| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নতুন নকিব
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
ভয়ঙ্কর রাজতন্ত্রের খপ্পড় থেকে মুক্তিলাভ; এখন আর ফেসবুকে লেখার কারণে ৭ বছরের কারাদন্ডের ঘটনা দেখা যায় না
ছবি, অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।
২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লব বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অমোঘ মাইলফলক। এই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার অদম্য সাহস এবং ঐক্যের মাধ্যমে বাংলাদেশ ভিনদেশী তাবেদার স্বৈরাচারের রাহুর কবল থেকে মুক্তি লাভ করেছে। শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের দুর্নীতি, লুটপাট এবং দেশ-ধ্বংসকারী নীতির বিরুদ্ধে কথা বলা যেন একটি অপরাধ হয়ে উঠেছিল। সেই অন্ধকার যুগে বাকস্বাধীনতা হরণ করা হয়েছিল, মানুষের মুখে তালা লাগানো হয়েছিল। কিন্তু আজ সেই চিত্র পাল্টে গেছে- বাংলাদেশ নতুন করে বেঁচে উঠেছে, স্বাধীনতার স্বাদ ফিরে পেয়েছে।
হাসিনার শাসনকালে বাংলাদেশে যেন এক অঘোষিত রাজতন্ত্র কায়েম হয়েছিল- যেখানে শাসকের নামে কোনো সমালোচনা বরদাশত করা হতো না। দুর্নীতি এবং লুটপাটের বিরুদ্ধে কথা বললেই টুটি চেপে ধরা হতো। মানুষের মনের কথা প্রকাশ করার সকল পথ রুদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সামান্য একটি ফেসবুক পোস্ট বা কমেন্টের জন্য ৭ বছরের কারাদণ্ডের মতো ঘটনাও ঘটেছে, যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। সমালোচকদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের মামলা দায়ের করা হতো, হুলিয়া জারি করা হতো, গুম করা হতো এবং কারাগারে পাঠানো হতো।
আরও ভয়াবহ সব নির্যাতনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হতো সমালোচকদের দমন করতে। আদালতে হাজির করার সময় হাতে-পায়ে-কোমরে ভারী শিকল, যাকে 'ডান্ডাবেরি' বলা হয়, তা পরিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো, যেন তারা দুর্ধর্ষ অপরাধী। মোটকথা, একটি ভয়ের সংস্কৃতি, একটি ভয়ার্ত আবহ তৈরি করা হয়েছিল। যাতে সবার মনে গভীর আতঙ্ক সৃষ্টি করা যায়। রাজরাজাদের মতো উঁচু জাতের সমীহ করতে হবে- এমন একটি মিথ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাদের নামে কিছু বললে জিহ্বা কর্তনের ভয়ে মানুষ কুঁকড়ে থাকতো। সাংবাদিক এবং গণমাধ্যমকর্মীদের ক্যামেরা-কলম থমকে যেত অদৃশ্য হাতের ইশারায়। লেখকদের কলম আটকে রাখা হতো ভয়ের বেড়াজালে। গুমোট অন্ধকার সেই সময়ে মতপ্রকাশের সকল পথে সেন্সর বসানো হয়েছিল, মানুষ গুমরে মরতো, কথা বলতে পারতো না, হাত কাঁপতো কমেন্ট লিখতে গিয়ে। বিচারকের পর্যন্তু স্বাধীনতা ছিল না সত্য রায় দেওয়ার। প্রতিটি রায় ঘোষনার আগে তাদের পরামর্শ নিতে হতো তাবেদার গোষ্ঠীর সাথে।
ভয়ঙ্কর এই রাজতন্ত্রের খপ্পড়ে পড়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার, বিচার ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, ভোটাধিকার এবং স্বাধীনতা সবকিছু ধ্বংসের মুখে পড়েছিল। জনগণের কণ্ঠ রোধ করে একটি ভয়ার্ত সমাজ গড়ে তোলা হয়েছিল, যেখানে সত্য প্রকাশ করা ছিল যুদ্ধের মুখোমুখি হওয়ার নামান্তর।
কিন্তু জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে সেই অন্ধকার যুগের অবসান ঘটেছে। আজ বাংলাদেশে বাকস্বাধীনতা ফিরে এসেছে, এটি সবচেয়ে বড় অর্জন। ফেসবুক, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে পত্রপত্রিকা এবং গণমাধ্যমে বর্তমান সরকারের সমালোচনা এখন অবাধে প্রকাশিত হচ্ছে, যা হাসিনার শাসনামলে অকল্পনীয় ছিল। মানুষ আর ভয়ে নিজের মন্তব্য মুছে ফেলে না; তারা খোলামেলা আলোচনা করে, মতামত প্রকাশ করে।
এই পরিবর্তন শুধুমাত্র রাজনৈতিক নয়, এটি সমাজের প্রতিটি স্তরে অনুভূত হচ্ছে। সাংবাদিকরা এখন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছেন, লেখকরা ভয়মুক্ত হয়ে কলম চালাচ্ছেন। জনগণের কণ্ঠ আর রোধ করা যাচ্ছে না, এটি একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক পুনর্জাগরণ। বিপ্লবের শহীদদের রক্তের মূল্যে অর্জিত এই স্বাধীনতা বাংলাদেশকে নতুন দিশা দেখিয়েছে।
