![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না ছবি, অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।
সামহোয়্যার ইন এ একজন ব্লগার ছিলেন, নাম তাহার "কালামিয়া"। ব্লগ জগতে তাহার নামডাক ছিল, কিন্তু দুঃখের বিষয়, নামডাকটা ভালো দিক দিয়া নয়। ব্লগারদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণের কারণেই তাহার নাম চাউর হইয়াছিল। কিন্তু তিনি ইহা করিয়া টিকিয়া থাকিতে পারিলেন না। "কালামিয়া" নিকটি হারাইলেন। ব্লগ মডারেটর তাহার নিক ব্যান করিয়া দিলেন। কিন্তু "কালোমিয়া" হাল ছাড়ার পাত্র নন। তিনি ফিরিয়া আসিলেন নতুন নিক লইয়া, নাম দিলেন "ধলামিয়া"।
কিন্তু অভ্যাস তো আর সহজে যায় না! "ধলামিয়া" নামে ফিরিয়া আসিয়াও তিনি সেই পুরানো কায়দায় ব্লগারদের সাথে খোচাখোচি করিতে লাগিলেন। ফলাফল? "ধলামিয়া" নিকটিও ব্যান হইয়া গেল। কিন্তু ইহাতে কি হইবে? "কালামিয়া" তো আর থামিবার পাত্র নন। তিনি আবারও নতুন নিক খুলিলেন, এবার নাম দিলেন "জাদুকর"। কিন্তু জাদু করিয়া তিনি নিজের স্বভাব বদলাইতে পারিলেন না। ব্লগারদের সাথে নেতিবাচক আচরণ করিয়া তিনি আবারও ব্যান খাইলেন।
এবার ব্লগ মডারেটর ঘোষণা দিলেন, "কালামিয়া" যেই নিকেই আসুন না কেন, তাহাকে আর ব্লগে স্থান দেওয়া হইবে না। কিন্তু "কালামিয়া" তো আর থামিবার কেহ নন। তিনি আবারও ফিরিয়া আসিলেন, এবার "মায়াবী" নামে। কিন্তু মায়া করিয়া তিনি কাহারও মন জয় করিতে পারিলেন না, বরং আবারও বাজে আচরণ করিয়া ব্যান খাইলেন। তাহার শাগরেদও জুটিয়া গেল কিছু। তাহারা তাহার অভাবে ব্লগে হাহাকার করিতে লাগিলেন।
এখন শুনা যাইতেছে, নতুন "ময়লাপরা" নিক ধারণ করিয়া পুনরায় ব্লগে আসিয়াছে। "ময়লাপরা"র কমেন্টের ধরণ দেখিয়া মনে হইতেছে, ইহা সেই "কালামিয়া"ই। ব্লগারদের কেউ কেউ মজা করিয়া বলিতেছে, "কালামিয়া"র দৃষ্টান্ত দেখাইয়া দেয়, "কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না"। তিনি যত নিকই বদলান না কেন, তাহার স্বভাব বদলায় না। আসলে "কালামিয়া"র নতুন নিক "ময়লাপরা" হইলেও, তিনি যে আসলে "কালামিয়া"ই রহিয়া গিয়াছেন তাহাতে আর সন্দেহ কী? উহার বদঅভ্যাস যেন কয়লার কালি, ধুইয়াও ময়লা যায় না!
