![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একদিন মারা যাব, এই সত্যটা নিয়ে আমার খুব বেশি আক্ষেপ নেই। তবে, আমার মৃত্যুর পর আরও অসংখ্য অসাধারণ সব বই লেখা হবে, গান সৃষ্ট হবে, চলচিত্র নির্মিত হবে। কিন্তু আমি সে সব পড়তে, শুনতে কিংবা দেখতে পারবো না। এই সত্যটা আমাকে খুব যন্ত্রণা দেয়।
আমি একদল নারীর গল্প শুনেছি, তারা বেশ্যা নয়।
স্টাইল রক্ষার্থে তাদের কিছু বিশেষ বন্ধু থাকে। ইংরেজীতে যাদের নাকি বি এফ বলে!
প্রতি সপ্তাহে রুটিন করে তারা তাদের বন্ধুকে নিয়ে ঘুরতে বের হয়। তারা বেশ্যা নয়, স্টাইলিশ গার্ল বলতে পারেন। তবে আমি কুত্তাকে দেখেছি সকালে একটা বিকালে একটা নিয়ে ঘুরতে!
তারা লুকিয়ে না আড়ালে চুমু খায়। বুকের সামনে ফুলে ওঠা চর্বিতে সৃষ্ট স্তনে তারা তাদের বন্ধুর হাতের স্পর্শ নিয়ে সুখ পায়। এসব তারা আড়ালে করে, লুকিয়ে সুখ নেয় তো বেশ্যা।
বিশেষ দিনগুলিতে তারা লাইট অফ করে চার দেয়ালের মাঝে গল্প করে। এগুলোরর আবার কিছু কিউট নাম আছে রুমডেট, লিভ টুগেদার ইত্যাদি। তবে তারা বেশ্যা নয়, বেশ্যারা সম্ভবত প্রটেকশন ইউজ করে না। তবে এরা গল্প করার আগে ফার্মেসি থেকে ঘুরে আসে।
এবার তারা শপিং এ যাবে। বীর্যপাতের বদৌলতে বিএফ বাহারি পোশাক কিনে দিবে।
এরা দামি বডি স্প্রে দিয়ে গা ভিজিয়ে পরপুরুষকে মাতাল করে ইম্প্রেস করে। নিষিদ্ধ পল্লির বেশ্যার চোখে হয়তো নেশা থাকে সুগন্ধি সেখানে দুষ্প্রাপ্য কিছু।
কিছু বোকা ছেলে এদের ভালোবেসে, হয়ে যায় কবি। তাদের ভাবে স্বপ্নের নীল পালকে গাথা সুখপাখি। রচিত হয় হাজারও কাব্য কাহিনী।
পথশিশুর স্পর্শে এরা নাক শিটকায়, গরীবের বাচ্চারা ছুয়ে দিলে যে দামি ড্রেস নোংরা হবে। অথচ চার দেয়ালের মাঝে পরপুরুষের লিংগ চাটতে পটু এরা।
সত্যিই এরা বেশ্যা নয়। বেশ্যারা সমাজে চলতে পারেনা। লোকে থুতু দেয়। আর এদের চুমু দেয়। এরা মুখোশধারী লক্ষীপ্রতিমা।
বাবা প্যারালাইজড, মা অসুস্থ, ছোট ভাই- বোনের স্কুলের বেতন এসব যোগাতে যে মেয়ে সাহেবদের বাসায় শরীর বেচে, ঐই সাহেব গুলোই দিনের আলোই সবার সামনে মেয়েটিকে বেশ্যা ডাকে। হ্যা এই মেয়েই বেশ্যা আর সাহেবের মেয়ে ফার্মেসি তে যায় সে ধুয়াতুলশি পাতা।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩
আর. এন. রাজু বলেছেন: বন্ধুদের কাছ থেকে ধার করেছি।
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার সমস্যা আছে মনে হয়।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
আর. এন. রাজু বলেছেন: এমনটি বলার কারণ জানতে পারি?
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯
স্বতু সাঁই বলেছেন: আপনি যাদের বন্ধু বললেন, তাদের সাথে আপনার সঙ্গ দেখে আপনি কোন চরিত্রের মানুষ, তা সকলেই বিবেচনা করবে। এই পাপ থেকে আপনিও মুক্ত নন। আর লিখতে গেলে শুনা কথা লিখতে নেই, যদি তাতে নিজের অভিজ্ঞতা না থাকে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৫
আর. এন. রাজু বলেছেন: আমি আজো প্রেম পরিনি। তাহলে প্রেম সম্পর্কিত ধারণা কিভাবে থাকতে পারে?
