নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ! যা চেয়েছিলাম, তার চেয়েও বেশি দয়া করেছেন আমার পরম প্রিয় রব। যা পাইনি, তা নিয়ে বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই—কারণ জানি, তিনি দেন শুধু কল্যাণই। সিজদাবনত শুকরিয়া।\n\nপ্রত্যাশার একটি ঘর এখনও কি ফাঁকা পড়ে আছে কি না, জানি না। তবে এটুকু জানি—

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

জন্মদিবসে মোদিকে শুভেচ্ছা জানাতে মন জানি কেমন আনচান করে ওঠে!!!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৯

জন্মদিবসে মোদিকে শুভেচ্ছা জানাতে মন জানি কেমন আনচান করে ওঠে!!!

বিবিসি অনলাইন থেকে নেওয়া।

উৎসর্গ: জ্বি হ্যা, শুভেচ্ছা জানাতেই হচ্ছে। মোদির ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে এই লেখাটি তাকে উৎসর্গ করা হলো—যাতে তিনি তার উগ্র হিন্দুত্ববাদী নীতির ধ্বংসাত্মক পরিণতি উপলব্ধি করতে পারেন এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রের ক্ষতি পুনর্বিবেচনা করেন।

ভূমিকা

নরেন্দ্র মোদি, একজন উগ্র হিন্দুত্ববাদী নেতা হিসেবে, ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) মাধ্যমে ২০১৪ ও ২০১৯ সালের নির্বাচনে ক্ষমতা দখল করেছেন। তার শাসন ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানকে ছিন্নভিন্ন করেছে, দেশকে একটি হিন্দু রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করে। মোদি হিন্দু মৌলবাদের বিষাক্ত আদর্শ চাপিয়ে ভারতকে সনাতনী উন্মাদনার জাতিতে পরিণত করেছেন, যার ফলে ২২ কোটি মুসলিম, ৩ কোটি খ্রিস্টান এবং ২০ কোটি নিম্নবর্ণের মানুষ অধিকারহীনতা ও দারিদ্র্যের গহ্বরে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। মোদি, যিনি গুজরাটের কসাই হিসেবে কুখ্যাত এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, এই বিপর্যয়ের দায় এড়াতে পারেন না।

গুজরাট দাঙ্গা: মানবতার উপর কালো দাগ

২০০২ সালে গুজরাটে মোদির মুখ্যমন্ত্রীত্বকালে গোধরা ট্রেনে অগ্নিসংযোগের পর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় প্রায় ১০০০ মানুষ, প্রধানত মুসলিম, নির্মমভাবে নিহত হয়। মোদির প্রশাসন কেবল দাঙ্গা প্রতিরোধে ব্যর্থই ছিল না, বরং এর নীরব সমর্থক হিসেবে কাজ করেছে। যদিও ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এবং তদন্ত কমিটি তার বিরুদ্ধে সরাসরি প্রমাণ পায়নি, এই ঘটনা তার রাজনৈতিক জীবনের একটি অমোচনীয় কালো দাগ। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই দাঙ্গার জন্য মোদির তীব্র সমালোচনা করে, যার ফলে ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র তার ভিসা প্রত্যাখ্যান করে। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও, গুজরাটের কসাই হিসেবে তার কুখ্যাতি অমলিন।

হিন্দুত্ববাদ: ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বংস

মোদির উগ্র হিন্দুত্ববাদী এজেন্ডা ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানকে পদদলিত করেছে। বিজেপি এবং আরএসএস-এর প্রচারিত হিন্দু জাতীয়তাবাদ সংখ্যালঘুদের জন্য বিষাক্ত হুমকি হয়ে উঠেছে। নিচে তার কিছু কুখ্যাত পদক্ষেপের উল্লেখ করা হলো:

নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) এবং NRC: ২০১৯ সালে প্রণীত এই আইন মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি স্পষ্ট বৈষম্যমূলক। ভারতের ২২ কোটি মুসলিম নাগরিকত্ব হারানোর ভয়ে আতঙ্কিত, যা মোদির হিন্দু রাষ্ট্র গঠনের ষড়যন্ত্রের অংশ।

গো-রক্ষা সন্ত্রাস: হিন্দুত্বের নামে গো-রক্ষকদের হামলা মুসলিম এবং নিম্নবর্ণের মানুষের উপর অব্যাহত রয়েছে। এই সহিংসতা মোদির প্রশাসনের নীরব সমর্থনে উৎসাহিত হয়েছে।

রাম মন্দিরের রাজনৈতিক ব্যবহার: অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ হিন্দু ধর্মীয় আবেগকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে, যা ভারতের ধর্মীয় সম্প্রীতিকে ধ্বংস করেছে।

ধর্মীয় উৎসবের অপব্যবহার: বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলোতে ধর্মীয় উৎসবগুলো প্রায়ই সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার মঞ্চে পরিণত হয়, যা মোদির হিন্দুত্ববাদী এজেন্ডার প্রতিফলন।

