নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
আসুন, আরেকবার চোখ বুলিয়ে নিই কখন এবং কোথায়, কোন্ দুআ পাঠ করা উচিত
আমাদের শিখতে হবে: চলার পথে পা পিছলে পড়ে গেল ছোট্ট এক ছেলে। কাছেই অবস্থান করায় তার অবস্থাটা প্রত্যক্ষ করার সুযোগ হল। শুনলাম, অশ্লীল শব্দে গালি দিচ্ছে সে। আমি আশ্চর্যবোধ করলুম। হায়! হায়! এখানে সে গালি কাকে দিচ্ছে? কেউ তো তাকে ধাক্কা মারেনি! কেউ তাকে ঠেলে ফেলেও দেয়নি! তাহলে কাকে গালি দিচ্ছে সে? তার নিজেকে? তার বাবা-মাকে? এই সমাজ কিংবা দেশকে? না কি আমাদের দুরবস্থাকে? নিজের কাছে নিজে লজ্জিত হলাম। প্রশ্নগুলো মাথার ভেতরে ঘুরপাক খাচ্ছিল। আমাদের অবস্থা কোথায় যাচ্ছে দিনকে দিন? এই সমাজ এই দেশ আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে? ভদ্রতা, শালীনতা, সৌজন্যবোধ এসব কি ধীরে ধীরে একেবারেই উঠে যাবে? মূলত: এই ছেলেটির পড়ে যাওয়ায় সে দু:খ পেয়েছে। সে কারণে আমিও কষ্ট পেয়েছি। কিন্তু তাতে যে কষ্ট পেয়েছিলুম, তার গালি-গালাজ শুনে যে কষ্টটা পেলুম সেটা আরও বেশি। তার এক্ষেত্রে বলার ছিল- 'ইন্না- লিল্লাহ'। কষ্ট, মুসিবতে পড়ার দুআ এটিই। যা-ই হোক, ছেলেটি হয়তো জানে না। তার জন্য শুভকামনা।
দৈনন্দিন জীবনের প্রতি পরতে পরতে আমাদের নিত্য পঠিতব্য কিছু দুআ-কালাম উপহার দিয়েছে ইসলাম। এগুলো ইতোপূর্বেও আলোচনা করেছি। তবু আরেকবার চোখ বুলিয়ে নেয়ার জন্য এই পোস্টের অবতারণা। সকলের কল্যান হোক।
এক. কোন কাজের উদ্দেশ্যে ঘর হতে বের হওয়ার সময়:
'বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহ। লা- হাওলা ওয়ালা- কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।'
অর্থ - 'আল্লাহ তাআ'লার নামে তাঁর প্রতি ভরসা করছি। আল্লাহ তাআ'লা ব্যতিত আমার অবস্থার পরিবর্তন (ভালো কিংবা মন্দ) করার শক্তি কারও নেই।'
দুই. পরস্পর সাক্ষাত হলেঃ
'আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।'
অর্থ - 'আল্লাহ তাআ'লার পক্ষ থেকে আপনার উপর শান্তি ও রহমত অবতীর্ণ হোক।'
তিন. সালামের উত্তরেঃ
'ওয়া আলাইকুমুস সালামু ওয়া রহমাতুল্লাহ।'
অর্থ - 'আপনার উপরও অনুরূপ আল্লাহ তাআ'লার পক্ষ হতে শান্তি এবং রহমত বর্ষিত হোক।'
চার. 'মুসাফাহা করার সময়:
'ইয়াগফিরুল্লাহু লানা- ওয়ালাকুম।'
অর্থ - 'আল্লাহ তাআ'লা আমাদের ও আপনাদের ক্ষমা করুন।'
পাঁচ. যে কোনো কাজ আরম্ভ করার পূর্বেঃ
'বিসমিল্লাহ্।'
অর্থ - 'আল্লাহ তাআ'লার নামে শুরু করছি।'
ছয়. ভবিষ্যতে কোনো কাজ করার আশা প্রকাশেঃ
'ইনশা-আল্লাহ্।'
অর্থ - 'আল্লাহ যদি চান তাহলে হবে।'
সাত. বিস্ময়কর কোনো বিষয় দেখলেঃ
'সুবহানাল্লাহ্।'
অর্থ – 'আল্লাহ তাআ'লার পবিত্রতা ঘোষনা করছি। কতই না সুন্দর তিনি! তাঁর সৃষ্টিতে কোন ভুল নেই!! নিখুঁত সৃষ্টিকারী তিনি!!!'
