![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবতা, ন্যায়বিচার, সু-শাসন- কোন আন্গীকেই ব্যাতিক্রম হতে পারে না,যেখানে হ্য়, সেখানে এর কানটাই নেই।উদাহরণ- বর্তমান বাংলাদেশ !
কেরিকে রাশ হোল্ট- ঢাকাকে পরিষ্কার করে বলুন গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন রয়েছে
রবিবার, ২৩ জুন ২০১৩
কাউসার মুমিন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে: বাংলাদেশ সরকারকে অবশ্যই গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর আক্রমণ বন্ধ করতে হবে। আমাদের সময়ের সত্যিকার অর্থনৈতিক বিস্ময়ের নাম গ্রামীণ ব্যাংক। একে ধ্বংস করে দিতে বাংলাদেশ সরকার এর আগে চেষ্টা করেছে। আমি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির প্রতি আহ্বান জানাই ঢাকাকে পরিষ্কার করে বলুন- গ্রামীণ ব্যাংক, বাংলাদেশের দরিদ্রদের জন্য এ প্রতিষ্ঠান যে কাজ করে এবং সারা বিশ্বে তারা যে কাজ করে তার প্রতি রয়েছে
যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন। সমপ্রতি গ্রামীণ ব্যাংক ভেঙে দেয়ার যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তার প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান রাশ ডি. হোল্ট জুনিয়র এক বিবৃতিতে একথা বলেছেন। বৃহস্পতিবার এ বিবৃতিটি প্রকাশিত হয় তার নিজস্ব ওয়েবপেইজে (Click This Link)। এর শিরোনাম ‘হোল্ট: বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট মাস্ট হল্ট অ্যাটাকস অন গ্রামীণ ব্যাংক’। এতে লেখা হয়েছে, বিশ্বখ্যাত গ্রামীণ ব্যাংককে বাংলাদেশ সরকার হয়তো নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে না হয় ভেঙে দিতে চাইছে। এটি এমন এক ব্যাংক যার ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বিশ্বের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্র্য থেকে তুলে এনেছে। বিবৃতিতে রাশ হোল্ট বলেন, বাংলাদেশ সরকার যদি গ্রামীণ ব্যাংক ও প্রফেসর ইউনূসের ওপর আক্রমণ অব্যাহত রাখে তাহলে আমাদের সরকারের অবশ্যই উচিত হবে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে আমাদের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা নিয়ে যে সম্পর্ক আছে তা পুনর্মূল্যায়ন করা।
এতে বলা হয়, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ও কংগ্রেশনাল মেডেল বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের লেখা একটি খোলা মত এ সপ্তাহে প্রকাশিত হয়েছে ‘ঢাকা ট্রিবিউন’-এ। এতে গ্রামীণ ব্যাংককে সরকার তার হাতে নেয়ার বা ভেঙে দেয়ার প্রস্তাবের বিরুদ্ধে নিন্দা জানিয়েছেন তিনি। এই ব্যাংকটি বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষকে সহায়তা করার জন্য ড. ইউনূস প্রতিষ্ঠা করেছেন ৩০ বছর আগে। একই সঙ্গে তিনি ওইসব মানুষকে তাদের নিজেদের ক্ষুদ্র ব্যবসা করতে সহায়তা করেছেন। তাদেরকে দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাওয়ার পথ দেখিয়েছেন। এ কাজগুলো করেছেন জামানত ছাড়া ঋণ দেয়ার মাধ্যমে। ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা সৃষ্টি ও দারিদ্র্য দূরীকরণে জীবনভর যে লড়াই করছেন ড. ইউনূস তার জন্য এ বছরের শুরুর দিকে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল দেয়া হয়। এই পুরস্কার দেয়ার কর্তৃপক্ষীয় প্রস্তাবের স্পন্সর ছিলেন রাশ হোল্ট।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের মতো আরও প্রতিষ্ঠান, মুহাম্মদ ইউনূসের মতো আরও অগ্রদূত বাংলাদেশে প্রয়োজন। এসব সত্য আগেই মেনে নেয়া উচিত ছিল বাংলাদেশ সরকারের এবং প্রফেসর ইউনূসের বিরুদ্ধে নয়, তার সঙ্গে কাজ করা উচিত ছিল তাদের।
২| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আর কতকাল গু খাবেন??
পড়ার আহবান জানাই
ইউনূসের ওপর সুদখোর মহাজনদের অভিশাপ
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গ্রামীণ ব্যাংক দেশে এতো বিশাল কিছু ছিঁড়ে ফেলেছে যে, সুশীল সমাজ বাদে একটা ঋণগ্রহিতাও সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় নামে না। হা..হা..হা..হা..
গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক নাকি ঋণগ্রহিতারা??
আজ প্রতিষ্ঠানের একজন মালিকও রাস্তায় নামে না। হা..হা..হা...
কেতাবি মালিকানার চার আনা দাম আছে??
সুশিল সমাজ আর সরকারি বিরোধী কিছু লোক ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে কারো কোনো মাথাব্যাথা নেই। গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকদের (দরিদ্র ঋণগ্রহিতারা) অধিকার সরকার কেড়ে নিল, আর একজন মালিকও এর প্রতিবাদ করলো না?? ওই মালিকেরা জানেও না গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে কি হচ্ছে।
গ্রামীণ ব্যাংক এমন কিছু ছেড়ে নাই।
আমাদের দেশে একটা সমস্যা আছে,
‘গু’ জিনিসটা সব সময়ই খারাপ। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ কোনো উদ্দেশ্য নিয়েই হয়তো ‘গু’কে বার বার খারাপ বলতে লাগলো। তখন বিএনপি বলা শুরু করলো, ‘গু’ ভালো। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উন্মত্ত এই ‘গু’ খাওয়া দলগুলোর কারনেই দেশ বার বার পিছিয়ে পড়ছে। ইউনূস ইসু্টাও গু য়ের মতো। আওয়ামী কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে গু কে খারাপ বলছে। আর বিরোধী দলের সমর্থকরা বলছে না, গু খারাপ না।
গ্রামীণ ব্যাংকের অবস্থাটাও তাই।