নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান সউদি রাজ পরিবারের নিষ্ঠুরতার তুলনা হয় না

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৬

ছবিঃ অন্তর্জাল।

বর্তমান সউদি রাজ পরিবারের নিষ্ঠুরতার তুলনা হয় না

বর্তমান সউদি রাজ পরিবারের নিষ্ঠুরতার তুলনা হয় না। বিশেষ করে যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমান, যাকে সংক্ষেপে 'এমবিএস' নামে জানেন অনেকে, তিনি একালের বিশ্ব সেরা ক্ষমতাশীলদের যেমন অন্যতম নিষ্ঠুরতায়ও ততোধিক সেরা। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে, তিনি যত অন্যায়ই করে থাকুন, তার কোনো বিচার হয় না। তুরস্কে বাহিনী পাঠিয়ে সাংবাদিক খাশোগিকে হত্যা করানোর পরেই বিশ্ব সেটা ভালোভাবে প্রত্যক্ষ করেছে। ইসরাইল, আমেরিকাসহ বড় বড় শক্তিধর দেশগুলোর মাথাওয়ালা লোকদের ম্যানেজ করে চলেন তিনি। তিনি তার ব্যক্তিগত কিংবা রাজ পরিবারের অবৈধ কোনো পদক্ষেপের সামান্যতম সমালোচনা বরদাশত করেন না। শাসক, প্রশাসক ও বাদশাহ কাকে বলে এবং শাসক ও বাদশাহদের শক্তি যে কত প্রবল ও ভয়ঙ্কর হতে পারে, মোহাম্মাদ বিন সালমান অত্যন্ত সহৃদয়তার পরিচয় দিয়ে বিশ্বকে ভাল করে অক্ষরে অক্ষরে তা বুঝিয়ে দেয়ার দায়িত্ব ও কৃতিত্বের সবটুকু বলতে গেলে নিজের কাঁধে নিয়ে নিয়েছেন। এই জন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা না জানিয়ে পারা যায় না। :)

সউদি আরবের কারাগারে নিরপরাধ অনেক মানুষ বছরের পর বছর ধরে ধুকে ধুকে মরছেন, যাদের অপরাধ রাজ পরিবারের অনৈতিক কর্মকান্ডের শুধু সামান্য সমালোচনা করেছিলেন তারা। এসব বন্দিদের অনেককে আইনি প্রতিকার গ্রহণের সামান্য সুযোগ দেয়া হয় না। তাদের অনেককে আইনজীবিদের সাথে কথা পর্যন্ত বলতে দেয়া হয় না। আইনজীবি নিয়োগ করার অধিকার থেকেও বঞ্চিত করে অনেককে অন্যায়ভাবে কারাপ্রকোষ্ঠে ফেলে রাখা হয়েছে যাতে তিলে তিলে তারা মৃত্যুর দিকে অগ্রসর হতে পারেন। এই কৃতিত্ব বিশ্বে আর ক'জন দেখাতে পেরেছেন? অসামান্য এই কৃতিত্বের জন্য এমবিএস কে আরেকটা ধন্যবাদ দেয়া যায় না? ;)

মানবাধিকার সংগঠনগুলো সেখানে কার্যত অকার্যকর। মানবাধিকার সংগঠনের প্রবেশাধিকারকেই এক প্রকার সীমিত করা হয়েছে গোটা সউদি আরবে। সাম্প্রতিক কালে সাম্রাজ্যবাদী হয়ে ওঠা অতি কঠোর চীন কিংবা বিশ্ব থেকে আলাদা এবং এক ঘরে হয়ে থাকা উত্তর কোরিয়া থেকে তাদের অবস্থা খুব বেশি এই ক্ষেত্রে খারাপ নয়, বলাই যায়। মানবাধিকার নিয়ে যারা কাজ করেন তাদেরও জীবনের নিরাপত্তা সেখানে কতটুকু, তাও প্রশ্নসাপেক্ষ। ক'জনের এমন বুকের পাটা, অন্যের অধিকার আদায়ের জন্য কথা বলতে গিয়ে অকাতরে নিজের জীবন হারায়! তাই মানবাধিকারকর্মী সেখানে কদাচিতই চোখে পড়ে। কালে ভদ্রে মানবাধিকার কর্মীর জন্ম হয় মরু অধ্যুসিত এই জনপদে।

