের সমগ্র মনযোগকে নিবিষ্ট করতে হবে এই অধিকারপ্রাপ্তি নিশ্চিত করার দিকেই।

আর আজকে যারা মাতৃক্রোড়ে, দুগ্ধপোষ্য এবং অনাগত সেইসব শিশুদেরও অধিকার রয়েছে যারা এখনও পৃথিবীর আলো-বাতাসের স্পর্শ পায়নি। যারা সবুজ এ পৃথিবীতে আসবেন আজ অথবা আগামীকাল। সুন্দর এই পৃথিবীটাকে বাসযোগ্য হিসেবে প্রাপ্তির অধিকার তাদেরও থাকা উচিত। আর জঞ্জালমুক্ত বিশুদ্ধ আলো-বাতাসসমৃদ্ধ একটি নিষ্কলঙ্ক পৃথিবী রেখে যাওয়ার দায়িত্ব থেকে আপনি-আমি-আমরা কেউই মুক্ত নই।

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছোট মেয়েদের হায়ে হাত দেয়ার জন্য বিচার করলে, মক্তব ও মাদ্রাসা অনেক আগে বন্ধ হয়ে যেতো!

০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



চোখ খুলে ভাল করে তাকালে তো এতে মাদ্রাসা আর মক্তবই শুধু নয়, কিন্ডারগার্টেন, নার্সারী লেভেলের স্কুল, এনজিও মিশনারীদের শিক্ষালয় মিক্ষালয়সহ অনেক কিছুই বাদ পড়ে যেত। এক চোখে দেখলে হবে, ভাই! ভাল করে চোখ খুলে পূর্ণদৃষ্টিতে তাকাতে হবে। পোস্টে তো কাউকে ছেড়ে কথা বলা হয়নি। একতরফা কারও কথা বলা হয়নি। কিন্তু আপনি শুধু মাদ্রাসা আর মক্তবের পেছনে লাগলেন কেন? স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্ষন আপনার চোখের ফাঁক গলে চলে যায়!!!

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪

নতুন বলেছেন: কয়েকটা জিনিস মানুষ ভুল ধারনা করে বসে আছে নিজেদের আত্নতৃপ্তির জন্য....

* পশ্চিমা দেশে ধষ`ন্ বেশি আমাদের দেশে কম! ( মানে আমাদের দেশ ভালো)
* প্রতি মিনিটে ধষ`ন হচ্ছে (

আমাদের দেশে ১টা ধষ`নের খবর আসলে তার পেছনে ১০০ ধষ`নের খবর বাইরে আসেনা, সমাজের ভয়ে নারী বিষয়টা চেপে যায়। পরিবার মেয়েকে চেপে যেতে বলে। মুরুব্বিরা সালিস করে থানা পযন্ত যেতে দেয় না।

পশ্বিমা দেশে নারীরা পুলিশের কাছে যায় এবং তার বিচার পায়....

আমাদের দেশে নারীরা বিচার পায় না বরং তারা সমাজের দ্বারা মানুষিক ভাবে ধষিত হয় বার বার।

আমাদের দেশের সমাজে ধষকের পক্ষে বেশির ভাগ মানুষ কাজ করে তাই টাকা আর ক্ষমতা দিয়ে ধষ`ক বিচারে সাজা পায় না। যেটা পশ্চিমা দেশে হয় না।

তাই শুধুই পশ্চিমা দেশ আমাদের চেয়ে ভালো এমন ধারনা থাকে বের হয়ে এসে আসল সমস্যার দিকে নজর দিতে হবে।

আমাদের দেশে অন্যায়ের বিচার হয় না বলেই মানুষ অন্যায় করার সাহস পায়। ---- দূনিতি এমন পযায়ে পৌছে গেছে যে শিশু ধষনের আসামী টাকা দিয়ে সব বিপদ পার পেতে পারে আমাদের দেশে..... :(

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮

করুণাধারা বলেছেন: মাঝে মাঝে ভাবি আমাদের শিশুরা কি শৈশবের অনাবিল দিন পাচ্ছে? ক্লাস থ্রিতে পড়ুয়া মেয়েটি তার মাকে বলল, তার অধ্যক্ষ তাদের সব সময় ধর্ষণ করেন! সাত বছরের মেয়েটিকে লিফটের সামনে থেকে মিথ্যা কথা বলে সরিয়ে নিয়ে ধর্ষণ করে খুন করা হলো... আজকের পত্রিকায় দেখলাম, তার খুনির ফাঁসি দাবি করে ছোট ছোট বাচ্চারা মানববন্ধন করছে। এই বাচ্চাগুলোও জেনে যাচ্ছে ধর্ষণ কাকে বলে!!! এদের এখন ফুল পাখি আর পৃথিবীর যাবতীয় সুন্দর জিনিসের সাথে পরিচয় করে নেবার কথা ছিল...