ভয়ঙ্কর রাজতন্ত্রের খপ্পড় থেকে মুক্ত হয়ে বাংলাদেশ আজ এক নতুন যুগে প্রবেশ করেছে। জুলাই বিপ্লব আমাদের শিখিয়েছে যে, ঐক্য এবং সাহসের মাধ্যমে যেকোনো স্বৈরাচারকে পরাজিত করা সম্ভব। কিন্তু এই অর্জনকে রক্ষা করতে হলে সতর্ক থাকতে হবে, দুর্নীতি, ভীনদেশী হস্তক্ষেপ এবং ভয়ের ছায়া যেন আর ফিরে না আসে। বাকস্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের এই আলোকে জ্বালিয়ে রাখুন, যাতে বাংলাদেশ সত্যিকারের স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারে। এই বিজয় জনগণের, এবং এটিকে অটুট রাখার দায়িত্বও আমাদের সকলের।
ফেসবুকে মন্তব্যের জেরে জাবি শিক্ষার্থীর ৭ বছরের কারাদণ্ড
ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় ৭ বছরের কারাদণ্ড
ফেসবুকে কটূক্তি, এক ব্যক্তির ৭ বছরের দণ্ড
সাইবার ক্রাইম: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় ফেসবুক মন্তব্যের জেরে জাবি শিক্ষার্থীর ৭ বছরের কারাদণ্ড
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টে প্রথম মন্তব্যটি রেখে যাওয়ার জন্য। এই পোস্ট আপনার কাছে সময়োপযোগী বিবেচিত হওয়ায় আনন্দিত।
কৃতজ্ঞতাসহ শুভকামনা জানবেন।
২|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৬
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: খুব কাছে থেকে কিছু বিষয়/ঘটনা দেখেছি যেটা দেখে মনে হয়েছে একাবিংশ শতাব্দীতেও আইয়ামে জাহিলিয়াত আমের চেয়ে জঘন্য সব ঘটনা সম্ভব। কিছু কিছু মানুষ তখন এতই মুষড়ে পড়েছিলো, বার বার প্রশ্ন করতো, সত্যিই আল্লাহ্ আছে, তিনি দেখছেন না? - বার বার বলতাম, অবশ্যই আছেন, সৃষ্টিকর্তা সময়মত ঠিকই এ্যাকশন নেবেন। ওরা হাহাকার করতো, কাঁদতো।
খুব খারাপ লাগতো। এই জঘন্য পাপিষ্ঠদের অত্যাচারের মাত্রা এমন পর্যায়ের ছিলো, মানুষের ঈমান পর্যন্ত দুর্বল হবার উপক্রম হয়েছিলো।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫০
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, প্রিয় আফলাতুন হায়দার চৌধুরী ভাই। আপনার অভিজ্ঞতা ও হৃদয়ের কষ্টের বর্ণনা সত্যিই গভীরভাবে নাড়া দেয়। নিঃসন্দেহে আল্লাহ আছেন, সবই তিনি দেখেন এবং ন্যায়বিচার দেরি হলেও অটলভাবেই তিনি প্রতিষ্ঠিত করেন। আপনার ধৈর্য ও বিশ্বাস অন্যদের জন্যও আশার আলো হয়ে থাকবে, ইনশাআল্লাহ।
এই একই অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে আমাদেরকেও। আমরাও, ব্যক্তিগতভাবে যদি আমার কথাই বলি, আমি অনেক মানুষের "সত্যিই কি আল্লাহ্ আছেন, তিনি কি এসব জুলুম অত্যাচার দেখছেন না? তিনি বিচার কেন করছেন না? আমাদের ফরিয়াদ কেন তিনি শুনছেন না? তার ন্যায় বিচার দেখার জন্য আমাদেরকে আর কত অপেক্ষা করতে হবে? আমাদের আর কত ধৈর্য্য ধরতে হবে?" -ইত্যাদি নানান প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছি এবং তাদেরকে আপনার মত উত্তরই বারংবার দিয়েছি যে, "অবশ্যই আল্লাহ তাআ'লা আছেন, তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ ন্যায়বিচারক, অবশ্যই তিনি সময়মত বিচার করবেন"।
খুব খারাপ লাগতো। এই জঘন্য পাপিষ্ঠদের অত্যাচারের মাত্রা এমন পর্যায়ের ছিলো, মানুষের ঈমান পর্যন্ত দুর্বল হবার উপক্রম হয়েছিলো।
-একেবারেই সঠিক বলেছেন। এই অত্যাচারীদের হাতে ঈমানের পরীক্ষায় অনেককেই উত্তীর্ণ হতে দেখেছি। আল্লাহ তাআ'লা দুনিয়া আখেরাতে তাদের মর্যাদা বুলন্দ করুন।
চমৎকার মন্তব্যে গভীর কৃতজ্ঞতা আবারও। শুভকামনা সবসময়।
৩|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ইউসুফের সমালোচনা করায় কয়জনের চাকরি গেছে, কয়টা মামলা হয়েছে হিসাব রাখছেন?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৪
নতুন নকিব বলেছেন:
সব হিসাব আমি রাখলে আপনি তো বেকার হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা! কারণ, আমি চাই না, আপনি বেকার হয়ে যান! ঐ হিসাবটা তাই আপনিই দেন না! আমরা দেখে দেখে চক্ষু শীতল করি!