সংখ্যালঘু ও নিম্নবর্ণের উপর নিপীড়ন

মোদির নীতি ২২ কোটি মুসলিম, ৩ কোটি খ্রিস্টান এবং ২০ কোটি নিম্নবর্ণের (দলিত ও অন্যান্য অনগ্রসর সম্প্রদায়) মানুষের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছে। তার শাসন তাদের জীবনকে বিপর্যস্ত করেছে:

কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিল: ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল মুসলিম জনগোষ্ঠীকে নিরাপত্তাহীনতা, নিপীড়ন এবং অর্থনৈতিক ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছে।

তিন তালাক নিষিদ্ধকরণ: নারী ক্ষমতায়নের ছলে এই আইন মুসলিম সম্প্রদায়ের ব্যক্তিগত আইনে হস্তক্ষেপ করেছে, তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ণ করেছে।

নিম্নবর্ণের শোষণ: দলিত ও অন্যান্য নিম্নবর্ণের সম্প্রদায় সামাজিক বৈষম্য এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের নামে শিক্ষা ও চাকরির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। হিন্দুত্ববাদী আদর্শ তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক বিদ্বেষকে আরও উস্কে দিয়েছে।

সংখ্যালঘুদের উপর হামলা: খ্রিস্টান মিশনারি এবং তাদের প্রতিষ্ঠানের উপর হামলা, মুসলিমদের বিরুদ্ধে "লাভ জিহাদ" অভিযোগের মতো ঘটনা মোদির শাসনে সংখ্যালঘুদের জীবনকে বিপন্ন করেছে।

অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং দারিদ্র্যের জাল

মোদির অর্থনৈতিক নীতি, বিশেষ করে নোটবন্দী (২০১৬) এবং পণ্য ও পরিষেবা কর (GST), ভারতের অর্থনীতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। এই নীতিগুলো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, দিনমজুর এবং নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। বিশ্বব্যাংকের দাবি সত্ত্বেও, দারিদ্র্য হ্রাসের পরিসংখ্যান বিতর্কিত। অর্থনৈতিক বৈষম্য বৃদ্ধি পেয়েছে, যার শিকার প্রধানত সংখ্যালঘু এবং নিম্নবর্ণের সম্প্রদায়। মোদির তথাকথিত "অর্থনৈতিক সংস্কার" কোটি কোটি মানুষকে দারিদ্র্যসীমার নিচে ঠেলে দিয়েছে, যা তার হিন্দুত্ববাদী এজেন্ডার সঙ্গে মিলে সামাজিক বিভাজনকে আরও তীব্র করেছে।

গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার উপর আঘাত

মোদির শাসন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং মিডিয়ার স্বাধীনতাকে দমন করেছে। প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্সে ভারতের অবস্থান ক্রমাগত নিম্নগামী, যা মোদির সমালোচনা দমনের প্রমাণ। বিরোধী দল, সাংবাদিক এবং সুশীল সমাজের কণ্ঠস্বরকে আইনের অপব্যবহারের মাধ্যমে নিষ্পেষিত করা হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, UAPA-এর মতো কঠোর আইন ব্যবহার করে সরকার-বিরোধী কণ্ঠকে জেলে পাঠানো হয়েছে। এই কর্তৃত্ববাদী শাসন ভারতের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে দুর্বল করেছে, যা মোদির হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্র গঠনের পথকে সুগম করছে।

আন্তর্জাতিক মঞ্চে মোদির ভাবমূর্তি

মোদির সমর্থকরা তার নেতৃত্বে ভারতের আন্তর্জাতিক মর্যাদা বৃদ্ধির দাবি করলেও, গুজরাট দাঙ্গা এবং তার হিন্দুত্ববাদী নীতি তাকে বিশ্ব মঞ্চে বিতর্কিত করে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলো একসময় তাকে প্রত্যাখ্যান করলেও, কূটনৈতিক প্রয়োজনে তারা এখন মোদির সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখছে। তবে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো, যেমন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর নিপীড়ন এবং গণতান্ত্রিক অধিকারের ক্ষয় নিয়ে বারবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। মোদির হিন্দুত্ববাদী শাসন ভারতকে বিশ্বের কাছে একটি বিভক্ত ও অসহিষ্ণু জাতি হিসেবে তুলে ধরেছে।

উপসংহার

নরেন্দ্র মোদির উগ্র হিন্দুত্ববাদ ভারতকে ধর্মীয় উন্মাদনা, সাম্প্রদায়িক বিভাজন এবং গণতান্ত্রিক ধ্বংসের গহ্বরে নিক্ষেপ করেছে। গুজরাট দাঙ্গা থেকে শুরু করে CAA, ৩৭০ ধারা বাতিল এবং অর্থনৈতিক বিপর্যয়—মোদির প্রতিটি পদক্ষেপ ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র এবং সামাজিক সম্প্রীতিকে ধ্বংস করেছে। তার নীতি কোটি কোটি মুসলিম, খ্রিস্টান এবং নিম্নবর্ণের মানুষকে অধিকারহীনতা ও দারিদ্র্যের অতলে ঠেলে দিয়েছে। তার সমর্থকরা অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও আন্তর্জাতিক মর্যাদার দাবি করলেও, মোদির উত্তরাধিকার হলো বিভক্তি, সন্ত্রাস এবং একটি হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্র গঠনের অশুভ প্রয়াস। এই দায় তিনি কখনোই এড়াতে পারবেন না।

বিবিসি অনলাইন থেকে নেওয়া।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: বুঝতে পেরেছি, নরেন্দ্র মোদি খারাপ।
এই তো?
দেশে খারাপ শেখ হাসিনা।
এই তোপ।

মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



তা নতুন করে আর কী বলবেন? গরম ভাতে যে বিলাই বেজার, এটা তো পুরাতন সত্য। আচ্ছা, আপনাকে মোদি-হাসিনা ফ্যাসিবাদী চক্র মাসে কত করে মাসোহারা দেয়?

