![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্ত মনের মানুষ হতে চাই !!!
কিছু কিছু খেলা আছে যা সাধারণত কেবল মেয়েরাই খেলে থাকে। মেয়েরা ফুটবল বা ক্রিকেট তেমন একটা খেলে না আর সে কারণেই হয়তো তাদের খেলাগুলো এখনও অল্পবিস্তর টিকে আছে। বাংলাদেশে মেয়েদের মাঝে সবচেয়ে প্রিয় দুটো খেলা হলো টোপাভাতি খেলা ও পুতুল খেলা। এছাড়াও আছে এক্কা দোক্কা, কড়ি খেলা, ঘুটি খেলা, এলাটিং বেলাটিং, ওপেনটি বায়োস্কোপ ইত্যাদি। ঘরে-বাইরে-স্কুলে ছোট মেয়েদের কিছু মজার খেলার কথা।
পুতুল খেলা
পুতুল খেলা খেলেনি এমন মেয়ে বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবেনা। বাড়িতে মাটি, কাঠ কিম্বা কাপড় দিয়ে মানুষের আদলে পুতুল বানানো হয়। গ্রাম বাংলায় বিভিন্ন মেলা, যেমন বৈশাখী মেলা, রথের মেলা, পৌষ সংক্রান্তি, চড়ক পুজা, শিবরাত্রি, মহররম, ঈদ এবং নানা পার্বণে হরেকরকমের পুতুল তৈরি করা হয়। অবশ্য এখন প্লাস্টিকের পুতুলেরও খুব চল হয়েছে।
ছেলে-মেয়ে, বর-কনে এমনি নানা ধরনের পুতুল কাপড় ও গয়না দিয়ে সাজানো হয়। রান্না-বান্না, সন্তান লালন-পালন, মেয়ে পুতুলের সাথে ছেলে পুতুলের বিয়ে ইত্যাদি নানা বিষয়ের অভিনয় করেই খেলা হয় পুতুল খেলা। আসলে পুতুল খেলার মধ্যে পুরো সংসারের একটা ছবি ফুটে ওঠে। পুতুলগুলো যেন ছোট ছোট মেয়েদের সন্তান। মায়ের মতো স্নেহ-আদর দিয়ে, খাওয়া থেকে শুরু করে ঘুম পাড়ানো পর্যন্ত সব কাজই করে খুকুমায়েরা।
কেবল আদর সোহাগই নয় প্রয়োজনে শাসনও করে ছোট্ট মেয়েরা তাদের পুতুল সন্তানকে। পুতুল খেলার সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্ব হলো একজনের মেয়ের সঙ্গে আরেক জনের ছেলে পুতুলের বিয়ে দেয়া। ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের দুটি ছড়াগানে পুতুল বিয়ের আনন্দ-বেদনার চমৎকার ছবি ফুটে উঠেছে।
টোপাভাতি
পুতুল খেলার মতোই মেয়েদের আরেকটি প্রিয় খেলা হলো টোপাভাতি বা রান্না করার খেলা। টোপা অর্থ মাটির হাঁড়ি-বাসন আর ভাতি মানে ভাত রান্না করা। কঞ্চি বা লাঠি হয় ঘরের খুঁটি, পাতার ছাউনি দিয়ে বানানো হয় খেলাঘর। ঘর লেপা, চুলা তৈরি, খুদ দিয়ে ভাত রান্না, ধুলোকে চিনি বা লবণ আর গাছের বড় পাতাকে ব্যাবহার করা হয় বাসন হিসেবে।
কেউ কেউ আশেপাশের ঝোপঝাড়ে যায় বাজার করতে। রকমারি কাল্পনিক কেনাকাটা করে নিয়ে আসে। সেখানে থাকে মাছ-মাংস থেকে সব রকমের তরকারি। মেলা থেকে কেনা টিনের বটি দিয়ে চলে তরি-তরকারি কাটার কাজ। খেলনা চুলো না থাকলে তিনটে ইটের টুকরো বা ঢেলা দিয়ে বানানো হয় চুলা। সেই চুলায় ফু দিয়ে-দিয়ে আগুন জ্বলানো হয়। আগুনের ধোঁয়ার চোখ হয়ে যায় লাল। সবটাই অভিনয়। কিন্তু দেখলে মনে হবে বাস্তব সংসারেই ঘটে চলছে এসব। মুখ দিয়ে শব্দ করে পাতার থালায় চলে খাওয়ার পর্ব। এ সময় এক অনাবিল আনন্দে ভরে থাকে বাচ্চাদের মুখ।
০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৭
নীলাবতীর নীল মেঘ বলেছেন: আবার পূর্ন জম্ম যদি নেই তাহলে ভাবা যাবে , আইসেন
২| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৮
সুখী পাগলা বলেছেন: শেয়ার করার লাইগা থ্যাংকস
০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৮
নীলাবতীর নীল মেঘ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৭
গাজী খায়রুল হাসান বলেছেন: ছোটবেলায় আমাদের পাশের বাসায় একটি মেয়ে থাকত।সেই মেয়ে প্রতিদিন আমাদের বাসার ছাদে আমার ছোট বোন কে নিয়ে খেলা করত।খেলাটা আপনার বর্ণিত টোপাভাতির মতই পার্থক্য এই যে ওঁরা আসলেই রান্না করত আর প্রতিদিনই রান্নার পর আমাকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হত খাওয়ানোর জন্য।দুঃখ জনক হলেও সত্যি ওঁদের নিয়মিত আইটেম ছিল খিচুরি।তো একদিন আমি গিয়ে না খেয়ে চলে এসছি এই নিয়ে সেই মেয়েটি আমার মা বাবা সহ তাঁর বাবা মার কাছেও নালিশ দিয়েছিল।এখন আর কেউ খাইতেও ডাকে না আর নালিশ ও দেয় না।ওই দিন গুলারে বিরাট মিশাই। :!> :!> :#> :#>
০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:১৮
নীলাবতীর নীল মেঘ বলেছেন: আহারেরেরেরেরেরেরে
খুবই কষ্টের কথা
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
শিপন মোল্লা বলেছেন: মেয়েদের খেলা হলেও আমরাও এরি সাথে ডাকাত হয়ে ভাত খেয়ে যেতাম। হফ ছেলেবেলা
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:০২
নীলাবতীর নীল মেঘ বলেছেন: ডাকাত ডাকাত ডাকাত
পুলিশ পুলিশ পুলিশ কই কই কই
৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০২
সাদাসিধা মানুষ বলেছেন: আমারে পুতুল খেলা্য় কেউ নিতনা, বড়ই লাজুক আছিলাম কিনা :#> :!> কেু ডাকলেই ভয়ে পলা্য় আইতাম
০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:০৩
নীলাবতীর নীল মেঘ বলেছেন: হেহেহে এখন লজ্জ্বা কার বাড়ি ?
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৯
শার্লক বলেছেন: আমি যখন ছোট ছিলাম আশে পাশের ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা মিলে টোপাভাতি খেলতাম। আমি বাজার করতে যাইতাম।
স্কুলে পড়ার সময় সম্ভবত বৌ চি খেলাতাম মেয়েদের সাথে।
১৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫৭
নীলাবতীর নীল মেঘ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১৭
আর.হক বলেছেন: খেলায় আমারে লওন যাইবো