![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজাকার কামরুজ্জামান একটা বাটপার। এই লোক ট্রাইবুন্যালে একটা সনদ দিয়েছে। সেটা জাল একটা সনদ বলে মনে হচ্ছে।
এবার সংবাদটা দেখুন :
কামারুজ্জামানের সনদ নিয়ে সন্দেহ
কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক খানকে আজ পঞ্চম দিনের মতো জেরা করছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী কফিল উদ্দিন চৌধুরী।
জেরার একপর্যায়ে ট্রাইব্যুনাল আসামিপক্ষের কাছে কামারুজ্জামানের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের স্নাতকোত্তর ডিগ্রির সনদ দেখতে চান। এ সময় আসামিপক্ষ সনদের ফটোকপি ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। ট্রাইব্যুনাল তা দেখে বলেন, এখানে ইংরেজিতে ঢাকার যে বানান রয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সনদটি ১৯৭৮ সালের। সে সময় ‘ঢাকা’র বানান ছিল ‘Dacca’। কিন্তু সনদে লেখা ‘ঢাকা’ বানানটি বর্তমানে যেভাবে লেখা হয় (Dhaka), সেভাবে রয়েছে। এটি যথেষ্ট সন্দেহের উদ্রেক করে। ট্রাইব্যুনাল বলেন, এরশাদ ক্ষমতায় আসার আগে ঢাকার বানান ছিল ‘Dacca’। ১৯৮২ সলে এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর ঢাকার বানান বদলে ‘Dhaka’ করা হয়। তাই ট্রাইব্যুনাল সনদের মূল কপি বিকেল সাড়ে চারটার মধ্যে দেখতে চেয়েছেন।
জামায়াতের এই জালিয়াত নেতা ইসলামের সৈনিক। এরা নাকি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চান। ইসলাম প্রতিষ্ঠা নাকি ইসলাম বেচে তারা নিজের আখের গুছিয়েছেন। আর যাই হোক, মিথ্যাচার দিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হয় না। অথচ জামায়াতের ইসলাম হল মিথ্যাচারের ইসলাম।
সংবাদ সূত্র : Click This Link
রাজাকার কামরুজ্জামানের ১৯৭১ সালের ভূমিকা :
জামায়াত নেতা কামরুজ্জামান মুক্তিযুদ্ধকালে ময়মনসিংহ নিয়ন্ত্রণ করতেন : সাক্ষী আবুল কাশেম
প্রতিবেদক,প্রাইমখবর || 2012-09-24 সময় : 18:25:41
ঢাকা: জামায়াত নেতা মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ৯ম সাক্ষী এডভোকেট আবুল কাশেম বলেছেন, কামারুজ্জামান ও আশরাফ মুক্তিযুদ্ধকালে ময়মনসিংহ নিয়ন্ত্রণ করতেন। তিনি বলেন, ‘ ৭১ সালের চার ডিসেম্বর আমিসহ আমার সঙ্গী কুতুবউদ্দিনকে আলÑবদর বাহিনীর সদস্যরা ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের ডাক বাংলায় স্থাপিত তাদের ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায় এবং সেখানে আমাদের নির্যাতন করা হয়। ’ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ৯ম সাক্ষী এডভোকেট আবুল কাশেম (৬২) জবানবন্দি পেশ করেন। এরপর আসামীপক্ষের আইনজীবী সাক্ষীকে জেরা শুরু করে। মামলার কার্যক্রম আগামীকাল পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। জবানবন্দিতে আবুল কাশেম বলেন, আল-বদর ক্যাম্পে আটক থাকা অবস্থায় তিনি শুনেছেন ডাক বাংলো সংলগ্ন ব্রহ্মপুত্র নদের পারে প্রতি রাতেই অনেক লোককে হত্যা করা হতো। ওই এলাকাটা এখন বদ্ধভূমি। তিনি বলেন, ৪ ডিসেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি তার সঙ্গীসহ আরো ১০জন আল-বদর ক্যাম্পের একটি ক্যাম্পে আটক ছিলেন। ৮ ডিসেম্বর আল-বদর বাহিনীর একজন সদস্য ক্যাম্পে আটককৃত কক্ষের জানালা দিয়ে তাদের জানায় এই কক্ষে আটককৃতরাসহ আটককৃত অন্যান্যের মধ্যে ১০জনকে হত্যা করার জন্য লিষ্ট করা হয়েছে। এরমধ্যে এ সাক্ষীর নামও ছিল। তিনি বলেন, ৯ ডিসেম্বর ভোরবেলা থেকে ব্রহ্মপুত্র নদের অপর পাড় থেকে গুলির শব্দ শুনা যাচ্ছিল। ওই দিন রাত ৮টা/৯টার দিকে তাদের কক্ষে ৩/৪জন আল-বদরের সশস্ত্র সদস্য প্রবেশ করে তাদের মধ্যে একজন ছাড়া বাকিদের মুখ ডাকা ছিল। ওই একজনের নাম আশরাফ। সাক্ষী বলেন, আশরাফকে তিনি ইসলামী ছাত্র সংঘের নেতা হিনেবে আগে থেকেই চিনতেন। ওই সময় আশরাফ আটককৃতদের কক্ষের ভিতরে লাইট না জ্বালাতে এবং উঠা বসা না করার আদেশ দিয়ে বলেন, ‘এখানে আমি এবং আরেকজন রয়েছেন আমরা উভয়েই আল-বদরের নেতা।’ সাক্ষী বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর ভোরবেলা আল-বদর ক্যাম্পে ঝাড়– দিতে আসা মহিলারা তালা ভেঙে ক্যাম্প থেকে আমাদের বের করে আনে এবং তারা জানায় আল-বদররা পালিয়ে গেছে। ১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ স্বাধীন হয়।’ তিনি বলেন, ৭১-এর ২৫ মার্চে ঢাকায় হত্যাযজ্ঞের পর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে ময়মনসিংহ জেলা স্কুল মাঠে তিনি প্রশিক্ষণ নেন। এ কারণে তার বাবাকে পাকসেনা ও তাদের সহযোগীরা বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল। পরে স্থানীয় মেম্বারের সহায়তায় তাকে ছাড়িয়ে আনা হয়। গত ১৫ জুলাই কামরু জ্জামানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। এর আগে ৮জন তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন। তারা হলেনÑহামিদুল হক, মনোয়ার হোসেন খান মোহন, জহিরুল হক মুন্সী বীরপ্রতিক, ফকির আব্দুল মান্নান, মোশাররফ হোসেন তালুকদার, ডাক্তার হাসানুজ্জামান, লিয়াকত আলী ও জিয়াউল ইসলাম । পরে তাদেরকে আসামীপক্ষ জেরা করে। গত ৪ জুন তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ৭টি ঘটনায় অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বিচার শুরুর আদেশ দেয়া হয়। কামারুজ্জামানের বিররুদ্ধে গত ৩১ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেয় ট্রাইব্যুনাল। একটি মামলায় ২০১০ সালের ২৯ জুলাই তাকে গ্রেফতার করা হয়। এক আবেদনের প্রেক্ষিতে ওই বছরের ২ আগস্ট তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। (এফএইচ/ডিডি/সেপ্টেম্বর ২৪.২০১২)
সংবাদ সূত্র : http://142.4.0.123/~primekho/print.php?id=2163
এই রাজাকারের পুত্রের নাম ওয়ামী । লন্ডনে উনার ফুর্তি নিচের ছবি দেখলেই বুঝতে পারবেন।
আরো ছবি পাবেন এখানে : Click This Link
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
বোকামন বলেছেন: অপু ফিরোজ বলেছেন: জামায়াতে ইসলামী মওদুদী নামক এক সিআইএ এজেন্টের তৈরি করা মোনাফেক সংগঠন। ইসলামের ক্ষতি করাই এর উদ্দেশ্য। এই সংগঠনের সদস্যরা মিথ্যাবাদী হবে, এটাই তো স্বাভাবিক।
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
একরামুল হায়দার বলেছেন: ইসলাম হচেছ এদের ঢাল ঃ
কিন্তু আল্লাহ মানুষকে ইসলাম এর ঢাল সরূপ প্রেরণ করেছেন ঃ
খোদা তাদের বিচার হাশর এর মাঠে করবেন
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
নিষ্কর্মা বলেছেন: মৌ-দুধি ছিল ব্রিটিশ এজেন্ট, সিআইএ-র এজেন্ট না। আর ব্রিটিশ এজেন্ট ছিল কাদিয়ানীদের নেতাও। তাই তারা কেউ কাউতে দেখতে পারত না।
আরেকজন এমন ব্রিটিশ চরের নাম আব্দুল ওয়াহাব নজদি, যে কিনা ওয়াহাবি মতবাদের স্রষ্টা। একজন ব্রিটিশ গুপ্তচরের আত্মকথা পড়ে দেখতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
অপু ফিরোজ বলেছেন: জামায়াতে ইসলামী মওদুদী নামক এক সিআইএ এজেন্টের তৈরি করা মোনাফেক সংগঠন। ইসলামের ক্ষতি করাই এর উদ্দেশ্য। এই সংগঠনের সদস্যরা মিথ্যাবাদী হবে, এটাই তো স্বাভাবিক।