আট. আনন্দ উল্লাসের বিষয় উপস্থিত হলেঃ
'মারহাবা।'
অর্থ – 'কি চমৎকার হয়েছে!!!'
নয়. কোন কাজ সম্পূর্ণ হলেঃ
'মা- শা-আল্লাহ্।'
অর্থ -'আল্লাহ তাআ'লা যা চেয়েছেন তাই হয়েছে।'
দশ. আল্লাহ তাআ'লার প্রশংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে:
'আল হামদুলিল্লাহ।'
অর্থ - 'সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআ'লার জন্য।'
এগারো. রাগান্বিত হলেঃ
'আউযুবিল্লাহ।'
অর্থ - 'শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই।'
বারো. ধন্যবাদ জ্ঞাপনেঃ
'যাজাকাল্লাহ।'
অর্থ – 'আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।'
তের. শত্রুকে পরাস্ত করতেঃ
'আল্লাহু আকবার।'
অর্থ — 'আল্লাহ সবার চেয়ে অধিক কৌশলী।'
চৌদ্দ. সাক্ষ্য বা শপথ নেয়ার সময়ঃ
'অল্ল-হি বা কছম আল্লাহর নামে।'
অর্থ – 'তোমার ও আমার মাঝে আল্লাহ সাক্ষী রইল।'
পনের. হাঁচি দেয়ার পরঃ
'আলহামদুলিল্লাহ্।'
অর্থ - 'সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআ'লার জন্য।'
ষোল. অন্য কেউ হাঁচি দিলেঃ
'ইয়ারহামুকাল্লাহ্।'
অর্থ - 'আল্লাহ তাআ'লা আপনার উপর রহম করুন।'
সতের. কেউ কুশলাদি জিজ্ঞাসা করলে তার জবাবেঃ
'আলহামদুলিল্লাহ্।'
অর্থ - 'সকল অবস্থায় প্রশংসা আল্লাহর জন্য।'
আঠারো. পাপের অনুশোচনায়ঃ
'আসতাগফিরুল্লাহ্।'
অর্থ - 'আল্লাহ তাআ'লার নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করছি।'
উনিশ. পরোপকার করার সময়ঃ
'ফি সাবিলিল্লাহ্।'
অর্থ - 'সব কিছুই আল্লাহ তাআ'লার জন্য।'
বিশ. কাউকে ভালোবাসলেঃ
'লিহুব্বিল্লাহ্।'
অর্থ - 'আল্লাহর জন্যই আপনাকে ভালবাসি।'
একুশ. কারো শুভ কামনায়ঃ
'মোবারকবাদ।'
অর্থ — 'আল্লাহ আপনার জীবন সুন্দর করুন।'
বাইশ. বিদায়ের সময়ঃ
'ফি- আমানিল্লাহ্।'
অর্থ – 'আপনাকে আল্লাহ তাআ'লার আমানতে অর্পন করলাম।'
তেইশ. সমস্যা দেখা দিলেঃ
'তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহ।'
অর্থ - 'এ সমস্যায় একমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করছি।'
চব্বিশ. অপ্রীতিকর কিছু দেখলেঃ
'নাউ-যুবিল্লাহ্।'
অর্থ - 'হে আল্লাহ, এই অবস্থায় নিপতিত হওয়া থেকে আমাকে রক্ষা করুন।'
পচিশ. আনন্দদায়ক নতুন কিছু এসে গেলেঃ
'ফাতাবা-রাকাল্লাহ।'
অর্থ – 'কতই না সুন্দর বরকতময় আমাদের আল্লাহ।'
ছাব্বিশ. ঘুমথেকে জাগ্রত হওয়ার পরঃ
'আলহামদু লিল্লাহিল্লাজি আহইয়ানা- বা'দা মা- আমা-তানা ওয়া ইলাইহিন্নুশূর।'
অর্থ – 'সকল প্রশংসা সেই আল্লাহ তাআ'লার জন্য যিনি মৃত্যুর পরে পুনরায় আমাকে জীবন ফিরিয়ে দিলেন। আর সকল কিছুর প্রত্যাবর্তন তাঁরই দিকে।'
সাতাশ. প্রার্থনায় অংশগ্রহণ শেষেঃ
'রব্বানা- ওয়া তাক্কাব্বাল দুআ।'
অর্থ - 'হে আল্লাহ, আমার দরখাস্ত কবুল করুন।'
আটাশ. কষ্ট, যন্ত্রণা ও মৃত্যুভয় উপস্থিত হলেঃ
'লা-ইলাহা- ইল্লাল্লাহ।'
অর্থ - 'হে আল্লাহ, আপনি ছাড়া আমার কেউ দয়ালু নেই।'
উনত্রিশ. কারো মৃত্যু সংবাদ শুনলেঃ
'ইন্নালিল্লাহি-ওয়া-ইন্না ইলাইহি রাজিউন।'
অর্থ – 'আমরা সবাই আল্লাহ তাআ'লার জন্য। আর আমাদের প্রত্যাবর্তনও তাঁরই নিকটে।'