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নরেন্দ মোদির বিজেপি এবং বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী একই ধরণের রাজনীতি করে। ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক দল সবসময় বিপদজনক।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩২

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার মতামত গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ। আপনার ইখওয়ানুল মুসলিমীনের অবস্থা কেমন এখন?

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভারত একটি বহু ভাষা, জাতী ও ধর্মে বিভক্ত দেশ। এই দেশে এত জাতী একসাথে টিকে আছে শুধু মাত্র সংবিধানের জোড়ে। এই দেশে হিন্দু সন্ত্রাসবাদ, উগ্রবাদ যত বৃদ্ধি পাবে দেশটি ততই ভাঙ্গনের দিকে এগিয়ে যাবে।
যা আমাদের মত ছোট দেশের জন্য ভালো খবর।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



খাঁজা বাবা, আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সত্যিই, ভারতের বহুধর্ম ও বহু ভাষার সমাজ টিকে আছে মূলত সংবিধানের জোরেই। কিন্তু হিন্দু উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদের প্রসার দেশটির ভাঙনের কাজটিকে আরও ত্বরান্বিত করছে—এ কথা অনস্বীকার্য।

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এদের অনেক ভক্ত । আর যারাই এদের ভক্ত সবকটাকে চোর, বাটপার, সন্ত্রাসী বলে জানবেন । ধর্মীয় দল ভালো কিন্তু ধর্মের নামে সন্ত্রাস ভালো না ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার সাথে সহমত পোষন করছি—ধর্মীয় দল থাকতে পারে, তবে ধর্মের নামে সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩

নতুন বলেছেন: ধর্মীয় রাজনিতি কখনোই মানুষের জন্য ভালো হতে পারেনা।

ধর্মীয় রাজনিতি অন্য ধর্মের মানুষকে কস্টে রাখে। যেমনটা ভারতে আপনি বলছেন। তেমনি আমাদের দেশেও হবে যদি এখানে ধর্মীয় রাজনিিত ক্ষমতায় আসে।

ইতিমধ্যে কবর থেকে লাশ তুলে পুড়িয়ে ফেলা দিয়ে শুরু হয়েছে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

ধর্মের নামে ভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর মানুষের উপরে উগ্রবাদ চাপিয়ে দিয়ে কখনোই মানুষের জন্য কল্যাণকর কিছু আশা করা যায় না, এগুলো বরং ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের কষ্ট ও অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ভারতে যেটা ঘটছে সেটা রাষ্ট্রীয় ইন্ধন এবং সহযোগিতায় সেখানকার সংখ্যালঘুদের প্রতি অন্যায় আচরণ, তাদের অধিকারগুলো কেড়ে নিতে একের পর এক রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্র।

কবর থেকে লাশ তুলে পোড়ানো রীতিমত বাড়াবাড়ি, অসভ্যতা। এগুলোর বিচার হওয়া উচিত।

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৫

কিরকুট বলেছেন: বুচার অব গুজরাট কে গড়নপিটুনি সহযোগে ক্ষমতাচূত্য করা হোক।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



সময়ের অপেক্ষা মাত্র! উহাকে যেতে হবে। যেতেই হবে। অত্যাচারীরা যেভাবে যায় সেভাবে।

ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আপনাকে।

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৬

বিজন রয় বলেছেন: যে কোনো ধর্মীয় উগ্রবাদী সমাজ তথা রাষ্ট্রের জন্য খারাপ।
তাই এটার বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে লড়াই করতে হবে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১১

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, আপনার মূল্যবান মন্তব্য খুবই ভালো লাগলো। আন্তরিক অভিনন্দন জানবেন। একেবারেই ঠিক বলেছেন। সহমত পোষন করছি।

অনেক অনেক শুভকামনা।

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৭

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:


আপনি চান যে, মোদী ভারতের "ধর্ম নিরপেক্ষতা"কে বঝায় রাখুক।

বাংলাদেশের বেলায় ধর্ম নিরপেক্ষতার বিরোধীতা করছে বিএনপি, হেফাজত ও জামাত।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



উগ্রবাদী মোদির হাত থেকে ভারতের জনগণ মুক্তি চায়। আপনার গতিবিধি কোন দিকে? হেফাজতে নাম লিখিয়েছেন? না কি, জামাতে যোগ দিয়েছেন?