মিডিয়া, সংবাদ পত্র এবং সাংবাদিকতার গোটা প্রক্রিয়াটিই সেখানে বৃত্তবন্দি। সাংবাদিকদের নির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে থেকে চলতে হয়। বলতে হয়। উঠতে হয়। বসতে হয়। রাজপরিবারের, রাজন্যবর্গের সমালোচনামূলক সংবাদ পরিবেশনের সুযোগ সেখানে অকল্পনীয়, তা তারা যত অন্যায়-অবিচারই করুন। রাজপরিবারের কোনো ব্যক্তির সম্মান ক্ষুন্ন হতে পারে এমন সংবাদ পরিবেশনের সাহস দেখানোর নিশ্চিত পরিণতি কি হতে পারে, তার জ্বলন্ত উদাহরণ সাংবাদিক খাশোগিসহ কারান্তরিণ নির্যাতনের শিকার অনেকে।

সেখানে বাদশাহ বা বাদশাহর প্রতিনিধির অভিমতই চূড়ান্ত। জনগনের ইচ্ছে কিংবা মতামতের কোনো বিষয় সেখানে আদৌ নেই। চিন্তা করা যায় না। বর্তমান যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমান নিজের ভবিষ্যত মসনদ দখলের পথ পরিষ্কার করার স্বার্থে ভিন্ন মতাবলম্বি দমন তো করেছেনই, খোদ রাজপরিবারেও তিনি স্টিম রোলার চালিয়েছেন। রাজ পরিবারে ভবিষ্যতে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর মত সম্ভাব্য সকল সদস্যকে নির্যাতন নিপীড়নের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে এসেছেন গত কয়েক বছর যাবত। গ্রেপ্তার, মামলা, নির্যাতন কোনোটাই বাদ যায়নি। অবৈধ অর্থোপার্জন কিংবা অন্য কোনো গুরুতর অপরাধের দায় চাপিয়ে দিয়ে প্রায় সকলকে জেল জুলূমের মুখে ঠেলে দিতে সক্ষম হয়েছেন। রাজ পরিবারের এসব সদস্যদের জীবনে বেঁচে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিকারের পথ একটাই খোলা ছিল- মোহাম্মাদ বিন সালমানের সাথে আপোষ করে তার দেয়া সকল শর্ত বিনাবাক্য ব্যয়ে মেনে নেয়া। নিজেদের জীবন রক্ষা করার তাদের এই একটাই পথ ছিল। সে পথেই তারা হেটেছেন। বেঁচেও গেছেন আপাততঃ। ভবিষ্যতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আরোহনের কোনো স্বপ্ন কেউ দেখবে না, বাদশাহ হওয়ার দাবি তুলবে না- ইত্যাকার শর্ত পূরণ করে তবেই তারা জানে বাঁচতে সক্ষম হয়েছেন। বুঝাই যায়, আগামী দিনগুলোতে এমবিএস -এর বাদশাহ হওয়ার পথে কাটা হয়ে দাঁড়ানোর মত মাথা রাজপরিবারে আপাততঃ আর নেই। রাজ পরিবারের বাইরেও নেই। জয় এমবিএস! :)

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটি একটি আরব পরিবার, একটি গোত্র, যেটি সবচেয়ে শিক্ষিত ও সবচেয়ে বেশী সুযোগের অধিকারী; বাকী আরবরা কি রকম?
দেড় হাজার বছর আগে তারা কেমন ছিলেন?

সৌদী রাজ পরিবারই ইসলামের বর্তমান ধারক ও বাহক।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



সৌদী রাজ পরিবারই ইসলামের বর্তমান ধারক ও বাহক।

-আপনার মত যদি এক চোখওয়ালা হতাম, তাহলে সউদির চোখে আঙুল দেয়ার মত এই পোস্টই দিতাম না। মানসিকতাটাকে আরেকটু উদার করা যায় না?

আপনি তো গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে পারলেই নিজেকে বড় ভাবেন। অযৌক্তিক কথা বলতে পারলেই নিজেকে বিজয়ী মনে করেন। এটা যেমন ঠিক নয় তেমনি আপনার বলা সৌদী রাজ পরিবারই ইসলামের বর্তমান ধারক ও বাহক- কথাটাও মোটেই সঠিক নয়। তারা নিজেরাই ধর্ম মানেন কি মানেন না, তার নেই ঠিক, তারা আবার হবেন ধারক ও বাহক!

তারা ইসলামের ছদ্মবেশে কপট।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বর্তমান সৌদি রাজপরিবারকে নিষ্ঠুরতার এই পোস্টে বর্তমান বলতে কি আপনি সালমানের সময় বোঝাচ্ছেন, নাকি সাউদ পরিবারের পুরো শাসনামল (১৭২০? নাকি ১৮১৮?) বুজাচ্ছেন ? সাউদ পরিবারের পূর্ববর্তী রাজাদের কেউ কি নিষ্ঠুর ছিল না ?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮

নতুন নকিব বলেছেন:



সাউদ পরিবারের পূর্ববর্তী রাজাদের কেউ কি নিষ্ঠুর ছিল না ?

