![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কল্যাণপুরে যৌথ বাহিনীর অপারেশনের পর বিভিন্ন ব্যাক্তিবর্গের কমেন্ট ও পোস্ট দেখে মনে হলঃ
নিহত বেচারারা জঙ্গী সেটা বুঝলেন কিভাবে? কালো পান্জাবী পরলেই জঙ্গী হয়ে গেল?? এই পান্জাবী তো তারা গত ঈদে আড়ং থেকেও খরিদ করে থাকতে পারে। তাই বলে জঙ্গী বলবেন?
ঐ বাড়ি থেকে পরে ৪ টা পিস্তল পাওয়া গেছে। পিস্তল দিয়ে কি গোলাগুলি হয়? কমসে কম ২টা একে-৪৭ তো লাগবেই, আর পুলিশ বলে কিনা তাদের উপর গুলি করা হইছে।
রাত-বিরাতে পুলিশ যদি কারো বাসা রেইড করে তাহলে সেই পুলিশের উপর গুলি ও গ্রেনেড ছোড়া প্রতিটি নাগরিকের নাগরিক অধিকার। নিহত বেচারারা তাদের নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করেছে। তাই বলে জঙ্গী বলবেন?
গুলশানের ঘটনায় আমরা বুঝেছি যে জঙ্গী দমনে কমান্ডো আর ট্যাংক প্রয়োজন অথচ এখানে কমান্ডো আর ট্যাংক ছাড়াই যৌথ বাহিনী জঙ্গীদের সাইজ করে ফেলল। তাছাড়া এরা জঙ্গী হলে তাদের ছোড়া গুলি ও গ্রেনেড কখনো মিস হত না। পুলিশের ২-৪ টা উইকেট পড়তই। অথচ এসবের কিছুই হয় নাই। এ থেকেই বোঝা যায় এরা অরিজিনাল জঙ্গী না। নকল হইতে সাবধান।
তারা সত্য সত্যই জঙ্গী হলেও তাদের মেরে ফেলা ঠিক হয় নাই। তারা না হয় গুলি ছুড়েছে তাই বলে পুলিশও গুলি করবে? গুলি না করে তার পরিবর্তে “ফিরে আয় খোকা” গানটা উঁচু ভলিউমে ছেড়ে দিলেই তো তারা নেমে এসে পুলিশের কাছে সারেন্ডার করত। তা না করে গুলি করবেন? হুয়াট ইজ দিস??
যে কোন ইস্যুতে দুই ভাগে ভাগ হওয়ার আশ্চর্য মাজেজা মহান আল্লাহপাক বাঙালী জাতিকে দান করেছেন। যতদিন জঙ্গী ইস্যুতে বাঙালী দুই ভাগ হয়ে থাকবে ততদিন এই দুই ভাগের মাঝখানের ফাকা জায়গায় জঙ্গীরা বিচরন করবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১২
চাঁদের অরণ্য বলেছেন: যে কোন ইস্যুতে দুই ভাগে ভাগ হওয়ার আশ্চর্য মাজেজা মহান আল্লাহপাক বাঙালী জাতিকে দান করেছেন। সহমত।