নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার জীবনের লক্ষ্য নিয়ে সন্দিহান ছিলাম এবং এখনো আছি। আমি পথিক হয়ে আসলে কোথায় যাচ্ছি, এর শেষ কি হবে তা আমাকে মাঝে মাঝে ভাবিয়ে তুলে। কিন্তু আমি হেঁটে চলছি অবিরত। আমি নিজেকে মেঘের সাথে তুলনা করতে পছন্দ করি, একদিন সেও বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে। আমিও ---

মুক্তি মুন্না

আমি এক পথিক, ঘুরে বেড়ানোই আমার নেশা, যেথায় পথের শেষ, সেথায় আমার টিকানা!

মুক্তি মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশেষ অভিযানে সারাদেশে এ পর্যন্ত ৮হাজার ৫শ ৬৯জন গ্রেপ্তার

১৪ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

জঙ্গি ও সন্ত্রাসী দমনের লক্ষ্যে সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গতকাল সোমবার সকাল পর্যন্ত চারদিনে ৮ হাজার ৫শ’ ৬৯ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দফতর। আটককৃতদের মধ্যে ১১৯ জন জঙ্গি রয়েছে বলেও পুলিশের দাবি।

পুলিশ সদরদফতর থেকে জানানো হয়, অভিযানের গতকাল সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ সন্দেহভাজন জঙ্গিসহ মোট ৩২৪৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জঙ্গি ছাড়া বাকিদের মধ্যে আদালতের পরোয়ানাভুক্ত ২৫৭৮ জন, মাদক মামলার ১৬০ জন, অস্ত্র মামলার ১৯ জন ও অন্যান্য মামলার ৪৫৪ জন আসামী। গতকাল সোমবার দুপুরে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের জনসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল আহছান এ তথ্য জানান।

এর আগে সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযানে ৫৩২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৮৫ জন সন্দেহভাজন জঙ্গি রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। অভিযানের দ্বিতীয় দিনে ৪৮ জঙ্গিসহ ২১৩২ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এছাড়া প্রথম দিন সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে ৩৭ জঙ্গিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এসময় বিভিন্ন মামলায় ৩১৫৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

সম্প্রতি সন্দেহভাজন ইসলামিক জঙ্গিদের হাতে কয়েকজন খুন হওয়ার পর গত শুক্রবার সকাল থেকে সারা দেশে পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান শুর হয়। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী বলছে, জঙ্গি গ্রেপ্তারের নামে সাঁড়াশি অভিযানে মূলত তাদের নেতাকর্মীদেরই গ্রেফতার করা হচ্ছে। অবশ্য পুলিশের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।

**চট্টগ্রাম জেলা ও নগরীতে জঙ্গিবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানে ২৮৫জনকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে একজনও জঙ্গি নেই জানিয়েছে পুলিশ। রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত টানা অভিযানে তাদের আটক করা হয়। এরমধ্যে জামায়াত-ছাত্রশিবিরের কর্মী আটক করা হয়েছে ২৯জন। জেলায় গ্রেফতার হয়েছে ২২৩ জন, যার মধ্যে জামায়াত-ছাত্রশিবিরের আছে ১৭ জন। একইদিন নগরীতে গ্রেফতার হয়েছে ৬২ জন, যার মধ্যে জামায়াত-ছাত্রশিবিরের আছে ১২ জন।

চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) মো. রেজাউল মাসুদ বলেন, গত ২৪ ঘন্টায় অভিযানে বিভিন্ন উপজেলা থেকে মোট ২২৩ জনকে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে জামায়াত-ছাত্রশিবিরের ১৭ নেতা-কর্মী রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত ১৯১ ও নিয়মিত মামলার ৮ জন আসামীরাও রয়েছেন। যাচাই বাছাই চলছে, এর মধ্যে জঙ্গি সম্পৃক্ততা কাউকে আটক করা হয়নি। অভিযানে ২০০ পিস ইয়াবা, ৫৩ লিটার চোলাই মদ ও ৩২৫ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার(মুখপাত্র) আনোয়ার হোসেন জানান, সাঁড়াশি অভিযানে নগরীর ১৬ টি থানার বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে জামায়াত-ছাত্রশিবিরের ১২ নেতা-কর্মীসহ নিয়মিত মামলার ও ওয়ারেন্টভুক্ত মামলা ৬২ জনকে আটক করা হয়েছে। আটকদের মধ্যে কোন জঙ্গিকে আটক করা যায়নি বলে জানান তিনি।

