![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মঃ চাঁদপুর জেলায়, শৈশব কেটেছে নারায়ণগঞ্জ শহরের আদমজী জুট মিল এলাকায়;মিল বন্ধ হয়ে গেছে কবে তবে সাইরেনের ধ্বনি এখনো অনুরণিত হয়।পাটের আঁশের রঙ,মাটির সোঁদা গন্ধ যুবতীর পায়ের নূপুর আর নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মাতাল হয়ে উঠি।বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত।
বেহেশতে গেলে একজন পুরুষ সত্তরটি মতান্তরে বাহাত্তরটি জান্নাতি রমণী পাবে যাদেরকে আরবি ভাষায় হুর বলা হয়ে থাকে। এসব হুরগুলোর দেহ হবে দুধের মতন ফর্সা,উজ্জ্বল ডাগর চোখ থাকবে,কর্ণলতিকায় স্বর্ণের ঝিলিক খেলা করবে,তাদের শরীর এত ফকফকা হবে যে আশি স্তর কাপড় পরিধান করলেও সেই পুরু স্তর ভেদ করে উপর থেকেই রক্ত চলাচল দৃষ্টি গোচর হবে;রোশনাই আর জৌলুসে এতটাই পরিপূর্ণ থাকবে মোদ্দাকথা তাদের কোন অঙ্গে খুঁত থাকবে না,নিপাট নিখুঁত পরিপাটি হবে হুরদের অবয়ব।হুর সম্পর্কে এমন বাতুলতা মিশ্রিত কথাবার্তা ছেলেবেলা থেকেই আমরা শুনতে শুনতে অভ্যাস্ত,প্রতি শুক্রবার খুতবার পূর্বে বিনি পয়সায় হুর আর হুরদের সম্পর্কে দীর্ঘ অনুচ্ছেদ আমাদের শুনতে হয়। ক্রীড়নক হিশেবে প্রস্তুত এসব রমণীদের নিয়ে রয়েছে অজস্র হাদিস,পবিত্র হাদিসগুলোতে তাদের পুরষ্কার হিশেবে দেখানো হয়েছে উত্তম কাজের ফলস্বরূপ।কতিপয় লোক অকপটে এদের নেহায়েত লোভ দেখানোর সামগ্রি বলে থাকেন। সে লোকে কত কিছুই বলে;তা নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নেই। যারা প্রকৃত সৎ মানুষ,তাঁরা পুরষ্কারের আশায় বসে থাকে না।প্রতিদান পাক না পাক ভালো মানুষেরা উত্তম কাজ চালিয়ে যায় অহর্নিশ।
কৈশোর থেকে হুরদের এহেন বর্ণনা শ্রবণের পরও আমি বিশেষ আকর্ষণ বোধ করতাম না,বরং বিতৃষ্ণা হত।আপত্তিটা সংখ্যায়,আমার মনের মত একজন দরকার শুধু একজন;সে হবে আমারি মতন মাটির বাসিন্দা,বাঙালী হলে আরো ভালো আর অন্তরে পাকিস্তান বিদ্বেষ যদি নাইবা থাকলো তাহলে আর তার সাথে কিসের কি?আপত্তিটা শরীরে;এসব দলিল দস্তাবেজে হুরদের শুধু শরীরের বর্ণনাই দেওয়া হয়েছে,আদিম যুগের ন্যায় সীমাবদ্ধ থেকেছে শরীরে এবং শরীরে।মস্তিষ্কের কথা কিছুই বলা হয়নি,হৃদয়ে প্রবেশ তো ঢের দূর।তাদের চামড়ার রঙ নিয়ে বিশদ অধ্যায় লেখা হলেও তাদের মস্তিষ্কে কি পরিমাণ মগজ থাকবে তাদের চিন্তাশক্তি বুদ্ধিমত্তা কেমন হবে তারা কি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ থেকে উচ্চতর ডিগ্রিধারী হবে না মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সে সম্পর্কে একটি লাইন ও উক্ত হয়নি।