-ছিল। ছিল মানে, প্রচুর ছিল।

সাউদ পরিবারের পুরো শাসনামল (১৭২০? নাকি ১৮১৮?)

-সউদ পরিবারের পুরো শাসনামলেই নিষ্ঠুরতা ছিল। আমি আসলে বর্তমান এমবিএস এর জামানাকে বুঝাতে চেয়েছি। বর্তমানে বিদ্যমান অব্যবস্থাপনাময় পরিস্থিতিকে তুলে ধরতে চেয়েছি।

স্বাগত এবং ধন্যবাদ, স্বামীজী।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "তারা ইসলামের ছদ্মবেশে কপট। "

-ইসলামের নামে কোটী কোটী মানুষ ছদ্মবেশ পরে আছে; হিন্দুইজমের নামে মোদী ছদ্মবেশে আছে। ইউরোপে খৃষ্টানরা আছে, কিন্তু ছদ্মবেশ পরার সুোগ পাচ্ছে না, ইহুদীরা ছদ্মবেশ পরার মতো পর্যায়ে নেই।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



ইহুদিদের ছদ্মবেশ পর্যবেক্ষন করার ক্ষমতা আপনার হয়তো নেই বলেই এমনটি মনে করেন। তারা গোটা বিশ্বের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে খেয়ে যাচ্ছেন। আমেরিকাকেও মূলতঃ চালাচ্ছেন ইসরাইল আর ইহুদি পরাশক্তি। তারা সুপার পাওয়ার কি এমনি এমনি? পুরো বিশ্বের অধিকাংশ ব্যবসার মালিকানা কোনো না কোনোভাবে আজও ইহুদিদের হাতে।

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "ইহুদিদের ছদ্মবেশ পর্যবেক্ষন করার ক্ষমতা আপনার হয়তো নেই বলেই এমনটি মনে করেন। তারা গোটা বিশ্বের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে খেয়ে যাচ্ছেন। "

-আপনি কয়জন ইহুদীকে দেখেছেন, কয়জন ইহুদীর সাথে চলেছেন? নিউইয়র্কের বাংগালীরা ইহুদী ব্যবসায় কাজ করেন, সরকারী ও অন্যকাজে হকর্মী হিসেবে কাজ করেন; আমেরিকার বাংগালীরা যেকোন মুসলিম দেশের নাগরিকদের চেয়ে ইহুদীদের বেশী পছন্দ করেন, এবং ইহুদীরাও বাংগালীদের পছন্দ করেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

নতুন নকিব বলেছেন:



ইহুদিরা বুদ্ধিমান জাতি। তারা জানে যে, কিভাবে মানুষকে ভালোবেসে নিজের স্বার্থ আদায় করে নিতে হয়। ইহুদিদের সাথে আমার সামান্য কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আপনার বেশি আছে। তারা মিশুক। বন্ধু বৎসল। তবে, ইসরায়েলের ইহুদিদের এখন পর্যন্ত কাছ থেকে আমি দেখিনি।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০২

রাকু হাসান বলেছেন:

মধ্যপ্রাচে অশান্তির বড় কারণ এখন সৌদি। আর সুনির্দিষ্ট করে বললে এই বাদশা।যারা বিশ্বে মানবতা ফেরি
করে তারা কার্যত চুপসে গেল খাশোগি হত্যার পর।মার্কিন প্রশাসন মনে করে মধ্যপ্রাচ্যে দাদা গিরি করতে
গেলে সৌদি লাগবে।সৌদিও জানে ইসরায়েলের নাকের ডগায় দাদা গিরি করতে মার্কিনদের লাগবে।মার্কিনীদের
মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের বিকল্প মিত্র হিসাবে সৌদি আছে।বাইডেন আসলে সৌদির অবস্থা ভিন্ন হতে
পারে।এই কারণেই সৌদি ইহুদি লবিং শুরু করে দিয়েছে।ফলাফল আগের যে কোন সময় থেকে সৌদি ইসরায়েল সম্পর্ক
ভাল।যদিও ইসরায়েল ফিলিস্তিন ইস্যুতে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে একটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।কিছুদিন আগের রিপোর্ট ইতিহাসের ভয়াবহ দূর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে ইয়ামেন।এক সৌদির হস্তক্ষেপের কারণেই এটা হচ্ছে। অমানবিকতা,
স্বার্থের দ্বন্দ্বের জলজ্যান্ত উদাহারণ ইয়ামেন।

