নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ! যা চেয়েছিলাম, তার চেয়েও বেশি দয়া করেছেন আমার পরম প্রিয় রব। যা পাইনি, তা নিয়ে বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই—কারণ জানি, তিনি দেন শুধু কল্যাণই। সিজদাবনত শুকরিয়া।\n\nপ্রত্যাশার একটি ঘর এখনও কি ফাঁকা পড়ে আছে কি না, জানি না। তবে এটুকু জানি—

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শ্বেতী রোগ সংক্রামক নয়, নিরাময়ে ঘরোয়া চিকিৎসা: প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বকের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনুন

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১৮

শ্বেতী রোগ সংক্রামক নয়, নিরাময়ে ঘরোয়া চিকিৎসা: প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বকের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনুন

অন্যর্জাল থেকে নেওয়া।

ভূমিকা

শ্বেতী রোগ, যা চিকিৎসা বিজ্ঞানে "ভিটিলিগো" নামে পরিচিত, এমন একটি চর্মরোগ যেখানে ত্বকের নির্দিষ্ট অংশে সাদা দাগ দেখা দেয়। এটি ঘটে মেলানিন নামক রঞ্জক পদার্থের অভাবে, যা ত্বকের রঙ নির্ধারণ করে। এই রোগ শারীরিকভাবে ক্ষতিকর না হলেও মানসিক ও সামাজিকভাবে আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।

ভালো খবর হলো, শ্বেতী রোগ সংক্রামক নয়, এবং এটি কোনো কুসংস্কার বা অভিশাপের বিষয় নয়। যদিও এর স্থায়ী নিরাময় এখনো পুরোপুরি সম্ভব হয়নি, তবে কিছু ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক উপায় উপসর্গ কমাতে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এই ব্লগে আমরা শ্বেতী রোগের কারণ, ঘরোয়া চিকিৎসা, খাদ্যাভ্যাস এবং সতর্কতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

শ্বেতী রোগের কারণ

শ্বেতী রোগের সঠিক কারণ এখনো পুরোপুরি নির্দিষ্ট করা যায়নি, তবে বিজ্ঞানীরা কিছু সম্ভাব্য কারণ চিহ্নিত করেছেন:

1. মেলানোসাইট কোষের ক্ষতি: ত্বকের রঙ তৈরি করা মেলানিন উৎপাদনকারী কোষ (মেলানোসাইট) নষ্ট বা নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে এই রোগ দেখা দেয়।
2. জেনেটিক প্রভাব: বংশগত কারণে এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। পরিবারে কারো শ্বেতী থাকলে এটি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
3. অটোইমিউন সমস্যা: শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভুলবশত মেলানোসাইট কোষকে আক্রমণ করলে শ্বেতী হতে পারে।
4. মানসিক চাপ: দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ বা ট্রমা এই রোগের উপসর্গ বাড়াতে পারে।
5. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: হরমোনের পরিবর্তন বা রাসায়নিক ভারসাম্যহীনতাও এর একটি কারণ হতে পারে।
6. পরিবেশগত কারণ: রোদে অতিরিক্ত সময় কাটানো বা কিছু রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে আসাও ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

শ্বেতী রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

ঘরোয়া চিকিৎসা শ্বেতী রোগের উপসর্গ কমাতে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হতে পারে। তবে এগুলো ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। নিচে কিছু কার্যকর ঘরোয়া উপায় উল্লেখ করা হলো:

১. সরিষার তেল ও হলুদ

-কীভাবে ব্যবহার করবেন: ২ টেবিল চামচ সরিষার তেলের সাথে ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। এটি আক্রান্ত স্থানে দিনে ২ বার লাগান এবং ২০-৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
-কেন কার্যকর: হলুদে রয়েছে কার্কিউমিন, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্রদাহনাশক গুণসম্পন্ন। সরিষার তেল ত্বকের রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং মেলানিন উৎপাদনে সহায়তা করতে পারে।
-সতর্কতা: ত্বকে অ্যালার্জি পরীক্ষা করে নিন।

২. তুলসীপাতা ও লেবুর রস

-কীভাবে ব্যবহার করবেন: তাজা তুলসীপাতা পিষে রস বের করে নিন। এর সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগান। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
-কেন কার্যকর: তুলসীতে অ্যান্টি-ভাইরাল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে। লেবুর রস ত্বকের রঙ ফিরিয়ে আনতে সহায়ক।
-সতর্কতা: লেবুর রস সংবেদনশীল ত্বকে জ্বালা করতে পারে। রোদে বের হওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

৩. বকচি বীজ (Psoralea seeds)

-কীভাবে ব্যবহার করবেন: বকচি বীজ রাতভর পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে পিষে পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগান। ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
-কেন কার্যকর: আয়ুর্বেদে বকচি বীজ মেলানিন উৎপাদন বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বকের রঙ ফিরিয়ে আনতে সহায়ক।
-সতর্কতা: অতিরিক্ত ব্যবহারে ত্বক জ্বালা করতে পারে। ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৪. নারিকেল তেল

