![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে ১৩ কারণে এখন আর অ্যাপার্টমেন্ট না কেনাই ভালো-
১।আপনি নিশ্চয় জানেন, এই মুহূর্তে ফ্লাটের ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতা অনেক অনেক বেশি। কীভাবে? সোজা হিসাব – ক) বিভিন্ন রিয়েল অ্যাস্টেট কোম্পানি হিসাব নিকাশ ছাড়া গাধার মতো ফ্লাট বানিয়েই যাচ্ছে, আর খ) দ্বিতীয় ধরনের ক্রেতায় বাজার ছয়লাব। তারা হলো একসময়ে যারা কিনেছিলো – যেমন প্রবাসী এবং যারা এখন ভাড়ার চেয়ে লোনের পরিমাণ বেশি, এমন অসুবিধায় পড়েছেন। বিক্রি করতে পারলে বাঁচেন, এই সংখ্যাটা এখন এতো বেশি, শুধু যারা জানার তারা জানে।
২। আপনি নিশ্চয় জানেন – মাইগ্রেশন রোগে পেয়েছে আমাদের শিক্ষিতি এবং ধনীদের। ব্যাপকহারে তারা বিদেশে চলে যাচ্ছেন। এমনকি এনজিওতে চাকুরিজীবীরা ব্যাপকহারে দেশ ত্যাগ করছেন, আমি অন্তত ঢাকার ১০০ এনজিও কর্মী গত দুবছরে তাদের ফ্লাট বিক্রি করে বিদেশে চলে গেছে তার তালিকা দিতে পারবো। সংখ্যাটা কিন্তু ১০০ নয়, হাজার হাজার চলে যাচ্ছে। জানেন তো, উন্নত দেশে মানুষের এখন ভয়াবহ সংকট। শুধু জার্মানির শ্রমিক লাগবে ৪০ লাখ! কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়ার সাথে যদি জাপানও মাইগ্রেশন অ্যালাউ করে তবে তো মনে করেন স্রোতের মতো লোক যাবে। আর ওইসব দেশ কিন্তু গরিবদের নেয় না – নেয় ধনী আর উচ্চশিক্ষিতদের!
৩। ইটালিসহ বিভিন্ন দেশে যে ১ কোটি লোক গেছে, তারা এখন আর আগের মতো বিনিয়োগ করছে না, তারা ওইসব দেশে সেটেল হয়ে যাচ্ছে। এদেশে যেসব বিনিয়োগ করেছিলো, সেগুলো বিক্রি করছে তাঁর মধ্যে ফ্লাট এবং মার্কেটের দোকান আছে হাজার হাজার।
৪। এবার আরো একটা হিসাব দেই – ইংলিশ মিডিয়ামে যেসব ছেলেমেয়েরা পড়ছে, ও/এ লেভেলের পরে তারা দেশ ছাড়ছে এবং তারা ফিরবে না। তারা বাবা মায়ের ফ্লাট বিক্রি করবে এবং আজ থেকে ১০/১৫ বছর আগে যারা গেছে তারা বিক্রি শুরু করেছে আরো আগেই।একবার ভাবুন তো, যদি এদের ৮০% দেশ ছাড়ে (এটা কম করে বললাম, কী হতে পারে?
৫। উন্নয়নের সাথে সাথে ডিভোর্স বাড়ে মারাত্মক হারে। এবং বাংলাদেশে ডিভোর্স আর পরকিয়া দ্রুতগতিতেই বাড়ছে, আরো অনেক বাড়বে, ফ্লাটের মালিকানা কার হবে? সুতরাং স্মার্ট দম্পতিরা ফ্লাট কেনার আগে বহু হিসাব নিকাশ কষবে!
৬। আপনার ফ্লাটটি ঠিক ১০/১৫ বছরের মধ্যেই ক্ষ্যাত মনে হবে। নতুন ডিজাইনের ফ্লাটগুলো আপনার মন কাড়বে, কিন্তু কিছুই করতে পারবেন না!
৭। ফ্লাটটি যারই হোক, থাকছেন তো আপনি! সুতরাং ভালো ভালো ফ্লাটে ভালো ভালো জায়গায় ভাড়া থাকতে পারবেন, মন চাইলে। আগে যেমন নিজের একটা ফ্লাট! একথা বলে মানুষকে বলদ বানানো গেছে, এখন কিন্তু চিড়ে ভিজবে না!