তাদের উরুর স্তনের রগরগে বিশ্লেষণ সবার প্রচুর জানা থাকলেও তারা আসলে কোন মতবাদে বিশ্বাসী হবে বা তাদের আসলেই কোন ভিউ,ইনডিভিজুয়াল আইডেন্টিটি আদৌ থাকবে কিনা সে ব্যপারে সবাই বে-ওয়াকিফ। মোটকথা তাদের প্রস্তুত করা হয়েছে নেহায়েত কামসামগ্রি হিশেবে তাছাড়া কিছুই না। এসব কারণেই ব্যপারগুলো আমাকে একদম টানতো না;হ্যাঁ আমি সন্তু নই আমিও কাতর হই কামে,আমারও প্রয়োজন হয় চরিতার্থ করার তাই আমি কামসর্বস্ব নই।আমি কামের জন্য বাঁচি না,জীবনের জন্য বাঁচি।জীবনের বিশাল পুস্তকের কাছে কাম নামক ছোট্ট অনুচ্ছেদটির ভূমিকা খুবই নগণ্য।অপদার্থ গোঁয়ার আর অন্ধকারের মানুষরাই এই তুচ্ছ কে মহিরুহ ভাবে,যাদের মস্তিষ্কে মগজ নেই বললেই চলে বিবেকবোধ যাদের শূন্যের কাছাকাছি তাদের কাছে শোয়াশুয়িটাই মুখ্য বাকি সব অমূলক। বিশ্বসংসারের কত বিশাল আবেগ প্রকাণ্ড অনুভূতি এদের চিন্তাশক্তির গণ্ডির বাহিরে উপস্থিত তা তাদের অজানা অধরাই থেকে যায়।
বউ,শব্দটা কত মধুর!শব্দটা শুনলেই মনে একগাদা প্রেম জেগে উঠে। সবচেয়ে সেরা বন্ধু হবে বউ যার কাছে অকপটে সব বলা যায়;নির্দ্বিধায় সব শোনা যায়।জীবন মরণের সঙ্গী বউ।কত কত গল্প হবে দু’জনার,কত খুনসুটি কত আদর কত মাখামাখি তার কি ইয়ত্তা আছে।
মানুষের জীবনে কত বিচিত্র ঘটনা ঘটে।তার ভিতর ছোট ছোট আনন্দের কথাগুলো ছোট দুঃখগুলো মানুষ সবার সাথে বলে বেড়ায়,এখানে সেখানে লিখে দেয় আরো ভিন্নভাবে জানায়।বড় কথাগুলো বড় ব্যথাগুলো আর অতিরিক্ত আনন্দ প্রতিটা মানুষ একজনের জন্যই রেখে দেয়।আমাদের জীবনের অনেক কিছুই একজনকে বলে সুখ,প্রচুর সুখ।একজনের সাথে শুধু একের ভিতর থাকার মজা অফুরন্ত।এই সুখের আঁকর যারা একবার আঁচ করতে পারে তাদের জীবন ধন্য হয়ে যায়,ছুটাছুটি বন্ধ হয়ে যায় অনায়েসে।অনেকের জীবনেই এমন একজন মানুষের অভাব খুব বেশি,তারা তাই মনের বড় কথাগুলো এখানে সেখানে প্রকাশ করে ফেলে এবং যথারীতি লোকের হাস্যরসের খোরাক হয়;কেউ কেউ এসব সুচারুরূপে বলে লিখে খ্যাতি পায় বটে ফ্যান ফলোয়ার জুটে তবু দিনশেষে বিষণ্ণতায় ভুগে খেদ থেকে যায় সেই একজনের জন্য।খ্যাতি যশ আর নামডাক দিয়ে সেই জায়গা পূরণ হবার নয়।অনেক মানুষের ভিড়েও আমরা থাকি তখন একা। অনেক বেশি ভালবাসতে পারার ভিতর এক স্বর্গীয় সুখ নিহিত রয়েছে,সেই পর্যন্ত পৌঁছতে পারলে প্রিয়তমাকে কাছে পাক বা না পাক সে নিজের ভিতর সুখ খুঁজে পাবে।এ সুখ হাত দিয়ে ছোঁয়া যায় না,অনুভব হয় প্রবল ভাবে হৃদয়ে। একজন নারীর বুদ্ধিমত্তা চিন্তা চেতনা আমাকে বেশি আকর্ষণ করে,একসাথে থাকার জন্য শরীরের রঙের চেয়ে বিভিন্ন মতবাদে দৃষ্টিভঙ্গিতে মিল থাকাটা বেশি জরুরী।
