নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'সালাতুত তাসবিহ\' বা \'তাসবিহ এর নামাজ\'; একটি দলিলভিত্তিক আলোচনা এবং এই নামাজ আদায়ের নিয়ম

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৮

ছবি: অন্তর্জাল।

'সালাতুত তাসবিহ' বা 'তাসবিহ এর নামাজ'; একটি দলিলভিত্তিক আলোচনা এবং এই নামাজ আদায়ের নিয়ম

'সালাতুত তাসবিহ' বা 'তাসবিহ এর নামাজ' কি?
যে নামাজে বার বার ‘সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার’ তাসবিহটি পড়া হয়, ওই নামাজকে সালাতুত তাসবিহ বা তাসবিহ-এর নামাজ বলে। এ নামাজের বিশেষ ফজিলত বর্ণনা করেছেন প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এই নামাজের ফজিলত তিনি তাঁর চাচা হজরত আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুকে বর্ণনা করে শুনান। দীর্ঘ হাদিসটি এখানে তুলে ধরা হলো-

عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ لِلْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ: يَا عَبَّاسُ، يَا عَمَّاهُ، ” أَلَا أُعْطِيكَ، أَلَا أَمْنَحُكَ، أَلَا أَحْبُوكَ، أَلَا أَفْعَلُ لَكَ عَشْرَ خِصَالٍ إِذَا أَنْتَ فَعَلْتَ ذَلِكَ، غَفَرَ اللَّهُ لَكَ ذَنْبَكَ أَوَّلَهُ وَآخِرَهُ، وَقَدِيمَهُ وَحَدِيثَهُ، وَخَطَأَهُ وَعَمْدَهُ، وَصَغِيرَهُ وَكَبِيرَهُ، وَسِرَّهُ وَعَلَانِيَتَهُ، عَشْرُ خِصَالٍ: أَنْ تُصَلِّيَ أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ، تَقْرَأُ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُورَةٍ، فَإِذَا فَرَغْتَ مِنَ الْقِرَاءَةِ فِي أَوَّلِ رَكْعَةٍ، قُلْتَ وَأَنْتَ قَائِمٌ: سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ خَمْسَ عَشْرَةَ مَرَّةً، ثُمَّ تَرْكَعُ فَتَقُولُ وَأَنْتَ رَاكِعٌ عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ الرُّكُوعِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَهْوِي سَاجِدًا فَتَقُولُهَا وَأَنْتَ سَاجِدٌ عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ السُّجُودِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَسْجُدُ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، ثُمَّ تَرْفَعُ رَأْسَكَ مِنَ السُّجُودِ فَتَقُولُهَا عَشْرًا، فَذَلِكَ خَمْسَةٌ وَسَبْعُونَ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ، تَفْعَلُ فِي أَرْبَعِ رَكَعَاتٍ، إِنِ اسْتَطَعْتَ أَنْ تُصَلِّيَهَا فِي كُلِّ يَوْمٍ مَرَّةً فَافْعَلْ، فَإِنْ لَمْ تَسْتَطِعْ فَفِي كُلِّ جُمُعَةٍ مَرَّةً، فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَفِي كُلِّ شَهْرٍ مَرَّةً، فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَفِي عُمُرِكَ مَرَّةً“

ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে বলেছেন, হে চাচা! আমি কি আপনাকে দেব না? আমি কি আপনাকে প্রদান করব না? আমি কি আপনার নিকটে আসব না? আমি কি আপনার জন্য দশটি সৎ গুনের বর্ণনা করব না যা করলে আল্লাহ তা’আলা আপনার আগের ও পিছনের, নতুন ও পুরাতন, ইচ্ছায় ও ভুলবশত কৃত, ছোট ও বড়, গোপন ও প্রকাশ্য সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন? আর সে দশটি সৎ গুন হলো: আপনি চার রাকাআত নামাজ পড়বেন। প্রতি রাকাআতে সূরা ফাতিহা ও অন্য একটি সূরা পড়বেন। প্রথম রাকাআতে যখন কিরা’আত পড়া শেষ করবেন তখন দাঁড়ানো অবস্থায় ১৫ বার বলবেন:

سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ

উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদু লিল্লাহহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার

এরপর রুকুতে যাবেন এবং রুকু অবস্থায় উক্ত তাসবিহ ১০ বার পড়বেন। এরপর রুকু থেকে মাথা উঠাবেন এবং ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদায় যাবেন। সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদা থেকে মাথা উঠাবেন অতঃপর ১০ বার পড়বেন। এরপর আবার সিজদায় যাবেন এবং সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়বেন। এরপর সিজদা থেকে মাথা ওঠাবেন এবং ১০ বার পড়বেন। এ হলো প্রতি রাকাআতে ৭৫ বার। আপনি চার রাকাআতেই অনুরূপ করবেন। যদি আপনি প্রতিদিন আমল করতে পারেন, তবে তা করুন। আর যদি না পারেন, তবে প্রতি জুমুআয় একবার। যদি প্রতি জুমুআয় না করেন তবে প্রতি মাসে একবার। আর যদি তাও না করেন তবে জীবনে একবার। - সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং- ১২৯৭, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং- ১৩৮৭, সহীহ ইবনে খুজাইমা, হাদীস নং- ১২১৬, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং- ৪৬৯৫, তিরমিযি- ১/১০৬, হাদিস নং- ১২৯৯

হাদীসের মান: সহীহ।

এই হাদীসটিকে যারা সহীহ বলেছেন-

১. ইমাম আবু দাউদ, হাদীস নং-১২৯৭

২. ইবনে হাজার আসকালানী রহ. বলেন, এর সনদ হাসান। [আলখিছাল-১/৪১]

৩. আল্লামা ওয়াদেয়ী বলেন, এই হাদিসের সনদ হাসান। [সহীহুল মুসনাদ, হাদীস নং-৫৮২]

৪. ইবনুল মুলাক্কিন বলেন, এর সনদ উত্তম। আবদারুল মুনীর-৪/২৩৫]

৫. ইবনে হাজার আসকালানী রহ. বলেন, হাসান। [তাখরীজুল মিশকাতুল মাসাবীহ-২/৭৮]

৬. নাসীরুদ্দীন আলবানী বলেছেন, হাদীসটি সহীহ। [সহীহুল জামে,হাদীস নং-৭৯৩৭]

৭. ইমাম তিরমিযি রহ. ‘সালাতুত তাসবিহ-সংক্রান্ত হাদিসকে বলেছেন : حسن صحيح আল-মুসতাদরাক কিতাবের মধ্যে এ হাদিস সম্পর্কে মন্তব্য করা হয়েছে : هذا حديث صحيح على شرط مسلم و شاهده حديث اليمانيين في صلاة التسبيح

তাছাড়া নাসির উদ্দিন আলবানি সালাতুত তাসবিহ’র হাদিস সম্পর্কে বলেছেন :
حسن الإسناد [তিরমিযি হাশিয়াসহ : ২য় খন্ড, ৩৪৭]

৮. তুহফাতুল আহওয়াযির লেখক বলেন :

كان عبد الله بن المبارك يفعلها وتداولها الصالحون بعضهم من بعض وفيه تقوية للحديث المرفوع

অর্থ : আবদুল্লাহ ইবনুল মুবারক রহ. সালাতুত তাসবিহ আদায় করতেন। নেককার-বুযুর্গগণ একজনের কাছ থেকে আরেকজন এ নামায শিখতেন। এর দ্বারা মারফু হাদিস আরো শক্তিশালী হয়েছে। অর্থাৎ আবদুল্লাহ ইবনুল মুবারকের মতো মুহাদ্দিস এবং বুযুর্গ ব্যক্তিবর্গ সালাতুত তাসবিহ পড়ার দ্বারা বুঝা যায়, মারফু হাদিসটি সহিহ ও আমলযোগ্য। কারণ, কোনো বিষয়ে সালাফদের আমল থাকার অর্থই হচ্ছে বিষয়টি প্রমাণিত। [২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৪৮৯]

ইমাম তিরমিযিও প্রায় এ ধরনের মন্তব্য করেছেন। সালাতুত তাসবিহ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে উক্ত হাদিসের অধীনে যে-কোনো ব্যাখ্যাগ্রন্থ দেখা যেতে পারে।

এছাড়াও ইমাম দারা কুতনী রহ., খতীব আল বাগদাদী রহ., আবু মুসা আলা মাদানী, ঈমাম হাকেম রহ., ঈমাম সুয়ুতী রহ. প্রমুখ সহীহ বলেছেন।

আর যারা দুর্বল বলেছেন তারা হলেন: ইমাম ইবনুল জাউযী রহ., সিরাজুদ্দীন আল কাজউয়ীনী রহ., ইবনে তাইমিয়াহ রহ. প্রমুখ।