-কীভাবে ব্যবহার করবেন: প্রতিদিন ২-৩ বার আক্রান্ত স্থানে নারিকেল তেল ম্যাসাজ করুন।
-কেন কার্যকর: নারিকেল তেল ত্বককে ময়শ্চারাইজ করে এবং সাদা দাগ ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে সহায়তা করে।
-সতর্কতা: খাঁটি নারিকেল তেল ব্যবহার করুন।

৫. আদার রস

-কীভাবে ব্যবহার করবেন: তাজা আদা পিষে রস বের করে আক্রান্ত স্থানে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
-কেন কার্যকর: আদা রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং ত্বকের প্রাকৃতিক রঙ ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হতে পারে।
-সতর্কতা: সংবেদনশীল ত্বকে জ্বালা করতে পারে।

৬. ঘৃতকুমারী (অ্যালোভেরা)

-কীভাবে ব্যবহার করবেন: তাজা অ্যালোভেরা জেল আক্রান্ত স্থানে লাগান এবং ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
-কেন কার্যকর: অ্যালোভেরা ত্বককে শান্ত করে এবং প্রদাহ কমায়। এটি ত্বকের পুনর্জনন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।
-সতর্কতা: খাঁটি অ্যালোভেরা ব্যবহার করুন।

খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন

শ্বেতী রোগের উপসর্গ কমাতে সঠিক খাদ্যাভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো:

-ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার: ভিটামিন B12 (ডিম, দুধ, মাছ), ভিটামিন C (লেবু, কমলা, আমলকী), এবং ফোলেট (পালং শাক, ব্রকোলি) সমৃদ্ধ খাবার খান।
-জিঙ্ক ও কপার: বাদাম, বীজ, এবং শেলফিশ জিঙ্ক ও কপারের ভালো উৎস, যা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
-অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার: বেরি, গাজর, এবং সবুজ শাকসবজি ত্বকের কোষ রক্ষায় সহায়তা করে।
-এড়িয়ে চলুন: অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার, এবং কোলা জাতীয় পানীয়। অতিরিক্ত চিনি ও লবণও কম খান।
-পানি পান: দিনে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে।

সতর্কতা

-সানস্ক্রিন ব্যবহার: রোদে বের হওয়ার আগে SPF 30 বা তার বেশি সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। রোদে অতিরিক্ত সময় কাটানো এড়িয়ে চলুন।
-অ্যালার্জি পরীক্ষা: কোনো ভেষজ বা প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের আগে ত্বকে অল্প পরিমাণে লাগিয়ে অ্যালার্জি পরীক্ষা করুন।
-চিকিৎসকের পরামর্শ: সাদা দাগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে বা ত্বকে জ্বালাপোড়া হলে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
-রাসায়নিক এড়িয়ে চলুন: অতিরিক্ত লেবু বা রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করবেন না, কারণ এটি ত্বকের ক্ষতি করতে পারে।
-মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ: যোগব্যায়াম, ধ্যান, এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক।

উপসংহার

শ্বেতী রোগ কোনো জীবনহানিকর রোগ নয়, তবে এটি আক্রান্ত ব্যক্তির আত্মবিশ্বাস ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। সমাজে এই রোগ নিয়ে কুসংস্কার বা ভ্রান্ত ধারণা দূর করে সঠিক সচেতনতা বাড়ানো জরুরি। ঘরোয়া চিকিৎসা এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাস উপসর্গ কমাতে সহায়ক হলেও, এটি কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। তাই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার জন্য অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

আপনার ত্বকের যত্ন নিন, আত্মবিশ্বাস ধরে রাখুন, এবং প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ জীবনযাপন করুন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:১৫

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



ইমানের কোন কোন বিষয়ের উপর পরীক্ষা করার জন্য আল্লাহ ইহা দান করেন?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



ঈমানের সাথে আপনার কীসের সম্পর্ক? "ঈমান কী", এটা বুঝার ক্ষমতা আপনার আছে?

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উপকারী পোস্ট
ধন্যবাদ নকীব ভাইয়া

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকেও। পোস্ট পাঠ এবং উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: এমন কোনো সূরা আছে, শ্বেতী রোগ ভালো হয়ে যাবে?
কালিজিরা খেলে হইবে??

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



রানু,

কুরআন হাদিস নিয়ে আর কত খেলবেন??? খেলতে খেলতে তো নিজের জীবনটাকেই খেলো বানিয়ে ফেলেছেন!!! আপনি আর আপনার মাথা খারাপ গুরুর এখন তো ব্লগে এই একটাই আকাম!!! আপনারা দু'জনে সমানতালে ইসলাম ধর্ম নিয়ে অপতথ্য ছড়াচ্ছেন!!!

