নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
মৎস্য শিকারে মহারাজার সমুদ্র গমন আর ছাগলের আবহাওয়া বিভাগের প্রধান হয়ে ওঠার পুরনো সেই গল্পটি!
সে অনেক অনেক কাল আগের কথা। এক দেশে ছিলেন এক রাজা। রাজা কি! যেনতেন রাজা নন, সাক্ষাৎ মহারাজা তিনি! তো, একদা মহারাজার সখ জাগিলো মৎস্য শিকারে গমনের!
মহারাজার সখ বলিয়া কথা! যেই ভাবা সেই কাজ। মহারাজার সমুদ্র ভ্রমন তো আর যেনতেন বিষয় নহে! ভাবগতিক সকল কিছু দেখিয়া শুনিয়াই তো বাহির হইতে হইবে! আবহাওয়ার খোঁজ-খবরও তো লইতে হইবে! তাই মহারাজ তার প্রধান সেনাপতিকে তলব করিয়া জলদগম্ভীর স্বরে হুকুম করিলেন- 'আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে তলব করুন।'
'যো হুকুম মহারাজ' বলিয়া প্রধান সেনাপতি মহোদয় নতমস্তকে কুর্নিশ করিয়া অতি দ্রুত আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে ডাকাইয়া আনিলেন।
তৎক্ষনাত আবহাওয়া বিভাগের প্রধান আসিয়া উপস্থিত হইলেন! থরথর কম্পমান কন্ঠে কুর্নিশ করিয়া মহারাজার সম্মুখে দন্ডায়মান হইয়া অতি বিনম্র স্বরে বলিলেন- 'জো হুকুম জাহাপনা। অধমকে কি কারণে স্মরণ করিয়াছেন?'
মহারাজা সুধাইলেন, 'আমি মৎস্য শিকারের উদ্দেশ্যে সমুদ্রে ভ্রমনে বাহির হইতে চাই, অদ্যকার আবহাওয়া কেমন থাকিবে, বলুন।'
আবহাওয়া বিভাগের প্রধান তো খুশিতে আটখানা! তিনি মনে মনে ভাবিলেন, মহারাজার যেহেতু সমুদ্র গমনের অভিপ্রায় জাগিয়াছে, তাহাকে না বলিব কোন সাহসে? আগপাছ বেশি কিছু না ভাবিয়া নিজের স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে অতি উতসাহ লইয়া আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ (এটা কিন্তু 'বিশেষভাবে অভিজ্ঞ' নহে, বরং 'বিশেষ+অজ্ঞ!' বগল বাজাইতে বাজাইতে বলিয়া উঠিলেন, 'মহারাজ! অদ্যকার আবহাওয়ার পূর্বাভাস কিয়তকাল পূর্বে জনাবের দরবারে আগমনের প্রাক্কালেই আমি অতি সন্তর্পনে পর্যবেক্ষন করিয়া আসিয়াছি। তাহাতে দেখিয়াছি, অদ্যকার দিবসটি অতি সুন্দর, আলো ঝলমলে, রৌদ্রকরোজ্জ্বল থাকিবে এবং অদ্য চমৎকার আবহাওয়া বিরাজমান থাকার সম্ভাবনাও খুবই স্পষ্ট। জাহাপনার সমুদ্র ভ্রমনে অদ্যকার দিবসটিই অতি উত্তম বলিয়া প্রতিভাত: হইতেছে। সেইহেতু আপনি স্বানন্দ্যে সমুদ্র ভ্রমন করিয়া মৎস্য শিকার করিতে পারেন। মহারাজার ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আনন্দ-অভিলাষ আমাদের মত নালায়েগ-নাখান্দা প্রজাবৃন্দের জন্য নিরতিশয় আনন্দদায়ক বিষয় বৈকি! ধন্য ধন্য মহারাজা! জয়, সদাতিশয় মহারাজ, জয়!'
