নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ! যা চেয়েছিলাম, তার চেয়েও বেশি দয়া করেছেন আমার পরম প্রিয় রব। যা পাইনি, তা নিয়ে বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই—কারণ জানি, তিনি দেন শুধু কল্যাণই। সিজদাবনত শুকরিয়া।\n\nপ্রত্যাশার একটি ঘর এখনও কি ফাঁকা পড়ে আছে কি না, জানি না। তবে এটুকু জানি—

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঠকের মন্তব্যের প্রত্যুত্তর না করা: অহংকার, অবজ্ঞা না তামাশা?

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৬

পাঠকের মন্তব্যের প্রত্যুত্তর না করা: অহংকার, অবজ্ঞা না তামাশা?

ছবি, অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

বৈচিত্রময় ডিজিটাল লেখালেখির এই সময়ে, যখন সামহোয়্যারইন-এর মতো প্ল্যাটফর্মে পড়ন্ত বেলা, অনাকাঙ্খিত ঝিমুনি স্মরণ করিয়ে দেয় গোধুলিলগ্নের কথা, তখন লেখক-পাঠকের সম্পর্ক নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সঙ্কোচ হয়। লেখক আর পাঠকের সংখ্যা যেখানে দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে, সেখানে এমন কিছু লিখতে মন চায় না, যাতে কেউ নিরুৎসাহিত বোধ করেন। তবু, একটা দায়বোধ আর মর্মপীড়া থেকে কিছু কথা না লিখে পারছি না। "মন্তব্য" হলো লেখক আর পাঠকের মাঝে একটা সেতুবন্ধন, মজার লুকোচুরি খেলা। লেখক কিছু লিখলেন, পাঠক পড়লেন। এরপর যদি কোনো উদারমনা পাঠক তার অতি মূল্যবান সময় বের করে একটা মন্তব্য ঝেড়ে দেন, তাহলে লেখকের মনে লটারির টিকিট জেতার মতো আনন্দ হওয়ার কথা। কিন্তু আরে, এ কী বিপত্তি! কিছু লেখকের কাছে পাঠকের মন্তব্য যেন চায়ের কাপে মাছি পড়ে গেছে। খেতে হবে বটে, তবে মুখ বেঁকিয়ে, নাক কুঁচকে। তবে আশার কথা, এমন লেখকের সংখ্যা আসলে খুবই কম।

এই মুষ্টিমেয় মহাপণ্ডিতরা ভাবেন, আমার লেখা ব্লগে পোস্ট হয়ে গেছে, ব্যাস, আমার দায়িত্ব শেষ। কে কী বলল, কে কী মন্তব্য করল, সেসব পড়ার সময় আমার মতো মহামানবের কোথায়? কেউ কেউ তো নিজেকে এতটাই গভীর জ্ঞানী ভাবেন যে, মন্তব্য দেখলেও তাঁদের চোখে ধরা পড়ে না। কেন? কারণ তাঁদের চোখ নাকি সারাক্ষণ মহাবিশ্বের গভীর রহস্যে ডুবে থাকে। পাঠকের মন্তব্য তাঁদের কাছে বাচ্চাদের আঁকিবুঁকির মতো। যেন পাঠক কোনো কিন্ডারগার্টেনের শিশু শিক্ষার্থী, আর তিনি আইনস্টাইনের দশম পুরুষ! এই পাণ্ডিত্যের রোগে ভুগে তাঁরা মনে করেন, মন্তব্যের উত্তর না দিলেও তাঁদের লেখার মহিমা এতটুকু মাত্র কমবে না। কিন্তু এটা কি শুধুই অহংকার? নাকি পাঠকের প্রতি অবজ্ঞা? নাকি একটা বিমূর্ত তামাশা, যেখানে লেখক নিজেকে অলিক মহান ভেবে মজা পান?

