নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নায়করাজ

নায়করাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দৈনিক আমার দেশের কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যাচার : মিথ্যাচারের গুরু সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের কল্লা কেন চায় না হেফাজতে ইসলাম ?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১

দৈনিক আমার দেশ বলতে অনেক ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যান। তারা গলা ফুলিয়ে বলেন, দৈনিক আমার দেশ নাকি সত্যের অপর নাম। অথচ বাস্তবতা বলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া সংবাদ প্রকাশই করে না।তারা সংবাদকে ফুলিয়ে ফালিয়ে এমনভাবে প্রকাশ করে যাতে করে পাঠক বিভ্রান্ত হয়, উত্তেজিত হয় এবং বিপন্ন বোধ করে।

দৈনিক আমার দেশের মালিকানায় আছে জামায়াতে ইসলামীর প্রচার সম্পাদক তাসনীম আলম। যখন দৈনিক সংগ্রাম এবং দৈনিক নয়া দিগন্ত প্রকাশ করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় নি, তখনই বিএনপি জামাত সম্মিলিত এই প্রোডাকশন দৈনিক আমার দেশ। মূলত বিএনপিতে প্রভাব বিস্তার করার জন্যই এই পত্রিকা সৃষ্টি করেছে জামায়াতে ইসলামী।

যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর জন্য তারা কাবা শরীফের নামে মিথ্যা সংবাদ ছাপাতে পিছ পা হয় না। এই গর্হিত কাজ করার পরও দৈনিক আমার দেশের ধর্মান্ধ পাঠক গোষ্ঠী তারপরও বলে যায়, পত্রিকাটি নাকি সত্যের ঝাণ্ডা তুলে রেখেছে। অথচ এই একটা কাজের জন্য প্রচলিত আইনে এবং ধর্মীয় আইনে তাদেরকে কঠোর শাস্তি দেয়া উচিত এবং সম্ভব। তারাই ধর্মান্ধ মানুষকে উষ্কে দিতে ধর্ম নিয়ে মিথ্যাচার করেছে। তারাই ধর্ম নিয়ে মিথ্যাচার করে কবীরা গুণাহ করেছে।

অন্য কোন পত্রিকা এই রকম কাজ করলে সারা বাংলায় আগুন জ্বালিয়ে দিত ধর্মান্ধ মৌলবাদী গোষ্ঠী।সম্পাদককে জবাই করার হুমকি দিত। বরং এই জঘন্য কাজ করার পরও তারা এই পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে দহরম মহরম সম্পর্ক বজায় রেখেছে। তাদের ভাবভঙ্গি এমন, ধর্ম গোল্লায় যাক, মাহমুদুর রহমান টিকে থাক।





অথচ বিএনপি জামায়াত চক্রের এই পত্রিকার সম্পাদক নাকি নবী প্রেমী। মাহমুদুর রহমানের মুখেই তো রসুল (সাঃ) এর সুন্নত দাড়ি মোবারক নাই, তার আবার নবী প্রেম এল কোত্থেকে ? তার পোশাক আশাকের কোথাও তো নবীপ্রেমের চিহ্ন খুজে পাই না। ইহুদী-নাসারাদের মতো পোশাক পরে তিনি কিভাবে নবী প্রেমিক হলেন, বুঝলাম না।





বরং বিগত জোট সরকারের সময় জ্বালানী উপদেষ্টা হিসেবে দেশের তেল গ্যাস ক্ষেত্র ইহুদী নাসারাদের হাতে তুলে দিতে তৎপর ছিল এই মাহমুদুর রহমান। জোট সরকারের দুর্নীতির বড় সহচর ছিল এই ব্যক্তি। এশিয়া এনার্জির হাতে দিনাজপুরের ফুলবাড়ি কয়লা ক্ষেত্র তুলে দেয়ার নেপথ্য নায়ক এই ব্যক্তি।



২০০৬ সালের আগষ্ট মাসে ফুলবাড়ীর সাধারণ মানুষ যখন অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে বিদেশী বেনিয়া এশিয়া এনার্জির মুখোমুখি দাড়িয়েছিল, তখন অনেকেই ভাবেননি যে এই মানুষগুলি দেশের সুবিধাভোগী প্রধান রাজনৈতিক দলগুলির সমর্থন ছাড়াই বিজয় অর্জন করে ঘরে ফিরবে ।