সৌদি তেলের বিকল্পায়ন করতে গিয়ে সৌদি ইসলামি আর্দশ থেকে বিচ্যুতি প্রতিয়মান।অনেকে এটাকে ইসলামের
মর্ডানিজম বলছে.. কেউ কেউ এটা অনেক আগে থেকেই চাচ্ছে।
সৌদি বেশ কয়েক বছর ধরে চাচ্ছে ধর্ম ও রাজনীতি আলাদা করতে।সৌদি নতুন পরিকল্পিত সাংস্কৃতিক শহর গড়ে তুলছে,যেখানে
নামী দামি তারকাদের মিলনমেলায় পরিণত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।এসব নানা কারণে ইসলামিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে মুসলিম বিশ্বে।
অনুরোধ সৌদ বংশের বর্বরতার ইতিহাস নিয়েও লিখুন।
এত কিছুর পরও তিনি ক্ষমতার লড়াইরে টিকে যাবেন? বিশ্বাস হয় না। ভাঙ্গন আসবে..

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮

নতুন নকিব বলেছেন:



সহমত। ধন্যবাদ।

নতুন সূর্যোদয়ের প্রতীক্ষায় ......................... ।

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই লোক সৌদির নামের বদনাম । এক বিরাট বাটপার। তবে জো বাইডেনকে ভয় পাচ্ছে

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



তাকে বিচারের মুখোমুখি করা প্রয়োজন। ক্ষমতার দম্ভ আর মোহে প্রলুব্ধ এই ছোকরা মোটামুটি বলা চলে অন্ধ।

ধন্যবাদ।

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৭

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: সৌদি সবসময়ই বর্বর ছিলো। সালমান লোক ভালো না ওনি ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করে দিচ্ছে।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪১

নতুন নকিব বলেছেন:



সালমান যা-ই হোন, তার এই এক পুত্রই তাকে উদ্ধার করে দিয়েছেন। ইতোমধ্যেই বিশ্বজোড়া নাম হয়েছে সৌদি বাদশাহর।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪০

আমি সাজিদ বলেছেন: পোস্ট ও ব্লগার রাকু হাসানের কমেন্টের সাথে একমত।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ।

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

জুন বলেছেন: সৌদি বাদশাহ থেকে সাধারন জনগনের ৯৯% আমার নিষ্ঠুর মনে হয় নতুন নকিব ইভেন মহিলাদেরও ।
তাদের চেহারায় একটা রূঢ়তার ছাপ রয়েছে । জানি না এটা তাদের জল হাওয়ার কারন কি না !
হয়তো অনেকে আমাকে রেসিষ্ট বলবে কিন্ত এটা আমার ব্যপক অবজার্ভেশনের ফলাফল ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ইভেন মহিলাদেরও

-বলেন কি! কথাটা ভাবতে আমার ঘেমে যাওয়ার মত অবস্থা কিন্তু! মমতাময়ী মা, মায়ের জাতি, নারী জাতি নিষ্ঠুর হতে পারেন, এটা আমার ভাবনায় আসে না। হয়তো মাতৃজাতিকে সেই ভাবে দেখে অভ্যস্ত নই বলে এমন হচ্ছে। জলহাওয়া (নিকট প্রতিবেশী দেশের ভাষার মিশ্রণ) বা আবহাওয়া (দূর প্রতিবেশী শত্রু দেশের ভাষার মিশ্রণ) যা-ই বলি না কেন, এটার প্রভাব মানুষের ভেতরে অবশ্যই থাকে। মরুভূমির রুক্ষ্মতা আরবদের মন মেজাজে কিছুটা হলেও ছায়া ফেলা অস্বাভাবিক নয়।

আপনার পর্যবেক্ষন জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গোটা বিশ্বের মধ্যে এখনো বর্বর রাজতন্ত্র বজায় আছে সৌদি আরবে। ওদের তো গুনের শেষ নেই। ফরাসি বা রুশ বিপ্লবের মতো সৌদিতে যদি কোন দিন বিপ্লব হয় তাহলে বর্বরদের মানুষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অন্যথায় আন্দামানের জারোয়াদের ন্যায় পয়সাওলা জারোয়া সৌদিরা অমানবিক সভ্যতার শত্রু বর্বরই রয়ে যাবে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:২০

নতুন নকিব বলেছেন:



গোটা বিশ্বের মধ্যে এখনো বর্বর রাজতন্ত্র বজায় আছে সৌদি আরবে। ওদের তো গুনের শেষ নেই। ফরাসি বা রুশ বিপ্লবের মতো সৌদিতে যদি কোন দিন বিপ্লব হয় তাহলে বর্বরদের মানুষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অন্যথায় আন্দামানের জারোয়াদের ন্যায় পয়সাওলা জারোয়া সৌদিরা অমানবিক সভ্যতার শত্রু বর্বরই রয়ে যাবে।