তবে ন্যায্যতার খাতিরে বলতেই হয়, সবাই তো একরকম নন। কেউ হয়তো একটি পোস্ট লিখেছেন ঠিকই কিন্তু তারপরেই অফিসের ফাইলের তলায় চাপা পড়ে হাঁপাচ্ছেন। কেউ হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে ফেসবুকের বদলে ডাক্তারের ওষুধের তালিকা পড়ছেন। কারও জীবনে হয়তো হঠাৎ নেমে এসেছে কোনো দুর্ভাগ্য। এমন নানাবিধ প্রতিকূল অবস্থায় তাৎক্ষনিকভাবে মন্তব্যের উত্তর দিতে না পারলে, পাঠকরাও তো মানুষ। তাদেরও বুকে একটু মায়া-দয়া অবশ্যই আছে। তারা তখন মনে মনে বলেন, ঠিক আছে, মানুষের জীবন, এমন হতেই পারে। এই ধরণের বাস্তবধর্মী অজুহাতগুলো অবশ্যই বিবেচনাযোগ্য, কারণ জীবনের বাস্তবতা কখনো কখনো কলমের চেয়ে ভারী হয়ে ওঠে।

কিন্তু আসল সমস্যা তাঁদের নিয়ে, যাঁরা সবসময় অহংকারের ভঙ্গিতে মন্তব্য এড়িয়ে যান। পাঠকের মন্তব্য যেন কোনো চাকরের হাতে লেখা চিঠি- পড়বেন না, উত্তর দেবেন না, মুখে শুধু প্যাঁচার মতো একটা বাকা হাসি ঝুলিয়ে সিংহাসনে বসে থাকবেন। মন্তব্যের উত্তর দেওয়া মানে যেন তাঁদের মান-মর্যাদায় আঁচড় পড়া। এটা কি নিছকই অহংকার? নাকি পাঠকের প্রতি তুচ্ছ তাচ্ছিল্যপূর্ণ অবজ্ঞা? নাকি এটা নিছকই একটা তামাশা, যেখানে লেখক নিজেকে কল্পিত মঞ্চের রাজা ভেবে মজা পান? আরে ভাই, পাঠক ছাড়া লেখক তো তেমন রাজ্যেরই রাজা, যে রাজ্যে প্রজা নেই একজনও! প্রাসাদ ঝকঝকে ঠিকই, কিন্তু ভেতরে শুধুই হাহাকার! একা একা লিখে, একা একা পড়ে, শেষে নিজের লেখা নিজেই লাইক করে ঘুমিয়ে পড়া- এটাই কি লেখকের জীবন?

তাহলে উপায়টা কী? উপায় বেশ সোজা। যাঁরা পাঠকের মন্তব্যকে পাত্তা দেন না, তাঁদের লেখা পড়ুন। মজা পেলে হাসতে পারেন, মন খারাপ হলে কাঁদতেও নিষেধ নেই, মোটকথা, উপভোগ করুন তার লেখা। কিন্তু মন্তব্য করার খায়েশ জাগলে মনটাকে বোঝান যে, ইনি মহামানব গোষ্ঠীর! ইহার পোস্টে মন্তব্য করা তোমার মত সাধারণ লোকের কাজ নয়। ব্যস, মন্তব্য করার ফাঁদে পা দেবেন না। কারণ, সেটা হবে মরুভূমিতে গোলাপ ফোটানোর বৃথা চেষ্টা। তার চেয়ে বরং আপনার মূল্যবান মন্তব্যটা দিন তাঁদের পোস্টে, যাঁরা অন্তত একটা “ধন্যবাদ” বা “ভালো লাগলো” লিখে আপনাকে মানুষ হিসেবে গণ্য করেন। আপনাকে মূল্যায়ন করতে জানেন। সম্মান সম্প্রীতি আর ভালোবাসা আদান-প্রদানে বিশ্বাস করেন।

শেষে একটা কথা। পাঠকের মন্তব্যের উত্তর প্রদানে অনাগ্রহী এই মহাপণ্ডিতরা আসলে নিজেদেরই ঠকান। পাঠকের মন্তব্যই তো লেখকের আসল অক্সিজেন। সেই অক্সিজেন না পেলে, যতই তাঁরা দার্শনিক সেজে সিংহাসনে বসে থাকুন, তাঁদের কলমের কালি একদিন শুকিয়ে যায়, মরুভূমি হয়ে যায়। তখন ফেসবুক বা সামহোয়্যারইন-এর নোটিফিকেশন বারে শুধু ধুলোবালিরই স্তুপ জমতে থাকে। আর লেখক বসে বসে ভাবেন, আমার লেখা কেউ পড়লো না কেন? আরে মশাই, আপনার অহংকার তো পাঠকের ভালোবাসা, প্রীতি সব পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে! পড়লেও মন্তব্য করতে গেলে পাঠকের কলম ভয়ে কেঁপে ওঠে, কাঁপন ধরে যায় তার অন্তরাত্মাতেও!