সেই সংগ্রামে ৭ জন সংগ্রামী মানুষের রক্তে রক্তাক্ত হয়েছিল ফুলবাড়ী আর জনমানুষের সেই আন্দোলনের সূত্র ধরে এশিয়া এনার্জি একরকম বিতারিত হয় ফুলবাড়ী থেকে। সরকারও বাধ্য হন এশিয়া এনার্জির সাথে ওপেন পিট পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের চুক্তি বাতিল করতে ।



কিন্তু যেহেতু তাদের নিজের পত্রিকা তাই এই কাবা শরীফের মর্যাদা হানি হলেও দৈনিক আমার দেশের ধর্মপ্রাণ পাঠকবৃন্দ নিশ্চুপ থাকবে এবং থেকেছে। তখন তাদের ধর্মানুভূতিতে কোন সুরসুরি লাগে না। ধর্মানুভূতি বিশেষ কোন গোষ্ঠীর ইশারায় চালিত হলে এবং নিজের বিবেক কারো কাছে বন্ধক রেখে এলে এরকমই হওয়ার কথা। তারা গায়ের জোর এবং মিথ্যাচার দিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চায়। আসলে তো ইসলাম প্রতিষ্ঠা মূল উদ্দেশ্য নয়, তাদের মূল উদ্দেশ্য যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানো।

অন্য দিকে, দৈনিক আমার দেশ তথা জামাতী মিডিয়া সেলের উদ্দেশ্য হল, ধর্মকে ব্যবহার করে প্রোপাগান্ডা চালিয়ে ধর্মভীরু মানুষকে উত্তেজিত করে তোলা এবং ধর্মভীরু মানুষদের ভোট ব্যাংক নিজেদের সুরক্ষার জন্য ব্যবহার করা। তারা এই কাজটা চমৎকারভাবে করতে পেরেছে। তারা দৈনিক আমার দেশ ব্যবহার করে যে কোন ব্যক্তির চরিত্র হনন করতে পিছ পা হয় না। আর তাদের ধর্মান্ধ পাঠককুল ওই মিথ্যা সংবাদ নিয়েই লম্ফঝম্ফ শুরু করে। তাদের চোখে কোরানের পরে সত্য দৈনিক আমার দেশ।

আসলে কী তাই ?

দেখেন কাবা শরীফ নিয়ে তাদের জঘন্য মিথ্যাচার :



এসব প্রকান্ড মিথ্যাচার কি কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা? কতিপয় বিপথগামী শিবির কর্মীর দুষ্টুমী? না, তারা প্রাতিষ্ঠানিকভাবেই লালন করে এহেন মিথ্যাচারী মনোভাব। এদের রাজনীতির মুল অস্ত্র মিথ্য রটানো, প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কুৎসা প্রচার করা। কুৎসাকারী না হলে কোন ইসলামপ্রেমী মুসলমান কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যা কথা বলে? আমার দেশ পত্রিকায় ৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত একটি রিপোর্ট দেখুন - - -





একই দিনে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার একটি রিপোর্ট দেখুন - - -





এবার এই ছবির উৎস দেখুন, ১৮ অক্টোবর ২০১২ তে প্রকাশিত কাবার গিলাফ পরানোর সময় তোলা ছবিটিকে একটি আরবি সাইট থেকে নিয়ে বাংলাদেশের রাজাকারদের বাঁচাতে মানববন্ধন নাম দেয়া হয়েছে দেশের দুইটা জাতীয় দৈনিকে - - -





এ খবরের একটা বিষয় খেয়াল করার মতো। দুটি সংবাদের রিপোর্টার একজনই - আবুল কালাম আজাদ, সৌদি আরব। এই দুটি পত্রিকা যে একই মালিকানার এবং একই ব্যক্তির ইশারায় পরিচালিত তার প্রমাণ এই দুটি পত্রিকায় একই সাংবাদিকের পাঠানো সংবাদ প্রকাশ। একই ব্যক্তি দুই পত্রিকাতেই চাকুরি করছে। তার মানে হল, দৈনিক সংগ্রাম এবং দৈনিক আমার দেশ একই চক্রের মিডিয়া। সেই চক্র হল জামায়াতে ইসলামী।