মন্তব্যে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে রাজতন্ত্র কখন চালু হলো? এটি সৈরাচারী একনায়ক তন্ত্র হবে।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
বাংলাদেশে রাজতন্ত্র চালু হয়েছে - এটা আমার পোস্টে বলতে চাইনি। আমি মূলত বোঝাতে চেয়েছি, একমাত্র শেখ পরিবারের সদস্যদের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ও শর্তহীন সুরক্ষার নামে রাষ্ট্রীয় বাহিনীসহ সবকিছুকে যেভাবে নিয়োজিত করে সাধারণ মানুষের মুখ বন্ধ করা হয়েছিল এবং চরম ভয়ের একটি পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল - এমন দৃশ্য কোনো কোনো রাজতান্ত্রিক দেশেই দেখা যায়। গণতান্ত্রিক কোনো দেশের ক্ষেত্রে এমন চিত্র বিরল। ফ্যাসিবাদের সেই সময়ে বাকস্বাধীনতা হরণ করার উদ্দেশ্যে শাসকশ্রেণির সীমাহীন জুলুম, অত্যাচার আর অগণতান্ত্রিক আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে অনেককে দেখেছি, তখন তারা বাংলাদেশের তুলনা করেছেন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে।
মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন। কৃতজ্ঞতাসহ শুভকামনা।
৫|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: উফফ----
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
কী হে রানু, “উফফ” মানে কী? সত্য হজম করতে কষ্ট হচ্ছে বুঝি!!!
“উফফ” বলে আপনারা হয়তো বিষয়টাকে হালকা করার চেষ্টা করেন, কিন্তু বাস্তবতা এতটা হালকা নয়। জনগণের মুখ বন্ধ করা, ভয়ের রাজত্ব কায়েম করা আর ফ্যাসিবাদের দোসর হয়ে তা সমর্থন করা - এসবই ইতিহাসে কালিমা হয়ে থাকবে।
আপনার জন্য পরামর্শঃ বেশি সমস্যা হলে আপাততঃ ফ্যাসিবাদের মুখোশ উম্মোচনকারী বাস্তবধর্মী এসব পোস্ট এড়িয়ে যেতে পারেন।
ধন্যবাদ।
৬|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
বাংলাদেশে পাকী আসা যাওয়ায় জোশ বেড়েছে? জাতিকে পাকীদের লেভেলে নিতে চাচ্ছেন?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
নতুন নকিব বলেছেন:
কী হে, মিস্টার গার্বেজ!
সত্য হজম করতে বেশি কষ্ট হচ্ছে!!! ফ্যাসিবাদ ধরা খাওয়ায় মাথা ঘোরার রোগে ধরেছে!!!
আপনার জন্য পরামর্শঃ বেশি সমস্যা হলে আপাততঃ ফ্যাসিবাদের মুখোশ উম্মোচনকারী বাস্তবধর্মী এসব পোস্ট এড়িয়ে যেতে পারেন। মোদির কাছে সাহায্য চাইতে পারেন।
ধন্যবাদ।
৭|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: চোখের সামনে তিন তিনটা গনহত্যা , আয়নাঘরের কুকীর্তি দেখার পরেও কিছু মানুষ কিভাবে প্রকাশ্যে এই দলের প্রতি সমর্থন জানায় , বুঝতে পারি না। মানুষের লোভ কোন উচ্চতায় পৌছালে , এমন অমানুষ হওয়া যায় তাই মাঝে মাঝে ভাবি।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
বিবেক ওদের মরে গেছে। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং অনেক শুভকামনা।
৮|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪৭
Akasher tara বলেছেন: আওয়ামিলীগ এবং তার চেলা চামুন্ডারা সীমা লংঘন করেছিলো, আর সীমা লংঘনকারিদেরকে আল্লাহ তায়ালা এভাবেই শাস্তি দিয়ে থাকেন।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।
৯|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনারা সমাজের জন্য ক্ষতিকর।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, ধন্যবাদ। সত্য প্রকাশ করলে আপনাদের গায়ে যে জ্বালাপোড়া ধরে যায়, আপনার মন্তব্যে সেই বাস্তবতা পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩১
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ সময়োযোগী পোষ্টের জন্য।