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৭

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:


ট্রাম্প, মোদী জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় এসেছেন। তারা তো দিনের ভোট রাতে করেনি? সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ যাহা চায় এটা তার ই প্রতিফলন। আপনার আমার মন খারাপ হলে ও তাতে কিছু করার নেই।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২৩

নতুন নকিব বলেছেন:



ভাই কলিমুদ্দি দফাদার, আপনার দারুন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে বিনীতভাবে জানাচ্ছি, আপনার বক্তব্যের সাথে একমত হতে পারছি না। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলেই কেউ নিখুঁত বা প্রশ্নাতীত হয়ে যায় না। হিটলারও সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোটে ক্ষমতায় এসেছিলেন, অথচ তার শাসন মানব ইতিহাসে ভয়াবহতম ট্র্যাজেডি ডেকে আনে। ট্রাম্প ও মোদী জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলেও তাদের নীতির কারণে বিভাজন, ঘৃণা ও সহিংসতা বেড়েছে—যা গণতন্ত্রের মৌলিক চেতনার পরিপন্থী। গণতন্ত্র কেবল ভোট নয়; মানবাধিকার, সংখ্যালঘু সুরক্ষা ও ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তাও এর অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ভালো থাকার প্রার্থনা।

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ধর্মের নামে ভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর মানুষের উপরে উগ্রবাদ চাপিয়ে দিয়ে কখনোই মানুষের জন্য কল্যাণকর কিছু আশা করা যায় না, এগুলো বরং ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের কষ্ট ও অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ভারতে যেটা ঘটছে সেটা রাষ্ট্রীয় ইন্ধন এবং সহযোগিতায় সেখানকার সংখ্যালঘুদের প্রতি অন্যায় আচরণ, তাদের অধিকারগুলো কেড়ে নিতে একের পর এক রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্র।

বাংলাদেশে আপনি জামাতে ইসলাম তথা ইসলামী বা ধর্মীয় রাস্ট শাসন ব্যবস্থা চাইছেন। যারা ১৯৭১ এ হিটলারের চেয়েও বড় হত্যাযঙ্গ যারা চালিয়েছিলো যেই পাকিতের আদর্শের অনুসারী।

তাহলে ভারতে হিন্দুত্ববাদ ধর্মীয় আদর্শ ক্ষমতায় আসলে সমস্যা কোথায়?

মোদী তো জনগনের ভোটেই নিবাচিত হয়ে ক্ষমতায় এসেছেন। ভারতে ভোট চুরি হয় না, এটা শেখ হাসিনার রাতের ভোট না।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৫

নতুন নকিব বলেছেন:



বাংলাদেশে আপনি জামাতে ইসলাম তথা ইসলামী বা ধর্মীয় রাস্ট শাসন ব্যবস্থা চাইছেন। যারা ১৯৭১ এ হিটলারের চেয়েও বড় হত্যাযঙ্গ যারা চালিয়েছিলো যেই পাকিতের আদর্শের অনুসারী।

তাহলে ভারতে হিন্দুত্ববাদ ধর্মীয় আদর্শ ক্ষমতায় আসলে সমস্যা কোথায়?

মোদী তো জনগনের ভোটেই নিবাচিত হয়ে ক্ষমতায় এসেছেন। ভারতে ভোট চুরি হয় না, এটা শেখ হাসিনার রাতের ভোট না।


-জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে সাম্রাজ্যবাদী ভারতের স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার লক্ষ্যেই স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল। তবে তাদের সে সময়কার ভূমিকাকে বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনার মানদণ্ড হিসেবে ধরা কতটা যৌক্তিক- তা প্রশ্নসাপেক্ষ। অবশ্য কিছু লোকের সমস্যা যে শুধু জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে, বিষয়টি এমন নয়, তাদের কাছে হেফাজত, জামায়াত, চরমোনাই সবই এক ও অভিন্ন। তারা ধর্মীয় শাসনের নাম শুনলেই ভয়ে কাপড় নষ্ট করে ফেলে।

ভারতের হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশে যদি জামায়াত বা ধর্মীয়পন্থী কোনো শক্তি ক্ষমতায় আসে এবং সত্যিকারভাবে ধর্মীয় বিধান মেনে দেশ পরিচালনা করে, তবে তা সংখ্যালঘু, ভিন্নমতাবলম্বীসহ সকল নাগরিকের অধিকার ও আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার জন্য ইতিবাচক হতে পারে।

মোদী “জনগণের ভোটে নির্বাচিত” হয়েছেন - এটি সত্য। কিন্তু গণতন্ত্রের অর্থ শুধু ভোটে জয়লাভ নয়। গণতন্ত্র মানে আইনের শাসন, সংখ্যালঘুর অধিকার রক্ষা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সমতার নিশ্চয়তা প্রদান। হিটলারও জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসেছিলেন। তাই শুধুমাত্র ভোটে নির্বাচিত হলেই কোনো শাসন ন্যায়সঙ্গত বা মানবিক হয়ে যায় না।

১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
গণতন্ত্র কেবল ভোট নয়; মানবাধিকার, সংখ্যালঘু সুরক্ষা ও ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তাও এর অবিচ্ছেদ্য অংশ
নতুন‌ নকিব ভাই,‌ গনতন্ত্র জনগণের মতামত, ভোটাধিকার সর্বোপরি সংখ্যাগরিষ্ঠের ধ্যান-ধারনা সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা। সংবিধানে রাষ্ট্রের মুল আইন, কাঠামো যেখানে সংখ্যালঘু অধিকার রক্ষাসহ অন্যান্য বিষয়ের উল্লেখ থাকে।