০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৩০
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, আপনার =মূল্যবান উপহার, যা স্মৃতিতে অম্লান= (উপহার-০১) পোস্টের মন্তব্যগুলো একাধিকবার পড়েছি। আসলে হিংসা প্রতিহিংসাই যাদের উপজীব্য তাদের আর বলার কী থাকতে পারে! কারও ভালো কিছুর প্রতি তাদের নজর থাকে না। সবসময় নজর থাকে খারাপ কোনো কিছু আছে কি না, সেই দিকে। এমন সবসময় সবার ভেতরে খারাপ কিছু খুঁজতে থাকা ভালো কোনো লক্ষণ নয়।
পলাতক খুনী স্বৈরাচারের জন্য যারা কান্নাকাটি করে তাদের উচিত ওর কাছে চলে যাওয়া। পাচারকারী খুনী বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা পাচার করে দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করেছে। পালিয়ে গিয়ে এখন সেই টাকায় আরাম আয়েশে বিলাসী দিন পার করছেন।
ধৈর্য্য ধরুন। অপেক্ষা করুন। সেদিন আর বেশি দূরে নয়, যেদিন দেশদ্রোহী ভারতপ্রেমী পাচারকারী প্রতিটা অপরাধীর বিচার বাংলার মাটিতে হবে ইনশাআল্লাহ।
শুভকামনা জানবেন।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৫৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ভাই আমার সালাম নিবেন। ইদানিং এই কালামিয়া তার সকল ধুলো ময়লা নিয়ে আমার পোস্টে হাজির হয়। এর সাথে ভালো ব্যবহার করলে ও ভদ্র তাকে দূর্বলতা হিসেবে দেখে। একারনে ওকে সব সময় জুতা মারার উপরে রাখি। তারপরও লজ্জা হয়না। কুকুরের লেজ কখনো সোজা হয় না
০৬ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:০৬
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, আপনাকেও সালাম। উহা যে কালামিয়া তাহা উহার নেতিবাচক এবং তীর্যক মন্তব্য দেখিয়াই বুঝা যায়। উহার কোনো পরিবর্তন হইয়াছে বলিয়া আদৌ মনে হয় না। উহার কাছে নিজের দু'চার জন অন্ধ ভক্ত ব্যতিত বাকি সব ব্লগারই নিতান্ত তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের বস্তু ছাড়া আর কিছুই নন, যা খুবই অনভিপ্রেত।
উহার নেতিবাচক কথাবার্তায় আপনি হতাশ হবেন না। আমার কাছে আপনার ব্লগিং ধারণা খুবই ভালো মনে হয়। আমরা আশাবাদি, ইনশাআল্লাহ আপনি ভালো কিছু করবেন। আপনার আলোকিত ভবিষ্যত কামনা করি।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:১১
নজসু বলেছেন:
আচ্ছা ব্লগের প্রতি উনার ভালোবাসা কেমন?
উনি কি শুধু অসৌজন্য আচরণ করার জন্য্ই আসেন নাকি ব্লগটাকেও প্রচন্ড ভালোবাসেন?
ভালোবাসার টানে বারবর অপমানিত হওয়ার পরও নতুন নতুন নিকে যুক্ত হচ্ছেন?
আমার এটা জানার কৌতূহল? তবে, সহব্লগারদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা কখনই উচিত নয়; আর সেটা মেনে নেয়াও সম্ভব নয়।
০৬ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:২৫
নতুন নকিব বলেছেন:
এই ব্লগের প্রতি যাহার ভালোবাসা আছে তিনি অবশ্যই এই ব্লগের ব্লগারদেরও সম্মানের চোখে দেখিবেন ইহা খুবই স্বাভাবিক। উহার কাছে ইহা আশা করা বৃথা। উহা উহাই।
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৮
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনি যা লেখেন, এগুলো ব্লগিং'এর মাঝে পড়ে না; আপনি অপধারণা প্রচার করেন: হিটলারের ফাঁসীর জোক বলেন।
০৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:১৬
নতুন নকিব বলেছেন:
আমি অপধারণা প্রচার করি, সেটা না হয় মেনেই নিলাম, কথা হলো, আপনি কী প্রচার করেন, মহাশয়? আপনার জ্ঞাতার্থে হিটলারের শেষ পরিণতিটা এইখানে জানিয়ে রাখিতেছি, কেমন!
