নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিকাব্বর

আমি একজন অবাধ্য ছাত্র।

নিকাব্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুলিশের সেকাল একাল

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

পুলিশ হচ্ছে একটি দেশের দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত আইন কার্যকর, সম্পত্তি রক্ষা, সামাজিক অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা এবং জনগণের নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী। তাদের ক্ষমতা বল বৈধতা ব্যবহারের অন্তর্ভুক্ত। পুলিশ বাহিনীকে সামরিক বা অন্যান্য বিদেশী আগ্রাসকদের বিরুদ্ধে দেশ প্রতিরক্ষা জড়িত প্রতিষ্ঠান থেকে আলাদা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়।

আইন প্রয়োগকারী কার্যকলাপ পুলিশি একটি অংশ মাত্র। পুলিশি বিভিন্ন পরিস্থিতিতে কার্যকলাপ একটি শ্রেণীবিন্যাস অন্তর্ভুক্ত করে, কিন্তু উদীয়মান বেশী আদেশ সংরক্ষণের সঙ্গে উদ্বিগ্ন। ১৮ দশকের শেষ দিকে এবং ১৯ শতাব্দীর প্রথম দিকের কিছু সমাজে, এইসব উন্নত শ্রেণীর মধ্যে শৃঙ্খলা বজায় রাখার পরিপ্রেক্ষিতে এবং ব্যক্তিগত সম্পত্তি সুরক্ষা ব্যবহার করা হত।

বাংলাদেশ পুলিশ।বাংলাদেশের প্রধান অসামরিক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা এটি। সংস্থাটি বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। চুরি-ডাকাতি রোধ, ছিনতাই প্রতিরোধ, দাঙ্গা-হাঙ্গামা ইত্যাদি সমাজ বিরোধী কর্মকান্ড প্রতিরোধসহ বিভিন্ন জনসভা, নির্বাচনী দায়িত্বে বাংলাদেশ পুলিশ অংশগ্রহণ করে থাকলেও ১৮ ও ১৯ দশকের ন্যায় এখনোও এই পুলিশ বাহিনীকে ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। সে সময়ের মতো এখনোও শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে ব্যবহার করা হলেও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু বহুলাংশে ক্ষতি হচ্ছে। আমি এখানে পুলিশের সংক্ষিপ্ত কিছু ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র।

প্রাচীন যুগ
পুলিশের একটি দীর্ঘ এবং অনেক পুরোনো ইতিহাস আছে। ইতিহাসের একটা গবেষণা দেখায় যে পুলিশ ছিল পুরাতন সভ্যতা হিসাবে। রোম শহরে পুলিশ দেশ সম্পর্কে অগাস্টাস সময়ে ওঠে মুষ্টি শতাব্দীর খ্রিস্টপূর্বাব্দে এর মধ্য প্রতি একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠান, পুলিশি ইতিহাস বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও খুব পুরানো।

মানুসংগীতা, চিত্রলিপিতে সম্রাট অশোক, এবং প্রখ্যাত ভ্রমণকারীরা আমাদের ইতিহাস রচনার মূল উৎস। এই সূত্র থেকেই এই দ্বার এবং বাংলাদেশ পুলিশের খণ্ডিত ইতিহাস রচিত হয়। অর্থশাস্ত্র এর মধ্যে কৌতিল্য দ্বারা, নয়টি গুপ্ত চর ধরন উল্লেখ করা হয়। এই সময় পুলিশি বুদ্ধিমত্তা সংগ্রহ করার জন্য বিরোধী কার্যক্রম এবং সরকারী প্রতিবন্ধক সমাজের মধ্যে আইন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রচেষ্টা সীমাবদ্ধ ছিল।

মধ্যযুগীয় সময়কাল
মধ্যযুগীয় সময়ে পুলিশি কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায় না। মহান সুলতানদের সময়ে একটি সরকারী পুলিশি স্থর বিন্যাস লক্ষ্য করা যায়। শহর অঞ্চলে কোতোয়াল পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্বে ছিলেন। (মোঘল আমলের পুলিশি ব্যবস্থা সংক্রান্ত তথ্য আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে পাওয়া যেতে পারে) মধ্যযুগের পুলিশি ব্যবস্থা শেরশাহ শুরী দ্বারা প্রবর্তিত, মহান সম্রাট আকবরের সময়কালে এই ব্যবস্থা আরও সংগঠিত হয়। সম্রাট তার ফৌজদারী প্রশাসনিক কাঠামো (সম্রাটের প্রধান প্রতিনিধি) মীর আদাল এবং কাজী (বিচার বিভাগ প্রধান) এবং কোতোয়াল (প্রধান বড় শহরে পুলিশ কর্মকর্তা) এই তিন ভাগে ভাগ করেন।