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আছে অনেকেই পোস্ট দিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যান। পরে একসময় এসে আরেকটা পোস্ট করেন।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৪

নতুন নকিব বলেছেন:



শুধু নিরুদ্দেশ হয়ে যান, বিষয়টা এমন নয়, কেউ কেউ মন্তব্য দেখেও না দেখার ভান করেন কিংবা বলতে পারেন, এড়িয়ে যান। কেউ আছেন, উত্তর দেওয়ার আদৌ কোন প্রয়োজনই অনুভব করেন না। আবার, কখনো কখনো বেছে বেছে কিছু মন্তব্যের উত্তর দেওয়া হয়। অবশ্য, এটা জটিল কঠিন কিংবা তীব্র বিপরীত মতের মন্তব্যের ক্ষেত্রে হলে ভিন্ন কথা, তবে সহজ এবং স্বাভাবিক মন্তব্যের ক্ষেত্রেও এমনটা দেখা যায়। যা কাঙ্খিত নয়।

আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যে মূল্যবান মতামত রেখে যাওয়ার জন্য।

২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমিও তো সাথে সাথে মন্তব্য করতে পারি না। সুযোগ পেলে পোস্ট দিই। পরে সময় পেলে উত্তর করি তারপর পোস্ট দিই। এটা নিয়ে আমাকে আলী ভাই সব সময় বলতেন। ব্লগে বসার মত সময় আসলে অনেকেরই নেই। সময়েরও তো বরকত নাই, সময় যেন ফুড়ুত পাখি।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪

নতুন নকিব বলেছেন:



সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার কথায় সত্যিই এক মর্মস্পর্শী বাস্তবতা লুকিয়ে আছে, অনেকেরই ব্লগে বসার নিয়মিত সময় নেই, কাজ-দায়িত্ব এতটাই ঘনীভূত যে সময় যেন আসলেই বরকতহীন হয়ে যাচ্ছে ক্রমশঃ। সত্যিই সময় এখন বড়ই অমূল্য, চোখের পলকেই উড়ে যায়। তাই সুযোগ পেলে লেখাই হোক, কিংবা পরে মন্তব্যের উত্তর দেওয়া, সবই আন্তরিকতার জায়গা থেকে হতে হয়, সেটাই আসল আনন্দ।

আলী ভাইয়ের সতর্কতা আমাদের সকলের জন্যই স্মরণীয়, কিন্তু সেটার মানে এই নয় যে বাধ্যতামূলকভাবে প্রতিদিন ব্লগে থাকতে হবে, বরং আপনার সীমিত সময়ের মধ্যে যখনই আপনি মন্তব্যের প্রতিউত্তর করেন, তা অবশ্যই মূল্য রাখে। আপনার আন্তরিকতা, সময়ানুবর্তিতা ও সদিচ্ছার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।

৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৩

আলামিন১০৪ বলেছেন: ভাই কেউ যখন গঠনমূলক আলোচনা/সমালোচনা যুক্তি ছাড়াই গার্বেজ-বালছাল প্রভৃতি উপাধিতে বুঝিত করে তখন প্রিতি মন্তব্য করলে আরো উৎসাহিত হয়

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি ঠিকই বলেছেন। কিছু লোকের কাজই ব্লগে এসব অপকর্ম করে বেড়ানো। বাজে মন্তব্যে অন্যদের আঘাত করে এরা বিকৃত আনন্দ খুঁজে পান হয়তো। এই ধরণের অপকর্মে জড়িতদের আমার বিকৃত রুচিসম্পন্ন বলে মনে হয়। ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনেও হয়তো এরা অসুখীই। কারণ, ব্যক্তি জীবনে অসুখীরাই সাধারণতঃ এমন অস্বাভাবিক আচরণ করতে পারেন। আর যুক্তিহীনভাবে কারও লেখাকে ‘গার্বেজ', 'বালছাল’ ইত্যাদি বলা কোন সুস্থ মানুষের কাজ হতে পারে না। এগুলো অকারণ উসকানি যেমন তৈরি করে তেমনি ব্লগের শালীনতা ও সম্প্রীতির পরিবেশও বিনষ্ট করে। তাই এমন মন্তব্যকে প্রশ্রয় না দিয়ে যুক্তি ও শালীনতার মাধ্যমে গঠনমূলক আলোচনা করাই আমাদের সবার জন্য উত্তম।