হিটলারের মৃত্যু নিয়ে ইতিহাসে বিতর্ক থাকলেও, সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য তথ্য অনুযায়ী তিনি ১৯৪৫ সালের ৩০ এপ্রিল আত্মহত্যা করেন। সোভিয়েত রেড আর্মি বার্লিনের দিকে অগ্রসর হওয়ায় হিটলার বুঝতে পেরেছিলেন তার পরাজয় অনিবার্য। তিনি বার্লিনের ফিউহরারবাংকারে প্রথমে সায়ানাইড খান, তারপর নিজের মাথায় গুলি করেন। তার স্ত্রী ইভা ব্রাউনও সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা করে। তাদের দেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়, এবং সোভিয়েতরা দেহাবশেষ উদ্ধার করে গোপনে কবর দেয়। কিছু ষড়যন্ত্র তত্ত্ব বলে হিটলার পালিয়ে গিয়েছিলেন, কিন্তু ঐতিহাসিক প্রমাণ তা সমর্থন করে না। হিটলারের মৃত্যু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এক অধ্যায়ের সমাপ্তি টেনেছিল, কিন্তু তার কর্মের প্রভাব আজও বিশ্ব ইতিহাসে গভীরভাবে অনুভূত হয়।
ধন্যবাদ।
৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১০
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
@কাজী ফাতেমা,
শেখ হাসিনাই মুক্তিযোদ্ধাদের "ভাতা" দিয়ে গেছেন; সেজন্য শেখ হাসিনা বিখ্যাত।
০৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:২৬
নতুন নকিব বলেছেন:
শেখ হাসিনাই মুক্তিযোদ্ধাদের "ভাতা" দিয়ে গেছেন; সেজন্য শেখ হাসিনা বিখ্যাত।
-মিথ্যাচারের একটা সীমা থাকা উচিত। আপনিও তো দেখছি, মিথ্যা বয়ান তৈরি করায় হাসিনাময় হয়ে গেছেন। এ দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়ার নিয়ম সর্বপ্রথম চালু করেছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ১৯৭৭ সালে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ও কল্যাণে এই ভাতা চালু করেন। তার এই উদ্যোগ মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থিক সহায়তা ও সম্মান প্রদর্শনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল। পরবর্তীতে বিভিন্ন সরকার এই ভাতার পরিমাণ ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করেছে।
তা ছাড়া, যুক্তির খাতিরে আপনার কথা যদি সত্য ধরেও নেওয়া হয়, তারপরেও মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দিলেই তার জন্য নাগরিকদের গুম করা জায়েজ হয়ে যায় না। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দিলেই তার জন্য নাগরিকদের খুন করা জায়েজ হয়ে যায় না। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দিলেই তার জন্য দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করা জায়েজ হয়ে যায় না।
বলি, জনাব, আর কত ধান্ধাবাজি করবেন? আর কত রং তামাশা করবেন? মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আড়ালে দেশটা নিয়ে আর কত ছিনিমিনি খেলবেন? নিকৃষ্ট খুনী মানবতাবিরোধী অপরাধী স্বৈরাচারের পক্ষে ওকালতি করে আর লাভ নেই। মনে রাখা উচিত, উহা এখন শুধুমাত্রই গন কেইস। ধরে নিতে পারেন, উহার চ্যাপ্টার ক্লোজড।
৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: উপরোক্ত যে সোনামিয়ার কথা বলেছেন, ওনি আসলে ব্লগার রুপি মুখোশধারি রংবাজ। ব্লগে আসে রংবাজি করতে। গ্রামে- গঞ্জে মেম্বারের বাপ-মা খেদানো বকে যাওয়া টাউট, নেশাখোর ছেলে যেমন গম চুরি, ছাগল চুরি, স্কুলে পড়ুয়া মেয়েদের চুল, জামা হাতায়া উক্ত্যক্ত করিয়া থাকেন, উপরোক্ত সোনামিয়া সামুতে ব্লগারগন সাথে এমন রংবাজি মুলক কর্মকান্ড করিয়া থাকেন। না ছেলে না মেয়ে না বয়স্ক কোন বাধ-বিচার নেই, যারে যা মন চায় কয়!
কত কোমলমতি ব্লগারগন এই বিষাক্ত খাটাসের মন্তব্য শুনিয়া সামু ত্যাগ করিয়াছেন ইহা বেমালুম।
০৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:২৮
নতুন নকিব বলেছেন:
যথার্থ বলেছেন। উহার কাজই অন্যদের খোচানো। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট দিয়ে আপনি আপনার ছোট মানসিকতার পরিচয় দিলেন।
ইহা একজন ধার্মিকের পোষ্ট হতে পারে না। একজন সহজ সরল মানবিক মানুষের পোষ্ট হতে পারে না।
আর এই পোষ্টের প্রথম মন্তব্যকারীর মন্তব্য দেখে তার মানসিকতা আঁচ করা যায়।
০৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:৪১
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার উপদেশমূলক মন্তব্যের জন্য যারপরনাই কৃতজ্ঞ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার পোষ্টের মন্তব্যগুলা দেখুন। কত হিংসা মানুষের বুকে। মানুষ এমন কেন। নিজেরে এরা কী করে ভালো দাবী করে। অন্যকে বারবার হেয় প্রতিপন্ন করে। অন্যের নামে কুৎসা রটায় আবার এরাই কয় এরা নাকি ভালো মানুষ।
আরেক চামচ দেখি হাসু আপুর লাইগ্গা কান্দাকাটি করে । কান্দন আর থামে না। এদের জন্য আমরা অনেক গুণী ব্লগার হারিয়েছি। বদ স্বভাব কখনো যাবে না। এ লেজ সোজা হওয়ার নয়। যাদের লজ্জা নাই তাদের যে ঈমানও নাই।