এইজন্য সক্রেটিস গনতন্ত্রের বিরোধীতা করেছিলেন। কারন‌ সেখানে অজ্ঞ সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগন রাষ্ট্র পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়; অর্থ, আবেগ, জনপ্রিয়তার ফাঁদে পড়ে ভুল সিদ্ধান্ত নেয়।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৫

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ।

১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

মাথা পাগলা বলেছেন: মানুষের জীবন থেকে গরুর জীবন বেশী মূল্যবান, কিন্তু গো-মাংস রপ্তানীতে ভারত মনে হয় ১ কিংবা ২ নাম্বারে আছে। বাংলাদেশেও সিংহভাগ মুসলিম কারন-অকারনে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ধর্মীয় নুনাভূতিতে আঘাতের নামে সহিংসতা দেখায়।

তবে বাংলাদেশে ধর্মের নামে যে পরিমান সহিংসতা দেখা যায়, ভারতের মতো এতো বড় দেশে সহিংসতা এর থেকে কম হয়। আর সহিংসতা দেখা দিলে ভারতের সাধারন জনগন বেশ ভালোভাবেই প্রতিবাদ জানায়, যেটা বাংলাদেশে হয় না।

সামনে নির্বাচনের পর জামাতের নেতৃত্বে বিধর্মী বাড়ি-ঘর পোড়ানো, ধর্ষণ, জমি দখল চলবে। আপনারা নিজেরা করলে সোয়াব হবে মনে করলে, ভারতে হিন্দুত্ববাদকেও আপনাদের সাপোর্ট দেয়া উচিত। শুধুমাত্র মুসলিম অত্যাচারিত হলেই যত সমস্যা!

নতুন বলেছেনঃ বাংলাদেশে আপনি জামাতে ইসলাম তথা ইসলামী বা ধর্মীয় রাস্ট শাসন ব্যবস্থা চাইছেন। যারা ১৯৭১ এ হিটলারের চেয়েও বড় হত্যাযঙ্গ যারা চালিয়েছিলো যেই পাকিতের আদর্শের অনুসারী।

ছি ভাই। বেয়াদবের মত লালবদরদের এইভাবে সবসময় সত্য কথা বলতে নেই।

এগুলো উনাকে জিগাস করা যাবে না কারন আগের ব্লগ পোস্টে তার ভাষ্যমতে - কোন তথ্য-উপাথ্য ছাড়া এরকম মন্তব্য করা যাবে না। ৭১ বলে কোন কিছু নাই, ২০০০~২০০৬ সালে জামাতরা দেশের উন্নয়নের জন্য অনেক কাজ করেছে। জামাত-শিবির কারো প্রাণনাশ করতে পারে না। তারা বরং শত্রুদের জন্যও দোয়া করে এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তার জন্য চেষ্টা করে। মিথ্যা অপবাদ দেওয়া ঠিক নয়। জামাতের মতো সৎ নিষ্ঠাবান দল এই সমগ্র প্রথিবীতে একটিই।

হা হা হা! =p~

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০২

নতুন নকিব বলেছেন:



ছি ভাই। বেয়াদবের মত লালবদরদের এইভাবে সবসময় সত্য কথা বলতে নেই।

এগুলো উনাকে জিগাস করা যাবে না কারন আগের ব্লগ পোস্টে তার ভাষ্যমতে - কোন তথ্য-উপাথ্য ছাড়া এরকম মন্তব্য করা যাবে না। ৭১ বলে কোন কিছু নাই, ২০০০~২০০৬ সালে জামাতরা দেশের উন্নয়নের জন্য অনেক কাজ করেছে। জামাত-শিবির কারো প্রাণনাশ করতে পারে না। তারা বরং শত্রুদের জন্যও দোয়া করে এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তার জন্য চেষ্টা করে। মিথ্যা অপবাদ দেওয়া ঠিক নয়। জামাতের মতো সৎ নিষ্ঠাবান দল এই সমগ্র প্রথিবীতে একটিই।

-আপনি মাথা পাগলা বলছেন নিজেকে, কিন্তু দেখা যাচ্ছে, ঠান্ডা মাথায় মিথ্যাচার করছেন। এসব ফালতু পাগলামির জায়গা এটা নয়। সহজ এবং সংক্ষেপে বলি, আমি জামায়াতের কেউ নই।

ধন্যবাদ।

১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



মোদী আপনার থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা না'পেলে, তার জীবনটা ব্যর্থ হ্য়ে যে্তো!

বাংলাদেশ আপনার মতো পংগুদের লালন পালন করছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার কথার ভঙ্গিই প্রমাণ করে আপনি যুক্তির ঘাটতিতে ভুগছেন। মোদী আমার শুভেচ্ছা পেলেন কি না, তা তাঁর জীবনে কোনো প্রভাব ফেলবে না - যেমন আপনার তাচ্ছিল্যভরা বালছাল মন্তব্যেও আমার জীবন থেমে থাকবে না।

বাংলাদেশ কারো লালনপালন করার জায়গা নয়; এ দেশ স্বাধীন মানুষের রক্তে অর্জিত। তাই এখানে কাউকে “পঙ্গু” বলে হেয় করার আগে আয়নায় নিজের ভেতরের মানসিক পঙ্গুত্বটা দেখাটা আপনার জন্য জরুরি। আমরা তো জানি, আমেরিকা ওখানকার দরিদ্র/ অসহায়/ বস্তিবাসীদের লালনপালনের জন্য ভাতা দেয়। আপনি মাসে কত ডলার পান?

