নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নায়করাজ

নায়করাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলেমদের হত্যা পরিকল্পনা শিবিরের : ১৯৭১ এর কথা মনে পড়ে গেল

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

এরা যে ইসলামী কোন শক্তি না, তার আরেকটা প্রমাণ পা্ওয়া গেল। কোন ইসলামী দলের কোন কর্মী কোন আলেমকে হত্যার পরিকল্পনা করতে পারে না। যারা আলেমদের হত্যার পরিকল্পনা করতে পারে, তারা কিভাবে ইসলাম কায়েম করবে ?



মূলত এরা ভণ্ড। এরা ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের উদ্দেশ্য হল ধর্মের লেবাসে মানুষকে বোকা বানিয়ে নিজের ফায়েদা হাসিল করা।



চট্টগ্রামে ১০ আলেম হত্যার পরিকল্পনা করার দায়ে ৮ জন শিবির কর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ১৯৭১ সালে আল বদর, আল সামস যেভাবে বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরি করে হত্যা করেছিল, তেমনভাবে এরা তালিকা করে আলেমদের হত্যা করার পরিকল্পনা করেছিল।

তাদের উদ্দেশ্য ছিল, আলেম হত্যার মাধ্যমে দেখানো যে সরকার আলেমদের খুন করছে। তাতে করে আলেম সমাজ ক্ষেপে উঠবে।



আমাদের সৌভাগ্য, তাদের সেই পরিকল্পনা সফল হয়নি। ধরা পড়েছে ৮ শিবিরের পালা কুত্তা।



শিবিরের ১০ আলেম হত্যার ষড়যন্ত্র ফাঁস!

চট্টগ্রামের সুন্নি জামিয়া মাদ্রাসার ১০ আলেমকে হত্যার উদ্দেশ্য রেকি (ঘটনাস্থল পরিদর্শন) করার সময় আজ সোমবার বিকেলে এক শিবির-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পাঁচলাইশ থানা পুলিশ। তার নাম মাহমুদুল হাসান। তার বক্তব্যের সুত্র ধরে চট্টগ্রামের কালামিয়া বাজারের ইসহাক ভবন থেকে পুলিশ আরও সাত শিবির-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তারকৃত অন্যরা হলেন আব্দুর রহমান বিশ্বাস (দলনেতা), রেজাউল করিম, ওসমান গনি, আরিফুর রহমান, মো. ইউনুস, আশরাফ উল্লাহ, মো. জসীম উদ্দিন। তাদের একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, ইসলাম নিয়ে দেওয়া জামায়াত-শিবিরের নানা অপব্যাখার সমালোচনা করেন সুন্নি জামিয়া মাদ্রাসার আলেমরা। এই আলেমরা সব সময় বাংলাদেশ ও স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আর এ কারণেই জামায়াত নেতারা তাদের বিরোধিতা করে থাকেন।

পুলিশ জানায়, আজ বিকেলে সন্দেহজনক ঘোরাঘুরি করা অবস্থায় মাহমুদুল হাসানকে আটক করা হয়। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে নিজেকে শিবির-কর্মী দাবি করে। তার কাছ থেকে ১০ জন আলেমের নাম সম্বলিত একটি চিরকুঠ পাওয়া যায়। তার বক্তব্যের সূত্র ধরে বাকি সাতজনকে আটক করা হয়। আটককৃতরা জানায়, তারা ওই ১০ আলেমকে হত্যার উদ্দেশ্য মাহমুদুল হাসানকে রেকি করতে পাঠায়।

আব্দুর রহমান বিশ্বাস নিজেকে শিবির কর্মী এবং আলেমদের হত্যার উদ্দেশ্য গঠিত দলের নেতা দাবি করে পাঁচলাইশ থানায় প্রথম আলোকে ডটকমকে বলেন, ‘এই আলেমরা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর বিভিন্ন তাফসীরের সমালোচনা করে বক্তব্য দেন। তাই ওই ১০ জন আলেমকে হত্যার উদ্দেশ্য তাদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ এবং গতি বিধি লক্ষ্য রাখতেই আমরা একজনকে রেকি করতে পাঠিয়েছিলাম।

পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদিপ কুমার দাস জানান, এই আট শিবিরকর্মী সুন্নি মাদরাসার ১০ আলেমকে হত্যা করে সরকারের ওপর দায় চাপাতে চেয়েছিল।



নিউজ এখানে : Click This Link



আমাদের দাবীর যৌক্তিকতা :


জামাত শিবির যে নিষিদ্ধ করা কেন উচিত, সেটা এই ঘটনায় নতুনভাবে প্রমাণিত হল। এই সব পাগলা কুত্তাকে ছেড়ে রাখলে কারো জানমাল নিরাপদ থাকবে না।

সরকারকে এক্ষুণি জামাত-শিবির নামের এই দানবকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানাই। সেই সাথে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে এদের গ্রেফতার করার দাবী জানাই।

এদের প্রতি আর কোন মমতা নয়। মানবাধিকার মানুষের জন্য প্রযোজ্য, পাগলা কুকুরের জন্য মানবাধিকার প্রযোজ্য নয়। পাগলা কুত্তাকে পিটিয়ে মারাই শ্রেয়।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৭

যোগী বলেছেন: জামাত শিবির প্রয়োজনে নিজের মা কে ধর্ষন করে অন্যের উপর দোষ চাপাতেও পিছপা হবেনা।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২১

নায়করাজ বলেছেন: এক লক্ষ বার একমত। এরা এমন ভণ্ড যে রকম ভণ্ড আমরা সচরাচর দেখি না।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৭

হোদল রাজা বলেছেন:
সেইম ফর্মুলা !!
সেইম ইবলিস-শয়তান !!!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩০

নায়করাজ বলেছেন: এদের কাজকর্ম দেখলে স্বয়ং ইবলিশও লজ্জা পাবে।

৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১০

এ্যাডভোকেট ইয়াসিন বলেছেন: পাগলা কুত্তাকে পিটিয়ে মারাই শ্রেয়।


কঠিনভাবে সহমত ...

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৪

নায়করাজ বলেছেন: ধন্যবাদ। জামাত নির্মূলে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা দরকার। কেবল পুলিশ দিয়ে হবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.