আবহাওয়া বিভাগের প্রধানের মুখে আবহাওয়ার এমন অসাধারণ পূর্বাভাস শ্রবন করিয়া বিমোহিত হইলেন মহারাজা। খুশিতে তখন তাহারও বগল বাজাইতে অভিলাষ জাগিলো! পাইক-পেয়াদা, উজির-নাজির-বরকন্দাজদের ডাকিয়া আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে হেনপ্রকার অসাধারণ পূর্বাভাস প্রদানের ফলস্বরূপ খুশিতে ডগমগ হইয়া দশ সহস্র স্বর্ণ মুদ্রা বখশিশ প্রদানের হুকুম করিলেন!
রাজার হুকুম বলিয়া কথা! রাজ কোষাগার হইতে আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে নগদ দশ সহস্র স্বর্ণ মুদ্রা প্রদান করিয়া তাহাকে সসম্মানে বিদায় দেওয়া হইল।
অত:পর যথাসময়ে মহারাজ বাহির হইলেন। সামনে পেছনে লোক লস্করের বিশাল বহর। বিশাল শোরগোল। ঢোল, তবলা আর নানাবিধ বাদ্যযন্ত্রের গগনবিদারী আওয়াজে কানে তালা লাগার জোগার। গোটা এলাকার মাটি-পানি কম্পমান!
সে এক এলাহি কান্ড! একজন ঘোষনাকারী মহারাজার বিশালাকায় বহরের সামনে ঘন্টাধ্বনি বাজাইয়া উচ্চস্বরে বারংবার ঘোষনা করিয়া চলিয়াছেন- 'সাবধান! মহারাজ সমুদ্র ভ্রমনে বাহির হইয়াছেন! তিনি সদয় হইয়া মৎস্য শিকার করিতে মনস্থির করিয়াছেন! সাবধান! সাবধান!!'
চলিতে চলিতে সাগরতটে উপনীত হইলেন মহারাজা। ঠিক সেই সময়টায় সাগরের কিনারের সেই স্থানটিতে ছাগল চড়াইতেছিলেন ছিন্নভূষন এক রাখাল। রাখাল দেখিল, মহারাজ তার বিশাল বড় দলবল সহকারে নদীতে সারি সারি সাজানো রংবেরংয়ের বাহারি পানশিতে উঠিতে চলিয়াছেন! মহারাজের সমূহ বিপদ হইতে পারে ভাবিয়া রাখাল দৌড় দিয়া মহারাজার একেবারে সম্মুখে আসিয়া হাপাইতে হাপাইতে বলিল, 'মহারাজ! আজকে কেন আপনি সাগরে যাইতেছেন? একটু পরেই তো বৃষ্টি হইবে!'
রাখালের এমন নির্বোধের মত কথা শুনিয়া মহারাজের তখন চক্ষু চড়কগাছ! চোখ দিয়ে গোস্মায় আগুন ঠিকরাইয়া পড়িতেছে! কঠিন এক ধমক দিয়া বলিলেন, 'যাহ, ব্যাটা রাখালের বাচ্চা, রাখাল! তুই আবহাওয়ার কি বুঝিস? আমি আবহাওয়ার খবর জ্ঞাত হইয়াই তো সমুদ্রে মৎস্য শিকার করিতে বাহির হইয়াছি। আমার যাত্রাভঙ্গ করিতে আসিয়াছ? তোর সাহস তো কম নয়! এই হতচ্ছাড়াকে গারদে পাঠাইয়া দেওয়া হোক!'