-সহমত। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাব্বাত ইয়াদা আবি এমবিএস ওতাব! মা আগনা আনহু মা লুহু অমা কাসাব! X( X((

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



লেবাসের আড়ালে ভিন্ন চেহারা এদের। খোলাফায়ে রাশেদার মহত চরিত্রের মহামানবদের পথের এরা কেউ নন। আবু বকর, উমার, উসমান, আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুম এর আদর্শ এদের প্রাণিত অনুপ্রাণিত করে বলে মনে হয় না। এদের কর্মকান্ডে বরং প্রমান হয়, বাস্তবিক পক্ষে এরা আবু লাহাব, উতবা, শাইবাদের উত্তরসূরী।

এরা এদের নিজ দেশের সাধারণ মানুষের জন্য ভয়ঙ্কর, বিভীষিকাময় এবং প্রবল অত্যাচারী। এদের ভয়ে মানুষ কথা বলার সাহস হারিয়ে ফেলেন। মানুষের প্রতি, স্বজাতির প্রতি সামান্য আন্তরিকতা এদের ভেতরে অনুপস্থিত। আরাকানের লক্ষ লক্ষ মানুষের কান্না এদের কানে পৌঁছায় না। হাজারো ফিলিস্তিনীর লাশের উপর দিয়ে সদর্পে হেটে গিয়ে এরা ইসরাইলের সাথে গোপন আঁতাত স্থাপন করে।

বস্তুতঃ মানুষের উপর জুলূম অত্যাচারের স্টিম রোলার চালিয়ে আজীবন ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার বহুকাল পুরানো ফেরাউন প্রবর্তিত সূত্রটিকে তারা খুব ভালোভাবে গ্রহন করেছে এবং এর যথেচ্ছ প্রয়োগও করে চলেছে। এতে করে বিলাস ব্যসনে গা ভাসিয়ে জীবনকে ভোগ উপভোগের লক্ষ্যে পরিণত করা সহজ। এরা এখন এই কাজেই গভীরভাবে মনযোগী।

১৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: সৌদি আর কতদিন বর্বর থাকবে বলতে পারেন?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪২

নতুন নকিব বলেছেন:



সউদি বর্বর নয়। একটি দেশকে বর্বর বলা আমার কাছে যৌক্তিক মনে হয় না। বর্তমান রাজপরিবার। তাদের অন্যায়, অপরাধ, অত্যাচার, নির্যাতন, জুলূম, ব্যাভিচারের কলঙ্ক-ক্লেদ-কালিমা সউদি আরবের সাধারণ মানুষের চরিত্রেও ছায়া ফেলে চলেছে ক্রমশঃ।

১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: যতদিন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হবে,ততদিন পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



গণতন্ত্র মুক্তি দিতে পারবে না। গণতন্ত্র যে আসলেই মুক্তি দিতে পারে না, তা ইতোমধ্যে আমরা বহু বার বহু স্থানে বহুভাবে প্রত্যক্ষ করেছি। ইসলামের আদর্শই সত্যিকারার্থে এই জগদ্দল পাথরকে সরানোর একমাত্র পথ। মানুষের জান মাল ইজ্জত আব্রুর পূর্ণ নিরাপত্তা ইসলামী কল্যান রাষ্ট্রই দিতে পারে। যেখানে প্রত্যেক ধর্মের নাগরিক তার পূর্ণ অধিকার ভোগ করে শান্তি সুখে বসবাসের সুযোগ লাভ করেন। যেখানে বাদশাহ আর ভৃত্যে কোনো পার্থক্য করার সুযোগ নেই। যেখানে আমির আর ফকিরের প্রভেদ থাকে না। যেখানে স্বয়ং বাদশাহকেও আসামীর কাঠগরায় এসে দাঁড়াতে হয় যখন তিনি আসামী হন অতি সাধারণ একজন কাঠুরের দায়ের করা মামলায়। ইসলামের সাম্য, মৈত্রী, ভ্রাতৃত্ববোধ, আশরাফ আতরাফের বিভেদকে দূর করে মানুষ হিসেবে সকলকে সমান মর্যাদা দেয়।

ধন্যবাদ।

১৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অথচ তিনি মাইল্ড হলে সারা দনিয়ার মুসলিমদের জন্য ভাল হত!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আসলেই তাই।

ধন্যবাদ।

১৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:১১

নতুন বলেছেন: ইয়েমেনে যদ্ধে কত মানুষ শিশু হত্যা করেছে সৌদি সরকার। তার কোন প্রতিবাদ মুসলমানেরা করেনাই।