সরকারের প্রতি আহবান জানাই, কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যাচারের জন্য এই দুটি পত্রিকার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নিন। ধর্মকে নিয়ে মিথ্যাচারের জন্য কঠোর শাস্তি দিন। মুসলিমদের ধর্মানুভূতি ব্যবহার করে উত্তেজনা সৃষ্টির এই প্রয়াসকে এক্ষুনি বন্ধ করুন।

কাবা শরীফ নিয়ে জঘন্য মিথ্যাচারের জন্য দৈনিক আমার দেশ এবং দৈনিক সংগ্রামের বিরুদ্ধে ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাইদের কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানাই। মুসলিম ধর্মের তীর্থভূমিকে ব্যবহার করে এই রকম মিথ্যাচার সহ্য করা আপনার ঈমানী দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না। বরং যারা ধর্ম ব্যবহার করে ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানো তৌহিদী জনতার অবশ্য কর্তব্য।

হেফাজতে ইসলামের মোল্লারা আল্লাহ রসুলের নামে কটূক্তিকারীদের বিচার চান। কিন্তু তারা কেন মাহমুদুর রহমানের মিথ্যাচারের বিচার চান না ? কারণ মাহমুদুর রহমান তাদের পক্ষের লোক। মাহমুদুর রহমান তাদের দলের লোক।



দৈনিক আমার দেশ, দৈনিক নয়া দিগন্ত ও দৈনিক সংগ্রাম নামের জামায়াতের তিনটি প্রোপাগান্ডা মেশিনকে বয়কট করুন। আমাদের ঈমান কোন মিথ্যাচারীর হাতে বাঁধা থাকতে পারে না।



জামাত-শিবিরের মিথ্যাচারের বেসাতি পাবেন এখানে : Click This Link

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১১

বিষন্ন পথিক বলেছেন: আমার দেশ ব্যাভার হয় আমার পশ্চাতদেশে

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

আহলান বলেছেন: অবশ্যই এসব মিথ্যাচরের বিপক্ষে কথা বলতে হবে .... ধন্যবাদ। যেখানেই মিথ্যা , সেখানেই প্রতিরোধ।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

অভি৯১৭৫ বলেছেন: পোষ্ট স্টিকি করে আমার দেশের ভন্ডামী সবাইকে দেখার সুযোগ করে দেওয়া হোক।

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

আজিম উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন: এই জাত্তরারে মুরতাদ ঘোষনা করা হোক।

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

++++++

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

শাহেদ চট্রগ্রাম বলেছেন: অভি৯১৭৫ বলেছেন: পোষ্ট স্টিকি করে আমার দেশের ভন্ডামী সবাইকে দেখার সুযোগ করে দেওয়া হোক।

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যাচার করেও এই মোনাফেক জেলের বাইরে হাওয়া খা্য়।

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আহলান বলেছেন: অবশ্যই এসব মিথ্যাচরের বিপক্ষে কথা বলতে হবে .... ধন্যবাদ। যেখানেই মিথ্যা , সেখানেই প্রতিরোধ।

সহমত।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়টিকে সস্তা করার চেষ্টা সরকারই বেশী করেছে। খোদ আইন প্রতিমন্ত্রি আলু-পটলের দাম বৃদ্ধির সাথেও বিচার বানচালের ষড়যন্ত্র খুজেছেন।

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

পোকেমোন০০৭ বলেছেন: কাবা শরিফের গিলাফ বিষয়ক বির্বান্তি সম্পর্কে আমারদেশ তার ব্যাখ্য দিয়েছে। নিছের লিংকে গিয়ে দেখতে পারেন-
View this link

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

নায়করাজ বলেছেন: আমার দেশের ব্যাখ্যা : লেখার সঙ্গে আবদুর রহমান আল সুদাইসিকে চেনানোর জন্য ইন্টারনেট থেকে ফাইল ছবি পাঠানো হয়েছে বলে জানান আবুল কালাম আজাদ। লেখা ও সংবাদের সঙ্গে ফাইল ছবি ব্যবহার গণমাধ্যমের বহুল প্রচলিত রীতি। সে হিসেবেই ছবিটি পাঠান আজাদ। আমার দেশ-এ প্রকাশিত ছবিতে কোনো ক্যাপশন দেয়া হয়নি। লেখা হয়নি যে, ছবিটি কাবার ইমামদের মানববন্ধনের।
এদিকে ছবি নিয়ে বিতর্কের শুরুতেই প্রকাশের দিন ৬ জানুয়ারি সকালে আমার দেশ কর্তৃপক্ষ তাত্ক্ষণিকভাবে অনলাইন থেকে সেটি প্রত্যাহার করে নেয়। তা সত্ত্বেও প্রকাশের তিন মাস পর বিষয়টি নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিতর্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে।