পরিশেষে: ছোট ছোট এসব দুআ সাওয়াবেরও ভান্ডার। উল্লেখিত এই দুআগুলোসহ প্রাত্যাহিক জীবনে পঠিতব্য আরও যেসব দুআ রয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে জেনে সুন্দরভাবে এর প্রাকটিসের মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবন আলোকিত হোক। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা অামাদের সবাইকে সুন্নাত মোতাবেক চলার তৌফিক দান করুন।
১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:২৪
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টে আসায় এবং প্রথম মন্তব্যটি রেখে যাওয়ায়। আপনার সুন্দর মন্তব্যটিতে +++
আপনার আন্তরিকতাপূর্ণ মন্তব্য সবসময়ই উপভোগ্য। ব্লগের এই ক্রান্তি লগ্নেও যে আপনি এখানে যথেষ্ট সময় দিয়ে থাকেন, এর জন্য বিশেষ কৃতজ্ঞতা। আপনার জন্য নিরন্তর কল্যানের দুআ। আর এরকম পোস্ট আপনার মনে প্রশান্তি আনয়ন করে জেনে ভালো লাগলো।
অনেক ভালো থাকুন।
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দোয়ার ফলাফল কি দুনিয়াতেই পাওয়া যাবে না এটা পাওয়ার জন্য আখিরাত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
দোয়ার পোস্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
পোস্টে আগমন এবং সুন্দর একটি প্রশ্ন রেখে যাওয়ায় অশেষ ধন্যবাদ। আল্লাহ রব্বুল আলামীনের নিকট তাঁর কোনো বান্দা-বান্দি যখন বিনীতভাবে কোনো কিছু প্রার্থনা করে, ইনশাআল্লাহ আশা করা যায় তাদের দুআ মহান রব্বুল আলামীন কবুল করে নেন। দুআয় প্রার্থিত বিষয়ের ফললাভে দেরি হলে কিংবা কোনো ফলাফল না পেলেও মোটেই হতাশ হওয়া উচিত নয়। কারণ, দুআ কবুলের বিষয়ে হাদিসের ভাষ্যানুসারে জানা যায় যে, কোনো গুনাহের কাজ অথবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার দুআ ব্যতিত কোন মুসলমান আল্লাহ তাআ'লার কাছে যে কোনো দুআ করুক না কেন, আল্লাহ পাক তাকে উক্ত দুআর ফল প্রদান করেন। এই ফলাফল প্রদানের ধরনটা তিনভাবে হতে পারে। এতে বুঝা যায়, দুআ প্রার্থী কাউকে তিনি ফিরিয়ে দেন না। তিন প্রকারের যে কোনো একভাবে অবশ্যই দুআপ্রার্থীর ডাকে সারা দিয়ে তার কাঙ্খিত বিষয় দান করে থাকেন তিনি-
১) প্রার্থিত বিষয় পার্থিব জীবনেই দান করা হয়।
২) অথবা, উহা তার পরকালের জন্য জমা রাখা হয়।
৩) অথবা, উহার অনুরূপ কোন অমঙ্গলকে তার থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হয়।
আবারও মুবারকবাদ আপনাকে। অনেক ভালো থাকবেন।
১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
পোস্টে আগমন এবং সুন্দর একটি প্রশ্ন রেখে যাওয়ায় অশেষ ধন্যবাদ। আল্লাহ রব্বুল আলামীনের নিকট তাঁর কোনো বান্দা-বান্দি যখন বিনীতভাবে কোনো কিছু প্রার্থনা করে, ইনশাআল্লাহ আশা করা যায় তাদের দুআ মহান রব্বুল আলামীন কবুল করে নেন। দুআয় প্রার্থিত বিষয়ের ফললাভে দেরি হলে কিংবা কোনো ফলাফল না পেলেও মোটেই হতাশ হওয়া উচিত নয়। কারণ, দুআ কবুলের বিষয়ে হাদিসের ভাষ্যানুসারে জানা যায় যে, কোনো গুনাহের কাজ অথবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার দুআ ব্যতিত কোন মুসলমান আল্লাহ তাআ'লার কাছে যে কোনো দুআ করুক না কেন, আল্লাহ পাক তাকে উক্ত দুআর ফল প্রদান করেন। এই ফলাফল প্রদানের ধরনটা তিনভাবে হতে পারে। এতে বুঝা যায়, দুআ প্রার্থী কাউকে তিনি ফিরিয়ে দেন না। তিন প্রকারের যে কোনো একভাবে অবশ্যই দুআপ্রার্থীর ডাকে সারা দিয়ে তার কাঙ্খিত বিষয় দান করে থাকেন তিনি-