ধর্ম মানবিকতাও ভুলিয়ে দিচ্ছে মানুষের।

আমাদের দেশের মানুষ সৌদি আবরকে পবিত্র ভুমি মনে করে তাদের ৭ খুন মাফ বলে ধারনা করে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০০

নতুন নকিব বলেছেন:



সউদি রাজপরিবার ইয়েমেনের হত্যাযজ্ঞের জন্য দায়ী। আরও পরিষ্কার করে বললে, এই মহান(!) এমবিএস ছোকরাকেই অতি উৎসাহে ইয়েমেনের নারী শিশু নির্বিশেষে সাধারণ মানুষদের পাখির মত ঝাকে ঝাকে মারতে আনন্দিত দেখা গেছে। প্রতিবাদ জানিয়েছি আগেও। এখনও জানাচ্ছি। যদিও আমাদের প্রতিবাদে কারোর কিছু যায় আসে না। তাদের কানে আমাদের মত অতি সাধারণদের এই ক্ষীন আওয়াজ পৌঁছারও কথা নয়। তবু প্রতিবাদ আমরা করেই যাব। করেই যাব।

সউদি আরব পবিত্র ভূমি এতে কোনো ভুল নেই। প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মস্থান হিসেবে এই মাটির প্রতি প্রত্যেক বিশ্বাসী ব্যক্তির হৃদয়ের অদেখা অনুভব, মায়ার বন্ধন। কিন্তু সেই মুহাববত এবং ভালোবাসার কারণে বর্তমান শাসকদের কোনো অপকর্মকে জায়েজ বলার সুযোগ নেই।

১৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:৫৩

সোহানী বলেছেন: সৈাদি বর্বর ছিল এবং আছে, কম বা বেশী। আগে ছিল অশিক্ষিত বর্বর আর সালমান হলো শিক্ষিত বর্বর।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে হলেও তাদের মানবিক হওয়ার সময় সম্ভবতঃ এসে গেছে। অন্যথায় বিপর্যয় আসবে। আসবেই। কিভাবে আসবে তা হয়তো তাদের কল্পনায়ও কখনও আসেনি।

ধন্যবাদ।

১৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৩

নীল আকাশ বলেছেন: সউদ রাজপরিবারের পুরো শাসনামলই হচ্ছে জুলুম, অত্যাচার, লুটপাট, ইয়াহূদীদের সাথে গোপণে যোগাযোগ রাখা এবং মার্কিনীদের আদর্শের বাস্তবায়নকারী। এরা এসেছেই ব্যাকডোর দিয়ে। যতদিন থাকবে ইসলামের শত্রু হিসেবেই থেকে যাবে।
যারা মনে করে মুসলিমদের এই সৌদীদের দেখে চলতে হবে, তার হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য। আল্লাহ মহানবীকে অনুসরণ করতে বলেছেন, এই পথভ্রষ্ট আরবদের নয়।
লেখা ভালো হয়েছে। সত্য প্রকাশে পিছিয়ে আসা উচিত না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



সউদ রাজপরিবারের পুরো শাসনামলই হচ্ছে জুলুম, অত্যাচার, লুটপাট, ইয়াহূদীদের সাথে গোপণে যোগাযোগ রাখা এবং মার্কিনীদের আদর্শের বাস্তবায়নকারী। এরা এসেছেই ব্যাকডোর দিয়ে। যতদিন থাকবে ইসলামের শত্রু হিসেবেই থেকে যাবে।
যারা মনে করে মুসলিমদের এই সৌদীদের দেখে চলতে হবে, তার হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য। আল্লাহ মহানবীকে অনুসরণ করতে বলেছেন, এই পথভ্রষ্ট আরবদের নয়।


-ধন্যবাদ, মূল্যবান মতামতের জন্য। সহমত।

১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:০৬

জুন বলেছেন: হা হা হা নতুন নকিব তাহলে তো আমাকে পানি বাতাস বলতে হয় =p~
কেন মহিলাদের কথা শুনে অবাক হলেন কেন! বিভিন্ন দেশই নয় আমাদের দেশ থেকে যাওয়া গৃহকর্মী দের উপর যে শারিরীক মানসিক নির্যাতন চলে তাতে পুরুষদের সাথে মহিলারাও যুক্ত থাকে। খেতে না দেয়া, সারাদিন কাজ করানো, ছোট রুমে বন্দী করে রাখা,সেই সাথে গায়ে হাত তুলে অকথ্য অত্যাচার এগুলো তো মহিলারাই করছে তাই নয় কি?? আর পুরুষদের নির্যাতনের ধরন আলাদা সে তো আপনি জানেন ই।
এর আবার তথ্য প্রমাণ চাইয়েন্না #:-S পেপার পত্রিকা খুল্লেই দেখা যায়, পড়া যায় ওদের বর্বরতার খবর।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি সেই লোক! এর আবার তথ্য প্রমাণ চাইয়েন্না #:-S -তওবা তওবা, আপনার আদেশ শিরোধার্য। কখনোই চাব না। :)

