নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিবেদিত প্রাণ

Not to be a leader.. But make a real leader.

নিবেদিত প্রাণ

Not to be leader .. But make a real leader.

নিবেদিত প্রাণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘মেধা অধিকার রক্ষা পরিষদে’র ইশতিহার লিখেছিলাম

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

সন্মানিত ......

১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনি থেকে এই দেশের মুক্তিযোদ্ধাগণ জনগনের সহায়তায় লাল সবুজের পতাকা সংবলিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সৃষ্টি করে।আমরা তদের প্রতি সশ্রদ্ধ সালাম ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।ইতিহাস-ঐতিহ্য,রাজনৈতিক,অর্থনৈতিক,সাংস্কৃতিক,সামাজিক,ভাষাগত কোন মিল না থাকলেও ১৯৪৭ সালে বাংলাদেশ নামের এই ভু-খণ্ডকে পাকিস্তানের সাথে জুড়ে দিয়েছিলো।তখন থেকেই তারা বাংলাদেশের উপর নানা ধরণের বৈষম্য প্রথা চাপিয়ে দিয়েছিলো।সময়ে সময়ে তার বিরোধিতা করে অবশেষে আসে ১৯৭১ সাল যখন সংগঠিত হয় আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ।৯ মাস ব্যাপী এই যুদ্ধে শহীদ হন ৩০ লক্ষ,২ লক্ষ মা বোন তাঁদের ইজ্জত হারান।সকল ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পাই আমাদের এই স্বপ্নের বাংলাদেশ।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রধান চেতনা ছিল পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বৈষম্য ও অবিচার মেনে না নেওয়া। ভাষা ও সংস্কৃতি নিয়ে বৈষম্যের অনেকটা ফয়সালা আমরা অর্জন করতে পেরেছিলাম পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পাঁচ বছরের মধ্যে। কিন্তু অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বৈষম্য এর পরও বেড়েছে দিন দিন। এই বৈষম্যের সবচেয়ে উৎকট প্রকাশ ঘটত উন্নয়ন বাজেট ও সরকারি চাকরিতে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানিদের প্রায় একচ্ছত্র আধিপত্যে। বাঙালিদের মেধা থাকা সত্ত্বেও সরকারি চাকরিতে অধিকাংশ নিয়োগ দেওয়া হতো পশ্চিম পাকিস্তান থেকে। ছয় দফার আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতিটি স্তরে এসব তথ্য-উপাত্ত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের ক্ষোভকে সংগঠিত করতে বিরাট ভূমিকা রেখেছে।তাই বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলে প্রণীত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে আমরা তাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান লক্ষ করি।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সুবিধাবাদী ব্যাখ্যা বহু বছর ধরে চলছে সমাজে। অথচ নির্মোহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, দুর্নীতি, বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদই বরং মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা। ঢালাও কোটার নামে অনাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো একইভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে সম্পূর্ণ সংগতিপূর্ণ।

দীর্ঘদিন ধরে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ বিসিএস সহ অন্যান্য সরকারি চাকুরিতে যৌক্তিক ভাবে কোটা সংস্কারের কথা বলে আসছি। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাম্প্রতিক বিসিএস পরীক্ষার প্রাথমিক ফলাফলের পরিপ্রেক্ষিতে জনপ্রশাসনে ‘কোটা’র ভিত্তিতে নিয়োগের প্রশ্নে বিতর্কের সূচনা হয়েছে। শিক্ষার্থীবিদের বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) আগের ফল বাতিল করে নতুন করে ফল ঘোষণা করেছে।কিন্তু এখানেও দেখা গেছে যে উপজাতিদের বঞ্চিত করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্য হতে বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থীকে লিখিত পরিক্ষার জন্য যোগ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।আমরা পিএসসির এই হঠকারিতার ফলাফল সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করে অতি দ্রুত কোটা পদ্ধতির যৌক্তিক সংস্কারের জোর দাবি জানাচ্ছি।বর্তমান পরিস্থিতিকে অনেকেই ‘মেধা’ বনাম ‘কোটা’ বলে বর্ণনা করেছেন, যার যথার্থতা প্রশ্নসাপেক্ষ। কেননা, আমদের ধারণা, পিএসসির পরীক্ষাপদ্ধতি ঠিক মেধা বিচারের পরীক্ষা নয়। তবে তাদের মূল মর্মবাণীটি আমরা বুঝতে পারি, চাকরিপ্রার্থীরা সবাই এক মানদণ্ডে বিচার্য হচ্ছেন না।