৮। গাড়ি কিনে কয়েক বছর চালালেন, তারপর বিক্রি করলে আবার সেই টাকাই পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু অ্যাপার্টমেন্ট? আপনি ৮০ লাখ টাকার ফ্লাট একসময়ে ২০ লাখ টাকাতেও বিক্রি করতে পারবেন না। আগামীতে একদমই পারবেন না, গ্যারান্টি দিচ্ছি। এতো এতো ফ্লাটের মধ্যে আপনার ফ্লাট কে কিনবে? বিক্রির মালিকানা হস্তান্তর ফিও আপনাকে দিতে হবে।
৯। ফ্লাটটি ৮০ বছর টিকবে তো? কয়টা কোম্পানি ঠিকভাবে গুণগত মান রক্ষা করেছে? যদি না টিকে, তবে ? আর ভূমিকম্প তো হতেই পারে একটা বড়!
১০। দেশ এগিয়ে যাওয়া মানে বিনিয়োগ বাড়া। মানুষ বিনিয়োগমুখী হবে, ফলে ফ্লাট কেনা থেকে বিরত থাকবে।এবং এখনই তার প্রমাণ স্পষ্ট। দেশের ৮ কোটি মানুষের বয়স ২৪ এর নিচে, তারমানে কয়েক বছরের মধ্যে এরাই ক্রেতা হওয়ার কথা। সমস্যা হলো এদের বাবা মায়েরা অনেকেই ফ্লাট রেখে যাচ্ছেন। আর যাদের নেই, তারাও কিনবেন না। কারণ, তারা জানে কিনে তারা বিক্রি করতে পারবেন না। আর সেই টাকা বিনিয়োগ করা অনেক জরুরি। একটা সময়ে দেশে বিনিয়োগের জায়গা ছিলো না, এখন হাজারটা পথ।(এর সামারিটা হচ্ছে ১/২ জেনারেশন কিনে ফেলেছে, পরের দুই জেনারেশন ভোগ করবে, মানে কিনবে না)
১১। এই মুহূর্তে যত ফ্লাট আছে, আগামী ২০৫০ সাল পর্যন্ত কোন ফ্লাট আর দরকার নেই। দেশে আইটি ব্যবসা বিপুল প্রসার লাভ করবে, ফ্রিল্যান্সিং এ বিপ্লব হবেই। আগামীর অফিসে বড় বড় রুম খুবই হাস্যকর দেখাবে। এগুলো থাকবে না।
১২। মানুষ এক দারুণ প্রাণি। সে পরিবর্তন চায়। এক ফ্লাট আপনার ভালো লাগবে না। এই ঢাকায় একটা ফ্লাট কেনা মানে সেখানে আজীবন বন্ধি হয়ে থাকা। অথচ আপনার কিন্তু ইচ্ছে হবে ঢাকার ভালো এলাকায় কয়েক বছর পর একটু বদলাতে।
১৩। হাজব্যান্ডের হার্টের রোগ নিশ্চিত করতে চাইলে লোন করে ফ্লাট কেনার বুদ্ধি দেন! ঢাকায় হার্টের রোগ যে বাড়ছে, তার কি কোন প্রমাণ দিতে হবে? এর বড় কারণ কী ব্যাংকের লোন নয়? যারা লোন করে কিনেছেন, তারা জানেন, এই লোনের মজা কতা রকম ও কী কী! লোনের ঘুঘু দেখতে সুন্দর কিন্তু ফাঁদ ভয়ংকর। হার্টের বারোটা বাজিয়ে দেয়।
ভালো লাগলে শেয়ার করবেন। লাখ লাখ মানুষের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২
নিঝুমবাবুই বলেছেন: ভাই আপনি কি বাংলাদেশে থাকেন? আপনাকে কেবল ১ বছর আগে কিনেছে এমন ১০ ফ্লাট দিবো, আপনি বিক্রি করে দিবেন ,শুধু যে মূল্যে কেনা হয়েছে সে মূল্যে, পারবেন?