আমার ব্যাখ্যা : এই ব্যাখ্যার মাধ্যমে আমার দেশ স্বীকার করে নিয়েছে যে, তারা একটা মিথ্যা ছবি ব্যবহার করেছে। সুতরাং তারা অপরাধী। এই রকম স্পর্শকাতর বিষয়ে কেউ খোজ খবর না করে খবর ছাপায় না।
তারা ক্যাপশন কেন দেবে না ? ক্যাপশন না দেয়াটা ইচ্ছাকৃত। আর এটা যদি ফাইল ছবি হয়, সংবাদপত্রের নিয়ম অনুসারে ক্যাপশন তো দিতেই হবে, সাথে সাথে ক্যাপশনে উল্লেখ করতে হবে ফাইল ছবি।
কিন্তু সংবাদের সঙ্গে ছবিটি এমনভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, মনে হচ্ছে এটা সেই সংবাদেরই ছবি। বাস্তবে তারাই এখন স্বীকার করেছেন, এটা সেই সংবাদের ছবি নয়। এটা কি হলুদ সাংবাদিকতা নয় ?
তারা যে দোষী তার প্রমাণ হল, তারা সংবাদটি প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: কাবা শরিফ নিয়ে মিথ্যাচার যদি ব্লগারা বা শাহবাগিরা করতো তাহলে কিয়ামত থকে কিয়ামত হইয়া যাইতো , কিন্তু এখন কিছুই হয় না কারণ হেফাজতের বাপে করছে তাই ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২১

নায়করাজ বলেছেন: কিয়ামত মানে এতক্ষণে তলোয়ার নিয়া মুজাহিদ বাহিনীর সদস্যরা কল্লা নামানোর জন্য যুদ্ধ ঘোষণা করে দিত।

বলা হচ্ছে শাহবাগ নাকি আল্লাহ রসুলের বিপক্ষে কটূক্তি করেছে। প্রমাণ স্বরূপ দেখানো হয়, ব্লগারের ব্যক্তিগত লেখা। কোন ব্লগার কোথায় আল্লাহ রসুলকে নিয়ে কটূক্তি করেছে, তার জন্য শাহবাগ আন্দোলন দায়ী হয় কিভাবে ? দায়ী হলে সেই ব্লগার ব্যক্তিগতভাবে দায়ী। বিচার হলে সেই ব্লগারের বিচার হওয়া দরকার।

কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য যেহেতু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল, তাই তারা শাহবাগের আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া করতে চাইছে। এই মিথ্যাচারের গুরু হল দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর। সে প্রতিদিন শাহবাগ আন্দোলন সম্পর্কে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করে যাচ্ছে। কারণ খুব পরিষ্কার। পত্রিকাটাই তোর রাজাকারদের মালিকানার। তাদের মিশন হল যে কোন মূল্যে যুদ্ধাপরাধীদের বাচানো।
আমাদের এক্ষুনি এই সব মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে। এই দেশটাকে আমরা মধ্যযুগীয় তালিবান শাসনের দিকে ঠেলে দিতে পারি না।
Click This Link

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: কাবা শরিফ নিয়ে মিথ্যাচার যদি ব্লগারা বা শাহবাগিরা করতো তাহলে কিয়ামত থকে কিয়ামত হইয়া যাইতো , কিন্তু এখন কিছুই হয় না কারণ হেফাজতের বাপে করছে তাই ।


পোস্ট ++++++++++++++++

১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

মীর্জা প্রীয়ম বলেছেন: আওয়ামী দালালদের আমার দেশ ভালো লাগবে না এটাই স্বাভাবিক, তাতে আমার দেশের কিছুই যায় আসে না। আমার দেশে দেশের পক্ষেই লিখবে। তারা জঘণ্য কন্ঠ ও প্রথম কালো নিয়ে পড়ে থাক।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