যা হোক, আপনাদের এইসব অপচেষ্টার কারণে বিশ্বময় ইসলাম ধর্মের প্রচার প্রসার একচুলও থেমে যাবে না। আল্লাহর দ্বীনকে আল্লাহ তাআলাই গোটা পৃথিবীজুড়ে ইনশাআল্লাহ বিজয়ী করবেন। এই ওয়াদা আল্লাহ তাআ'লা কুরআনেই দিয়েছেন।

আর, শুনে রাখুন-

কোরআন আল্লাহর বাণী, তা কোনো চিকিৎসা-বিজ্ঞান বা মেডিকেল বই নয়। তবে এতে রোগের শিফা বা আরোগ্যের কথা সাধারণভাবে উল্লেখ আছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন- “আমি কোরআনে যা অবতীর্ণ করি, তা মুমিনদের জন্য শিফা ও রহমত।”
-সূরা বনি ইসরাইল, ১৭:৮২

অর্থাৎ কোরআন মানুষের হৃদয়ের রোগ, মানসিক কষ্ট, অবিশ্বাস ও সন্দেহের শিফা। পাশাপাশি দোয়া, রুকইয়া ও আল্লাহর ওপর ভরসার মাধ্যমে অনেক শারীরিক রোগেও আল্লাহ শিফা দান করেন। তবে এর মানে এই নয় যে কেবল সূরা পড়লেই সব শারীরিক রোগ চিকিৎসা ছাড়া ভালো হয়ে যাবে। চিকিৎসা নেওয়া ইসলামেই সুন্নাহ।

কালোজিরা প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

“কালোজিরায় মৃত্যু ছাড়া সব রোগের আরোগ্য আছে।” -সহিহ বুখারি, হাদিস ৫৬৮৮

এটি চিকিৎসার অংশ, অলৌকিক কোনো তাবিজ নয়। অর্থাৎ কালোজিরা উপকারী, তবে আল্লাহ চাইলে তবেই এর মাধ্যমে আরোগ্য হবে।

কোরআনকে অবমূল্যায়ন করা বা বিদ্রূপ করা গুরুতর গুনাহ। বরং কোরআনকে শ্রদ্ধার সঙ্গে পড়া, দোয়া করা এবং চিকিৎসা নেওয়া- এগুলোই ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি।

ধন্যবাদ।

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: অনেকেই সমাজ থেকে নিজেকে লুকিয়ে ফেলে এই শ্বেতি রোগের জন্য। নিজেকে খুব অপয়া অলুক্ষনে বা অচ্ছুৎ মনে করে।
আপনি যে টোটকা চিকিতসা দিয়েছেন এটা কতটুকু কার্যকরী?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৪

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেকেই সমাজ থেকে নিজেকে লুকিয়ে ফেলে এই শ্বেতি রোগের জন্য। নিজেকে খুব অপয়া অলুক্ষনে বা অচ্ছুৎ মনে করে।

-একেবারেই সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে। মূলতঃ সচেতনতার জন্যই এই পোস্ট।

আপনি যে টোটকা চিকিতসা দিয়েছেন এটা কতটুকু কার্যকরী?

-কিছু কিছু ক্ষেত্রে, বিশেষ করে রোগের প্রাথমিক অবস্থায় মোটামুটি রেজাল্ট পেতে দেখেছি। তবে দীর্ঘ মেয়াদি এবং পুরনো জটিল রোগে পুরোপুরি উপকার পেতে হলে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন হতে পারে এবং এসব ক্ষেত্রে অবশ্যই অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, পোস্টেও যা উল্লেখ করেছি।

আপনার আগমনে কৃতজ্ঞতা।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৪

বিজন রয় বলেছেন: আরে! আপনি যে আজ ব্যতিক্রম বিষয় নিয়ে পোস্ট দিলেন। বেশিভাগ ধর্মী পোস্ট দিয়ে থাকেন, মাঝে মাঝে রাজনীতি।

অনেক কিছু জানতে পারলাম।

আপনি অনেক দিন কবিতা পোস্ট করিননি, প্রিয় নতুন নকিব।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ, প্রিয় বিজন দা।

আপনার এই গভীর হৃদ্যতাপূর্ণ মন্তব্য সত্যিই উৎসাহ জোগালো। আপনি আমার লেখার দিকগুলো খেয়াল করেন, এটিই আমার জন্য বড় পাওয়া। এই পোস্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন জেনে আনন্দিতবোধ করছি।

কবিতার কথা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যও কৃতজ্ঞতা জানাই। ইনশাআল্লাহ শীঘ্রই আবার কবিতা নিয়ে আসব। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা ও দোয়া রইল।

৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আমি যদি ভুল না করে থাকি, অন্যদের মন্তব্য দেখার আগে নিজের মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যটি কেমন এলো, আমার মন্তব্যে পোস্ট লেখকের প্রতিক্রিয়া কেমন, সেটা দেখা গুরুত্বপূর্ণ।

পোস্টে পুনরায় আগমনের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.