এই ব্যবস্থা শহরের আইন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে খুব কার্যকর হিসাবে পরিগনিত হয়। কোতোয়ালী পুলিশ ব্যবস্থা ঢাকা শহরের মধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। অনেক জেলা সদর পুলিশ স্টেশনকে এখনও বলা হয় কোতোয়ালী থানা। মোঘল আমলে কোতোয়াল একটি প্রতিষ্ঠান হিসাবে আবির্ভূত হয়। মোঘল আমল পর্যন্ত যদিও একটি সুশৃঙ্খল পেশাদারী ব্রিটিশ পুলিশ সিস্টেম প্রবর্তিত হয়নি। তবুও সাধারণভাবে, এটি মুসলিম শাসকদের রাজত্বের সময়ে এখানে প্রতিষ্ঠিত ছিল। তখন আইন শৃঙ্খলা এবং অপরাধ প্রতিরোধমূলক প্রশাসন অত্যন্ত কার্যকর ছিল।

ব্রিটিশ সময়কাল
শিল্প বিপ্লবের কারনে ইংল্যান্ডের সামাজিক ব্যবস্থায় অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে স্যার রবার্ট পিল একটি নিয়মতান্ত্রিক পুলিশ বাহিনীর অভাব অনুভব করেন। ১৮২৯ সালে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে পুলিশ গঠনের বিল আনেন। এর প্রেক্ষিতে গঠিত হয় লন্ডন মেট্রো পুলিশ। অপরাধ দমনে বা প্রতিরোধে এর সাফল্য শুধু ইউরোপ নয় সাড়া ফেলে আমেরিকাযতেও। ১৮৩৩ সালে লন্ডন মেট্রো পুলিশের অনুকরনে গঠিত হয় নিয়ইয়র্ক সিটি নগর পুলিশ কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়।

১৮৫৬ সালে ভারত শাসনের পূর্ণ নিয়ন্ত্রন ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট হতে বৃটিশ সরকার গ্রহন করে। পিলস অ্যাক্ট ১৮২৯ এর অধীনে গঠিত লন্ডন পুলিশের সাফল্য ভারতে স্বতন্ত্র পুলিশ ফোর্স গঠনে বৃটিশ সরকারকে অনুপ্রানিত করে। ১৮৬১ সালে the commission of the Police Act (Act V of 1861) বৃটিশ পার্লামেন্টে পাশ হয়। এই আইনের অধীনে ভারতের প্রতিটি প্রদেশে একটি করে পুলিশ বাহিনী গঠিত হয়। প্রদেশ পুলিশ প্রধান হিসাবে একজন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ এবং জেলা পুলিশ প্রধান হিসাবে সুপারিটেনটেন্ড অব পুলিশ পদ সৃষ্টি করা হয়। বৃটিশদের তৈরীকৃত এই ব্যবস্থা এখনও বাংলাদেশ পুলিশে প্রবর্তিত আছে।

পাকিস্তান সময়কাল
১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর বাংলাদেশের পুলিশের নাম প্রথমে ইষ্ট বেঙ্গল পুলিশ রাখা হয়। পরবর্তীতে এটি পরিবর্তিত হয়ে ইষ্ট পাকিস্থান পুলিশ নাম ধারন করে। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত এই নামে পুলিশের কার্যক্রম অব্যহত থাকে।

বাংলাদেশ সময়কাল
বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল সময় হল ১৯৭১ সাল। মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন ডিপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল, বেশ কয়েকজন এসপি সহ প্রায় সব পর্যায়ের পুলিশ সদস্য বাঙ্গালীর মুক্তির সংগ্রামে জীবনদান করেন। ১৯৭১ সালের মার্চ মাস হতেই প্রদেশের পুলিশ বাহিনীর উপর কর্তৃত্ব হারিয়েছিল পাকিস্থানের প্রাদেশিক সরকার। পুলিশের বীর সদস্যরা প্রকাশ্যেই পাকিস্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। তারা ২৫ শে মার্চ ১৯৭১ তারিখে ঢাকার রাজারবাগের পুলিশ লাইন্সে ২য় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত বাতিল ৩০৩ রাইফেল দিয়ে পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্রে বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পাকিস্থানী হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা। এই সশস্ত্র প্রতিরোধটিই বাঙ্গালীদের কাছে সশস্ত্র যুদ্ধ শুরুর বার্তা পৌছে দেয়। পরবর্তীতে পুলিশের এই সদস্যরা ৯ মাস জুড়ে দেশব্যাপী গেরিলা যুদ্ধে অংশগ্রহন করেন এবং পাকিস্থানী সেনাদের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ পুলিশ নামে সংগঠিত হয়। বাংলাদেশ পুলিশ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের পুলিশ বাহিনীর মতো আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, জনগনের জানমাল ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান, অপরাধ প্রতিরোধ ও দমনে প্রধান ভুমিকা পালন করে থাকে। মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ পুলিশের ট্রাডিশনাল চরিত্রে বিরাট পরিবর্তন এনে দিয়েছে।