যা হোক, আপনার লজ্জা শরম নেই, তাই জানি, এসব কথায় আপনার কিছুই যাবে কিংবা আসবে না। কারণ, আপনি এই ব্লগের নিকৃষ্টতম বেহায়া। নিরন্তর বেহায়াপনার জন্য আপনাকে অভিনন্দন।

১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মাথা পাগলা বলেছেন: ভাই আপনার ব্লগের পোস্ট আর বড় কমেণ্টে বাক্য গঠন আর ভাষা পড়ে এখন মনে হলো আপনি সব চ্যাট জিপিটি থেকে কপি পেস্ট মারেন। কারন হিউম্যান টাচ থেকে স্ট্যাটিসটিক, সংখ্যার হিসাব বেশী থাকে।

আর আপনার সব পোস্ট কমেণ্টে "—" এই সাইন আসে যেটা সব সময় চ্যাট জিপিটির আউটপুটে আসে =p~ =p~

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার প্রয়োজন হলে জানাবেন। আপনাকে চ্যাটজিপিটির ব্যবহার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে শেখানো হবে।

১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:২০

আলামিন১০৪ বলেছেন: এরা হিন্দু না, এরা অমানুষ, মানুষ নামের কলঙ্ক।
হিন্দু ধর্মে গরুখেকোদের হত্যা করার বিধান দেয় না

Deep Seek regarding beef consumption in Sanatana texts

The source of the strong prohibition against cow slaughter and beef eating is not a single event or commandment but a result of a complex socio-economic and religious evolution over more than 2,000 years.

Here’s a breakdown of how this transformation happened:

1. The Vedic Period (Circa 1500 – 500 BCE): The Original Context
You are right. In the early Vedic period, the sacrifice of animals (yajna) and the consumption of meat, including beef from roasted calves, was a known practice.

Rigvedic References: Verses like Rigveda 10.86.14 (where Indra is said to eat beef) and references to guest hospitality involving meat indicate that bovine meat was not always taboo.

Purpose: The primary context was ritual sacrifice. The animal was offered to a deity, and its meat was then consumed as a sanctified meal (prasada) by the community. It was not everyday consumption but part of specific religious ceremonies.

The Value of the Cow: Even then, the cow was immensely valued, but as the ultimate form of wealth (gau-dhan). It was a unit of trade, a source of dairy products, and a draft animal for agriculture. Its economic utility was paramount.

2. The Shift: Key Factors for the Rise of the Prohibition
Between 500 BCE and the start of the Common Era, profound changes in Indian society led to a dramatic reevaluation of the cow's status.

The Rise of Agriculture: As society moved from a pastoral, nomadic lifestyle to settled agriculture, the cow's role as a draft animal became indispensable. It was needed to pull plows and carts. A dead cow provided a one-time meal; a live cow ensured food (dairy, agriculture) for years. Its economic value alive far exceeded its value dead.

The Doctrinal Revolution (Shramanic Movement):

The emergence of new religions like Jainism and Buddhism in the 6th century BCE was a watershed moment. They placed an extreme, uncompromising emphasis on Ahimsa (non-violence) towards all living beings.

This intellectual and spiritual challenge forced Hinduism (Brahmanism) to also internalize and emphasize the principle of Ahimsa to remain relevant. The older practice of animal sacrifice began to be seen as primitive and violent by new ethical standards.

The Concept of Purity and Auspiciousness:

The cow was gradually anthropomorphized and came to be seen as a symbol of purity, motherhood, and generosity (it gives milk, a life-sustaining food, without being harmed).

It became associated with sacred figures. In the Puranas (composed later), the earth-goddess Prithvi is often symbolized as a cow (Kamadhenu, the wish-fulfilling cow). Lord Krishna, a central deity, is famously a cowherd (Govinda), further cementing the cow's sacred status.

Textual Reinforcement:

The later Dharmashastra texts, like the Manusmriti (circa 200 BCE - 200 CE), codified the prohibition into social law. They declared the cow "aghnya" (not to be killed) and prescribed severe penances for its slaughter.

The great epics, the Mahabharata and Ramayana, repeatedly glorify the protection of the cow and declare its killing a major sin.

Conclusion: How to Reconcile the Two Facts
The Vedic instances and the later prohibition are not a contradiction but rather markers of a historical journey.

Early Vedic Period: Ritual, occasional sacrifice and consumption in a specific socio-economic context (pastoralism) where the ritual need was deemed greater.

Later Vedic & Post-Vedic Period: A major philosophical, economic, and social shift. The principles of Ahimsa and the economic necessity of the living cow for an agrarian society became dominant.

Result: The older practice was progressively abandoned and eventually condemned. The cow was lifted from being valuable property to a sacred, inviolable symbol of life and non-violence.