তবে সার্বিক বিবেচনায় হাদীসটি হাসান, যা সহিহ হাদীসের আওতাভুক্ত। অতএব এ হাদীস অনুযায়ী আমল করা শুদ্ধ হবে। তারপরও নিচে দলিল উপস্থাপন করা হল তাদের জন্য যারা কথায় কথায় উক্ত ফজিলতপূর্ন আমলটিকে বাতিল বা বিদ’আত বলে ফতোয়া দেয়ার অপচেষ্টা করেন:

১। দূর্বল হাদীসের ব্যাপারে ইমাম নববী রহ. বলেন- “দূর্বল (যদি জাল না হয় বা এর বিপরীতে সহীহ হাদীস বিদ্যমান না থাকে তবে সে) হাদীসের উপর আমল করা জায়েয বরং মুস্তাহাব।” [ইমাম নববী, আল আযকার, পৃঃ ৭]

২। ইমাম সুয়ুতি রহ. বলেন- “ফজিলতের ক্ষেত্রে দূর্বল হাদিস গ্রহনযোগ্য।” [সূয়ূতী, তাদরীজুর রাবী ১/৩৫০; আবদুল হাই লাখনবী, যাফরুল আমানী ২০৯-২২৪]

সালাতুত তাসবিহ আদায়ের নিয়মঃ
আগেই জেনেছি সালাতুত তাসবিহ চার রাকাআত। প্রতি রাকাআতে সূরা ফাতিহার পর যে কোন সূরা পড়তে পারেন। তবে এই নামাযের বিশেষত্ব এই যে, প্রতি রাকাআতে ৭৫ বার করে চার রাকাআতে মোট (৭৫*৪=৩০০) বার নিচের তাসবীহটি পড়তে হবে।

سُبْحاَنَ الله وَالْحَمدُ للهِ وَلآَ اِلَهَ اِلاَّاللهُ وَاللهُ اَكْبرُ

উচ্চারণ: সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।

১. ১ম রাকাআতে সানা পড়ার পরে তাসবীহটি ১৫ বার পড়তে হবে।

২. তারপর স্বাভাবিক নিয়মে সুরা ফাতিহা ও অন্য আরেকটি সুরা অথবা অন্তত তিন আয়াত পড়ার পরে তাসবীহটি ১০ বার পড়তে হবে।

৩. এরপর রুকুতে গিয়ে রুকুর তাসবীহ পড়ার পরে তাসবীহটি ১০ বার পড়তে হবে।

৪. এরপর রুকু হতে দাঁড়িয়ে 'রাব্বানা লাকাল হামদ' পড়ার পরে তাসবীহটি ১০ বার পড়তে হবে ।

৫. এরপর সিজদায় গিয়ে সিজদার তাসবীহ পাঠের পরে এই তাসবীহ ১০ বার পড়তে হবে ।

৬. প্রথম সিজদা থেকে বসে তাসবীহটি আবার ১০ বার পড়তে হবে ।

৭. এরপর পুনরায় সিজদায় গিয়ে সিজদার তাসবীহ পাঠের পরে এই তাসবীহ ১০ বার পড়তে হবে ।

৮. তারপর একইভাবে নামাজের ২য় রাকাআত আদায় করতে হবে, কিন্তু সুরা ফাতিহা পড়ার আগে তাসবীহটি ১৫ বার পড়তে হবে।

৯. অতপর ২য় রাকাআতের ২য় সিজদার পর 'আত্তহিয়্যাতু…', দরুদ আর দোয়া পড়ার পরে সালাম না ফিরিয়ে, ২য় রাকাআতের মতো ৩য় এবং ৪র্থ রাকাআত একই প্রক্রিয়ায় শেষ করতে হবে। অর্থাৎ, তাসবীহটি ১৫ বার পড়ে স্বাভাবিক নিয়মে সুরা ফাতিহা ও অন্য আরেকটি সুরা পড়তে হবে। এভাবে নামাজ শেষ করতে হবে।

আল্লাহ পাক এই নামাজ আমাদের বেশি বেশি আদায় করার তাওফিক দান করুন। এর মাধ্যমে আমাদের পাপরাশি ক্ষমা করুন। আমিন।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট !

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ, মোবারকবাদ।

অনেক ভালো থাকুন।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: Good post

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৪২

নতুন নকিব বলেছেন:



অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:০১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: প্রতিবছর একবার করে পড়ি আলহামদুলিল্লাহ

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক ভালো প্রচেষ্টা। আল্লাহ পাক আপনার জন্য আরও বেশি সুযোগ তৈরি করে দিন।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:১১

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ আমাদের নামাজমুখি করে দিক সবাইকে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৪৪

নতুন নকিব বলেছেন:



শুকরিয়া। ভালো মন্তব্য করেছেন।

আল্লাহ পাক আপনার এই প্রার্থনা কবুল করুন।

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:১৭

সোহানী বলেছেন: আরে এই শবেবরাতেই ছেলে মেয়েকে এ নামাজের কথা বলেছি। ছোটবেলায় পড়লেও এখন আর পড়া হয়ে উঠে না। আর এখানকার পরিবেশে সাথে দাদা দাদী চাচা ফুফু মামা নানু নবাই মিলে সারারাত নামাজ পড়ার যে একটা আনন্দ ছিল তা কোনভাবেই এখনকার বাচ্চাদের বোঝাতে পারি না। ওরা খুব একা থাকতে পছন্দ করে আর দেশের বাইরে থাকার কারনে এটি অরো বেশী।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার কষ্টকর এ অভিজ্ঞতা জেনে সত্যি দুঃখ পেলাম। নিজেদের মত করে. নিজেদের ধর্মীয় বৈশিষ্ট্যে বাচ্চাদের হুবহু গড়ে তুলতে না পারা, তাদের মন-মানসিকতায় ধর্মচর্চার বীজ বুনে দিতে না পারাটা বিরাট কষ্টের। আগেকার দিনে আমাদের ছোটবেলায় বাসাবাড়িতে নামাজ, তিলাওয়াত ইত্যাদির যে প্রাকটিস দেখে এসেছি, এখন তা অনেকটাই লোপ পাচ্ছে ক্রমে ক্রমে। বিদেশে তো এটা আরও প্রকট।

যতটা সম্ভব চেষ্টা চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ। দুআ থাকলো।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:৫২

বিভ্রান্ত পাঠক বলেছেন: অনেক বরকতময় এ নামাজ, কেউ মনযোগ দিয়ে পড়লে তাসবীহ পড়ার সময় কান্না চলে আসে।।। সবাই একবার হলেও পড়বেন।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



সঠিক বলেছেন। বাস্তবেই এমনটা ঘটে। পরিক্ষিত।

শুকরিয়া।

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:২৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় যা অনেকের অজানা থাকলেও আজ জেনে গেলো।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০২

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, কেউ যদি জেনে কাজে লাগাতে পারে তাহলেই স্বার্থকতা।

অনেক ভালো থাকবেন।

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫৫

বিজন রয় বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে আপনার অগাধ জ্ঞান।
কিপ ইট আপ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০৫

নতুন নকিব বলেছেন:



দাদা,
এটা আপনার ধারণা। আসলে বড়রা অন্যদের বড় ভাববেন এটাই স্বাভাবিক। প্রকৃতপক্ষে আমার তো অবস্থা নাজুক। একেবারেই ছাত্র ভাবি নিজেকে। অতি সামান্য কিছু শেখার চেষ্টায় সর্বদা লেগে থাকি। দুআ চাই। আপনি আমার হৃদয়ের মানুষ।

আপনার জন্যও দুআ। সাবধানে থাকবেন। পরিবার পরিজন নিয়ে সুস্থ থাকুন। অনেক শুভকামনা।

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১৮

সুপারডুপার বলেছেন:
@বিজন দা, আপনি পূজার ফযীলত নিয়ে লেখলে ভালো হতো। তুলনা করা যেত, পূজায় না নামাজে বেশি গুনাহ মাফ হয়।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



ভালো বলেছেন। দাদা ইচ্ছে করলে লিখতে পারেন। তিনি জ্ঞানী মানুষ।

আপনার কল্যান হোক।

১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪

বিজন রয় বলেছেন: @ প্রিয় সুপারডুপার, হা হা হা ........ এবার তো সমস্যায় ফেললেন, তাহলে আমার অন্যসব সিঁকেয় উঠবে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



অনুরোধ রক্ষা করে তাকে খুশি করার চেষ্টায় না হয় আমরাও কিছু জানতে পারলুম আপনার থেকে!

ভালো থাকুন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.