আমদের এই ধারনার কারন হল- গত আট বছরে পাঁচটি বিসিএসের ফলাফল বিশ্লেষণ করে প্রকাশিত সংবাদে দেখা গেছে, কোটার ভিত্তিতেই বেশি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সর্বশেষ চারটি বিসিএসে তিন হাজার ১৬২টি পদ খালি রাখতে হয়েছে পিএসসিকে। এ ছাড়া শুধু কোটার জন্য ৩২তম বিশেষ বিসিএসের ব্যবস্থা করে পিএসসি। প্রার্থী না পাওয়ায় ওই বিসিএসে কোটার এক হাজার ১২৫টি পদও শূন্য রাখতে হয়। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, একদিকে জনপ্রশাসনে পদ শূন্য থাকছে,অন্যদিকে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা চাকরিবঞ্চিত হচ্ছেন। এসবই ঘটছে যখন দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান। এই তথ্য নিঃসন্দেহে উদ্বেগজনক যে দেশের প্রশাসনের ৫৫ শতাংশই আসেন বিশেষ বিবেচনার দ্বারা। এটা দেশের জনপ্রশাসনের জন্য ইতিবাচক হতে পারে না।

বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান একটা সমস্যা হলো বেকার সমস্যা। জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে ঠিক সে হারে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না। ফলে বেকার যুবদের সংখ্যা প্রতিদিন হু হু করে বেড়েই চলছে। তবে বেকার সমস্যার কারণ হলো, আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা। আমাদের দেশে যে শিক্ষা প্রচলিত, তাতে শুধু অফিসিয়াল লোক তৈরি করা যায়। টেকনিক্যাল বা প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে দক্ষ লোক তৈরিতে আমাদের দেশ অনেক পিছিয়ে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যাঁরা স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস করেন তাঁদের প্রধান টার্গেট থাকে বিসিএস। কিন্তু হায় ! এখানে তাঁদের জন্য রয়েছে অমানবিক প্রহসন। বিসিএসে কোটার ছড়াছড়ি । মোট আসনের ৩০% মুক্তিযোদ্ধা কোটা, ১০%মহিলা কোটা , ১০% জেলা কোটা, ৫%আদিবাসী কোটা,১% প্রতিবন্ধি কোটা আর ৪৪% মেধা কোটা।মেধাবীদের অবমূল্যায়ন করে কখনো প্রত্যাশিত লক্ষ্যে পৌঁছানো যাবে না। কোটা নামক অদ্ভুত সুযোগ অদক্ষদের সে সুযোগটাই দিচ্ছে। আজ মেধাবীদের ক্যারিয়ার আটকে গেছে কোটা নামক ভয়ঙ্কর বস্তুর ভেতরে। কোটার কুঠারাঘাত ক্রমেই যেন অসহনীয়ভাবে বেড়ে চলছে। যদি মেধার সঠিক মূল্যায়ন চাই, তাহলে তো কোটা থাকাই উচিত না। আমরা সবাই এ দেশের নাগরিক। সবার সমান অধিকার। এ অধিকার সংবিধান প্রদত্ত।