Therefore, the source of the prohibition is a synthesis of:

Economic necessity (the need for live oxen in farming).

Philosophical evolution (the adoption of Ahimsa as a core virtue).

Religious symbolism (the cow as a maternal, divine figure).

Social codification (texts like the Manusmriti turning practice into law).

This evolution is a classic example of how religious practices are not static but dynamically respond to changing economic, intellectual, and social environments.

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৩

নতুন নকিব বলেছেন:



গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যের মূল কথা হলো - গরু জবাই ও গরুর মাংস ভক্ষণ নিয়ে হিন্দুধর্মের অবস্থান একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক বিবর্তনের ফল। বৈদিক যুগে (খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০–৫০০) যজ্ঞে পশু বলি ও মাংস খাওয়ার প্রথা ছিল, এমনকি গরুর মাংসও বিশেষ ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত হতো। তখন গরুর মূল্য মূলত সম্পদ ও অর্থনৈতিক উপযোগিতায় সীমাবদ্ধ ছিল।

কিন্তু কৃষি সভ্যতার বিকাশের পর গরুর জীবিত অবস্থায় মূল্য বহুগুণে বৃদ্ধি পায় (হাল টানা, দুধ উৎপাদন ইত্যাদি কারণে)। একই সময়ে জৈনধর্ম ও বৌদ্ধধর্মের প্রভাবে “অহিংসা” দর্শন প্রবল হয়ে ওঠে, ফলে ব্রাহ্মণ্যধর্মও প্রাণীহত্যা পরিহারের দিকে অগ্রসর হয়। পুরাণ যুগে গরু মাতৃত্ব, পবিত্রতা ও দেবত্বের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় - কামধেনু বা ভগবান কৃষ্ণের গোপাল লীলার মতো আখ্যানগুলো এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

পরবর্তীতে মনুস্মৃতি ও মহাভারতের মতো গ্রন্থে গরুহত্যা গুরুতর পাপ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এভাবে ধীরে ধীরে গরু হত্যা নিষিদ্ধ হয় এবং গরু পবিত্র প্রতীকে পরিণত হয়।

অতএব, গরু ভক্ষণ নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি প্রাচীনকালীন কোনো স্থায়ী নিয়ম নয়; বরং এটি সময়ের সাথে ধর্মীয়, অর্থনৈতিক ও দার্শনিক বিবর্তনের ফল। প্রাচীনকালে গরু খাওয়ার প্রথা হিন্দু সমাজে স্বীকৃত ছিল।

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: -জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে সাম্রাজ্যবাদী ভারতের স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার লক্ষ্যেই স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল। তবে তাদের সে সময়কার ভূমিকাকে বর্তমান রাষ্ট্র পরিচালনার মানদণ্ড হিসেবে ধরা কতটা যৌক্তিক- তা প্রশ্নসাপেক্ষ।


অবশ্যই বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসতে চাওয়ায় সমস্যা আছে।

আপনি যেই সন্তান দুনিয়াতে আসুক চান নি। এখন সেই সন্তান বড় হয়েছে আর আপনি তাকে শাসন করতে চলে এসেছেন? বাবার দরদ দেখাতে আসলে তো হবেনা। B-)) তারপরে এখন সেই বাবা এসেছে তার সন্তানকে মাদাস্রায় ভর্তী করে দীনের পথে আনতে।

ভারতের হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশে যদি জামায়াত বা ধর্মীয়পন্থী কোনো শক্তি ক্ষমতায় আসে এবং সত্যিকারভাবে ধর্মীয় বিধান মেনে দেশ পরিচালনা করে, তবে তা সংখ্যালঘু, ভিন্নমতাবলম্বীসহ সকল নাগরিকের অধিকার ও আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার জন্য ইতিবাচক হতে পারে।

ভারতের অপর নাম হিন্দুস্থান। এখানে হিন্দুত্ববাদ ক্ষমতায় আসতেই পারে। সেটাকে আপনি খারাপ চোখে দেখছেন। আর বাংলাদেশে ধর্মীয় শাসন ভালো হবে বলে আশা করছেন?

মোদী “জনগণের ভোটে নির্বাচিত” হয়েছেন - এটি সত্য। কিন্তু গণতন্ত্রের অর্থ শুধু ভোটে জয়লাভ নয়। গণতন্ত্র মানে আইনের শাসন, সংখ্যালঘুর অধিকার রক্ষা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সমতার নিশ্চয়তা প্রদান। হিটলারও জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসেছিলেন। তাই শুধুমাত্র ভোটে নির্বাচিত হলেই কোনো শাসন ন্যায়সঙ্গত বা মানবিক হয়ে যায় না।

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে ভারতের গনতন্ত্রের অবস্থান অনেক মজবুত।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০০

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি তো বলেছিলেন যে, মোদী জনগণের ভোটে নির্বাচিত। খুব ভালো কথা। তাহলে জামায়াত যদি নির্বাচনে গিয়ে জনগণের ভোটে ক্ষমতায় চলে আসে? তাহলে কী করবেন? তখন তাদেরকে ফেরাবেন কীভাবে?

