নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিশরের বিশ্বখ্যাত কারী ড. সাইয়েদ আহমদ মুস্তাফা কামিলের ইন্তেকাল

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯

ছবি: অন্তর্জাল।

মিশরের বিশ্বখ্যাত কারী ড. সাইয়েদ আহমদ মুস্তাফা কামিলের ইন্তেকাল

দরদমাখা এবং সুললিত কন্ঠে তিনি আর পাঠ করবেন না পবিত্র কুরআন। হ্যাঁ, মিশরের বিশ্বখ্যাত কারী উস্তাযুল কুররা, কারী আল মুকরী ড. সাইয়েদ আহমদ মুস্তাফা কামিল রহ. ৮২ বছর বয়সে গতকাল শুক্রবার ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেলে মিশরের আর-রহমান আর-রহিম মসজিদে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রথিতযশা কারী শাইখ ইয়াসের আশ-শারকাবি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে ড. সাইয়েদ আহমদ মুস্তাফা কামিল রহ. এর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মিশরের কৃতি সন্তান, বিশ্বখ্যাত উস্তাযুল কুররা, কারী আল মুকরী ড. সাইয়েদ আহমদ মুস্তাফা কামিল রহ. ইন্তেকাল করেছেন।

তিনি আরো লিখেন, তার ইন্তেকালে বিশ্ব হারালো এক নিরলস কোরআনের খাদেমকে। আমি তার ইন্তেকালে গভীর শোক ও তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যেন তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম নসিব করেন। আমীন।

প্রসঙ্গত, ড. সাইয়েদ আহমদ মুস্তাফা কামিল রহ. জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৯ সালে। তিনি বিশ্বের খ্যাতিমান সব কারীদের শাগরেদ কিংবা শিক্ষক।

সংবাদ সূত্রঃ মিশরের বিশ্বখ্যাত কারী ড. সাইয়েদ আহমদ মোস্তফা কামেলের ইন্তেকাল

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
*ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন*
নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।
তারা সে সব লোক, যাদের প্রতি আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহ ও রহমত রয়েছে এবং
এসব লোকই হেদায়েত প্রাপ্ত।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৫৫-১৫৭)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৮

নতুন নকিব বলেছেন:



বারাকাল্লাহু ফি হায়াতিক।

শুভকামনা জানবেন নূরু ভাই।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: কারো মৃত্যু হয়েছে শুনলেই আমার কষ্ট হয়।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৮

নতুন নকিব বলেছেন:



লাগবেই তো। আপনি লোক ভাল যে।

শুভকামনা জানবেন।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৬

মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: আল্লাহ তাঁকে জান্নাত দান করুন। আমিন

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



আমিন।

শুভকামনা জানবেন।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



করোনায় দেশের কত গুণী, জ্ঞানী, শ্রমজীবি, গৃহবধু, মা, বাবা'র মৃত্যু হলো, আপনি কিছু লিখলেন না; মিশরের কে মারা গেছে উহা নিয়ে ভেঁ ভেঁ করছেন?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



অহেতুক গাত্রদাহ। বিষোদগার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। কোনো কিছুকেই স্বাভাবিকভাবে নিতে না পারা উগ্রবাদিতারও লক্ষন।

মানসিক ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হওয়া দরকার মনে হচ্ছে।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মানুষে উপকারের জন্য সে কিছু করেছে জানলে বলুন।সেটা হবে দুঃখ প্রকাশের একটা কারন।নয়তো আর দশটা মানুষের মতই তার মৃত্যু।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৩৪

নতুন নকিব বলেছেন:



তিনি প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ছিলেন। অসংখ্য মানুষকে কুরআনের বাণী শিখিয়ে অমর হয়েছেন। কোটি মানুষের হৃদয়ে ঠাঁই করে নিয়েছেন।

অবশ্য নির্বোধদের (আপনি নন হয়তো!) কাছে কুরআন যেমন মূল্যহীন (নাউযুবিল্লাহ) তিনিও তেমনি হবেন। এটা খুবই স্বাভাবিক।

ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২০

এম ডি মুসা বলেছেন: আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুন

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৩৫

নতুন নকিব বলেছেন:



আমিন।

শুভকামনা জানবেন।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৫০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পৃথীর অনেক জ্ঞানী গুনীজন কোরান শিখে নাই তাদেরকে কি আপনি নির্বোধ ভাবছেন, বা তারা সবাই নির্বোধ। কোটি কোটি লোকের কাছে কোরানের কোনই মূল্য নাই,তারা সবাই নির্বোধ আর আপনিই বোধসম্পন্ন।হাস্যকর কথা বলে হাসির পাত্র হবেন না।কোরান একটি ধর্ম পুস্তক।মুসলমানদের কাছে পবিত্র,অন্যদের কাছে কি মুল্য আছে।চীনারা সমস্ত কোরান জোগাড় করে পুড়িয়ে ফেলছে,তাই বলে কি তারা বোধবুদ্ধিহীন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



দুঃখিত! পৃথিবীতে যারা কুরআন শিখেননি তাদের সকলকে ঢালাওভাবে আসলে নির্বোধ বলতে চাইনি।

চাইনিজ, ইসরায়েলী কিংবা আরও কোনো দেশের উগ্রবাদীগণ পবিত্র কুরআন পুড়িয়ে দিলেও, কুরআনকে অসম্মান করলে তাতে কিছু যায় আসে না। কারণ, আপনি নিশ্চয়ই জানেন, আজও পৃথিবীর প্রায় দু'শো কোটি মুসলিমসহ অন্যান্য ধর্মের শত শত কোটি মানুষ কুরআনকে আল্লাহ তাআ'লার প্রেরিত ঐশী বাণী বলে বিশ্বাস করেন এবং আসমানি এই গ্রন্থের প্রতি আস্থা এবং ভালোবাসা পোষন করেন। মুসলিমগণ কুরআনকে সম্মান করে বুকে আগলে রাখেন।

চাইনিজরা তাদের দেশের সংখ্যালঘু মুসলিমদের সাথে নির্মম যে আচরণগুলো করে যাচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে অতি বাড়াবাড়ি। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে, তাদের পতন অত্যাসন্ন। জিনজিয়াংয় প্রদেশে তারা সংশোধনাগার স্থাপনের নামে লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে বন্দি করে তাদের মৌলিক মানবাধিকার কেড়ে নিয়েছে। সেখানকার নারীদের ধর্ষনের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়েছে। তাদেরকে জোরপূর্বক বন্ধ্যাত্ব গ্রহণ বাধ্য করা হচ্ছে। তাদেরকে জাতিগতভাবে নিঃশেষ করার পরিকল্পনায় সন্তান জন্মদানে অক্ষম বানানো হচ্ছে। চাইনিজদের এসব বর্বরতা মধ্যযুগের বিভীষিকাকেও হার মানাচ্ছে।

এসব কাজ যারা করেন, তাদের নির্বোধ না বলে আর কিইবা বলা যায়? যারা কুরআনের প্রতি, ইসলাম ধর্মের প্রতি, মুসলিম বলতে স্বভাবতঃই বিদ্বেষপরায়ন - এমনসব লোকদেরকে 'বুদ্ধিমান' বললে আপনি খুশি হবেন? আপনি খুশি থাকলে এখন থেকে তা-ই বলার চেষ্টা করবো।

অন্য জাতি সম্প্রদায়ের ধর্মগ্রন্থ পুড়িয়ে ফেলাকে আপনি বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করেন?

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.