আর লিখাগুলো সিম্পল। তাই স্বাভাবিকভাবে সবাইই লিখতে পারবে।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৭
কানিজ রিনা বলেছেন: এইসব আমেরিকান স্টাইল বা পাশ্চাত্ব্য
স্বাধীনতা আমাদের সমাজে ঝড়ো হাওয়ার
গতিতে বয়ে যাচ্ছে। যদিও আমেরিকায়
এইসব নোংরামী ভদ্র মানুরা ঘৃনা করে
কিন্তু কারো স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেনা।
তবে যেসব নারী পুরুষ আধুনিকতার নামে
এসব নোংরামী বেছে নেয় তারা উভয়
বেশ্যা। বেশ্যার কোনও জেন্ডার নাই।
নেট দুনিয়া আমাদের সমাজ পচিয়ে দিয়েছে।
পুরুষের পাশাপাশী নারীর অবনতি দ্বীগুন
হয়েছে। তবে সব দোশ নারী বহন করে।
পুরুষ দুধে ধওয়া সব সময়। আপনি নারীর
দোশ তুলেছেন পুরুষের কিছু বলেন নাই।
এবিষয়ে লিখলে অনেক শালীনতায় লেখা
উচিৎ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৩
আর. এন. রাজু বলেছেন: আমি কিছু মেয়েদের উদ্দেশ্যে বলেছি। যা গায়ে লাগবে তারই জ্বলবে।
আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩১
এম আর তালুকদার বলেছেন: আমি দীঘদিন সমাজের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করছি, কবিতায় কোন মিথ৽া খুঁজে পাইনি। ভাল লিখেছেন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪
আর. এন. রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ।
দয়া করে আবার মন্তব্য করলে আমি ভালোমতো বুঝতে পারতাম।
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬
স্বতু সাঁই বলেছেন: প্রেমে না পড়লে যেমন প্রেমের আসলভাব বোঝা যায় না, ঠিক তেমনি বেশ্যার সাথে না মিশলে বেশ্যার সংজ্ঞা নির্ধারণ করা সম্ভব হয় না। যদি প্রশ্ন করি বেশ্যার সংজ্ঞা কি, তাহলে আপনি কি বলতে পারবেন?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
আর. এন. রাজু বলেছেন: জানা নেই। দয়া করে বলবেন? বললে আমরা সবাই জানতে পারতাম ভাইয়া।
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
স্বতু সাঁই বলেছেন: তাহলে আপনি বেশ্যাকে নিয়ে লিখলেন কিভাবে? আর একটা বিষয় প্রশ্নের উত্তর প্রশ্ন করে হয় না।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০
আর. এন. রাজু বলেছেন: কিছু মনে করবেন না। একটা কথা বলছি, ভাইয়া কি তর্কে নামছেন?
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০১
কাউয়ার জাত বলেছেন: গাঞ্জু সাঁই, উনিতো স্বীকার করলেন উনি জানেন না।
তো আপনার গাঁজার পাহাড়সম জ্ঞান ভাণ্ডার থেকে একটু জ্ঞান বিতরণ করতে আপত্তি কেন?
আর যদি আপত্তি থাকেই তবে ঘ্যানী ঘ্যানী ভাব নিতে খুচরা আলাপ মারান কেন? ঘ্যানের ভারে তো অণ্ডকোষ ঝুলে পড়বে। নাকি আগেই কেটে রেখেছেন? বাউলরাতো আবার খাসি হয় শুনেছি!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০১
আর. এন. রাজু বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ন্যায়ে কথা বলার জন্যে।
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০
চোরাবালি- বলেছেন: লেখকের পক্ষেই লিখি সবার উত্তরে--
সমাজের অনেক কিছুই জানতে নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতার দরকার হয় না। আজ যে মেয়েটি একজনার হাত জোড়িয়ে হাটছে, বিভিন্ন টুরে যাচ্ছে, রাতের পার্টিতে যাচ্ছে এগুলি হরহামেসাই দেখা যায় নিজের অভিজ্ঞতার দরকার পড়ে না। যদি বলেন ওরা তো খারাপ কিছু করছে না; ঠিক তো তাই, যুবক ছেলে আর যুবহী মেয়ে টুরের নামে কক্সবাজারের হোটেলগুলিতে তো তাবলিগ জামাত করতে যায়।
তবে হ্যাঁ আমার ভিন্ন মত। ৫০টাকা আর ৫০০০০টাকার বিনিময়ে যারা দেহ দান করে তারা সবাই বেশ্য। পার্থক্য শুধু নাম করনে। আর সৌখিনতায় যারা দেহ বিলিয়ে বেড়ায় তারা নষ্টা।
ছেলেদের দোষের কিছু নাই কারণ- ছেলেদের খেত খাওয়া স্বভাব, যার খেত তাকেই রক্ষা করতে হবে। আর ছেলেদের মাঝ থেকে যদি খেত খাওয়া স্বভাব চলে যাবে সেদিন মেয়ে জাতী হয়ে যাবে সব থেকে অবেহেলিত।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪
আর. এন. রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মন্তব্যের জন্য।
আমিও এটা মানি যে, ছেলেরা মেয়েদের ভুগ করার সুযোগে থাকবে। কিন্তু সেই মেয়ে কেন সেই ভুগের স্বীকার হবে? (প্রশ্নটা আপনাকে করিনি)
আপনার এই কথার অর্থ বুঝিয়ে বললে খুশী হতাম "আর ছেলেদের মাঝ থেকে যদি খেত খাওয়া স্বভাব চলে যাবে সেদিন মেয়ে জাতী হয়ে যাবে সব থেকে অবেহেলিত।"
১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
স্বতু সাঁই বলেছেন: আমি তর্ক কোথায় করলাম? আর যদি তর্ক মনে করেন, তাহলে তালগাছ দিয়ে গেলাম। তবে তালগাছ নিয়ে লাভ নেই, ভুলটা থেকেই গেলো।
১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: কারা বেশ্যা সেটা সাইজির চেয়ে ভাল আর কে জানে??