১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মানসিকতা বেলাইনে চলে গিয়াছে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, তা কথা একেবারে খ্রাপ কন নাই!!! তয় আমনে মেয়াবাই, মেরুদন্ডহীন প্রাণীর মত আচরণ করতাছুইন!!! চামচামি ছাইড়া দিয়া নিজের পরিচয়ে কিছু লিখুন!!! ঠিক আছে???

১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: জ্বি, তা কথা একেবারে খ্রাপ কন নাই!!! তয় আমনে মেয়াবাই, মেরুদন্ডহীন প্রাণীর মত আচরণ করতাছুইন!!! চামচামি ছাইড়া দিয়া নিজের পরিচয়ে কিছু লিখুন!!! ঠিক আছে???

আপনার দশা তো খুব খারাপ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩২

নতুন নকিব বলেছেন:



কী কইতাছুইন???? খ্রাপ? বেশি খ্রাপ?? ইতা কিতা কইন? বুঝাইয়া কইন যে!!! আমি কইতাম চাইছিলাম যে, আপনার চামচামি আর দেখতাম মুঞ্চায় না!!!! বুঝছুইন!!!!!

১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৫

নতুন বলেছেন: আপনি তো বলেছিলেন যে, মোদী জনগণের ভোটে নির্বাচিত। খুব ভালো কথা। তাহলে জামায়াত যদি নির্বাচনে গিয়ে জনগণের ভোটে ক্ষমতায় চলে আসে? তাহলে কী করবেন? তখন তাদেরকে ফেরাবেন কীভাবে?


যদি সুস্ঠ নির্বাচরে জনগনের ভোটে জামাত ক্ষমতায় আছে তবে জনগনকে শুভেচ্ছা জানাবো।

তবে আমি আশাবাদী জনগনের টেস্ট এখনো এতো খারপ হয় নাই যে জামাতের মতন জিনিস জনগন চেখে দেখতে চাইবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



যদি সুস্ঠ নির্বাচরে জনগনের ভোটে জামাত ক্ষমতায় আছে তবে জনগনকে শুভেচ্ছা জানাবো।

-ধন্যবাদ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



তবে আমি আশাবাদী জনগনের টেস্ট এখনো এতো খারপ হয় নাই যে জামাতের মতন জিনিস জনগন চেখে দেখতে চাইবে।

-ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচনের ফলাফলে কী দেখলেন? দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীরা কাদেরকে পছন্দ করে ক্ষমতায় বসিয়েছেন?

এখন তো আবার যুক্তি দিবেন যে, জাতীয় নির্বাচন ভিন্ন জিনিষ। ভিন্ন ঠিক আছে কিন্তু তারপরেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদ নির্বাচনের অভাবনীয় এই ফলাফল কি দেশের পটপরিবর্তনের পরের আপামর গণমানুষের নতুন একটি অবস্থান প্রকাশ করছে না?

২০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮

নতুন বলেছেন: এখন তো আবার যুক্তি দিবেন যে, জাতীয় নির্বাচন ভিন্ন জিনিষ। ভিন্ন ঠিক আছে কিন্তু তারপরেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদ নির্বাচনের অভাবনীয় এই ফলাফল কি দেশের পটপরিবর্তনের পরের আপামর গণমানুষের নতুন একটি অবস্থান প্রকাশ করছে না?


জামাত ডাকসু জয়ী হয়ে বোগল বাজাতেই পারে, সেটা জায়েজ। আর সুস্ঠ ভোটে জামাত ক্ষমতায় এলে আমি জনগনকে কনগ্রাচুলেট করবো ;) কারন মূর্খদের বলতেনাই যে তারা দই মনে করে যেটা খাচ্ছে সেটা চুন । মূর্খদের খেতে দিতে হয় যখন গাল পুড়বে তখন পরেরবার তারা চুপ থাকবে।

তবে তাদের বাংলাদেশীরা যদি জামাতীদের ইসলামের অনুসারী মনে করে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনে তবে সেটার ফল কয়েক বছরেই টের পাবে। এবং তখন হয়তো ধর্মীয় রাজনিতির ভুত তাদের মাথা থেকে নামবে।

নিঝুম মজুমদারের মতন সাইকোরা চিক্কুর পারবে, হুমকি ধামকি দেবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



জামাত ডাকসু জয়ী হয়ে বোগল বাজাতেই পারে, সেটা জায়েজ। আর সুস্ঠ ভোটে জামাত ক্ষমতায় এলে আমি জনগনকে কনগ্রাচুলেট করবো ;) কারন মূর্খদের বলতেনাই যে তারা দই মনে করে যেটা খাচ্ছে সেটা চুন । মূর্খদের খেতে দিতে হয় যখন গাল পুড়বে তখন পরেরবার তারা চুপ থাকবে।

তবে তাদের বাংলাদেশীরা যদি জামাতীদের ইসলামের অনুসারী মনে করে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনে তবে সেটার ফল কয়েক বছরেই টের পাবে। এবং তখন হয়তো ধর্মীয় রাজনিতির ভুত তাদের মাথা থেকে নামবে।

নিঝুম মজুমদারের মতন সাইকোরা চিক্কুর পারবে, হুমকি ধামকি দেবে।


-ধন্যবাদ। ভালো বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.