১) প্রার্থিত বিষয় পার্থিব জীবনেই দান করা হয়।
২) অথবা, উহা তার পরকালের জন্য জমা রাখা হয়।
৩) অথবা, উহার অনুরূপ কোন অমঙ্গলকে তার থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হয়।
আবারও মুবারকবাদ আপনাকে। অনেক ভালো থাকবেন।
১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
পোস্টে আগমন এবং সুন্দর একটি প্রশ্ন রেখে যাওয়ায় অশেষ ধন্যবাদ। আল্লাহ রব্বুল আলামীনের নিকট তাঁর কোনো বান্দা-বান্দি যখন বিনীতভাবে কোনো কিছু প্রার্থনা করে, ইনশাআল্লাহ আশা করা যায় তাদের দুআ মহান রব্বুল আলামীন কবুল করে নেন। দুআয় প্রার্থিত বিষয়ের ফললাভে দেরি হলে কিংবা কোনো ফলাফল না পেলেও মোটেই হতাশ হওয়া উচিত নয়। কারণ, দুআ কবুলের বিষয়ে হাদিসের ভাষ্যানুসারে জানা যায় যে, কোনো গুনাহের কাজ অথবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার দুআ ব্যতিত কোন মুসলমান আল্লাহ তাআ'লার কাছে যে কোনো দুআ করুক না কেন, আল্লাহ পাক তাকে উক্ত দুআর ফল প্রদান করেন। এই ফলাফল প্রদানের ধরনটা তিনভাবে হতে পারে। এতে বুঝা যায়, দুআ প্রার্থী কাউকে তিনি ফিরিয়ে দেন না। তিন প্রকারের যে কোনো একভাবে অবশ্যই দুআপ্রার্থীর ডাকে সারা দিয়ে তার কাঙ্খিত বিষয় দান করে থাকেন তিনি-
১) প্রার্থিত বিষয় পার্থিব জীবনেই দান করা হয়।
২) অথবা, উহা তার পরকালের জন্য জমা রাখা হয়।
৩) অথবা, উহার অনুরূপ কোন অমঙ্গলকে তার থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হয়।
আবারও মুবারকবাদ আপনাকে। অনেক ভালো থাকবেন।
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৪৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি ধর্মকে ব্যক্তিগত পর্যায়ে পালন করা উচিৎ। তাহলেই আর ধর্মের মুখোশ পড়ে আর কেউ ধর্মকে ব্যবহার করে আজেবাজে কাজও করতে পারবে না আবার ধর্মেরও বারোটা বাজাতে পারবে না।
১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭
নতুন নকিব বলেছেন:
ধর্মের বারোটা বাজানোর সাধ্য আসলে কি কারও আছে?
আশা করি, ভালোই আছেন প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই। ধর্ম আসলে ধর্মের নিয়মেই পালন করা উচিত।
মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে অনেক আনন্দিতবোধ করছি। শুভকামনা জানবেন।
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর কই?
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:০৭
করুণাধারা বলেছেন: ২৬ নাম্বার দোয়াটা জানা ছিল না, এটা শিখে নিলাম। আমি ঘুমাবার সময় পড়ি, আল্লাহুম্মা বি ইসমিকা আমুতু ও আহইয়া- হে আল্লাহ আপনার নামেই আমি মৃত্যুবরণ করছি এবং আবার জীবিত হয়ে উঠব।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম পোষ্ট মনকে শান্তি দেয়।
আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন। মানূষের দোয়া কাজে লাগে।