নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার মাঝে আমি অমানুষ। কোন সভ্য রুপের মাঝেও অসভ্যতা বিরাজিত

নিলয় নীল

মানুষের ভীড়ে অমানুষ একটা। বাস্তবতার সাথে তাল মেলে না। গতিশীল ফুটবল এর মত ভবঘুরে আমি

নিলয় নীল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বারমুডা ট্রাইএংগেল পর্ব-৩

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০৮


১ম পর্বের লিংকঃ Click This Link
২য় পর্বের লিংকঃ Click This Link
শুরুতেই বলেছিলাম ধারাবাহিক ভাবে পোষ্ট করবো আজ আবার নিয়ে আসলাম। আজকের বিষয়ঃ সামুদ্রিক জাহাজ... অজানা গন্তব্যের দিকে।
এখানে সংগঠিত প্রসিদ্ধ কয়েকটি ঘটনা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানুন :-
(১) জাপানী পেট্রোলবাহী জাহাজ "কায়মারো-৫" (Kaio maro No-5)। এটি একটি বড় পেট্রোলবাহী জাহাজ, ৩১ জন কর্মী ছিল। গায়েব হওয়ার সময় পাঁচশত টন পেট্রোল তাতে মজুদ ছিল। ৯ জন বিজ্ঞানী/
গবেষকও তাতে অন্তর্ভুক্ত ছিল। হেডকোয়ার্টারের সাথে তার সর্বশেষ যোগাযোগ হয়েছিল ২৪-০৯-১৯৫২। এরপর আর তার কোন হদিস পাওয়া যায়নি।
(২) জাপানী মালবাহী জাহাজ "কোরোশিয়োমারো-২"। এটিও একটি বিশালাকৃতির মালবাহী জাহাজ। যাতে ১৫২৫ টন মাল মজুদ ছিল। একেও সমুদ্র গিলে ফেলেছে, কোন তথ্য পরবর্তীতে পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ যোগাযোগ হয়েছিল ২২-০৪-১৯৪৯।
(৩) ফ্রান্সিস জাহাজ "জিরানিয়াম"। এই জাহাজ সর্বশেষ ২৪-১১-১৯৪৭ তারিখে যে বার্তাটি প্রেরণ করেছিল-"আবহাওয়
স্বাভাবিক অবস্থায় রয়েছে "। এরপর ২৯ জন কর্মী সহকারে স্থায়ীভাবে সমুদ্রের বুকে বিলীন হয়েছে। কোন পাত্তা পাওয়া যায়নি।
(৪) মালবাহী জাহাজ "বানালোনা"। এটি একটি লাইবেরিয়ান জাহাজ। মালের পরিমাণ ছিল তাতে ১৩৬১৬ টন। কর্মীর সংখ্যা ৩৫। ১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসে শয়তানি সমুদ্রে বিসর্জিত হয়েছে।
(৫) মালবাহী জাহাজ "মাছজোছার"। এটিও লাইবেরিয়ান জাহাজ। প্রত্যক্ষদর্শীর বক্তব্যানুযায়ী এটি শয়তানি সমুদ্রের সীমানায় ছিল। হঠাৎ জাহাজের চারপাশে আগুন প্রদর্শিত হলো। এ আগুন জাহাজ থেকে নয়; বরং পানি থেকে সৃষ্টি হয়ে জাহাজের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। তৎখনাৎ অনেকেই এ দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করে ফেলেছিল; যাতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল যে, জাহাজের চারপাশে পানির উপরিভাগে আগুন। আশ্চর্যের বিষয়-জাহাজে বারুদ বা পেট্রোল জাতীয় কোন পদার্থ ছিলনা। এত্থেকে আরো আশ্চর্যের বিষয়-জাহাজের চারপাশে বেষ্টনকারী আগুন ত্রিভুজের আকৃতিতে ছিল। আরোহী ছিল ১২৪ জন। এ ঘটনা ১৯৮৭ সালের মার্চ মাসে ঘটেছিল।
(৬) মালবাহী জাহাজ "সূফিয়াবাবাছ"। জাহাজ জাপানের রাজধানী টোকিও সমুদ্র বন্দর থেকে রওয়ানা হওয়ার কিছুক্ষণ পর দুই টুকরো হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু গায়েব হয়নি। সামুদ্রিক রহস্য উন্মোচণকারী সব অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এর রহস্য উদ্ঘাটনে অপারগ। কারন অজানা। তদন্তের দরজা বন্ধ। চিন্তা করেন!!!
(৭) গ্রীক জাহাজ "আজয়োছ জিয়োরজিছ"। এটি একটি বড় ধরনের ব্যবসায়ীক জাহাজ। যা ২৯ জন কর্মী সহকারে গায়েব করা হয়েছে। ১২৫২৫ টন রসদ তাতে মজুদ ছিল। না জাহাজের কোন খবর পাওয়া গেছে, না কর্মীদের, না এত অধিক পরিমান রসদ বিলীন হওয়ার কোন চিহ্ন পানির উপর পাওয়া গেছে।
এসব ঘটনার কোন যুক্তিসংগত কারন এখন অবদি কেউ দিতে পারে নি।সব কিছু রহস্যময়ভাবে ঘটেছ

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৪১

নতুন বলেছেন: এটা পুরানো মিথ... এখন প্রতিদিন অনেক জাহাজ, বিমান ঐ খান দিয়ে যায়।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

নিলয় নীল বলেছেন: হা চলে ভাই সেটা নিয়ে লিখবো। কিন্তু যেসব ঘটনা উল্লেখ করলাম তার ব্যাখ্যা তো পাওয়া যায়নি?আর বিমান ও জাহাজ মূল ভূখন্ড কাছে দিয়ে যায় না অনেক টা দূরত্ব বজায় রাখে

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

এম এ মুক্তাদির বলেছেন: আমাজনের উপন্যাস, বনভুমি ধংসের বিরুদ্ধেআমাজনের উপন্যাস, বনভুমি ধংসের বিরুদ্ধে

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

নিলয় নীল বলেছেন: এম এ মুক্তাদির ভাই কিছু বুঝলাম না?

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

নতুন বলেছেন:

এটা রিয়েল টাইম প্লেনের ট্রাকার.... দেখান এই পথ কত বিমান চলে..।

৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=-8-Prc0s4bM

এই ভিডিটা দেখেন কিছু ব্যক্ষা পাবেন।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২০

নিলয় নীল বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.