আমার বুদ্ধিমতি বউ,তার সাথে প্রতিদিন সকালে একসাথে বসে গরম ধোঁয়া উঠা চা পান করবো।শীতের সকালে বাগানের কাছে বারান্দায় নরম রোদে বসে বই পড়বো,আমার হাতে থাকবে তারাশংকরের কবি উপন্যাস একটু পর পর তাকে শুধাবো বসনের কি হলো ঠাকুরজি কোথায় গেলো আর ঐ যে ঐ লাইনটা যখন আসবে “জীবন এত ছোট কেনে” বুকের ভিতরটা অজানা ভয়ে মোচড় দিয়ে উঠবে;হাত ধরে পাশে বসে থাকা দেবী পার্বতী ঠিক অনুভব করবে অধমের হৃদস্পন্দন।আমি যেমনটা অনুভব করি ঠিক তেমনটা নয়,বরং তার বেশি সে আমি জানি।সঙ্গীর হাতে রয়েছে সুনীলবাবুর কবিতা,হলদে পাখিটা উড়ে এসে যখন বসবে আমাদের সামনে তখন বউ আবৃতি করবে শুধু আমার তরে...
"ধরো রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি দুজনে,
মাথার উপর তপ্ত রোদ,
বাহন পাওয়া যাচ্ছেনা এমন সময়
হঠাত দাঁড়িয়ে পথ
রোধ করে যদি বলি-ভালবাসো?
তুমি কি হাত সরিয়ে দেবে?
নাকি রাস্তার সবার
দিকে তাকিয়ে
কাঁধে হাত দিয়ে বলবে,
ভালোবাসি, ভালোবাসি.....
প্রেমময় কণ্ঠে কাব্য শোনার পর সেই দিনের কথা মনে পড়বে,যেদিন চিঠিতে হুমায়ুন আজাদের “তোমার দিকে আসছি” কবিতা পাঠিয়েছিলাম।পরের দিন বউ আমার ঘুম ভাঙ্গিয়ে বলেছিল কবিতাটা যেন আমাদের জন্যই লেখা হয়েছিলো। নিজের পছন্দগুলো সঙ্গীর পছন্দের সাথে খুব বেশি মিলে যাওয়ার আনন্দ অবর্ণনীয়। কত নতুন পুরাতন বই পড়বো একসাথে,আমাদের ছেলেটা বড় হবে ধীরে ধীরে তাহার জন্য দুইজন মিলে বই নির্ধারণ করবো।কত বাৎচিত কত তর্ক হবে বই নিয়ে,সিমন দ্য বেভয়ার এর দ্বিতীয় লিঙ্গ বইটা পড়বো খুব মনোযোগ দিয়ে।সোফির জগত পড়ে ইমানুয়েল কান্টের বক্তব্য আমি বুঝবো না,আমার ব্যাটার হাফ বুঝিয়ে দিবে।একদিন সন্ধ্যায় হুট করে একগাদা বই কিনে নিয়ে আসবে।সেখান থেকে নিষ্ঠুর ফাল্গুনী মুখুজ্জের শাপমোচন পড়া শেষে বুকটা ফেটে কান্না আসবে;বউ এসে বলবে দূর বোকা আয় আমার বুকে আয়।এই দেখ তোর মাধুরী তোর সামনেই দাঁড়িয়ে আছে,হাত দিয়ে ছুঁতে পারছিস।সেদিন রাতে আর কথা বলতে পারবো না দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বউয়ের কোলে কখন ঘুমিয়ে পড়বো মনে থাকবে না কিছু।
হঠাৎ একদিন পাগলিটা রাগ করবে,কথা বলতে না পেরে আমার চেয়ে নিজের কষ্টই বেশি তাও জানা আমার।ঘুম থেকে উঠে আমার গৃহের অচলা একটা চিঠি পাবে সেখানটায় লেখা থাকবে...