নায়করাজ বলেছেন: তুই তোকারি কইরেন না। এটা ইসলামে জায়েজ না। ভদ্রভাবে কথা বলুন। আর পোস্টের বিষয়বস্ত নিয়ে কথা বলুন।

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২১

পোকেমোন০০৭ বলেছেন: আমাদের দেশে প্রায় সকল পত্রিকাতে বিভিন্ন খবরের জন্য ফাইল ছবি ব্যবহার করে থাকে। এতে কোন অপরাধ হয়না। আর আমাদেশ পত্রিকা স্পষ্ঠভাবে বলেছে প্রতিবেদনটি তাদের ‘প্রবাস জীবন’ শীর্ষক একটি সাপ্তাহিক পাতা প্রকাশিত হয়। "প্রবাস জীবন" পাতাটি মূলত প্রবাসীদের পাঠানো লেখা, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও চিঠিপত্র নিয়ে সংকলিত হয়। এটা আমার দেশের নিজস্ব কোন প্রতিবেদন নয়।

গত ৬ জানুয়ারি প্রকাশিত প্রবাস জীবন পাতায় ‘আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কা’বার ইমামদের মানববন্ধন’ শিরোনামে একটি সচিত্র চিঠি প্রকাশিত হয়। আবুল কালাম আজাদ নামে যিনি ই-মেইলযোগে ওই ছবি ও লেখা পাঠিয়েছেন, তিনি আমার দেশ ও নয়া দিগন্ত পত্রিকায় নিয়মিত লেখেন। মূলত তিনি বেসরকারি টেলিভিশন বাংলাভিশন-এর প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত। মিসর ও মধ্যপ্রাচ্যের বাংলাদেশ সংশ্লিষ্ট এবং প্রবাসীদের তত্পরতা নিয়ে লেখালেখি করেন তিনি। সম্প্রতি বাংলাদেশে থাকাকালে প্রায় দু’মাস তিনি বাংলাভিশনে কাজ করেছেন। বাংলাভিশনের একটি অনুষ্ঠানে আজাদ অংশগ্রহণও করেন।
আমার দেশ-এর প্রবাস জীবন পাতায় চিঠিটি তার নামেই প্রকাশিত হয়েছে। আরও দুটি জাতীয় দৈনিকে একই সূত্রের বরাতে একই ছবিসহ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। চিঠির লেখক আবুল কালাম আজাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রেরিত লেখার তথ্যগুলো পুরোপুরি সত্য ও তথ্যনির্ভর। তিনি জানান, প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে মক্কা প্রবাসী কিছু সাঈদীভক্ত আলেম ৪ জানুয়ারি জুমার নামাজ শেষে কাবাঘরের কাছে সাঈদীর পক্ষে কর্মসূচি পালন করেন। ওই কর্মসূচির আয়োজনের সঙ্গে মক্কাপ্রবাসী মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতাও জড়িত ছিলেন। এ সময় আল্লামা সাঈদীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকায় মসজিদুল হারামের খতিব প্রখ্যাত কারী শাইখ আবদুর রহমান আল সুদাইসিকে তারা অনুরোধ করেন সাঈদী সম্পর্কে বক্তব্য রাখার জন্য। খতিব সুদাইসি আল্লামা সাঈদীর সঙ্গে তার ব্যক্তিগত পরিচয় ও সম্পর্ক নিয়ে স্মৃতিচারণমূলক যে বক্তব্য দেন—তা অবিকৃতভাবে লেখা হয়েছে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে কুবা মসজিদের খতিব শাইখ আহমদ ইবনে আলী আল হুজায়ফিসহ বিভিন্ন মসজিদের খতিব ও সাধারণ মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। ওই কর্মসূচির খবর মিসরসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে বলেও জানান আজাদ।
লেখার সঙ্গে আবদুর রহমান আল সুদাইসিকে চেনানোর জন্য ইন্টারনেট থেকে ফাইল ছবি পাঠানো হয়েছে বলে জানান আবুল কালাম আজাদ। লেখা ও সংবাদের সঙ্গে ফাইল ছবি ব্যবহার গণমাধ্যমের বহুল প্রচলিত রীতি।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

নায়করাজ বলেছেন: আপনার লিংক ধরে গিয়ে পড়েছি। তার উত্তরও দিয়েছি। অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

পোকেমোন০০৭ বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.