**খুলনা: জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রোববার থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘন্টায় জামায়াতসহ ১২৪ জনকে গ্রেফতার করেছে।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ( কেএমপি) মুখপত্র সহকারি পুলিশ কমিশনার মনিরুজ্জামান মিঠু জানান, খুলনা মহানগরীর আট থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুইজন জামায়াত নেতাসহ ৩৪জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হচ্ছেন- জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ারের ছোট ভাই খানজাহান আলী থানা জামায়াতের আমীর মিয়া গোলাম কুদ্দুস এবং লবণচরা থানার জলমা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াত সভাপতি মো. ওহিদুল ইসলাম। এ সময় দু’টি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়।

অপরদিকে জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ওয়াস) আব্দুর রশিদ জানান, গত ২৪ ঘন্টায় জেলার ৯ থানায় ৯০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে । এর মধ্যে ১৪ জন জামায়াত নেতা রয়েছেন।

**দিনাজপুর: সাঁড়াশি অভিযানের অংশ হিসেবে ৪র্থ দিনে গতকাল সোমবার পর্যন্ত দিনাজপুরে জেএমবি’র সদস্য জামাল উদ্দিন আহমেদসহ ৬৬ জনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃংখলা বাহিনী।

দিনাজপুর জেলা পুলিশ কন্ট্রোল রুম সূত্র জানায়, এক জেএমবি’র সদস্যসহ ৬৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত ও মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি এবং সন্ত্রাসীদের ধরতে সপ্তাহব্যাপী চলবে এ অভিযান। এর অংশ হিসেবে রোববার রাত থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত দিনাজপুরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৬৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে জেএমবি’র সদস্য জামাল উদ্দিন আহমেদ রয়েছে। জামাল উদ্দিন আহমেদের বাড়ি চিরিরবন্দর উপজেলার নশরতপুর গ্রামে। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন মামলা রয়েছে। অভিযানে পুলিশের পাশাপাশি, গোয়েন্দা পুলিশ, বিশেষ শাখার সদস্য এবং র‌্যাব অংশ নিচ্ছে।

**পাবনা: পাবনার ঈশ্বরদীতে এক জেএমবি সদস্যসহ পুলিশ ৯ উপজেলার ১১ থানা থেকে ৭১ জনকে আটক করেছে। রোববার রাত থেকে সোমবার ভোর পর্যন্ত পুলিশ এ অভিযান পরিচালনা করে।

ডি আই-১ আহসানুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, জেলার ৯ উপজেলার ১১ থানাতে পুলিশের এই সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালে জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার মিরকামারী গ্রামের মৃত নবীর উদ্দিনের ছেলে বাহার উদ্দিনকে (৫০) আটক করে পুলিশ। আটককৃত বাহার উদ্দিন জামায়াতুল মুজাহেদীন বাংলাদেশ ‘জেএমবি’র জঙ্গি সংগঠনের সদস্য।

তিনি আরো জানান, পাবনা সদর থানা ১১ জন, আটঘরিয়া থানা ৪ জন, ঈশ্বরদী থানা ১২ জন, সুজানগর থানা ৭ জন, বেড়া থানা ৮ জন, সাঁথিয়া থানা ৫ জন, আতাইকুলা থানা ২ জন, আমিনপুর থানা ৭ জন, চাটমোহর থানা ৭ জন, ভাঙ্গুড়া থানা ২ জন ও ফরিদপুর থানা পুলিশ ৬ জনকে পৃথক পৃথক অভিযানে আটক করেছে।

আটককৃতদের মধ্যে জামায়াত-শিবিরের কর্মী-সমর্থকসহ বিভিন্ন মামলার এজাহারভুক্ত ও পলাতক আসামী রয়েছে। তাদেরকে সোমবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হবে।

**মাগুরা: মাগুরা জেলার ৪ থানায় বিশেষ অভিযানে গত রোববার রাতে জামায়াতের ২ কর্মীসহ ১৮ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এ নিয়ে গত চার দিনে মোট গ্রেফতারের সংখ্যা দাঁড়ালো ৭৭ জনে। , এর মধ্যে রয়েছে জামায়াতের মাগুরা জেলা আমীর আলমগীর হোসেনসহ জামায়াত-বিএনপির বেশ কয়েকজন কর্মী। বিভিন্ন মামলায় সংশ্লিষ্ট এ ৭৭জন জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে পুলিশের বক্তব্য। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার রাতে জেলা জামায়াতের আমীর আলমগীর হোসেনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ রাতে অন্যান্য মামলায় আরো ২৩ জনকে বিশেষ অভিযানের আওতায় গেফতার করা হয়। গত শুক্রবার রাতে একই অভিযানের আওতায় বিএনপি-জামায়াত কর্মীসহ ২১ জনকে, শনিবার রাতে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতাকর্মীসহ ১৪ জনকে এবং রোববার এ অভিযানের আওতায় ২ জামায়াত কর্মীসহ ১৮ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ তারিকুল ইসলাম গ্রেফতারের ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলেন, এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