১৯৭১ সালে নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের গৌরাবজ্জল পটভুমির পরে পুলিশের ইতিহাসটা এই দেশে দিনে দিনে খুবই নিকৃষ্ট আকার ধারণ করছে। যদিও পুলিশের দ্বায়িত্ব চুরি-ডাকাতি রোধ, ছিনতাই প্রতিরোধ, দাঙ্গা-হাঙ্গামা, সমাজ বিরোধী কর্মকান্ড প্রতিরোধসহ বিভিন্ন জনসভা, নির্বাচনী দায়িত্ব, সম্পত্তি রক্ষা, সামাজিক অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা এবং জনগণের নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা। তবুও আমরা বিগত কয়েক বছর এবং সাম্প্রতিক সময় গুলোতে তাদের রক্ষকের থেকে ভক্ষকের দ্বয়িত্বেই বেশি ভূমিকা রাখতে দেখেছি।

গত ৪ এপ্রিল (সোমবার) চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে এস আলম গ্রুপের একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীদের দু’পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত ও গুলিবিদ্ধ আরও কমপক্ষে ১২ জন।

গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, এ এলাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন নিয়ে গ্রামবাসীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। প্রশাসনের সমর্থন থাকলেও গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ ওই স্থানে এস আলম গ্রুপের ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে আগে থেকেই এলাকাবাসী বিরোধিতা করে আসছে। তারই জেন ধরে সোমবার এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটলো।

পুলিশকে আজ কেন সরকারের বিভিন্ন উদ্দেশ্যমূলক কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। কেন এস আলম গ্রুপকে খুশি রাখার জন্য চারটি প্রাণ বিলীন হলো। তাহলে এটা কি এস আলম গ্রুপের গণতান্ত্রিক অধিকার ছিল?

আমরা দেখছি রাজনৈতিক সংকট সমাধানে সরকারের একমাত্র ভরসার জায়গা আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী। দেখেছি পুলিশ, র্যাব ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে সরকার বিরোধীদের ওপর চুড়ান্ত দমন নিপিড়ন। তাইতো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষই মনে করেন অনেকে।

আমরা এটাও দেখছি শুধু রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই তাদেরকে ব্যবহার করা হয়নি, ব্যবহার করা হয়েছে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের বিরুদ্ধেও। আমরা চাই না সাধারণ জনগণের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করে নির্দিষ্ট কোন গোষ্ঠির উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য পুলিশকে ব্যবহার করা হোক।

শুধু চট্টগ্রামের বাঁশখালির ঘটনাই না। সরকারি কর্মকর্তাকে হেনস্থা, সাংবাদিক লাঞ্চনা, নারী কেলেঙ্কারী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদি ছাত্র-ছাত্রিদের উপর নির্বিচারে গুলি করাসহ এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে যা পুলিশের মান খর্ব করার জন্য যথেষ্ট উপযোগি।

গত বছরের জুনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্ককর্যে একটি প্রতিবাদ সমাবেশে গিয়েছিলাম। সমাবেশে বক্তারা তাদের মূল্যবান বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। বক্তাদের বক্তৃতার এক পর্যায়ে একজন মেয়ে বক্তা তার চোখে চরম ক্ষীপ্রতা আর কন্ঠে উত্তপ্ত আগুনের তীব্রতা নিয়ে মিলন চত্বরের দিকে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশদের লক্ষ করে বললেন, 'আমি রাস্তায় যখন চলি তখন সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ আর লম্পটদের থেকেও পবিত্র পোশাকের ওই অপবিত্র পুলিশদের বেশি ভয় করি'। হয়তোবা পূর্ব অভিজ্ঞতার তীব্র যন্ত্রনা থেকেই তিনি এই কথা গুলো বলেছিলেন।

আমরা বিভিন্ন সময়ে পুলিশের বিভিন্ন রুপ দেখেছি। ইতিহাস বলছে ১৮২৯ সালে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে পুলিশ গঠনের বিল আনেন। তারপর্ ১৮৬১ সালে the commission of the Police Act (Act V of 1861) বৃটিশ পার্লামেন্টে পাশ হয়। বৃটিশদের তৈরীকৃত এই ব্যবস্থা এখনও বাংলাদেশ পুলিশে প্রবর্তিত আছে। এর আগে পুলিশ কোন আইনের মাধ্যমে সংগঠিত হয়ে পরিচালিত হয়নি।

আইনী বাধ্যবাধকতার মধ্যে থেকে পুলিশের বিরদ্ধে বেআইনী কর্মকান্ড, দুর্নিতি, সরকারের পৃষ্ফপোষকতাসহ সময়ের ধারাবাহিকতায় এমন অভিযোগ ইতিহাসের কোথাও খুঁজে পাওয়া দুষ্কার। আমরা চাই পুলিশ বাহিনীকে রাষ্ট্রের কর্মচারি হিসেবে রাষ্ট্রের সন্মান, সম্পদ ও জনগণের নিরাপত্ত বিধানে নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখুক।(তথ্য সাহায্য উইকিপিডিয়া)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.