পোস্টে আপনার ভাবনা ভালো লাগলো, লাইক।

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৯

মোগল সম্রাট বলেছেন: ইসলামী শরীয়াহ আইন যে দেশে চালু আছে সেখানে আমাদের দেশ থেকে যারা কাজের বুয়া হিসাবে যায় তাদের ধর্ষিত করে সেখানকার আইনের অধীনে থাকা মানুষ।

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

ইসিয়াক বলেছেন: আসলে সবার আগে নিজেদের মানসিকতা বদলাতে হবে । ওরা তো শিশু কি করে পারে এসব ........

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১১

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম পারবে না ধর্ষন কমাতে।
পরিবার এবং স্কুল থেকে সচেতনা তৈরি করতে হবে শিশুকাল থেকেই।

৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধর্ষনের বিচার চাই, ধর্ষনের বিচার চাই, ধর্ষনের বিচার চাই - বলে বিচার পাওয়া যাবেনা এটি পরিস্কার। আর বর্তমান যুগে পৃথিবীর তাবৎ ধর্ম ধর্ষনের বিচার করেনা ধর্ষিতাকে আরো ধর্ষনের স্বীকার হতে হয়। আইন এবং বিজ্ঞানের সাথে কোনো ধর্মকে প্রতিযোগিতায় নেওয়া যাবেনা। ধর্ম - আইন ও বিজ্ঞানের কাছে হাজার বছর পিছিয়ে ছিলো আরো পিছিয়ে যাবে। আইনের আছে - নতুন করে আইন করার কিছুই নেই তবে এই আইনের প্রয়োগ থাকতে হবে। ধর্ষনের বিচারের রায় হতে সময় যদি লাগে ১৬ বছর তখন দেখা যাবে ধর্ষিতা মারা গেছে নয় বছর চলছে। এখানে আইন লেংড়া হয়ে গেছে আইনকে আইনের মতো চলতে দিতে হবে। আইনের পথরোধ করে পরিবেশ সমাজ দেশ বিপর্যয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন যার প্রমাণ বর্তমান আমরা দেখছি।

৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতে হবে এসব কুকুর জানোয়ারদের জন্য,ধর্ষকদের শাস্তি জনসম্মুখে ফাঁসি। আর অভিভাবকরা বেখেয়ালী হতে দেওয়া যাবেনা। চাঁদগাজী সবসময় মাদ্রাসা মসজিদকে দোষারোপ করে,তার চোখে ছানি পড়েছে,ওনার চোখে স্কুল,কির্ডান গার্ডেন,মিশনারী,চার্চ ইত্যাদি চোখে পড়েনা,ওনার যত সমস্যা সব মাদ্রাসা আর ইসলাম নিয়ে। কিছুক্ষন আগেই ওনি ময়মনসিংহ মহিলা ট্রেনিং কলেজে অশ্লীল মূর্তি দৃশ্যমান করাকে সার্পোট করে গেছেন একজনের পোস্টে মন্তব্য করে,ওনার সাথে আরো ছিলো বিকৃত মস্তিকের ব্লগার হাসান কালবৈশাখী,গড়ল,রাজীব।
পোস্টটি প্রথম পাতায় ময়মনসিংহ মহিলা ট্রেনিং কলেজে অশ্লীল মূর্তি কেন? এ শিরোনামে রয়েছে।

৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

আরোগ্য বলেছেন: ইসলাম একচোখাদের ধর্ম নয়। কোরআনের অনেক আয়াতে আছে, " জ্ঞানীদের জন্য উপদেশ আছে "। আর বর্তমানে ডিগ্রীর অভাব নেই কিন্তু জ্ঞানীদের অভাব রয়েছে।

১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধর্ষকদের জন্য শাস্তির কোন বিধানই এখন আর কোন কাজ দিচ্ছেনা
তাই বিধান হতে বি বাদ দিয়ে শুধু শাস্তি দান রাখতে হবে,
আর একে কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে । ঠিকই বলেছেন
ধর্ষকের সাথে ধর্ষকের প্রতিপালনকারী চেইনটিকে ধরে ধরে
দ্বিগুন শাস্তি দিতে হবে । এদের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিও জব্দ
করতে হবে ।
আপনার ইসলামে যাকাত বিধান: ফাযাইল ও মাসাইল
এ আমার করা একটি মন্তব্য মনে হয় দেখা হয়নি ।
শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.