পরের জন্মে বয়স যখন ষোলোই সঠিক
আমরা তখন প্রেমে পড়বো
মনে থাকবে?
বুকের মধ্যে মস্তো বড় ছাদ থাকবে
শীতলপাটি বিছিয়ে দেব;
সন্ধে হলে বসবো দু'জন।
একটা দুটো খসবে তারা
হঠাৎ তোমার চোখের পাতায় তারার চোখের জল গড়াবে,
কান্ত কবির গান গাইবে
তখন আমি চুপটি ক'রে দুচোখ ভ'রে থাকবো চেয়ে...
মনে থাকবে?
এই জন্মের দূরত্বটা পরের জন্মে চুকিয়ে দেব
এই জন্মের চুলের গন্ধ পরের জন্মে থাকে যেন
এই জন্মের মাতাল চাওয়া পরের জন্মে থাকে যেন
মনে থাকবে?
পুরোটা পড়ে গাল বেয়ে অশ্রু নেমে আসবে।শিয়রে চিঠি রেখে আমি তো সেই সকালেই অফিস দৌড়।দুপুরে যখন গরীব কেরানি আমি গলির ভিতর স্যাঁতসেঁতে হোটেলটায় প্রবেশ করবো তখনি বউ এসে হাজির ঠিক অফিসের দরজায়।আমাকে চেয়ারে বসিয়ে যখন খাবারের বাটি খুলবে চোখে পড়বে সেই চিরচেনা পছন্দের পালং শাক,কাঁঠালের বিচির ভর্তা আর বউয়ের হাতের ইলিশ সরষে।আহ!এসব খেয়ে কি আর অফিসের এই বোরিং কাজে মন বসে?শ্রান্ত এই দুপুরটায় প্রেমিকার হাঁটুতে শুয়ে ঘুমানোর মজাই আলাদা।
অনেক দুঃখ আমাদের গ্রাস করবে,সামান্য আনন্দ বিশাল হয়ে আসবে দুজনের কাছে।জড়িয়ে ধরে কাঁদবো খুব,অনেক কাঁদবো;কেঁদে হালকা হবো।প্রচণ্ড বিপদের দিনে হাতটা শক্ত করে ধরে রাখবো,যত যাই হোক বিশ্বাস থাকবে অটুট। এক বিকেলে বাজার থেকে এসে দেখবো বউটার কি জ্বর,টেনশনে হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যাবে কোথায় যাবো কাকে ডাকবো।আমার টেনশন দেখে এই অসুস্থ অবস্থায় সে মুচকি হাসবে,অনেকক্ষণ যাবত তার মাথায় পানি ঢালবো চুলে হাত বুলাব।কপালটা ভালো করে মুছে দিবো,সে ঘুমিয়ে পড়বে একটু।ঐ রাতে নিজ হাতে মাছের কাঁটা বেছে মুখে তুলে ভাত খাইয়ে দিবো।তারপর তার কপালে পিঠে হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করবো,সে হঠাৎ চোখ মেলে বলবে “তুমি এত ভালো কেন?”