মূল্যবান মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা সবসময়।

৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্ত্যব্যের উত্তর দিলে সেলিব্রিটি ব্লগার হওয়া যায় না। :P

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটাই লিটন ভাই। দারুন বলেছেন। অনেকের ভাবনায় এই অহমবোধটা হয়তো কাজ করে যে, আমি তো বিজ্ঞ ব্যক্তি কিংবা অনেক বড় কিছু একটা। সবার মন্তব্যের উত্তর দেওয়া কি আমাকে মানায়!

তবে, সেলিব্রিটি ব্লগার না হই, অন্তত মন্তব্যের উত্তর দিয়ে মানুষের হৃদয়ে জায়গা তো করে নেওয়া যায়! আমরা সেটাই চাই।

মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে আনন্দিত। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা এবং শুভকামনা।

৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৮

আরোগ্য বলেছেন: আমার কাছে মন্তব্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেটা সমালোচনা হলেও। আমি যতটা সম্ভব তাড়াতাড়ি প্রতিমন্তব্য করার চেষ্টা করি। আমি মনে করি পাঠকের গঠনমূলক আলোচনা বা সমালোচনা ও লেখকের সে মন্তব্যসমূহের গঠনমুলক জবাব পোস্টকে আরো সমৃদ্ধ করে। এমন অনেক বিষয় পোস্ট থেকে পাওয়া যায় না যা মন্তব্যের মাধ্যমে ফুটে উঠে।

অনেক ব্লগার দেরিতে হলেও উত্তর দেন আবার অনেকে অনলাইন থাকা সত্ত্বেও মন্তব্যের উত্তর দেয়া প্রয়োজন মনে করে না যেটা মন্তব্যকারীর জন্য অসম্মানজনক মনে হয়। অপরপক্ষে মন্তব্যের শালীন লেনদেনের মাধ্যমে পাঠক ও লেখকের মাঝে ব্লগীয় মিথষ্ক্রিয়া তৈরি হয় যা লেখককে উৎসাহ যোগায়।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



চমৎকার ইনফর্মেটিভ মন্তব্যটির জন্য সবিশেষ কৃতজ্ঞতা। জাজাকুমুল্লাহু খাইরান। সমালোচনা হলেও মন্তব্য আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ, এটা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেকের জন্য শিক্ষণীয় একটি বিষয়। মন্তব্যকে গুরুত্ব দেওয়া এবং গঠনমূলক প্রতিউত্তর দেওয়ার প্রতি আপনার মনোভাব সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। আপনি যেমনটা মনে করেন, এটা আসলেই সঠিক যে, পাঠকের গঠনমূলক আলোচনা বা সমালোচনা ও লেখকের সে মন্তব্যসমূহের গঠনমুলক জবাব পোস্টকে অবশ্যই সমৃদ্ধ করে।

আর আপনার "অনেকে অনলাইন থাকা সত্ত্বেও মন্তব্যের উত্তর দেয়া প্রয়োজন মনে করে না যেটা মন্তব্যকারীর জন্য অসম্মানজনক মনে হয় এবং মন্তব্যের শালীন লেনদেনের মাধ্যমে পাঠক ও লেখকের মাঝে ব্লগীয় মিথষ্ক্রিয়া তৈরি হয় যা লেখককে উৎসাহ যোগায়" কথাগুলোর সাথে অবশ্যই সহমত পোষন করছি।

সত্যি বলতে, আপনার এই মূল্যবান মন্তব্যটি পোস্টটিকেই সমৃদ্ধ করেছে। আবারও আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: গঠনমূলক মন্তব্য আপনি সহ্য করতে পারবেন??

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



কীসের কথা বলছেন? গঠনমূলক মিথ্যাচার?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.