একটা কথা মনে পড়লো। কিছু মনে করবেন না জেনেই কথাটা বলছি। আর তা ছাড়া, আপনাকে কত বছর ধরে চিনি, আপনি তো কিছু মনে করার মত মানুষই নন। কথাটা হচ্ছে- নারিকেল পেকে গেলে আমাদের এলাকায় তাকে ঝুন বা ঝুনা বলে। আপনার নামের বানানটাও একটু চেক করার দাবি জানাচ্ছি, আসলেই এটা কি 'জুন', না কি 'ঝুন' হবে একবার যদি দেখে নিতেন! ;)

হ্যাঁ, ঠিকই বলেছেন, 'জলহাওয়া' বা 'আবহাওয়া' যদি বলা যায়, তাহলে তো 'পানিবাতাস' বলার সুযোগও থাকা উচিত। অবশ্য 'পানিবাতাস' বললে 'আবহাওয়া' কথাটার সেরকম প্রকাশ ঘটে বলে মনে হয় না। এই অর্থে শব্দটির ব্যবহার নেই বলেই সম্ভবতঃ এই অবস্থা। সমস্যা নেই, এটা ব্যবহার করতে করতে সবার কাছে পরিচিত হয়ে গেলে তখন ঝামেলাটা কেটে যাবে। আর কেউ ব্যবহার না করুক, চলুন, আজ থেকে আমি আর আপনি ব্যবহার করা শুরু করি! :`>

সউদি কিছু নারীদের ব্যাপারে আপনি যা বলেছেন, আমিও পত্র পত্রিকায় কিছু কিছু ঘটনা পড়েছি। আসলে এগুলো অনেক প্রশ্নের জন্ম দেয়, নির্যাতক নিপীড়কের ভূমিকায় একজন নারী কিভাবে যান? যদিও নির্যাতন পুরুষদের থেকেও কোনোভাবেই কাম্য নয়। কিন্তু নারী থেকে যখন নির্যাতনের সংবাদ আসে সেটা স্বাভাবিকভাবেই একটু বেশিই আশ্চার্যান্বিত করে, অবিশ্বাস্যও লাগে।

পুনরায় মন্তব্যে এসে অমূল্য মতামত প্রদানের জন্য আগাম কৃতজ্ঞতা। এই মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা সেখানে জানাব ইনশাআল্লাহ। B-)

২০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবসান হোক এই জুলুম, নিপীড়নের।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



সহমত। ধন্যবাদ।

২১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: ঝুনা বলতে কি বলতে চাইলেন নতুন নকিব !! :-*
আমরা একটু তুচ্ছার্থে বা কটুবাক্য হিসেবে কথাটি ব্যবহার করি। অর্থাৎ বেশি পাকা বা জানা । আপনি কোন অর্থে ধরলেন যদি একটু খুলে বলতেন।
আমার নাম জুন। জুন মাসে জন্ম হয়েছি তার জন্য বাবা রেখেছেন। নিজের নামের বানান ভুল করবো এতটা মুর্খ আমি নই X((
B-) =p~

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



এইবার সামলাও ঠেলা! কথায় আছে না, পড়বি তো পড় মালির ঘাড়ে! আমার হয়েছে সেই দশা! ধরা এবার খেয়েছি ওস্তাদের হাতেই! মন্তব্যের ব্যাখ্যা বিশ্লেষনসহ অক্ষরে অক্ষরে উত্তর দিয়ে বুঝিয়ে তবেই ছাড়া পাওয়া! :)

অশেষ ধন্যবাদ। ক্ষমা করবেন, বেশি পাকা বা জানা অর্থ বুঝাতে চেয়েছি! আপনার সেন্স অব হিউমার অসাধারণ!

আপনার বাবার পছন্দ চমৎকার!