মহারাজের কঠিন মূর্তিদর্শনে হতবিহ্বল রাখালের এমনিতেই পিলে চমকাইয়া যায়। উপরন্তু গারদে ভরিয়া রাখার হুকুম শ্রবন করিয়া তাহার অন্তরাত্মা খাঁচা ছাড়িয়া বাহির হইয়া যাইতে পারিলে বাঁচিতে পারিতো। বারংবার মহারাজার কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করিয়াও কোনো ফলোদয় হইলো না। মহারাজার পায়ে পড়িয়াও কোনো লাভ হইলো না। গারদে তাহাকে যাইতেই হইলো। পাইক পেয়াদাগন বেচারা রাখালকে উপযুক্ত উত্তম মধ্যম প্রদান করিয়া, সসম্মানে পিছমোড়া করিয়া দুই হাত শক্ত করিয়া রশি দ্বারা বাঁধিয়া গারদে ভরিয়া রাখিল।
রাখাল বুঝিল, আপাততঃ তাহার জীবননাশের ভয়টা কাটিয়া গিয়াছে। নিজের চরম নির্বুদ্ধিতার জন্য তাহার স্বহস্তে নিজের দুই কর্ণস্পর্শ করিতে ইচ্ছা হইতেছে। দুই কর্ণস্পর্শ করিয়া জীবনে বাঁচিতে পারিলে এমন বোকামি আর কোনো দিন করিবে না প্রতিজ্ঞায় 'তওবা', 'তওবা' বলিতে অভিলাষ হইতেছে। কিন্তু তাহাও তাহার পক্ষে এই অবস্থায় সম্ভব নহে। কারণ, তাহার উভয় হস্তই যে পেছন দিক হইতে শক্ত করিয়া বাঁধা। নিজের নির্বুদ্ধিতার দন্ড দিতে গারদেই পড়িয়া রহিল লজ্জিত, অপমানিত, অপদস্ত, অনুতপ্ত ও বিধ্বস্ত রাখাল।
অতঃপর মহাআড়ম্বরে সমুদ্রে চলিলেন মহারাজ। তখন মাঝ সমুদ্রে মহারাজার নৌবহর। মৎস্য শিকার করিতে উদ্যত মহারাজাসহ তার পাইক বরকন্দজগন। কিন্তু গোল বাধিল ঠিক তখনই! হঠাৎ শুরু হইল বৃষ্টি। বৃষ্টি তো বৃষ্টি। ঝুম বৃষ্টি। একটানা বর্ষন। যাহাকে বলে কলসের মুখে পানি ঢালা! সাথে মেঘের প্রচন্ড গর্জন আর বিদ্যুতের মুহূর্মুহু চমকানি! প্রচন্ড বাতাসে মহারাজের নৌবহরের ছিন্নভিন্ন অবস্থা। বাতাসের প্রবল তোড়ে ভাসাইয়া লইয়া চলিল এক একখানা পানশি। মহারাজার তখন 'ছাড়িয় দে মা, কাঁদিয়া বাঁচি' অবস্থা।
স্বপ্নভঙ্গ হইল তাহার! অগত্যা সমুদ্রডুবির হাত হইতে বাঁচিতে সসৈন্যে অতিসত্বর প্রাসাদে ফিরিয়া আসিলেন তিনি! দশ সহস্র মুদ্রা বখশিশ দেওয়া আবহাওয়া বিভাগের সেই প্রধানকে বিনা নোটিশে বরখাস্ত করিলেন। শুধু বরখাস্তই নহে, তাহাকে কারারুদ্ধ করিতেও নির্দেশ প্রদান করিলেন! তাহাতেও মন ভরিল না, অবশেষে তাহাকে নির্বাসনের দন্ড দেওয়া হইলো। পক্ষান্তরে সাগর পাড়ের সেই ছিন্নভূষন অজ্ঞ রাখালকে মুক্তি দিয়া আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানাইয়া দিতে হুকুম করিলেন মহারাজা!