সাইজির গুরুই তো
"গোপনে যে বেশ্যার ভাত খায়
তাতে ধর্মের কি ক্ষতি হয়"
বেশ্যাদের সাথে উঠা বসা তো সাইজির নিত্যদিনের কাজ। তা নাহলে গুরু ভক্তি প্রকাশ করবে কিভাবে??
১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বেশ্যা, মাগি, খানকি, খদ্দের ইত্যাদি শব্দের নতুন করে সংজ্ঞায়িত করা দরকার।
বেশ্যার বিভিন্ন প্রকারভেদ থাকতে পাতে;
১। পেশাদার বেশ্যা
২। ভদ্রবেশী বেশ্যা
৩। ছদ্মবেশী বেশ্য
৪। সৌখিন বেশ্যা
৫। মৌসুমী বেশ্যা
৬। মিউচুয়াল বেশ্যা ইত্যাদি
খদ্দের কেও অনুরুপ ভাগ করা যায়।
বেশ্যা হলো সেই জন যে ধর্মীয়/রাষ্ট্রীয় বিধিবিধান বহির্ভূত বা ঘর সংসার করার কন্ট্রক্ট ব্যতীত ইচ্ছেকৃতভাবে বা অন্যের প্রয়োচনায় কোন কিছুর বিনিময়ে বা বিনিময় ব্যতীত কারো সাথে যৌন ক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত হয় এমন কার্য করে বা কার্য ঘটাতে প্রয়োচনার/ প্রচারণায় সামিল হন।
এই সংজ্ঞা খদ্দের বেলায়ও খাটে।
বেশ্যারা সাধারণত তাদের মার্কেট পলিসি বিভিন্নভাবে এপ্লাই করে থাকে। এটাকে সাধারণত প্রগতিশীলতা, আধুনিকতা বা যুগের চাহিদা হিসেবে অবিহিত করা হয়।
১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
আল ইফরান বলেছেন: লেখক বলেছেন "কিছু বোকা ছেলে এদের ভালোবেসে, হয়ে যায় কবি। তাদের ভাবে স্বপ্নের নীল পালকে গাথা সুখপাখি। রচিত হয় হাজারও কাব্য কাহিনী"
হে হে হে, এই যুগের ছেলেরাও ভাল্টু ক্যারেক্টারের, কবিতা আর লেখা লাগে না; অন্যেরটা নিজের বলে চালিয়ে দিলে কেউ না করে না
১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
এম আর তালুকদার বলেছেন: আমি দ্বীর্ঘ দিন সমাজের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করছি, কবিতায় কোন অসত্য খুঁজে পাইনি। ভাল লিখেছেন।
কাউয়ার জাত ও আল ইফরান সাহেবের মন্তব্যের সাথে সহমত।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪
কানিজ রিনা বলেছেন: চোরাবালিকে বলছি সাঁড়ের দলের ক্ষেত
খাওয়া সবাব তারা শিশুকেও ধর্ষন করে।
প্রেমের ভান করে গরীবের সুন্দরী মেয়েদের
পতিতালয়ে বিক্রিকরে।
বেশ্যা পুরুষ রাতে পতিতার ক্ষেতে ঢুকে
সকালে কোরটাই পরে পতিতাদের থুথু মারে।
এই জঘন্য পুরুষ জীবনে কত নারীর সর্বনাস
করে ক্ষেত খাওয়া সাঁড় রাম ছাগল গাছের
আগা খায়। সমাজের নিকৃষ্ট পুরুষরা তখনই
বুঝে যখন নিজের কন্যার সর্বনাস ঘটে।
অন্য পুরুষ যখন নিজের ক্ষেতে মুখ লাগায়।
তখন কি বলবেন চোরাবালি?
১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কিছু মদনা এসব মেয়ের পাল্লায় পড়ে সর্বস্ব হারায়।
১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০১
সাইফুর রহমান খান বলেছেন: প্রেমের নামে এসব নোংরামি আমাদের অবক্ষয়!! বেশ্যা সমাজ, বেশ্যা শুধু এসব মেয়ে আর ছেলে নয়। তবে হ্যাঁ, এই সংখ্যাটা আপাত দৃস্টিতে অনেক মনে হলেও এখনো কম। সামাজিক সচেতনতা - আমাদের ফিরাতে পপারে
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২০
স্বতু সাঁই বলেছেন: এই প্রতিবেদনটি লিখতে গিয়ে আপনাকে তো অনেক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে হয়েছে!!! এমন কতোজনের পাল্লায় আপনি পড়ে সর্বশান্ত হয়েছেন?