ঐ অবস্থায় তার আঁখি দুটোতে এত মায়া থাকবে আমার বউটার চোখের দিকে তাকিয়ে অনায়েসে চোখ ভিজে যাবে।বারবার মনে হবে আমি পাইলাম ইহাকে পাইলাম,এ যে মানবী;এর রহস্যের কি অন্ত আছে। আমি তো কত তুচ্ছ ছিলাম,এই ভালোবাসা আমাকে উদার করেছে।তখন বউয়ের হাতটা বুকে চেপে ধরে মনে হবে এ এক অন্যরকম সুখ,এই সুখে স্বার্থ নেই কামের গন্ধ নেই।এখানে যে সুখ পেয়েছি এক হাজার রাত সঙ্গমের সুখ এর কাছে গৌণ,নিতান্ত।এই সুখ দিতে পারে শুধু আমার বউ,রক্ত মাংসের গড়া মাটির আলো বাতাসের বউ;রোবট জাতীয় হুরদের কাছে এর কানাকড়ি পাওয়া যাবে না কক্ষনোই।
-নূর মোহাম্মদ
ফিন্যান্স, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
নূর মোহাম্মদ প্রধান বলেছেন: ধন্যবাদ রানা ভাই।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫
আহলান বলেছেন: একটা বউ লাগবে আপনার পরকালে, সেটা বল্লেই হতো ...
হুর নিয়ে আলগা প্যাচাল না পাড়লেই লেখাটা সুন্দর ও ছোট থাকতো ....
৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
তুষার@শীল বলেছেন: ভালো লাগল +++++
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২২
নূর মোহাম্মদ প্রধান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: অসাধারণ লেখা, দারুন অভিব্যাক্তি। খুব ভাল লাগল...................
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১৬
নূর মোহাম্মদ প্রধান বলেছেন: উৎসাহ দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
+++
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১৬
নূর মোহাম্মদ প্রধান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১
সাগর মাঝি বলেছেন: অসাধারণ লিখা,,
সত্তোরটার দরকার নাই,, এজীবনে একটাকে নিয়ে যেন সুন্দরভাবে বসবাস করতে পারি শুধু এটাই কাম্য।
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১১
নূর মোহাম্মদ প্রধান বলেছেন: আমারও সেরকম বাসনা।অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: যারা ভালবাসা বুঝে তাঁরা একজনকে ভালবাসে, মনে প্রাণে চায়।
হুর পরীর ধান্ধার লোকজন কি ভালবাসা বুঝে?
শুনেছি আরবদের ঘরে থাকে একাধিক স্ত্রী। ভালবাসা তাদের কখনো ছোঁয় নাহ, ছোঁয় রক্তমাংসের শরীর।
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১৪
নূর মোহাম্মদ প্রধান বলেছেন: একদম সঠিক কথা বলেছেন, আপনার মতন মানুষ লেখাটি পড়ায় গর্বিত আমি।তারা আসলেই ভালোবাসা বুঝে না, শরীরে মত্ত থাকে।
৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪৯
আতোভাইলু বলেছেন: লেখক নিজেকে মুক্তমনা হিসেবে নিজের অভিব্যক্তির কথা প্রকাশের নামান্তরে পবিত্র কোরআন এবং আল্লাহর অবমাননা করলেন। তার দেখানো সিঙ্গেল ওয়াইফ এর যুক্তিটা অনেকটা এই রকম যে " বুশ ইরাক আক্রমণ করেছিল বিধায় আমেরিকার উপর একজনের খুব রাগ, সে বিভিন্ন স্থানে এর প্রতিবাদ করে বেড়ায়। কিন্তু হঠাত যখন খবর এলো, তাদের এলাকা থেকে একজন আমেরিকায় যাবার কিছু ভিসা এনেছে। সে সবার আগে সেখানে গিয়ে হাজির।"
৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২৫
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: মিয়া খলিফা
১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:২৮
সাগর মাঝি বলেছেন: যারা ভালবাসা বুঝে তাঁরা একজনকে ভালবাসে, মনে প্রাণে চায়।
হুর পরীর ধান্ধার লোকজন কি ভালবাসা বুঝে?
শুনেছি আরবদের ঘরে থাকে একাধিক স্ত্রী। ভালবাসা তাদের কখনো ছোঁয় নাহ, ছোঁয় রক্তমাংসের শরীর।
ধন্যবাদ জহিরুল ইসলাম সেতু ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
রানা আমান বলেছেন: অনেক বড় একটা পোস্ট এবং পুরোটা পড়েই বলছি ভালো লিখেছেন ।