পরিবার পরিজন নিয়ে অনেক অনেক ভালো থাকবেন, প্রার্থনা সবসময়। আমরাও আপনার দোআ প্রার্থী।

পূর্বের মন্তব্যের জন্য এইখানে কৃতজ্ঞতা জানানোর কথা দিয়েছিলাম। জানাচ্ছি। গ্রহন করুন। :D

২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নকিব ভাই,

আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন লেখনীর গুণে এই ব্লগে আপনি আমার মতো অনেকেরই কাছে শ্রদ্ধার আসীন । বিভিন্ন পোস্টে আপনার মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যগুলো আমার মতো অনেকের কাছেই অনুকরণীয়, আদর্শ। একথা উল্লেখের যে আপনার সব পোস্ট আমি মন্তব্য করি না। তবুও বলতে দ্বিধা নেই,ব্যক্তিগতভাবে আপনি আমার হৃদয়ে লিখনীর গুনে উচ্চ আসনে আসীন।যদিও ব্লগে মাঝে মাঝে ধর্ম ও অধর্ম নিয়ে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় বা গরমাগরম কথা চালাচালি হয়, তবুও বলবো,আজ পর্যন্ত আপনার কোন পোস্ট কিংবা প্রতিমন্তব্য আমার কাছে দৃষ্টিকটু/শ্রুতিকটু লাগে নি। মাঝে ফ্লাডিং নিয়ে আপনাকে চূড়ান্ত বিব্রত হতে হয়েছে সে কথা মাথায় রেখেও বলছি, আপনি সব ক্ষেত্রে অত্যন্ত বিচক্ষণতার এবং ধৈর্যশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। কিন্তু আজ উপরে উনিশ নম্বর কমেন্টের প্রতিমন্তব্য আপনার সেই নিজস্ব ক্যারিশমার প্রতি রীতিমতো হতাশাজনক লাগলো। ব্যক্তিগতভাবে প্রতিমন্তব্যটি আপনার বলে আমাকে মানতে রীতিমতো কষ্ট হচ্ছে।
আপনারা দুজনেই আমার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র। শুভেচ্ছা জানবেন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৬

নতুন নকিব বলেছেন:



অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করার জন্য। আমি জানি, আপনি দেশ কাল স্থানের উর্ধ্বে থেকে হৃদ্যতা ছড়িয়ে দেয়া একজন মানুষ। ব্লগে আপনি আমার প্রিয় ব্যক্তিত্বদের একজন।

সামগ্রিক বিষয়টির উত্তর এককথায় যদি বলি তা হলে বলতে হয়, ব্লগার জুন এই ব্লগের শক্তিমান একজন লেখক। তিনি আমার কাছে নিতান্ত শ্রদ্ধার পাত্র। তাকে সবসময়ই মিশুক হিসেবে পেয়েছি। রসিকতা করে আমরা এমন কথা সচরাচর বলে থাকি। তার সাথেও সেটা করাই ছিল আমার একমাত্র উদ্দেশ্য এবং আমার ধারণা, তিনিও সেটা অবশ্যই বুঝেছেনও। তারপরেও যদি তিনি সেই কমেন্টের কারনে সামান্যতম কষ্ট অনুভব করে থাকেন, তাহলে বিনীতভাবে তার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এবং তার অনুমতি সাপেক্ষে উক্ত প্রত্যুত্তর মুছে দিতে চাই। অথবা, আপনি যদি শিউর হয়ে থাকেন যে তিনি মনঃক্ষুন্ন হয়েছেন, তাহলে দয়া করে আমাকে জানান, আমি কমেন্টের উত্তর এখনি সরিয়ে দিব।

শুভকামনা প্রিয় পদাতিক ভাই।

২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার প্রতিমন্তব্যে একরাশ মুগ্ধতা। এইজন্যই আপনি আমার হৃদয়ে উচ্চাসনে আসীন। আসলে আমিই তাহলে বোকার মত কমেন্ট করে ফেলেছি। জুনাপুর সঙ্গে আপনার রসিকতাপূর্ণ সৌহাদ্য চলতে থাকুক...
শুভকামনা প্রিয় নকিব ভাইকে।

২৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণধর্মী লেখা পড়তে আমার খুবই ভালো লাগে; আমি মুগ্ধ হই আপনার লেখা পড়ে। কটাক্ষকারীদেরকে অত্যন্ত বিনীত ভাবে উত্তর দেয়াও আপনার একটা বিশেষগুন যা না বললেই নয়। চলতে থাক আপনার লেখা নিরন্তর...........।

২৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৯

জুন বলেছেন: শান্তি শান্তি আর শান্তি হোক আমাদের বানী :)
আসলে নতুন নকিব আমাকে গিয়ানী বলতে চাইছিলো মনে হয় :P
যা আমি নিজেরেই নিজে সবসময় বলি =p~
সোশ্যাল ডিস্টেন্স মেইন্টেন করে আপনারা হাত মিলিয়ে ফেলুন। আপনারা দুজনেই আমার প্রিয় ব্লগার, আমি আপনাদের দুজনের লেখাই খুব পছন্দ করি :)
অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন এই কামনাই রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.