১৯৭২ সালের সংবিধান বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সবচেয়ে অকাট্য দলিল।১৯৭২ সালের সংবিধানে অন্তত ছয়টি বিধানে সমতা ও বৈষম্যহীনতা প্রতিষ্ঠা করার কথা বলা আছে। সংবিধানের ১৯ অনুচ্ছেদে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা, ২৮ অনুচ্ছেদে বৈষম্যহীনতা এবং ২৯ অনুচ্ছেদে সরকারি চাকরিতে সব নাগরিকের সুযোগের সমতার কথা বলা আছে। অবশ্য ২৮ অনুচ্ছেদে নারী, শিশু ও ‘নাগরিকদের যেকোনো অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির’ জন্য এবং ২৯ অনুচ্ছেদে সরকারি চাকরিতে ‘নাগরিকদের যেকোনো অনগ্রসর’ অংশের উপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়ন করার কথা বলা হয়েছে। এই দলিল অনুসারে নারী কিংবা সমাজের অনগ্রসর শ্রেণী হিসেবে ‘উপজাতি ও তাঁদের আবাস পার্বত্য এলাকার অধিবাসিদের ’ জন্য একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় কোটা থাকতে পারে। কিন্তু সেটি তত দিনই থাকা সংগত, যত দিন সরকারি চাকরিতে তাঁদের ‘উপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব’ নিশ্চিত না হয়। আবার সংবিধানের ২৯(৩) অনুচ্ছেদ নাগরিকদের ‘অনগ্রসর অংশের’ জন্য চাকরিতে বিশেষ কোটা প্রদান অনুমোদন করেছে, ‘অনগ্রসর অঞ্চলের’ জন্য নয়। ফলে জেলা কোটার সাংবিধানিক ভিত্তি সন্দেহজনক।১৯৭২ সালের সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা সম্পর্কে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে কিছু বলা নেই। ১৯৭২ সালের সংবিধান প্রণীত হয়েছিল যে গণপরিষদে, তার বিতর্কের দলিল অনুসারে ২৮ বা ২৯ অনুচ্ছেদ প্রণয়নের আলোচনকালে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোনো বিশেষ সুবিধা (যেমন কোটা) প্রদানের কথা উত্থাপিত হয়নি। কেবল সংবিধানের ১৫ অনুচ্ছেদের অধীনে নাগরিকদের সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান প্রসঙ্গে পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা ও নিহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয় (বাংলাদেশ গণপরিষদের বিতর্ক, সরকারি বিবরণী, দ্বিতীয় খণ্ড, ১৯৭২, পৃষ্ঠা ৪৭০-১)। সামাজিক নিরাপত্তার উদার ব্যাখ্যা করলে পঙ্গু বা নিহত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য চাকরিতে কোটা সংরক্ষণ বৈধ হতে পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে মুক্তিযোদ্ধারা ‘অনগ্রসর শ্রেণী’ বলে বিবেচিত হতে পারেন না বলে তাঁদের জন্য ঢালাও কোটা সংরক্ষণ ১৯৭২ সালের সংবিধানের প্রত্যাশা হতে পারে না। মুক্তিযোদ্ধা কোটা সহ সকল কোটার সংস্কারের আন্দোলন তাই কোনোভাবেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী হতে পারে না।

ন্যায়পরায়ণতা ও বাস্তবতার স্বার্থে তাই কোটাব্যবস্থার সংস্কার জরুরি। বিদ্যমান কোটাব্যবস্থায় শুধু যে বেসামরিক প্রশাসনের মান খর্ব হচ্ছে, তা-ই নয়। এতে সমাজে চরম বৈষম্য ও অবিচার সৃষ্টি হচ্ছে, যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী। এটি পরিবর্তন করে ব্যাপক সংস্কার আনতে হবে।কোটা ব্যবস্থার সংস্কারকামী সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ের প্লাটফর্ম “ মেধা অধিকার রক্ষা পরিষদ” বর্তমান সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশ গড়ার জন্য সরকারি চাকুরিতে মেধাবিদের অধিকতর সুযোগ প্রদানের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট যথার্থ দাবি জানাচ্ছে।

আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে বিসিএস সহ অন্যান্য সরকারি চাকুরিতে কোটা ব্যবস্থার আমূল সংস্কারের জন্য নিম্নলিখিত দাবি পেশ করছি-

• ঢালাওভাবে সকল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোটা না রেখে যুদ্ধাহত ও নিহত মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করে শুধু তাঁদের সন্তানদের জন্য সমানুপাতিক কোটা রাখলে তা যৌক্তিক ও গ্রহণযোগ্য হবে।পূর্ববর্তী পরিক্ষার ফলাফলের দিকে তাকালে দেখা যাবে সর্বোচ্চ ১২% কোটা পূরণ করতে পেরেছে।তাই অতীত হতে উদাহরণ নিয়ে তাঁদের জন্য সম্মানজনক ও যৌক্তিক কোটা রাখতে হবে।

• সংবিধানের ২৯(৩) অনুচ্ছেদ নাগরিকদের ‘অনগ্রসর অংশের’ জন্য চাকরিতে বিশেষ কোটা প্রদান অনুমোদন করেছে, ‘অনগ্রসর অঞ্চলের’ জন্য নয়। তাই জেলা কোটা বাতিল করতে হবে।

• উপজাতিরা অনগ্রসর অংশ বলে বিবেচিত হয় তাঁদের দুর্গম অঞ্চলের জন্য।তাই আমরা উপজাতিদের সাথে সাথে পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী অধিবাসিদেরকেও কোটা ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানাচ্ছি।

• মহিলারা নানাভাবে শিক্ষাজীবনের শুরু হতেই সরকারি সুবিধা পেয়ে থাকেন।তারপরও সরকারি চাকুরিতে তাঁদের জন্য সর্বনিম্ন ১০% কোটা বরাদ্ধ রাখা হাস্যকর।তাই আমরা মহিলা কোটাতেও যৌক্তিক সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি।

• জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট থাকার কারনে শিক্ষাজীবন শেষ করতেই ২৭-২৮ বৎসর হয়ে যায়।তাই সরকারি চাকুরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ হতে ৩২ বৎসরে করতে হবে।

• ১১ জুলাই আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারীদের খুঁজে বের করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক আনীত মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।

• বিসিএস এবং সরকারী অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল ইন্টারনেটে প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর নম্বরসহ প্রকাশ করতে হবে এবং সকল সরকারী নিয়োগ পরীক্ষার আধুনিকায়ন এবং মেধা যাচাই উপযোগী করতে হবে।

• পরীক্ষা পদ্ধতিতে সংস্কার আবশ্যক।১০০ নম্বরের অধিক ভাইভা মার্কস থাকা দুর্নীতির ক্ষেত্র তৈরি করে দেয়।তাই আমরা ভাইভা নম্বর কমানোর পাশাপাশি অমচোনীয় কালি দিয়ে নম্বর দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহন করা।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: সবচেয়ে কনিস্ঠতম মুক্তিযোদ্ধার বয়স ৫৮ বছর; উনাদের কোন কোটার দরকার নেই; উনাদের বাচ্ছারদের সংখ্যা কয়েক হাজার মাত্র, কোটা দিলে ওকে, না দিলে ক্ষতি নেই।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

নিবেদিত প্রাণ বলেছেন: সামাজিক নিরাপত্তার উদার ব্যাখ্যা করলে পঙ্গু বা নিহত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য চাকরিতে কোটা সংরক্ষণ বৈধ হতে পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে মুক্তিযোদ্ধারা ‘অনগ্রসর শ্রেণী’ বলে বিবেচিত হতে পারেন না বলে তাঁদের জন্য ঢালাও কোটা সংরক্ষণ ১৯৭২ সালের সংবিধানের প্রত্যাশা হতে পারে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.