![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মঃ চাঁদপুর জেলায়, শৈশব কেটেছে নারায়ণগঞ্জ শহরের আদমজী জুট মিল এলাকায়;মিল বন্ধ হয়ে গেছে কবে তবে সাইরেনের ধ্বনি এখনো অনুরণিত হয়।পাটের আঁশের রঙ,মাটির সোঁদা গন্ধ যুবতীর পায়ের নূপুর আর নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মাতাল হয়ে উঠি।বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত।
দাওরায় হাদিসকে এক ঘোষণায় মাস্টার্সের মান দেওয়া হয়েছে।কওমি মাদ্রাসাকে মেইন্সট্রিমে সাধারণ শিক্ষার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা হলো।নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ,যথেষ্ট ভালো;অনেক পূর্বেই কাজটি করা উচিত ছিল। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বিশেষ সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য।অপরদিকে...
থ্রি ইডিয়টস মুভিতে আমির খানের আসল নাম থাকে ফুংসুখ ওয়াংরু।এই চরিত্রটি বাস্তবেই আছে এবং লাদাখে ওইরকম একটা স্কুল আছে যেখানে কোন বই-পুস্তক পড়ানো হয়না,সব হাতে কলমে শিখে,বাস্তব জীবনের সমস্যা...
এবারের বইমেলায় বের হয়েছে মৌলি আজাদের ‘রক্তজবাদের কেউ ভালোবাসেনি’।মানুষের গর্ভেই জন্ম হয় রক্তজবাদের;খাওয়া-চলা, উঠা-বসা, সিরাতে-ছুরুতে,বুদ্ধি-দোষে,আবেগ মায়ায় সবকিছুই মানুষের মতন তবু এরা কখনো মানুষের মর্যাদা পায়না।মানুষ নামক দুপেয়ে নারী পুরুষরা...
গর্ভধারিণী পড়ে শেষ করলাম।রচনার সময়কাল ১৯৮৬।জননন্দিত এই সাহিত্যিকের লেখায় ডুব দিলে অন্য কাজে হাত দেওয়া মুশকিল।চারটা ছেলে-মেয়ে ভিন্ন পরিবেশে বড় হয়েছে, প্রেসিডেন্সীতে পড়ার সময় পরস্পরে বন্ধু হয়ে উঠে।মানবিক মূল্যবোধ থেকে...
সকাল দশটা।মঝবয়সি লোকটি রুটি বানাচ্ছে।মুখে আধা কাঁচাপাকা দাঁড়ি,মাথায় পাচকুল্লি টুপি গায়ে সাদা গেঞ্জি এবং পরনে লুঙ্গি;হোটেলে কাজ করলেও বেশ পরিপাটি থাকে বলে মনে হচ্ছে।বাবুশাহ মার্কেটের গিঞ্জি হোটেলের টুলে বসে রুটি...
বেহেশতে গেলে একজন পুরুষ সত্তরটি মতান্তরে বাহাত্তরটি জান্নাতি রমণী পাবে যাদেরকে আরবি ভাষায় হুর বলা হয়ে থাকে। এসব হুরগুলোর দেহ হবে দুধের মতন ফর্সা,উজ্জ্বল ডাগর চোখ থাকবে,কর্ণলতিকায় স্বর্ণের ঝিলিক খেলা...
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সপ্তম শ্রেণি থেকে হৃদয়ের এককোণে বাসনা লুকিয়ে রাখতাম একদিন আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হব। কোন কোন সময় মনে হত আমি ঢাকা বিস্ববিদ্যালয়েরই একজন আবার খুব ভয় হত; পাব...
প্রথম দিনের সূর্য
প্রশ্ন করেছিল
সত্ত্বার নতুন...
আমাদের মাকে আমরা বলতাম তুমি, বাবাকে আপনি।
আমাদের মা গরিব প্রজার মত দাঁড়াতো বাবার সামনে,
কথা বলতে গিয়ে কখনোই কথা শেষ ক’রে উঠতে পারতোনা।...
হুমায়ুন আজাদের ভয়ঙ্কর সুন্দর এই কবিতাটি বারবার পড়ি। অস্বাভাবিক তৃপ্তি পাই এবং আমার চেতনায় জাগ্রত হয় এক অভিনব সত্ত্বা। ...
হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয়
এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো,
পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাক...
©somewhere in net ltd.