**জয়পুরহাট: জয়পুরহাটে বিশেষ অভিযান চালিয়ে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ৫জন সন্দেহ ভাজন জেএমবি সদস্য সহ মোট ৪৩জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) অশোক কুমার পাল জানান- রাতভর বিশেষ অভিযান চালিয়ে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ৫ জন সন্দেহভাজন জেএমবি সদস্যসহ মোট ৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এর মধ্যে জয়পুরহাট সদর থানায় ২ সন্দেহ ভাজন জেএমবিসহ ২২জন, পাঁচবিবি থানায় ৩ জন সন্দেহ ভাজন জেএমবিসহ ১১ জন, কালাই থানায় ৪ জন, আক্কেলপুর থানায় ২ জন এবং ক্ষেতলাল থানায় ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

**বড়াইগ্রাম: নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি প্রভাষক আবুল হোসাইন (৪০) কে পুলিশ আটক করেছে। সোমবার দুপুরে তার কর্মস্থল থেকে ফেরার পথে মৌখাড়ায় তাকে আটক করা হয়। আটক আবুল হোসাইন উপজেলার মামুদপুর গ্রামের মৃত সুরুজ আলীর ছেলে ও মৌখাড়া ইসলামিয়া মহিলা ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক।

বড়াইগ্রাম থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে কলেজ থেকে বাসায় ফেরার পথে মৌখাড়া বাজার থেকে তাকে আটক করা হয়েছে। দেশব্যাপী বিশেষ অভিযানের অংশ হিসাবে তাকে আটক করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

এ ব্যাপারে জেলা জামায়াতের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, আটক আবুল হোসেনের নামে কোন মামলা নেই। তারপরও শুধুমাত্র হয়রানি করার উদ্দেশ্যেই বিনা কারণে তাকে আটক করা হয়েছে।

**রাজশাহী: রাজশাহীতে সাঁড়াশি অভিযানে এক জেএমবি সদস্যসহ ১০৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রোববার সন্ধ্যা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত মহানগরীর চারটি থানা এবং জেলার নয়টি থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র জানান, অভিযানে মহানগরীর চারটি থানায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের মধ্যে ২৩ জন বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী রয়েছে। সোমবার দুপুরে গ্রেফতারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয় বলেও জানান তিনি। অন্যদিকে রাজশাহী জেলার নয়টি থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এক জেএমবি সদস্যসহ ৫৪ জনকে আটকের কথা জানান পুলিশ সুপার নিসারুল আরিফ। গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয় বলেও জানান তিনি।

**মেহেরপুর: মেহেরপুর, মুজিবনগর ও গাংনী উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের চিরনী অভিযান চালিয়ে বিএনপি জামায়াতের ২৬ জন নেতাকর্মী আটক করেছে, মেহেরপুর সদর থানা পুলিশ। এলাকা ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত দিবাগত রাত্রে মেহেরপুর সদর উপজেলা আমঝুপি ইউনিয়ান আমীর আলমগীর হোসেন তানসেনকে কিছু লিফলেটসহ আটক করেন পুলিশ। গাংনী জামায়াত-বিএনপি কর্মী ৭ জন, মুজিবনগরে ১০ জন, বিএনপি কর্মী মেহেরপুর সদরের ৯ জন কর্মীকে আটক করেন পুলিশ। এদেরকে বিভিন্ন মামলায় চালান দেবে বলে জানান সদর থানা পুলিশ।

**চৌগাছা: যশোরের চৌগাছায় বিশেষ অভিযানে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার চৌগাছা থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে ৩ জনকে আটক করে। থানা সূত্রে জানা যায়, সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানের অংশ হিসাবে এ অভিযান চালানো হয়। আটককৃতরা হলেন, উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের সামছুল ইসলামের পুত্র স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল আলীম (৪৫), সৈয়দপুর গ্রামের শরিফুল ইসলাম (৪৬) ও পুড়াহুদা গ্রামের আব্দুল লতিফ (৪০) এদের মধ্যে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল আলীমকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে চৌগাছা থানার ওসি মশিউর রহমান জানান নাশকতার অভিযোগে তাদেরকে আটক করা হয়েছে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

শেয়াল বলেছেন: সংখ্যাটা খালি বাড়তেই আছে ।

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

মুক্তি মুন্না বলেছেন: হ্যা ভাই ভয় লাগতাছে, এটা বেড়ে যদি ১৭ কোটি হয়??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.