![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজাকারমুক্ত দেশ গড়ার জন্য গণজাগরণ মঞ্চ বিএনপির জন্যও উন্মুক্ত বলে জানিয়েছেন ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এসএম শুভ।
মঙ্গলবার বিকেলে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে গণজাগরণ মঞ্চের জাগরণ সমাবেশে বক্তৃতাকালে ছাত্রদলের নেতাদেরকেও শিবিরের সঙ্গ ছেড়ে গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, “রাজাকারমুক্ত দেশ গড়ার জন্য গণজাগরণ মঞ্চ বিএনপির জন্যও উন্মুক্ত। বিএনপির মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নেতৃত্বকে এই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাই।”
এসএম শুভ বলেন, “এদেশে তলোয়ার দিয়ে ইসলাম প্রচার হয়নি। পীর-পয়গম্বররা মানবতার সেবার মাধ্যমে জনগণের কাছে গিয়ে ধর্মপ্রচার করেছিলেন। কিন্তু জামায়াত-শিবির ধর্মের নামে গুজব ছড়িয়ে ধর্মীয় দাঙ্গা বাধাচ্ছে। রেললাইন-ব্রিজ উপড়ে ফেলে তাণ্ডবে মেতে উঠেছে। এদেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ, ধর্মান্ধ নয়। তাই তাণ্ডব চালিয়ে কোনো লাভ হবে না। কাদের মোল্লার রায়ের পর গোটা দেশের মানুষ হতাশা থেকে আজ জেগে উঠেছেন।”
তিনি বলেন, “একাত্তরে তাণ্ডবের জন্য জামায়াত নিষিদ্ধ হয়েছিল। কিন্তু এবার তাদের চিরকালের জন্য নিষিদ্ধ করতে হবে।”
সামাজিকভাবে রাজাকারদের বয়কট করে মুক্তস্থান গড়ারও আহ্বান জানান এই ছাত্রনেতা।
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের চলমান গণআন্দোলনের অংশ হিসেবে ২১ ফেব্রুয়ারি এক সমাবেশ থেকে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে জাগরণ সমাবেশের ঘোষণা দেওয়া হয়। শাহবাগের বাইরে এর আগে রায়েরবাজার বধ্যভূমি, মতিঝিল, মিরপুর ও বাহাদুর শাহ পার্কে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যাত্রাবাড়ীর এই সমাবেশ এ ধরনের ৫ম জাগরণ সমাবেশ।
বিকেল চারটার দিকে জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে এ জাগরণ সমাবেশ শুরু হয়। স্থানীয় সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান মোল্লা ও সানজিদা খানমসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে মুখর হয়ে উঠেছে যাত্রাবাড়ী।
উল্লেখ্য, জামায়াত নেতা কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরের গণআন্দোলনের ২৯তম দিন মঙ্গলবার। এই আন্দোলনের ঢেউ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে প্রবাসেও। নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করছেন। প্রতিদিনই যেনো বাড়ছে এ গণজোয়ারে আসা মানুষের সংখ্যা।
কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন সাজার রায় প্রত্যাখ্যান করে গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে শাহবাগ মোড়ে এ বিক্ষোভের সূচনা করে ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ফোরাম। এরপর বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের জনতা এ গণআন্দোলনে যোগ দেন।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ লড়াই চলবে বলেও ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
এটা একটা কপি/পেস্ট পোস্ট। মূল লেখা এখানে : Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
চাক বলেছেন: এদেশে তলোয়ার দিয়ে ইসলাম প্রচার হয়নি!!!!!!!!!!!!!!
কথা ক্লিয়ার করেন.....দুনিয়ায় কোথও কি তলোয়ার দিয়া ইসলাম প্রচার হইছে নাকি..............