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ১২। মানুষ এক দারুণ প্রাণি। সে পরিবর্তন চায়। এক ফ্লাট আপনার ভালো লাগবে না। এই ঢাকায় একটা ফ্লাট কেনা মানে সেখানে আজীবন বন্ধি হয়ে থাকা। অথচ আপনার কিন্তু ইচ্ছে হবে ঢাকার ভালো এলাকায় কয়েক বছর পর একটু বদলাতে। .........তাহলে তো ভাড়া বাড়িতেই থাকতে হবে, কোন দিনও কেনা হবেনা।
৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯
জগতারন বলেছেন:
@ব্লগার আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ঢাকায় এই সমস্ত ফ্লাডকে আমার স্থাবর সম্পত্তি মনে কয়না বরং একে পাখির বাসার সাথে তুলনা করা যায়। যেখানে।
১) ডিভোর্স বাড়ে মারাত্মক হারে। এবং বাংলাদেশে ডিভোর্স + পরকিয়া দ্রুতগতিতেই বাড়ছে।
২) এ সমস্যা আরো অনেক বাড়বে, ফ্লাটের মালিকানা কার হবে? সে এক বিরাট যুদ্ধ!
৩) রোগ নিশ্চিত করতে চাইলে লোন করে ফ্লাট কেনার বুদ্ধি দেন!
৪) ফ্লাডে যে সমস্ত পড়িবারদের মধ্যেই বেশি পরিমান অনৈতিক (+পরকিয়া) কার্যকলাপ দেখা যায়।
৫) ফ্লাডে থাকা পরিবারগুলোতে বেশি পরিমান শব্দযুদ্ধ (!) দেখা যায়।
(কারন দিনের বেশির ভাগ সময়েই ফ্লাডে থাকা পরিবার সদস্যরা বায়োনিক শব্দযন্ত্র (!) ব্যাবহার করে থাকে। যা একসয়ে যুদ্ধের আকার ধারন করে থাকে। এ সমস্যা এক খন্ড যায়গা কিনে বাড়ী করলে সেখানে দেখা যায় না।
সুতারং ব্লগার নিঝুমবাবুই -এর প্রতি আমার অভিনন্দন যথাসময় সামু পাঠক-পাঠীকাদের সযেতন করার জন্য এবং এ দিকটি সামনে আনার জন্য।
৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০
আহা রুবন বলেছেন: যাদের ফ্ল্যাট আছে তারা বিদেশে যাবে তাই বিক্রি করবে। এটা ঠিক, কিন্তু নিচু থেকে অনেক লোক উঠে আসবে যাদের ফ্ল্যাটের চাহিদা থাকবে। নতুন ফ্ল্যাটে সবারই থাকতে ইচ্ছে করে, নতুন জায়গাতেও কেউ কেউ ভাড়া নিতে চায়। খেয়াল করবেন নানা স্থানে ভাড়া থাকার লোকেরা না ঘরকা না ঘাটকা। এরা অসামাজিক টাইপের। বেশিরভাগ মানুষ ভাড়া থাকতে চায় পরিচিত পূর্বের এলাকাতেই। নতুন নতুন স্থানে থকতে চায় এমন হয়ত কেউ থাকবেই, কিন্তু সংখ্যায় তারা খুব বেশি নয়। নয়ত মানুষ চাকরি করতে গিয়ে সেখানে ঘর-বাড়ি কিনত না। যাদের বাড়ি বা জায়গা কেনার সামর্থ্য নেই অথবা সামর্থ্য থাকলেও পছন্দসই জায়গায় হচ্ছে না তারাই ফ্ল্যাট কেনে। কথা হল তারা ভাড়াই তো থাকতে পারে। আপনি সেভাবেই এগিয়েছেন কিন্তু এড়িয়ে গিয়েছেন--কয়দিন পর পর ভাড়া বৃদ্ধি, বাড়িওয়ালার জমিদারি আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে অনেকেই নিজের জন্য কিছু কিনতে চায়। নিজের মতো চলার ইচ্ছে সব মানুষেরই থাকে। এটা মানুষের জন্মগত, এখানে মানুষ ব্যবসায়িক মনে কিছু চিন্তা করে না। ঢাকায় নিজের একটি ফ্ল্যাট আছে যেটি ভাড়া দেয়া। সেখানে বুড়ো বয়সের আগে ফেরা হবে না। এক মফস্বলে থাকি ভাড়ায়, খুব ভাল করেই জানি, যে টাকা খরচ করে বাড়ি তৈরি করা হয় সেটা ব্যাঙ্কে রেখে অমন বাড়ির মত তিনটি বাড়ি ভাড়া করা যায়। কিন্তু সেখানে স্বাধীনতা থাকে না। এই ছোট্ট শহরে কোতাকোতি করে দু-জনে মিলে একটি বাড়ি তৈরি শুরু করেছি। নিজে ধনি নই কিন্তু ছাদে কীভাবে গাছ দিয়ে সাজাব, ঘরগুলোর কোণায় কোণায় কত বাহারি গাছ থাকবে, সেই শিল্পী হৃদয়টা তো আর গরিব নয়, যেখানে লাভ-ক্ষতির হিসেব একেবারেই অবান্তর। এমন চিন্তার মানুষ সমাজে একেবারে কম নয়।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৬