মহারাজার হুকুম বলিয়া কথা! রাখালকে কারাগার হইতে বাহির করিয়া আনিয়া, তাহার গলায় ফুলের মালা পড়াইয়া আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানাইয়া দেওয়া হইলো।
বেচারা মূর্খ রাখাল কিছুই বুঝিয়া উঠিতে পারিতেছে না। সে পড়িয়াছে মহাবিপদে! সে ভাবিয়া কুল পাইতেছে না যে, কি কারণে তাহাকে আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানানো হইলো! সে তো আবহাওয়ার 'আ' -ও জানে না! সে কিভাবে আবহাওয়ার সংবাদ দিবে? নিজের নির্বুদ্ধিতাকে বারবার ধিক্কার দিতে দিতে নিজেকেই বলিতে লাগিল, হায় হায়, সাগর পাড়ে সেই দিন কেনইবা এমন বোকামি করিতে গেলাম! কেন মহারাজার সম্মুখে এমন পান্ডিত্য জাহির করিতে গিয়াছিলাম! কেরামতি তো এইবার শেষ! সাগর পাড়ে সেই দিন তবু প্রাণ নিয়া বাঁচিতে পারিয়াছিলাম, এইবার আর উপায় দেখিতেছি না, নির্ঘাত মৃত্যুদন্ড! বাঁচার তাহা হইলে উপায় কি? নিজের জান বাঁচাইবার উপায় কি?
অনেক বুদ্ধি শুদ্ধি করিয়া বেচারা জীবন বাঁচাইতে শেষ পর্যন্ত মহারাজ সমীপে হাজির হইয়া বিনীতভাবে বলিলো, 'মহারাজ! দয়া করিয়া আমাকে মার্জনা করুন! আমার প্রাণ ভিক্ষা চাই! মেহেরবানি করিয়া আমাকে যাইতে দিন! আমি আসলে আবহাওয়ার কিছুই জানি না।'
মহারাজ সমুদ্র ভ্রমনের দিন সাগর তীরের তুলনায় আরও কয়েকগুন ক্ষেপিয়া, অগ্নিদৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া ঝাঁঝালো স্বরে বলিলেন, 'রে ব্যাটা! কিছুই যদি না জানিস, তাহলে ঐদিন আমার আবহাওয়া বিভাগের চাইতেও সঠিক খবর তুই কি করিয়া দিয়াছিলি!'
ভয়ে থরথর কম্পমান রাখালের অস্পষ্ট উত্তর, 'মহারাজ! ক্ষমা করিবেন, সেইখানে আমার কোন কৃতিত্ব ছিলনা! সব কৃতিত্ব আমার ছাগলের! বৃষ্টি আসার আধা ঘন্টা পূর্ব হইতে আমার ছাগলটা ঘনঘন মুতে! ইহা হইতে আমি বুঝিতে পারি যে, একটু পরেই বৃষ্টি হইবে!'
এতদশ্রবণে মহারাজা তো একেবারেই 'থ'! নির্বোধ রাখালের উপরে বিরক্ত হইলেন! তাহাকে বনবাসে পাঠাইয়া তাহার ছাগলটাকে ধরিয়া আনিয়া আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানাইয়া দিতে হুকুম করিলেন!
মহারাজার হুকুম বলিয়া কথা! যাহা হুকুম, তাহা কাজ! রাজ্যের বনজঙ্গল খুজিয়া ধরিয়া আনা হইলো রাখালের সাধের সেই ছাগলটিকে!
অত:পর আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলিতে অক্ষম বেকুব রাখালকে বনবাসে পাঠাইয়া দেওয়া হইলো! আর তাহার পরিবর্তে তাহার পদে সমাসীন করা হইলো তাহার অতি আদরের ছাগলটিকে! মহারাজার অনির্ণেয় জ্ঞান আর বেনজির বিচক্ষনতায় অবশেষে ছাগলটিই অলঙ্কৃত করিলো আবহাওয়া বিভাগের প্রধানের পদ!
মহারাজার চতুর্পাশ্বে থাকা পাইকপেয়াদাগনের সেদিন সে কি আনন্দ! সমস্বরে তাহারা উচ্চবাক করিয়া ধ্বনি তুলিলেন, 'ধন্য, ধন্য মহারাজা! ধন্য ধন্য ছাগল!!'