নিঝুমবাবুই বলেছেন: এখনকার ফ্লাটে স্বাধীনতা আর কী? টিকবে কয়দিন? ৫০ বছর বা তার আগেই আরেকটা কিনতে হবে। চাহিদা যা হচ্ছে বছরে, সেটা পুরনো যা আছে, তাই বিক্রির চেয়ে বিজ্ঞাপন, তার চেয়েও কম। আগামীতে কেউ ফ্লাট কিনবে না তেমন। দেশের অর্থনীতি অনেক বড় হচ্ছে মানে হলো মানুষ বিনিয়োগের সুযোগ পাবে এবং পাচ্ছে। এই যেমন আমি সব টাকা ব্যবসায়ে খাটিয়েছি। আমার মতো এখন লাখ লাখ বিনিয়োগকারী গড়ে ঊঠছে। আর যা ফ্লাট অববিক্রিত আছে আর আছে তা দিয়ে ২০৫০ সালেও শেষ হবে না
৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০
নিঝুমবাবুই বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। চমৎকার মন্তব্য করেছেন আপনি।
৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কই তবুও তো পানির দরে ফ্ল্যাটের কোন বিজ্ঞাপন চোখে পড়ে না? এখনও তো মোহাম্মদপুর, শ্যামলীতে স্কয়ার ফিট প্রায় ৪০০০ টাকা। আর মধ্যবিত্তের কাছে অনেক টাকা এখন অলস পড়ে আছে। আপনার কথা অনুযায়ী যদি কিছু সংখ্যক চলে গিয়ে থাকে , তাহলে মধ্যবিত্তরাও নিজেরা একটা ফ্ল্যাট কিনে থাকতে পারবে। আমরা প্রবাসী কামলারাও তাড়াতাড়ি দেশে সেটেল্ড হতে পারবো...
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৭
নিঝুমবাবুই বলেছেন: শ্যামলীতে ৪০০০ হাজারে নেমে গেছে! এর চেয়ে পানির দর আর কী হতে পারে! হায় আল্লাহ, বলেন কী!
৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
আহলান বলেছেন: যেনো তেনো ডেভলপার থেকে কিনলে হয়তো ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে হতে পারে, কিন্তু নিজের একটি ঠিকানা মানুষ সব সময়ই খোজে, আর আমাদের দেশ কবে বিকেন্দ্রিকরণ হবে তার কোন ঠিক নেই, ঢেকুর তুলতে হলেও ঢাকায় আসতে হয় , ভবিষ্যতেও এর ব্যতিক্রম হবে না, সুতরাং কিছুই হবে না ... যার কেনার সে ঠিকই কিনবে
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪
নিঝুমবাবুই বলেছেন: ৪০ হাজার ফ্লাট খালি পড়ে আছে কেন? যারা কেনার তারাই তো কিনছে না, তারা বিক্রি করছে!
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: অধিকাংশ যুক্তিই গ্রহনযোগ্য মনে হল না।
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫২
কালীদাস বলেছেন: ৫-১২ নাম্বার পয়েন্ট আমার হিসাবে ভুল। সবগুলো নিয়ে ভেজর ভেজর করতে ইচ্ছা করছে না, একটা বলি- এমনকি দুনিয়ার যে দেশগুলোতে ডিভোর্স রেট সবচেয়ে বেশি, সেখানেও কেউ এরকম রোবটের মত সম্পত্তি হিসাব করে প্রপার্টি কেনে বলে দেখিনি। টপ ১০টা ডিভোর্স রেটের দেশগুলোর মধ্যে কেবলমাত্র আমেরিকা আর কিউবারটা আমি শিওর না পরিচিত কেউ নেই বলে, বাকিগুলোর ব্যাপারে আমি শিওর।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: স্থাবর সম্পদের মূল্য আমি কোনদিন কমে যেতে দেখিনি। আপনার লেখায় উল্টো কথা পড়লাম।