সেই দিন হইতেই বড় বড় পদগুলোতে ছাগল নিয়োগ দেওয়ার রীতি চালু হইয়াছে!
কিন্তু গোল বাধিলো তখনই, যখন হইতে রাজ্যময় মেকআপ ও ফেস ট্রান্সপ্লান্টেশন পদ্ধতির আবির্ভাব হইলো। তাহাতে করিয়া তাবৎ ছাগলকূল চেহারা পরিবর্তন করিয়া মনুষ্যরূপ ধারণ করিলো, কিন্তু গোল বাধিলো অন্য জায়গায়, পুরনো অভ্যাসবশতঃ এইখানে ওইখানে লতাপাতায় কামড় দেওয়ার স্বভাব তাহারা ত্যাগ করিতে পারিলো না। তাই সম্মানির নামে, বখশিশ নাম করিয়া যেখানে যাহা যতটুকু পায় তাহাই কুড়াইয়া কাছাইয়া লইয়া উদরীভূত করিতে থাকে!
বি: দ্র: ইহা নিছকই একটি গল্প। গল্পকে গল্প হিসাবেই ভাবিতে অনুরোধ করা যাইতেছে। বাস্তবতার সহিত এই গল্পের কোনো সম্পর্ক নাই। বাস্তবতার সহিত গল্পটির কোনো কথা কিংবা চরিত্র মিলিয়া গেলে তাহা কাকতাল মাত্র এবং তাহার জন্য আগাম দু:খ প্রকাশ করিতেছি।
ছবি পরিচিতি এবং কৃতজ্ঞতা: প্রশান্ত মহাসাগরের ছবিটি অন্তর্জাল থেকে সংগৃহীত।
২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: গল্পটি পাথ করলাম।
আগে কোথাও পড়েছি হয়তো।
৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
মা.হাসান বলেছেন: ছাগলের চিন্তা দুধ দেয়া, প্রজনন আর নিজের খাবার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। এর পরে আসলো গাধার যুগ। দুধ-বাচ্চা সহ সব সুবিধা বন্ধ হয়ে গেল, মাঝে মাঝে গাধার হাঁসি শুনতাম। আয়নার সামনে দাড়ায়ে হাসতো, আমিও নাকি মন্ত্রী। এর পরে এসেছে শুয়োরের জামানা-- ঘোৎঘোৎ করে খালি। বাংলাদেশে আমরা বড় ভালো আছি। আমাদের নেতারা ফুলের মতো।
৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৬
ওমেরা বলেছেন: গল্পটাকে গল্প হিসাবেই নিলাম, ক্লাবের মাঝের বাস্তবতা আছে সেই নাইবা মনে করলাম। ধন্যবাদ।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১০
নীল আকাশ বলেছেন: কিভাবে এই লেখা মিস হয়ে গিয়েছিল?
আমাদের দেশের সাথে কী প্রচন্ডই না মিল আমরা প্রতিনিয়ত দেখতে পাই?
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫০
পদ্মপুকুর বলেছেন: কিন্তু গোল বাধিলো তক্ষুনি, যবে থেকে এই রাজ্যে মেকআপ ও ফেস ট্রান্সপ্লান্টেশন পদ্ধতির আবির্ভাব হইলো। তাহাতে করিয়া তাবৎ ছাগলকূল চেহারা পরিবর্তন করিয়া মনুষ্যরূপ ধারণ করিলো কিন্তু পুরোনো অভ্যাসবশতঃ কচুরীপানা খাওয়ার অভ্যাস ছাড়িতে পারিলো না।
অন্য একটা লেখায় দেওয়া লিংকু ধরে এখানে এলাম এবং নীল আকাশের মত একইভাবে অবাক হচ্ছি যে কিভাবে এই লেখা মিস হয়ে গিয়েছিলো?
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২
মোঃ ফখরুল ইসলাম ফখরুল বলেছেন: ছাগলের আবহাওয়া বিভাগের প্রধান